প্রতিনিধি, তানোর (রাজশাহী)
মিঠুন দাস। রাজশাহীর তানোর পৌর শহরের থানা মোড়ের জিরো পয়েন্টে বেশ কয়েক বছর ধরে চা-বিস্কুট বিক্রি করছেন তিনি। এই দোকানের সামান্য আয়েই চলে তাঁর সংসার। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে দেশব্যাপী কঠোর লকডাউনে তাঁর চায়ের দোকানও বন্ধ রয়েছে। আয়ের পথ বন্ধ হওয়ায় পরিবার নিয়ে পড়েছেন সংকটে।
সামাজিক মর্যাদার কারণে এত দিন কারও কাছে সহায়তার জন্য হাত পাতেননি মিঠুন দাস। কিন্তু কঠোর লকডাউন শুরুর এক দিন আগে বুধবার আর্থিক সহায়তা চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন তিনি। গত দুই দিনে স্ট্যাটাসটি ভাইরাল হয়। নিজের ফেসবুক আইডিতে তিনি লিখেছেন, ‘মি, মিঠুন দাস (তানোর থানা মোড়ের চায়ের দোকানদার), পিতা: নিরঞ্জন চন্দ্র দাস, বাড়ি: তানোর, শিবতলা। শুনছি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে নাকি কঠোর লকডাউন... খুব ভালো সিদ্ধান্ত। কিন্তু আমাদের মতো মানুষের কি হবে? এখন আবার কিছু লোক বলবে, সারা বছর ইনকাম করে সাত দিন বসে থেকে খেতে পারে না। হ্যাঁ, বসে থেকে খেতে পারি না, আমরা প্রতিদিন ইনকাম করি, প্রতিদিন খাই। সৎ পথে ইনকাম করা কতো কষ্ট। যে করে সে জানে। যাই হোক, মানুষের কথা বলব না, আমার নিজের এই সাত দিনে যা লাগবে তার একটা লিস্ট দেওয়া হলো। যদি কোনো দয়াবান ব্যক্তির চোখে পড়ে।’
স্ট্যাটাসে মিঠুন তালিকা দিয়েছেন। তাঁর মোবাইল ফোন নম্বরও দিয়েছেন।
জানতে চাইলে মিঠুন দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে দোকান বন্ধ। আয় না থাকায় সংসার খরচ চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। আমার মতো অনেক চা–বিক্রেতাসহ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। অনেকে ত্রাণ বা সরকারের আর্থিক সহায়তাও পাচ্ছেন না। সামাজিক মর্যাদার কারণে অনেকে ত্রাণের জন্য বাইরে যোগাযোগ করছেন না। স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনা করে সংসার চালাচ্ছি।’
তানোরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না, তাঁকে কেউ জানায়নি। তবে দ্রুত খোঁজ নিয়ে চা–বিক্রেতা মিঠুনকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ উপহার দেওয়া হবে। একই সঙ্গে উপজেলায় তাঁর মতো কর্মহীন ও অসহায় হয়ে পড়া মানুষকেও ত্রাণের আওতায় আনা হবে। চলমান কঠোর বিধিনিষেধে যারা কর্মহীন হয়েছে, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে তাদের ত্রাণ দেওয়া হচ্ছে। তানোরে কেউ অনাহারে থাকবে না।
মিঠুন দাস। রাজশাহীর তানোর পৌর শহরের থানা মোড়ের জিরো পয়েন্টে বেশ কয়েক বছর ধরে চা-বিস্কুট বিক্রি করছেন তিনি। এই দোকানের সামান্য আয়েই চলে তাঁর সংসার। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে দেশব্যাপী কঠোর লকডাউনে তাঁর চায়ের দোকানও বন্ধ রয়েছে। আয়ের পথ বন্ধ হওয়ায় পরিবার নিয়ে পড়েছেন সংকটে।
সামাজিক মর্যাদার কারণে এত দিন কারও কাছে সহায়তার জন্য হাত পাতেননি মিঠুন দাস। কিন্তু কঠোর লকডাউন শুরুর এক দিন আগে বুধবার আর্থিক সহায়তা চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন তিনি। গত দুই দিনে স্ট্যাটাসটি ভাইরাল হয়। নিজের ফেসবুক আইডিতে তিনি লিখেছেন, ‘মি, মিঠুন দাস (তানোর থানা মোড়ের চায়ের দোকানদার), পিতা: নিরঞ্জন চন্দ্র দাস, বাড়ি: তানোর, শিবতলা। শুনছি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে নাকি কঠোর লকডাউন... খুব ভালো সিদ্ধান্ত। কিন্তু আমাদের মতো মানুষের কি হবে? এখন আবার কিছু লোক বলবে, সারা বছর ইনকাম করে সাত দিন বসে থেকে খেতে পারে না। হ্যাঁ, বসে থেকে খেতে পারি না, আমরা প্রতিদিন ইনকাম করি, প্রতিদিন খাই। সৎ পথে ইনকাম করা কতো কষ্ট। যে করে সে জানে। যাই হোক, মানুষের কথা বলব না, আমার নিজের এই সাত দিনে যা লাগবে তার একটা লিস্ট দেওয়া হলো। যদি কোনো দয়াবান ব্যক্তির চোখে পড়ে।’
স্ট্যাটাসে মিঠুন তালিকা দিয়েছেন। তাঁর মোবাইল ফোন নম্বরও দিয়েছেন।
জানতে চাইলে মিঠুন দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে দোকান বন্ধ। আয় না থাকায় সংসার খরচ চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। আমার মতো অনেক চা–বিক্রেতাসহ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। অনেকে ত্রাণ বা সরকারের আর্থিক সহায়তাও পাচ্ছেন না। সামাজিক মর্যাদার কারণে অনেকে ত্রাণের জন্য বাইরে যোগাযোগ করছেন না। স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনা করে সংসার চালাচ্ছি।’
তানোরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না, তাঁকে কেউ জানায়নি। তবে দ্রুত খোঁজ নিয়ে চা–বিক্রেতা মিঠুনকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ উপহার দেওয়া হবে। একই সঙ্গে উপজেলায় তাঁর মতো কর্মহীন ও অসহায় হয়ে পড়া মানুষকেও ত্রাণের আওতায় আনা হবে। চলমান কঠোর বিধিনিষেধে যারা কর্মহীন হয়েছে, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে তাদের ত্রাণ দেওয়া হচ্ছে। তানোরে কেউ অনাহারে থাকবে না।
স্থানীয়রা জানায়, ঝিনুকমালা আবাসনের মসজিদের পাশে কলাবাগানে একটি বাজারের ব্যাগ দেখে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। সাথে সাথেই তারা যৌথ বাহিনীকে খবর দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা ওই ব্যাগ থেকে ১১টি ককটেল উদ্ধার করে।
১৫ মিনিট আগেজাতীয়তাবাদী যুবদল ভোলা জেলা শাখার ১০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। মো. জামাল উদ্দিন লিটনকে সভাপতি ও মো. আব্দুল কাদের সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার (৪ আগস্ট) যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল
৩৯ মিনিট আগেস্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই সড়কটি উল্লাপাড়া, চাটমোহর ও ভাঙ্গুড়া উপজেলার সংযোগস্থলে অবস্থিত। বাগমাড়া, বেদকান্দি, খানপুর, মাদারবাড়িয়া, দাসমরিচসহ একাধিক গ্রামের মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। তবে বর্ষাকালে কাদা ও জলাবদ্ধতার কারণে চলাচল একপ্রকার অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও ভ্যা
১ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকাল ৭টার দিকে মাধবদী বাজারের সোনার বাংলা সমবায় মার্কেটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টার পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের মাধবদী ও নরসিংদী ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
১ ঘণ্টা আগে