রিপন চন্দ্র রায়, রাবি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থীরা কোনো অপরাধে জড়ালে কিংবা কোনো ঘটনা ঘটলে সেসব ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন যায় শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে। প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থা নেয় কমিটি। এ জন্য বছরে অন্তত দুবার এই কমিটির সভা হওয়ার কথা। কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ১০ বছরে শৃঙ্খলা কমিটির কোনো সভা হয়নি। ফলে বিভিন্ন ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। এতে প্রতিনিয়তই বাড়ছে অপরাধ।
১০ বছর ধরে যে শৃঙ্খলা কমিটির সভাই হচ্ছে না, সেটিই জানেন না বলে দাবি করলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গোলাম সাব্বির সাত্তার। গতকাল শুক্রবার তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১০ বছর ধরে এই কমিটির সভা হয় না, সেটি আমার জানা নেই। এখন থেকে বছরে অন্তত দুবার শৃঙ্খলা কমিটির সভা করা হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, পদাধিকারবলে শৃঙ্খলা কমিটিতে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন উপাচার্য এবং সদস্যসচিবের দায়িত্বে থাকেন প্রক্টর। সদস্য হিসেবে থাকেন উপ-উপাচার্য, অনুষদের ডিন ও ছাত্র উপদেষ্টা। সবশেষ শৃঙ্খলা কমিটির সভা হয় ২০১৩ সালে।
গত রোববার হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে কৃষ্ণ রায় নামের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করে শিবির আখ্যা দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম ইসলাম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সোলাইমানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হল প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হল প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে ছাত্রলীগের দৌরাত্ম্য, সিট-বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, শিক্ষার্থী নির্যাতনের মতো ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। যেকোনো ঘটনা ঘটলে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়, কিন্তু সেই কমিটির প্রতিবেদন শৃঙ্খলা কমিটিতে যায় না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবেদন পর্যন্ত হয় না। আর কিছু ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে ভয় দেখিয়ে অথবা সমঝোতার মাধ্যমে অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, হলগুলোতে ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি, শিক্ষার্থী নির্যাতন, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সিট-বাণিজ্যের ঘটনায় ২০২১ ও ২০২২ সালে অন্তত ২৩টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া ২০২৩ সালে আরও দুটি অভিযোগ জমা হয়। এর মধ্যে ১৫টি ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে প্রশাসন। তার মধ্যে মাত্র ৬টি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তবে শৃঙ্খলা কমিটির সভা না হওয়ায় সেই ছয়টি প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রশাসনের নমনীয়তার কারণে এমন ঘটনা বারবার ঘটছে, নির্যাতনকারীরা বেপরোয়া হচ্ছে। প্রশাসন যদি ব্যবস্থা নিতে না পারে তাহলে এমন পদে না থাকাই ভালো। অভিযোগের পর অভিযোগ জমা হচ্ছে কিন্তু সেগুলো আলোর মুখ দেখছে না, যা খুবই দুঃখজনক।’
দীর্ঘদিন কেন শৃঙ্খলা কমিটির সভা হয়নি—এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘এত দিন কেন হয়নি সেটি আমি বলতে পারব না। বেশি দিন হয়নি আমি প্রক্টর পদে দায়িত্ব পেয়েছি। চলতি মাসের ২০ তারিখে শৃঙ্খলা কমিটির মিটিং আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি মিটিং হলে কেউ কেউ সাজা পাবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থীরা কোনো অপরাধে জড়ালে কিংবা কোনো ঘটনা ঘটলে সেসব ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন যায় শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে। প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থা নেয় কমিটি। এ জন্য বছরে অন্তত দুবার এই কমিটির সভা হওয়ার কথা। কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ১০ বছরে শৃঙ্খলা কমিটির কোনো সভা হয়নি। ফলে বিভিন্ন ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। এতে প্রতিনিয়তই বাড়ছে অপরাধ।
১০ বছর ধরে যে শৃঙ্খলা কমিটির সভাই হচ্ছে না, সেটিই জানেন না বলে দাবি করলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গোলাম সাব্বির সাত্তার। গতকাল শুক্রবার তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১০ বছর ধরে এই কমিটির সভা হয় না, সেটি আমার জানা নেই। এখন থেকে বছরে অন্তত দুবার শৃঙ্খলা কমিটির সভা করা হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, পদাধিকারবলে শৃঙ্খলা কমিটিতে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন উপাচার্য এবং সদস্যসচিবের দায়িত্বে থাকেন প্রক্টর। সদস্য হিসেবে থাকেন উপ-উপাচার্য, অনুষদের ডিন ও ছাত্র উপদেষ্টা। সবশেষ শৃঙ্খলা কমিটির সভা হয় ২০১৩ সালে।
গত রোববার হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে কৃষ্ণ রায় নামের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করে শিবির আখ্যা দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম ইসলাম ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সোলাইমানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী হল প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হল প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে ছাত্রলীগের দৌরাত্ম্য, সিট-বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, শিক্ষার্থী নির্যাতনের মতো ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। যেকোনো ঘটনা ঘটলে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়, কিন্তু সেই কমিটির প্রতিবেদন শৃঙ্খলা কমিটিতে যায় না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবেদন পর্যন্ত হয় না। আর কিছু ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে ভয় দেখিয়ে অথবা সমঝোতার মাধ্যমে অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, হলগুলোতে ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি, শিক্ষার্থী নির্যাতন, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সিট-বাণিজ্যের ঘটনায় ২০২১ ও ২০২২ সালে অন্তত ২৩টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। এ ছাড়া ২০২৩ সালে আরও দুটি অভিযোগ জমা হয়। এর মধ্যে ১৫টি ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে প্রশাসন। তার মধ্যে মাত্র ৬টি তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তবে শৃঙ্খলা কমিটির সভা না হওয়ায় সেই ছয়টি প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রশাসনের নমনীয়তার কারণে এমন ঘটনা বারবার ঘটছে, নির্যাতনকারীরা বেপরোয়া হচ্ছে। প্রশাসন যদি ব্যবস্থা নিতে না পারে তাহলে এমন পদে না থাকাই ভালো। অভিযোগের পর অভিযোগ জমা হচ্ছে কিন্তু সেগুলো আলোর মুখ দেখছে না, যা খুবই দুঃখজনক।’
দীর্ঘদিন কেন শৃঙ্খলা কমিটির সভা হয়নি—এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘এত দিন কেন হয়নি সেটি আমি বলতে পারব না। বেশি দিন হয়নি আমি প্রক্টর পদে দায়িত্ব পেয়েছি। চলতি মাসের ২০ তারিখে শৃঙ্খলা কমিটির মিটিং আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি মিটিং হলে কেউ কেউ সাজা পাবে।’

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৭ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
৪৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে (চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর) বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে আপন দুই ভাই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং বিএনপির আজিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরায় তাহমিনা সরকার নামের এক প্রধান শিক্ষক প্রায় দেড় বছর বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদানসহ অন্যান্য কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তবে তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা গ্রহণ করে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।
গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।
গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থীরা কোনো অপরাধে জড়ালে কিংবা কোনো ঘটনা ঘটলে সেসব ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন যায় শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
৪৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে (চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর) বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে আপন দুই ভাই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং বিএনপির আজিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরায় তাহমিনা সরকার নামের এক প্রধান শিক্ষক প্রায় দেড় বছর বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদানসহ অন্যান্য কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তবে তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা গ্রহণ করে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
সিয়াম-উল-হক জানান, গোয়েন্দা তথ্য ও আগে আটক করা পাচারকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর জন্য নারী-শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের জুম্মাপাড়া-সংলগ্ন গহিন পাহাড়ি এলাকায় বন্দী করে রাখা হয়েছে।
ওই তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত যৌথ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার এবং দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, সংঘবদ্ধ মানব পাচারকারী চক্র বিদেশে উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন, উচ্চ বেতনের চাকরির প্রলোভন ও অল্প খরচে বিদেশ যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা করছিল।
পাচারকারীরা তাদের পাহাড়ে বন্দী রেখে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল বলে জানা গেছে। আটক দুই পাচারকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
সিয়াম-উল-হক জানান, গোয়েন্দা তথ্য ও আগে আটক করা পাচারকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর জন্য নারী-শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের জুম্মাপাড়া-সংলগ্ন গহিন পাহাড়ি এলাকায় বন্দী করে রাখা হয়েছে।
ওই তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত যৌথ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার এবং দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, সংঘবদ্ধ মানব পাচারকারী চক্র বিদেশে উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন, উচ্চ বেতনের চাকরির প্রলোভন ও অল্প খরচে বিদেশ যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টেকনাফসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা নাগরিকদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর পরিকল্পনা করছিল।
পাচারকারীরা তাদের পাহাড়ে বন্দী রেখে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করছিল বলে জানা গেছে। আটক দুই পাচারকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থীরা কোনো অপরাধে জড়ালে কিংবা কোনো ঘটনা ঘটলে সেসব ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন যায় শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৭ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে (চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর) বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে আপন দুই ভাই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং বিএনপির আজিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর রায়পুরায় তাহমিনা সরকার নামের এক প্রধান শিক্ষক প্রায় দেড় বছর বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদানসহ অন্যান্য কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তবে তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা গ্রহণ করে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে (চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর) বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে আপন দুই ভাই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং বিএনপির আজিজুর রহমান। তাঁরা আপন দুই ভাই। আজিজুর রহমান বড়। তাঁরা জেলার রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের বাসিন্দা। তাঁদের বাবার নাম মনছুর আহমেদ। তিনি মুসলিম লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
গতকাল সোমবার বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত মনোনীত প্রার্থীদের তালিকায় কুড়িগ্রাম-৪ আসনে জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য আজিজুর রহমানকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর আগে কয়েক মাস আগে জামায়াত থেকে ওই আসনে ছোট ভাই মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাককে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হয়।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আপন দুই ভাই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হলেও দুজনই জয়ের ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আশাবাদী। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হলেও এটি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না বলে দাবি তাঁদের। তবে দুই দল থেকে আপন দুই ভাইয়ের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টি এখন সংশ্লিষ্ট আসনের ভোটারদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
জানতে চাইলে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি আমার বড় ভাই। তাঁর প্রতি আমার সম্মান রয়েছে। কিন্তু রাজনীতির মাঠে তাঁকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জামায়াত একটি আদর্শিক দল। এখানে দল যাঁকে মনোনয়ন দেবে, সবাই তাঁর জন্য কাজ করবে। আর আমার ভাইয়ের দলে সবাই নেতা হতে চায়। একে অন্যের বিরোধিতা করে। ভোটাররা সব জানে, বোঝে। জামায়াতের পক্ষে যে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। ইনশা আল্লাহ জয় আমাদের হবে।’
বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমার ছোট ভাই একসময় আমার কর্মী ছিল। এখন সে জামায়াতের প্রার্থী। আমাদের পারিবারিক সম্পর্কে ফাটল ধরানোর জন্য তারা এমন করেছে। কিন্তু এতে আমাদের ব্যক্তিগত সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না। দল আমাকে প্রার্থী ঘোষণা করায় তাদের (জামায়াতের) পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। ছোট ভাইয়ের প্রতি পরিবার ও গ্রামবাসীর সমর্থন নেই। ভোটাররা আমার প্রতি আস্থাশীল। তারা বিএনপিকে জয়ী করবে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে (চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর) বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে আপন দুই ভাই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং বিএনপির আজিজুর রহমান। তাঁরা আপন দুই ভাই। আজিজুর রহমান বড়। তাঁরা জেলার রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের বাসিন্দা। তাঁদের বাবার নাম মনছুর আহমেদ। তিনি মুসলিম লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
গতকাল সোমবার বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত মনোনীত প্রার্থীদের তালিকায় কুড়িগ্রাম-৪ আসনে জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য আজিজুর রহমানকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর আগে কয়েক মাস আগে জামায়াত থেকে ওই আসনে ছোট ভাই মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাককে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হয়।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আপন দুই ভাই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হলেও দুজনই জয়ের ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আশাবাদী। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হলেও এটি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না বলে দাবি তাঁদের। তবে দুই দল থেকে আপন দুই ভাইয়ের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টি এখন সংশ্লিষ্ট আসনের ভোটারদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
জানতে চাইলে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি আমার বড় ভাই। তাঁর প্রতি আমার সম্মান রয়েছে। কিন্তু রাজনীতির মাঠে তাঁকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। জামায়াত একটি আদর্শিক দল। এখানে দল যাঁকে মনোনয়ন দেবে, সবাই তাঁর জন্য কাজ করবে। আর আমার ভাইয়ের দলে সবাই নেতা হতে চায়। একে অন্যের বিরোধিতা করে। ভোটাররা সব জানে, বোঝে। জামায়াতের পক্ষে যে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। ইনশা আল্লাহ জয় আমাদের হবে।’
বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমার ছোট ভাই একসময় আমার কর্মী ছিল। এখন সে জামায়াতের প্রার্থী। আমাদের পারিবারিক সম্পর্কে ফাটল ধরানোর জন্য তারা এমন করেছে। কিন্তু এতে আমাদের ব্যক্তিগত সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না। দল আমাকে প্রার্থী ঘোষণা করায় তাদের (জামায়াতের) পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। ছোট ভাইয়ের প্রতি পরিবার ও গ্রামবাসীর সমর্থন নেই। ভোটাররা আমার প্রতি আস্থাশীল। তারা বিএনপিকে জয়ী করবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থীরা কোনো অপরাধে জড়ালে কিংবা কোনো ঘটনা ঘটলে সেসব ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন যায় শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৭ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
৪৩ মিনিট আগে
নরসিংদীর রায়পুরায় তাহমিনা সরকার নামের এক প্রধান শিক্ষক প্রায় দেড় বছর বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদানসহ অন্যান্য কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তবে তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা গ্রহণ করে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনূর রশিদ, রায়পুরা (নরসিংদী)

নরসিংদীর রায়পুরায় তাহমিনা সরকার নামের এক প্রধান শিক্ষক প্রায় দেড় বছর বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদানসহ অন্যান্য কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তবে তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা গ্রহণ করে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
তাহমিনা উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের বাহেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। গতকাল সোমবার বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। এদিনও তিনি বিদ্যালয়ে ছিলেন না। তবে সেখানে কথা হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সঙ্গে।
বিদ্যালয় সূত্র ও স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩১২ জন। শিক্ষক রয়েছেন ১২ জন। তাহমিনা সরকার ২০১৬ সালের মার্চ মাসে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ২০২৩ সালে বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জেরে কয়েক দফায় অগ্নিসংযোগ ও টিউবওয়েলে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে। ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাতে বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে অফিসকক্ষের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও মালপত্র পুড়ে যায়। পরে প্রধান শিক্ষকের করা মামলায় অফিস সহকারী কাম নৈশপ্রহরী মামুনসহ স্থানীয় তিনজন জেলও খাটেন। এরপর থেকেই তিনি নানা অজুহাতে বিদ্যালয়ে আসছেন না। তবে উপজেলা অফিসে যান প্রায়ই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিহার সুলতানাসহ কয়েকজন বলেন, আগুন লাগানো ও টিউবওয়েলে বিষ দেওয়ার ঘটনার পর থেকেই প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে আর আসছেন না। প্রধান শিক্ষক না থাকায় নানা সংকট দেখা দিয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রম ও শিক্ষার্থীদের পাঠদান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও প্রধান শিক্ষকের অনুপস্থিতিতে হতাশ। তারা বলে, ‘প্রধান শিক্ষক প্রায় এক বছর বিদ্যালয়ে আসেন না। এতে আমাদের পড়াশোনায় সমস্যা হচ্ছে। আমরা চাই তিনি দ্রুত স্কুলে ফিরে আসুন।’
বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি খন্দকার শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘যদি তিনি স্কুলে আসতে না চান, তবে তাঁর পরিবর্তে নতুন কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হোক। আমরা চাই স্কুল ভালো চলুক।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক তাহমিনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন স্কুলে যাচ্ছি না সেটা আপনাকে কেন বলব। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিষয় তারা জানে।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সোহরাফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, প্রধান শিক্ষক তাহমিনা সরকারের ভাষ্যমতে, তিনি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন। আগের ডিপিও স্যারের কাছ থেকে শুরুতে তিন মাসের ছুটি নিয়েছিলেন, পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মৌখিক অনুমতিতে অফিসে আসতেন; কিন্তু স্কুলে যেতেন না। তিনি বলেন, ‘আমি সম্প্রতি তাঁকে নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে নির্দেশ দিয়েছি। তিনি যদি না যান, নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নরসিংদীর রায়পুরায় তাহমিনা সরকার নামের এক প্রধান শিক্ষক প্রায় দেড় বছর বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদানসহ অন্যান্য কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তবে তিনি নিয়মিত বেতন-ভাতা গ্রহণ করে যাচ্ছেন বলেও জানা গেছে।
তাহমিনা উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের বাহেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। গতকাল সোমবার বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। এদিনও তিনি বিদ্যালয়ে ছিলেন না। তবে সেখানে কথা হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সঙ্গে।
বিদ্যালয় সূত্র ও স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩১২ জন। শিক্ষক রয়েছেন ১২ জন। তাহমিনা সরকার ২০১৬ সালের মার্চ মাসে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ২০২৩ সালে বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জেরে কয়েক দফায় অগ্নিসংযোগ ও টিউবওয়েলে বিষ প্রয়োগের ঘটনা ঘটে। ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাতে বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে অফিসকক্ষের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও মালপত্র পুড়ে যায়। পরে প্রধান শিক্ষকের করা মামলায় অফিস সহকারী কাম নৈশপ্রহরী মামুনসহ স্থানীয় তিনজন জেলও খাটেন। এরপর থেকেই তিনি নানা অজুহাতে বিদ্যালয়ে আসছেন না। তবে উপজেলা অফিসে যান প্রায়ই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিহার সুলতানাসহ কয়েকজন বলেন, আগুন লাগানো ও টিউবওয়েলে বিষ দেওয়ার ঘটনার পর থেকেই প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে আর আসছেন না। প্রধান শিক্ষক না থাকায় নানা সংকট দেখা দিয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রম ও শিক্ষার্থীদের পাঠদান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও প্রধান শিক্ষকের অনুপস্থিতিতে হতাশ। তারা বলে, ‘প্রধান শিক্ষক প্রায় এক বছর বিদ্যালয়ে আসেন না। এতে আমাদের পড়াশোনায় সমস্যা হচ্ছে। আমরা চাই তিনি দ্রুত স্কুলে ফিরে আসুন।’
বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি খন্দকার শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘যদি তিনি স্কুলে আসতে না চান, তবে তাঁর পরিবর্তে নতুন কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হোক। আমরা চাই স্কুল ভালো চলুক।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক তাহমিনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন স্কুলে যাচ্ছি না সেটা আপনাকে কেন বলব। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিষয় তারা জানে।’
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সোহরাফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, প্রধান শিক্ষক তাহমিনা সরকারের ভাষ্যমতে, তিনি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন। আগের ডিপিও স্যারের কাছ থেকে শুরুতে তিন মাসের ছুটি নিয়েছিলেন, পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মৌখিক অনুমতিতে অফিসে আসতেন; কিন্তু স্কুলে যেতেন না। তিনি বলেন, ‘আমি সম্প্রতি তাঁকে নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে নির্দেশ দিয়েছি। তিনি যদি না যান, নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী শিক্ষার্থীরা কোনো অপরাধে জড়ালে কিংবা কোনো ঘটনা ঘটলে সেসব ঘটনা খতিয়ে দেখার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন যায় শৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটিতে।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
৭ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফের গহিন পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে নারী-শিশুসহ ২৫ ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় দুই মানব পাচারকারীকে আটক করা হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে এই তথ্য নিশ্চিত করেন কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক।
৪৩ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে (চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর) বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী থেকে আপন দুই ভাই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তাঁরা হলেন জামায়াতে ইসলামীর মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক এবং বিএনপির আজিজুর রহমান।
১ ঘণ্টা আগে