জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলা শাখার কৃষক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হয়েছেন আওয়ামী লীগের কর্মী। গত ১৫ জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের জয়পুরহাট জেলা শাখার আহ্বায়ক সেলিম রেজা ডিউক ও সদস্যসচিব মনজুরে মওলা পলাশের স্বাক্ষরে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কালাই উপজেলা শাখার অনুমোদন দেওয়া হয়। অনুমোদিত ওই আহ্বায়ক কমিটির সদস্যের তালিকায় ১৯ নম্বরে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী মো. নুর নবী।
বিষয়টি জেলা কমিটির দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য অভিযোগ তুলে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ‘নৌকার মাঝি নুর নবী এখন জয়পুরহাট, কালাই জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কর্ণধার...।’ লেখা পোস্ট দিয়েছেন জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক লায়ন সিরাজুল ইসলাম বিদ্যুৎ। এ পোস্টের পরপরই জেলাজুড়ে বিএনপির নেতা–কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান। মাত্র এক যুগের ব্যবধানে কোটিপতি বনে গেছেন। দীর্ঘদিন থেকে নুর নবী আওয়ামী লীগ করেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই খোলস বদলাতে শুরু করেন। একপর্যায়ে কৃষক দলের কমিটিতেও স্থান পেলেন! কৃষক দলের ওই কমিটিতে আরও বিতর্কিত ব্যক্তিরা স্থান পেয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম বিদ্যুৎ ক্ষুব্ধ হয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।
নুর নবী শনিবার দুপুরের দিকে মোবাইল ফোনে জানান, ওই কমিটির বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। তিনি একটি দরবারে (সালিস বৈঠকে) আছেন। সাক্ষাতে কথা হবে। এইটুকু বলেই তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জয়পুরহাট জেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব কাজী মনজুরে মওলা পলাশ জানান, নুর নবী বিএনপি করতেন। জেনেশুনেই তাঁর নাম দেওয়া হয়েছে। সন্দেহ থাকলে এ বিষয়ে খোঁজখবর নিতে বলেন তিনি।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলা শাখার কৃষক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হয়েছেন আওয়ামী লীগের কর্মী। গত ১৫ জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের জয়পুরহাট জেলা শাখার আহ্বায়ক সেলিম রেজা ডিউক ও সদস্যসচিব মনজুরে মওলা পলাশের স্বাক্ষরে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কালাই উপজেলা শাখার অনুমোদন দেওয়া হয়। অনুমোদিত ওই আহ্বায়ক কমিটির সদস্যের তালিকায় ১৯ নম্বরে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী মো. নুর নবী।
বিষয়টি জেলা কমিটির দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য অভিযোগ তুলে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ‘নৌকার মাঝি নুর নবী এখন জয়পুরহাট, কালাই জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কর্ণধার...।’ লেখা পোস্ট দিয়েছেন জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক লায়ন সিরাজুল ইসলাম বিদ্যুৎ। এ পোস্টের পরপরই জেলাজুড়ে বিএনপির নেতা–কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান। মাত্র এক যুগের ব্যবধানে কোটিপতি বনে গেছেন। দীর্ঘদিন থেকে নুর নবী আওয়ামী লীগ করেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই খোলস বদলাতে শুরু করেন। একপর্যায়ে কৃষক দলের কমিটিতেও স্থান পেলেন! কৃষক দলের ওই কমিটিতে আরও বিতর্কিত ব্যক্তিরা স্থান পেয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল ইসলাম বিদ্যুৎ ক্ষুব্ধ হয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।
নুর নবী শনিবার দুপুরের দিকে মোবাইল ফোনে জানান, ওই কমিটির বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। তিনি একটি দরবারে (সালিস বৈঠকে) আছেন। সাক্ষাতে কথা হবে। এইটুকু বলেই তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জয়পুরহাট জেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব কাজী মনজুরে মওলা পলাশ জানান, নুর নবী বিএনপি করতেন। জেনেশুনেই তাঁর নাম দেওয়া হয়েছে। সন্দেহ থাকলে এ বিষয়ে খোঁজখবর নিতে বলেন তিনি।
বগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১ সেকেন্ড আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
৩ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
২০ মিনিট আগেভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগে