শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে এক নারীকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে তাঁর কন্যাশিশুকে (৭) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে পৌর শহরের খন্দকারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার সকালে শিশুটির মা ধর্ষণের অভিযোগে শেরপুর থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছেন।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মা-শিশুকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, শিশুটির মায়ের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার গোপালগঞ্জ সদর থানা এলাকায়। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা হওয়ার পর থেকে দেশের বিভিন্ন শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়িয়ে জীবন জীবিকা চালান। তাঁর সঙ্গে থাকে নিজের সাত বছরের কন্যাশিশু।
ওই নারী অন্তত ১৫ দিন আগে শেরপুর শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়াতে আসেন। এ সময় শেরপুর শহরের ধুনট রোড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযুক্ত স্বপন মিয়ার সঙ্গে পরিচয় ঘটে। স্বপন মা-মেয়েকে নিজের ভাড়া বাড়িতে থাকার জন্য আশ্রয় দেয়। গতকাল শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে মা মেয়ের ভাত ও খাবার কিনতে হোটেলে যান। এ সময় স্বপন শিশুটিকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন।
ওই নারী বাড়ি ফিরে মেয়েকে বিব্রত অবস্থায় ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় স্বপন তাঁকে দেখে দৌড়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। এরপর মেয়েটি ঘটনা মাকে খুলে বলেন।
শেরপুর টাউন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম বলেন, ‘স্বপন মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার সদর থানায় এলাকার টিনদহ গ্রামে। শুক্রবার দুপুরে এই ধর্ষণের ঘটনার পর স্বপন এলাকা থেকে পালিয়েছে। স্বপন শেরপুর শহরের ধুনট রোড এলাকার পাশে একজনের বাসা ভাড়া নিয়ে একাই বসবাস করতেন। শেরপুরে স্বপন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে ভাঙারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল।’
এ নিয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ‘শিশুটি ও তার মাকে শেরপুর থানা-পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। রোববার শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া স্বপনকে গ্রেপ্তার করার জন্য পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।’
বগুড়ার শেরপুরে এক নারীকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে তাঁর কন্যাশিশুকে (৭) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে পৌর শহরের খন্দকারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার সকালে শিশুটির মা ধর্ষণের অভিযোগে শেরপুর থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছেন।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মা-শিশুকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, শিশুটির মায়ের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার গোপালগঞ্জ সদর থানা এলাকায়। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা হওয়ার পর থেকে দেশের বিভিন্ন শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়িয়ে জীবন জীবিকা চালান। তাঁর সঙ্গে থাকে নিজের সাত বছরের কন্যাশিশু।
ওই নারী অন্তত ১৫ দিন আগে শেরপুর শহরে প্লাস্টিকের বোতল কুড়াতে আসেন। এ সময় শেরপুর শহরের ধুনট রোড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযুক্ত স্বপন মিয়ার সঙ্গে পরিচয় ঘটে। স্বপন মা-মেয়েকে নিজের ভাড়া বাড়িতে থাকার জন্য আশ্রয় দেয়। গতকাল শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে মা মেয়ের ভাত ও খাবার কিনতে হোটেলে যান। এ সময় স্বপন শিশুটিকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন।
ওই নারী বাড়ি ফিরে মেয়েকে বিব্রত অবস্থায় ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় স্বপন তাঁকে দেখে দৌড়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। এরপর মেয়েটি ঘটনা মাকে খুলে বলেন।
শেরপুর টাউন পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম বলেন, ‘স্বপন মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার সদর থানায় এলাকার টিনদহ গ্রামে। শুক্রবার দুপুরে এই ধর্ষণের ঘটনার পর স্বপন এলাকা থেকে পালিয়েছে। স্বপন শেরপুর শহরের ধুনট রোড এলাকার পাশে একজনের বাসা ভাড়া নিয়ে একাই বসবাস করতেন। শেরপুরে স্বপন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে ভাঙারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল।’
এ নিয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, ‘শিশুটি ও তার মাকে শেরপুর থানা-পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। রোববার শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া স্বপনকে গ্রেপ্তার করার জন্য পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।’
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় যমুনা নদী থেকে বাবু মিয়া (৩৭) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে সদর উপজেলার ১ নম্বর ক্রসবার এলাকায় নদীতে লাশটি পাওয়া যায়।
৫ মিনিট আগে১৬ বছর আওয়ামী দুঃশাসন ও স্বৈরশাসন বাংলাদেশের জনজীবন বিপর্যস্ত করে তুলেছিল। দীর্ঘ বছরের তাদের এই জুলুম-অত্যাচারে মানুষের মধ্যে যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, সেই পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ৫ আগস্ট। তাই এ দিন ছাত্র–জনতাসহ সারা দেশের মুক্তিকামী মানুষ ঢাকার রাজপথে নেমে আসে।
৩০ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘আমরা আপনাকে পছন্দ করি, আপনার কথা আমাদের ভালো লাগে। কিন্তু কারও কথায় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করবেন না।
৩৯ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া বিবৃতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দূতাবাস বলেছে, এক বছর আগে বাংলাদেশের জনগণ রাস্তায় নেমেছিলেন ন্যায়সংগত ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের দাবিতে। ইইউ তাঁদের সহনশীলতা ও সাহসিকতাকে সম্মান জানায়। ইইউ শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক সংলাপের মাধ্যমে মানবাধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে
৪২ মিনিট আগে