পাবনা প্রতিনিধি
পাবনায় জামায়াতে ইসলামীর একটি ওয়ার্ড শাখার কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাতে সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কুমারগাড়ী এলাকার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় বিএনপির এক নেতাসহ সহযোগী সংগঠনের বেশ কয়েকজন জড়িত বলে জামায়াত নেতাদের অভিযোগ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপির নেতারা। পুলিশ বলেছে, জমির বিরোধ ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
জামায়াতের পেশাজীবী সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের পাবনা পৌর শাখার সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলী, মাহমুদুল হাসান, আবির হোসেনসহ বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা দখলদারি, আধিপত্য বিস্তার, সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের অফিসে হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও গুলিবর্ষণ করেছে।’
সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান এই জামায়াত নেতা।
তবে আজ রোববার রাত ৯টা পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাননি বলে পাবনা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার সাহা জানান।
সঞ্জয় কুমার সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জমিজমা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে একটি ঝামেলা চলে আসছিল কয়েক দিন ধরে। শনিবার রাতে দোকান ও অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জামায়াত নেতার সরবরাহ করা লিখিত অভিযোগ অনুসারে, শনিবার রাত ১০টার দিকে মালিগাছা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলীর নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন অস্ত্রধারী ক্যাডার বাহিনী পিস্তল, বন্দুক, রামদা, চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কুমারগাড়ি এলাকায় স্থানীয় জামায়াতের কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর করে।
হামলাকারীরা একটি মুদিদোকান ও একটি অটোরিকশার গ্যারেজ ভাঙচুর-লুটপাট করে। পাশে থাকা একটি মোটরসাইকেল আগুনে পুড়িয়ে দেয়। ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। এরপর তারা বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করে, যার মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল্লাহ করিমের বাড়িও আছে।
তবে জামায়াতের এই হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মালিগাছা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী।
মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমি মোটেও জড়িত নই। যখন এ ঘটনা ঘটে, তখন থানার ওসি সাহেবের ফোন পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছি। এর বেশি কিছু নয়।’
পাবনায় জামায়াতে ইসলামীর একটি ওয়ার্ড শাখার কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাতে সদর উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কুমারগাড়ী এলাকার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় বিএনপির এক নেতাসহ সহযোগী সংগঠনের বেশ কয়েকজন জড়িত বলে জামায়াত নেতাদের অভিযোগ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপির নেতারা। পুলিশ বলেছে, জমির বিরোধ ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
জামায়াতের পেশাজীবী সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের পাবনা পৌর শাখার সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫ আগস্টের পর থেকে বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলী, মাহমুদুল হাসান, আবির হোসেনসহ বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা দখলদারি, আধিপত্য বিস্তার, সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের অফিসে হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও গুলিবর্ষণ করেছে।’
সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান এই জামায়াত নেতা।
তবে আজ রোববার রাত ৯টা পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাননি বলে পাবনা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার সাহা জানান।
সঞ্জয় কুমার সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জমিজমা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে একটি ঝামেলা চলে আসছিল কয়েক দিন ধরে। শনিবার রাতে দোকান ও অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জামায়াত নেতার সরবরাহ করা লিখিত অভিযোগ অনুসারে, শনিবার রাত ১০টার দিকে মালিগাছা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলীর নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন অস্ত্রধারী ক্যাডার বাহিনী পিস্তল, বন্দুক, রামদা, চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কুমারগাড়ি এলাকায় স্থানীয় জামায়াতের কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর করে।
হামলাকারীরা একটি মুদিদোকান ও একটি অটোরিকশার গ্যারেজ ভাঙচুর-লুটপাট করে। পাশে থাকা একটি মোটরসাইকেল আগুনে পুড়িয়ে দেয়। ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি চালিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। এরপর তারা বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করে, যার মধ্যে স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল্লাহ করিমের বাড়িও আছে।
তবে জামায়াতের এই হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মালিগাছা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী।
মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমি মোটেও জড়িত নই। যখন এ ঘটনা ঘটে, তখন থানার ওসি সাহেবের ফোন পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছি। এর বেশি কিছু নয়।’
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২৮ মিনিট আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
২ ঘণ্টা আগে