নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
স্কুল ফাঁকি দিয়ে ধরা পড়েছেন রাজশাহী বিভাগের ৩৮ জন শিক্ষক। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের হঠাৎ পরিদর্শনে ধরা পড়েছেন তাঁরা। স্কুলে অনুপস্থিত থাকার কারণ ব্যাখ্যা করতে তাঁদের শোকজ করা হয়েছে। সন্তোষজনক জবাব পাওয়া না গেলে তাঁদের ‘মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার’ (এমপিও) স্থগিত হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ওই শিক্ষকদের শোকজ করেছে। শোকজ নোটিশ পাওয়া ৩৮ শিক্ষকের মধ্যে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ১৮ জন, দুর্গাপুরের দুজন, চারঘাটে দুজন, নওগাঁ সদরে দুজন, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় দুজন, জয়পুরহাটের কালাইয়ে দুজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে ১০ জন রয়েছেন। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের দিন তাঁরা ছুটি ছাড়াই নিজ নিজ স্কুলে অনুপস্থিত ছিলেন।
মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ের এক প্রতিবেদনে শিক্ষকদের স্কুল ফাঁকির বিষয়টি উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে পূর্বঘোষণা ছাড়াই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন গিয়ে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা রাজশাহী বিভাগের ৩৮ জন শিক্ষককে অনুপস্থিত পেয়েছেন। গত ফেব্রুয়ারিতে মাঠপর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের সময় তা ধরা পড়ে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের এ প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মাউশি অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ে যায়।
এরপর বিনা ছুটিতে অনুপস্থিত শিক্ষকদের তালিকাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে ৬ এপ্রিল তাঁরা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক উইংয়ে চিঠি দেয়। মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরি স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে অনুমোদনহীনভাবে প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে সুস্পষ্ট কারণ পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে মাউশি অধিদপ্তরে সশরীরে হাজির হয়ে জানাতে শিক্ষকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক শিক্ষক শোকজের জবাব দিয়েছেন। তাঁদের জবাব এখন পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহা. নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, স্কুল পরিদর্শনের সময় বিশেষ অ্যাপসে ধরা পড়েছে কারা কবে ছুটি ছাড়াই অনুপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ে পাঠানো হয়েছিল। অভিযুক্ত শিক্ষকদের মাউশি অধিদপ্তরে সশরীরে হাজির হয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। তাঁরা যাচ্ছেন। জবাব দিচ্ছেন। এরপর সিদ্ধান্ত নেবে মাউশি।
মাউশির মাধ্যমিক উইংয়ের পরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকেরা সশরীরে অধিদপ্তরে গিয়ে জবাব দিচ্ছেন। বিনা ছুটিতে স্কুলে অনুপস্থিত থাকার কোনো সুযোগ নেই। কাজেই অভিযোগ প্রমাণিত হলে শিক্ষকদের এমপিও স্থগিত হতে পারে।
স্কুল ফাঁকি দিয়ে ধরা পড়েছেন রাজশাহী বিভাগের ৩৮ জন শিক্ষক। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের হঠাৎ পরিদর্শনে ধরা পড়েছেন তাঁরা। স্কুলে অনুপস্থিত থাকার কারণ ব্যাখ্যা করতে তাঁদের শোকজ করা হয়েছে। সন্তোষজনক জবাব পাওয়া না গেলে তাঁদের ‘মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার’ (এমপিও) স্থগিত হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ওই শিক্ষকদের শোকজ করেছে। শোকজ নোটিশ পাওয়া ৩৮ শিক্ষকের মধ্যে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ১৮ জন, দুর্গাপুরের দুজন, চারঘাটে দুজন, নওগাঁ সদরে দুজন, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় দুজন, জয়পুরহাটের কালাইয়ে দুজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে ১০ জন রয়েছেন। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের দিন তাঁরা ছুটি ছাড়াই নিজ নিজ স্কুলে অনুপস্থিত ছিলেন।
মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ের এক প্রতিবেদনে শিক্ষকদের স্কুল ফাঁকির বিষয়টি উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে পূর্বঘোষণা ছাড়াই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শন গিয়ে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা রাজশাহী বিভাগের ৩৮ জন শিক্ষককে অনুপস্থিত পেয়েছেন। গত ফেব্রুয়ারিতে মাঠপর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তাদের পরিদর্শনের সময় তা ধরা পড়ে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের এ প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মাউশি অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ে যায়।
এরপর বিনা ছুটিতে অনুপস্থিত শিক্ষকদের তালিকাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে ৬ এপ্রিল তাঁরা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক উইংয়ে চিঠি দেয়। মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরি স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে অনুমোদনহীনভাবে প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে সুস্পষ্ট কারণ পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে মাউশি অধিদপ্তরে সশরীরে হাজির হয়ে জানাতে শিক্ষকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক শিক্ষক শোকজের জবাব দিয়েছেন। তাঁদের জবাব এখন পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহা. নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, স্কুল পরিদর্শনের সময় বিশেষ অ্যাপসে ধরা পড়েছে কারা কবে ছুটি ছাড়াই অনুপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ে পাঠানো হয়েছিল। অভিযুক্ত শিক্ষকদের মাউশি অধিদপ্তরে সশরীরে হাজির হয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। তাঁরা যাচ্ছেন। জবাব দিচ্ছেন। এরপর সিদ্ধান্ত নেবে মাউশি।
মাউশির মাধ্যমিক উইংয়ের পরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকেরা সশরীরে অধিদপ্তরে গিয়ে জবাব দিচ্ছেন। বিনা ছুটিতে স্কুলে অনুপস্থিত থাকার কোনো সুযোগ নেই। কাজেই অভিযোগ প্রমাণিত হলে শিক্ষকদের এমপিও স্থগিত হতে পারে।
পাবনার বেড়া উপজেলায় মসজিদের বারান্দা নির্মাণকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত মো. হাদিস (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত হাদিস সাঁথিয়া উপজেলার করমজা গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে। তিনি বেড়া উপজেলার তারাপুর গ্রামে
৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের মারধর ও কোদালের কোপে এক বিধবা নারী আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রতিবেশী মফিজ উদ্দিনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী আবেয়া বেওয়া (৫০)।
১৪ মিনিট আগেচাঁদপুরের কচুয়ায় বিএনপির এক পক্ষের গণমিছিলে অপর পক্ষের হামলায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে উপজেলার রহিমানগর বাজারে প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে গণমিছিল বের হলে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানায় আক্রান্ত পক্ষ।
১৮ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে বন বিভাগের নির্মাণাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও বন বিভাগ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। মেরিন ড্রাইভ সড়কের হিমছড়ি পর্যটন স্পটে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে দুই দপ্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে তর্কাতর্কির একটি ভিড়িও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
২১ মিনিট আগে