রাবি সংবাদদাতা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ সময় তাঁরা ‘জাস্টিস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দিব না’, ‘রেইজ ইউর ভয়েস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাই কবরে, প্রশাসন কী করে’, ‘সাজিদ হত্যার বিচার চাই’ ও ‘দোষীদের ফাঁসি চাই’-সংবলিত ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড তুলে ধরেন। মানববন্ধনে তাঁরা প্রশাসনের কার্যকারিতা ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পাশাপাশি জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিও জানান তাঁরা।
এ সময় সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় কতটা অনিরাপদ হলে ক্যাম্পাসের ভেতরে একজন শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধে করে হত্যা করা হয়। কিন্তু প্রশাসন এই ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। হত্যার বিচার নিশ্চিত করা তো দূরের কথা, এখন পর্যন্ত হত্যাকারীদের চিহ্নিতই করতে পারেনি।
রাবিস্থ মিল্লাত পরিবারের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসে একজন শিক্ষার্থী হত্যার ১০ দিন পার হলেও ইবি প্রশাসন কোনো অন্তর্বর্তী পদক্ষেপ নিতে পারেনি, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যদি বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ না থাকে, তবে কোথায় থাকবে? দিনদুপুরে হত্যা করা হলেও প্রশাসন শুধু টালবাহানা করছে। আমরা দ্রুত বিচার চাই এবং হত্যার সঙ্গে জড়িত সবার কঠোর শাস্তি দাবি করছি। তা না হলে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে।’
স্টুডেন্ট রাইটস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফাহির আমিন বলেন, ‘সাজিদ আবদুল্লাহকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো শিক্ষার্থী এভাবে প্রাণ না হারায়। প্রশাসন যদি সুষ্ঠু তদন্তে ব্যর্থ হয়, তাহলে আমাদের আন্দোলন আরও জোরদার হবে।’ এর আগে তাঁরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, গত ১৭ জুলাই ইবির শাহ আজিজুর রহমান হলসংলগ্ন পুকুর থেকে সাজিদ আবদুল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল রোববার ফরেনসিক প্রতিবেদনে সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পানিতে ফেলে রাখা হয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ সময় তাঁরা ‘জাস্টিস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দিব না’, ‘রেইজ ইউর ভয়েস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাই কবরে, প্রশাসন কী করে’, ‘সাজিদ হত্যার বিচার চাই’ ও ‘দোষীদের ফাঁসি চাই’-সংবলিত ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড তুলে ধরেন। মানববন্ধনে তাঁরা প্রশাসনের কার্যকারিতা ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পাশাপাশি জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিও জানান তাঁরা।
এ সময় সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় কতটা অনিরাপদ হলে ক্যাম্পাসের ভেতরে একজন শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধে করে হত্যা করা হয়। কিন্তু প্রশাসন এই ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। হত্যার বিচার নিশ্চিত করা তো দূরের কথা, এখন পর্যন্ত হত্যাকারীদের চিহ্নিতই করতে পারেনি।
রাবিস্থ মিল্লাত পরিবারের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসে একজন শিক্ষার্থী হত্যার ১০ দিন পার হলেও ইবি প্রশাসন কোনো অন্তর্বর্তী পদক্ষেপ নিতে পারেনি, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যদি বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ না থাকে, তবে কোথায় থাকবে? দিনদুপুরে হত্যা করা হলেও প্রশাসন শুধু টালবাহানা করছে। আমরা দ্রুত বিচার চাই এবং হত্যার সঙ্গে জড়িত সবার কঠোর শাস্তি দাবি করছি। তা না হলে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে।’
স্টুডেন্ট রাইটস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফাহির আমিন বলেন, ‘সাজিদ আবদুল্লাহকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো শিক্ষার্থী এভাবে প্রাণ না হারায়। প্রশাসন যদি সুষ্ঠু তদন্তে ব্যর্থ হয়, তাহলে আমাদের আন্দোলন আরও জোরদার হবে।’ এর আগে তাঁরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, গত ১৭ জুলাই ইবির শাহ আজিজুর রহমান হলসংলগ্ন পুকুর থেকে সাজিদ আবদুল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল রোববার ফরেনসিক প্রতিবেদনে সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পানিতে ফেলে রাখা হয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে।
রাবি সংবাদদাতা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ সময় তাঁরা ‘জাস্টিস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দিব না’, ‘রেইজ ইউর ভয়েস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাই কবরে, প্রশাসন কী করে’, ‘সাজিদ হত্যার বিচার চাই’ ও ‘দোষীদের ফাঁসি চাই’-সংবলিত ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড তুলে ধরেন। মানববন্ধনে তাঁরা প্রশাসনের কার্যকারিতা ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পাশাপাশি জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিও জানান তাঁরা।
এ সময় সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় কতটা অনিরাপদ হলে ক্যাম্পাসের ভেতরে একজন শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধে করে হত্যা করা হয়। কিন্তু প্রশাসন এই ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। হত্যার বিচার নিশ্চিত করা তো দূরের কথা, এখন পর্যন্ত হত্যাকারীদের চিহ্নিতই করতে পারেনি।
রাবিস্থ মিল্লাত পরিবারের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসে একজন শিক্ষার্থী হত্যার ১০ দিন পার হলেও ইবি প্রশাসন কোনো অন্তর্বর্তী পদক্ষেপ নিতে পারেনি, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যদি বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ না থাকে, তবে কোথায় থাকবে? দিনদুপুরে হত্যা করা হলেও প্রশাসন শুধু টালবাহানা করছে। আমরা দ্রুত বিচার চাই এবং হত্যার সঙ্গে জড়িত সবার কঠোর শাস্তি দাবি করছি। তা না হলে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে।’
স্টুডেন্ট রাইটস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফাহির আমিন বলেন, ‘সাজিদ আবদুল্লাহকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো শিক্ষার্থী এভাবে প্রাণ না হারায়। প্রশাসন যদি সুষ্ঠু তদন্তে ব্যর্থ হয়, তাহলে আমাদের আন্দোলন আরও জোরদার হবে।’ এর আগে তাঁরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, গত ১৭ জুলাই ইবির শাহ আজিজুর রহমান হলসংলগ্ন পুকুর থেকে সাজিদ আবদুল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল রোববার ফরেনসিক প্রতিবেদনে সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পানিতে ফেলে রাখা হয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ সময় তাঁরা ‘জাস্টিস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দিব না’, ‘রেইজ ইউর ভয়েস ফর সাজিদ’, ‘আমার ভাই কবরে, প্রশাসন কী করে’, ‘সাজিদ হত্যার বিচার চাই’ ও ‘দোষীদের ফাঁসি চাই’-সংবলিত ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড তুলে ধরেন। মানববন্ধনে তাঁরা প্রশাসনের কার্যকারিতা ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পাশাপাশি জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিও জানান তাঁরা।
এ সময় সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয় কতটা অনিরাপদ হলে ক্যাম্পাসের ভেতরে একজন শিক্ষার্থীকে শ্বাসরোধে করে হত্যা করা হয়। কিন্তু প্রশাসন এই ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। হত্যার বিচার নিশ্চিত করা তো দূরের কথা, এখন পর্যন্ত হত্যাকারীদের চিহ্নিতই করতে পারেনি।
রাবিস্থ মিল্লাত পরিবারের সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসে একজন শিক্ষার্থী হত্যার ১০ দিন পার হলেও ইবি প্রশাসন কোনো অন্তর্বর্তী পদক্ষেপ নিতে পারেনি, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। যদি বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ না থাকে, তবে কোথায় থাকবে? দিনদুপুরে হত্যা করা হলেও প্রশাসন শুধু টালবাহানা করছে। আমরা দ্রুত বিচার চাই এবং হত্যার সঙ্গে জড়িত সবার কঠোর শাস্তি দাবি করছি। তা না হলে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে।’
স্টুডেন্ট রাইটস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফাহির আমিন বলেন, ‘সাজিদ আবদুল্লাহকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো শিক্ষার্থী এভাবে প্রাণ না হারায়। প্রশাসন যদি সুষ্ঠু তদন্তে ব্যর্থ হয়, তাহলে আমাদের আন্দোলন আরও জোরদার হবে।’ এর আগে তাঁরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় প্রায় ২০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, গত ১৭ জুলাই ইবির শাহ আজিজুর রহমান হলসংলগ্ন পুকুর থেকে সাজিদ আবদুল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল রোববার ফরেনসিক প্রতিবেদনে সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পানিতে ফেলে রাখা হয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
৫ মিনিট আগে
আন্তনগর ট্রেনের নিয়মিত স্টপেজ চালুসহ সাত দফা দাবি আদায়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন।
১৪ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নভেম্বর মাসে দেশে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৯৯ জন। এর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০১ জন এবং আহত ১৭১ জন; যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ, নিহতের ৪১ দশমিক ১০ শতাংশ ও আহতের ২০ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
দুর্ঘটনার শিকার ৭৪৬টি যানবাহনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান ও লরি ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ, বাস ১৩ শতাংশ, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং কার-জিপ-মাইক্রোবাস ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ৪৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়া, ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ অন্যান্য কারণে, শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষে ঘটে।
স্থানভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে, ২৪ দশমিক ৭১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে এবং ৩০ দশমিক ২২ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীতে ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম মহানগরীতে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং রেল ক্রসিংয়ে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে গর্ত, মহাসড়কে অবাধে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত যান চলাচল, পর্যাপ্ত রোড সাইন ও সড়কবাতির অভাব, মিডিয়ান ও ডিভাইডার না থাকা, নির্মাণ ও যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য, উল্টো পথে চলাচল, অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন এবং বেপরোয়া ও বিশ্রামহীনভাবে গাড়ি চালানো।
দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংগঠনটি কয়েকটি সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে—সড়ক নিরাপত্তায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার জোরদার, মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা, দক্ষ চালক তৈরি ও ডিজিটাল ফিটনেস ব্যবস্থা, সার্ভিস লেন ও ফুটপাত নির্মাণ, চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটালভাবে প্রয়োগ, আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও নিয়মিত রোড সেফটি অডিট, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন স্ক্র্যাপ করা এবং মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশার আমদানি ও নিবন্ধন নিয়ন্ত্রণ।

নভেম্বর মাসে দেশে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৯৯ জন। এর মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০১ জন এবং আহত ১৭১ জন; যা মোট দুর্ঘটনার ৩৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ, নিহতের ৪১ দশমিক ১০ শতাংশ ও আহতের ২০ দশমিক ৮২ শতাংশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয়, আঞ্চলিক ও অনলাইন সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌপথের দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
দুর্ঘটনার শিকার ৭৪৬টি যানবাহনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেল ৩১ দশমিক ২৩ শতাংশ, ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ড ভ্যান ও লরি ২০ দশমিক ২৪ শতাংশ, বাস ১৩ শতাংশ, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং কার-জিপ-মাইক্রোবাস ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট দুর্ঘটনার ৪৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ গাড়িচাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়া, ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ অন্যান্য কারণে, শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে এবং শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষে ঘটে।
স্থানভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৩৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দুর্ঘটনা জাতীয় মহাসড়কে, ২৪ দশমিক ৭১ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে এবং ৩০ দশমিক ২২ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীতে ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ, চট্টগ্রাম মহানগরীতে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং রেল ক্রসিংয়ে শূন্য দশমিক ৭৬ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মতে, সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়কে গর্ত, মহাসড়কে অবাধে মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত যান চলাচল, পর্যাপ্ত রোড সাইন ও সড়কবাতির অভাব, মিডিয়ান ও ডিভাইডার না থাকা, নির্মাণ ও যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য, উল্টো পথে চলাচল, অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন এবং বেপরোয়া ও বিশ্রামহীনভাবে গাড়ি চালানো।
দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সংগঠনটি কয়েকটি সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে—সড়ক নিরাপত্তায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার জোরদার, মহাসড়কে পর্যাপ্ত আলোকসজ্জা, দক্ষ চালক তৈরি ও ডিজিটাল ফিটনেস ব্যবস্থা, সার্ভিস লেন ও ফুটপাত নির্মাণ, চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়ক পরিবহন আইন ডিজিটালভাবে প্রয়োগ, আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও নিয়মিত রোড সেফটি অডিট, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন স্ক্র্যাপ করা এবং মোটরসাইকেল ও ব্যাটারিচালিত রিকশার আমদানি ও নিবন্ধন নিয়ন্ত্রণ।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
০৪ আগস্ট ২০২৫
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
৫ মিনিট আগে
আন্তনগর ট্রেনের নিয়মিত স্টপেজ চালুসহ সাত দফা দাবি আদায়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন।
১৪ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টন এলাকায় শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং দেশে নৈরাজ্যের অভিযোগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন।
বিক্ষোভকারীদের মূল দাবিগুলো হলো: শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার; দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার; নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ছাত্রজনতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে রওনা দেন।
ছাত্রজনতা দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে দোয়েল চত্বরে এসে প্রথম পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। এ সময় তাঁরা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগিয়ে যান। এরপর হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দফা পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেডও ভেঙে ছাত্রজনতা মূল সড়কে চলে আসেন।
দুপুর ১টা ২৭ মিনিটে ছাত্রজনতা শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সচিবালয় অভিমুখে যাওয়ার সড়কে এসে তৃতীয়বারের মতো পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেড টপকাতে না পেরে তাঁরা সেখানেই অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
মূল বিক্ষোভকারীরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থানকালে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হন। প্রতিনিধি দলটি কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরবেন বলে জানা যায়।
এদিকে, উন্নত চিকিৎসার জন্য শরিফ ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন পুরানা পল্টন এলাকায় শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হন। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং দেশে নৈরাজ্যের অভিযোগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দেন।
বিক্ষোভকারীদের মূল দাবিগুলো হলো: শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার; দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার; নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির ব্যবস্থা করা।
আজ সোমবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ছাত্রজনতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে রওনা দেন।
ছাত্রজনতা দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে দোয়েল চত্বরে এসে প্রথম পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন। এ সময় তাঁরা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগিয়ে যান। এরপর হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দফা পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেডও ভেঙে ছাত্রজনতা মূল সড়কে চলে আসেন।
দুপুর ১টা ২৭ মিনিটে ছাত্রজনতা শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সচিবালয় অভিমুখে যাওয়ার সড়কে এসে তৃতীয়বারের মতো পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এই ব্যারিকেড টপকাতে না পেরে তাঁরা সেখানেই অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
মূল বিক্ষোভকারীরা শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থানকালে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হন। প্রতিনিধি দলটি কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরবেন বলে জানা যায়।
এদিকে, উন্নত চিকিৎসার জন্য শরিফ ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আজ দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে তাঁকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
০৪ আগস্ট ২০২৫
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
৫ মিনিট আগে
আন্তনগর ট্রেনের নিয়মিত স্টপেজ চালুসহ সাত দফা দাবি আদায়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন।
১৪ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর উত্তর বাসাবো এলাকার নির্মাণাধীন ভবন থেকে টিপু মোল্লা (৪৭) নামে এক ঠিকাদারের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে।
গতকাল রোববার দিবাগত রাতে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, রোববার বেলা ২টার দিকে খবর পেয়ে উত্তর বাসাবো ৫৫ / ২ নম্বর হোল্ডিংয়ে নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের রাখা ফাঁকা জায়গার নিচ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় সিআইডির ফরেনসিক টিম বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে। মরদেহের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। বাম পায়ের হাঁটু ভাঙা এবং ডান পায়ের গোড়ালি ভাঙা ও কাটা ছিল। উদ্ধারের সময় মৃত ওই ব্যক্তির পরনে লুঙ্গির কোচে সিগারেটের প্যাকেটে গাঁজা পাওয়া যায়।
ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। মৃত্যুর আগে তিনি মাদক সেবন করেছিলেন কিনা সে বিষয়েও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।
টিপু মোল্লার বড় ভাই মো. আবু মোল্লা বলেন, উত্তর বাসাবোয় তাদের নিজেদের বাড়ি। স্ত্রী মিনু আক্তার ও মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। টিপু ঠিকাদারি করতেন। তবে ওই নির্মাণাধীন ভবনে কেন গিয়েছিলেন সেটি জানা নেই।

রাজধানীর উত্তর বাসাবো এলাকার নির্মাণাধীন ভবন থেকে টিপু মোল্লা (৪৭) নামে এক ঠিকাদারের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে।
গতকাল রোববার দিবাগত রাতে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, রোববার বেলা ২টার দিকে খবর পেয়ে উত্তর বাসাবো ৫৫ / ২ নম্বর হোল্ডিংয়ে নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের রাখা ফাঁকা জায়গার নিচ থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় সিআইডির ফরেনসিক টিম বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে। মরদেহের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। বাম পায়ের হাঁটু ভাঙা এবং ডান পায়ের গোড়ালি ভাঙা ও কাটা ছিল। উদ্ধারের সময় মৃত ওই ব্যক্তির পরনে লুঙ্গির কোচে সিগারেটের প্যাকেটে গাঁজা পাওয়া যায়।
ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। মৃত্যুর আগে তিনি মাদক সেবন করেছিলেন কিনা সে বিষয়েও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।
টিপু মোল্লার বড় ভাই মো. আবু মোল্লা বলেন, উত্তর বাসাবোয় তাদের নিজেদের বাড়ি। স্ত্রী মিনু আক্তার ও মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। টিপু ঠিকাদারি করতেন। তবে ওই নির্মাণাধীন ভবনে কেন গিয়েছিলেন সেটি জানা নেই।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
০৪ আগস্ট ২০২৫
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
আন্তনগর ট্রেনের নিয়মিত স্টপেজ চালুসহ সাত দফা দাবি আদায়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন।
১৪ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

আন্তনগর ট্রেনের নিয়মিত স্টপেজ চালুসহ সাত দফা দাবি আদায়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় আন্দোলনকারীরা রেললাইনের ওপর শুয়ে পড়েন।
এতে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী আন্তনগর কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনটি মিরপুর স্টেশনে আটকে পড়ে। পশ্চিমাঞ্চলের রেল চলাচলে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। প্রায় দুই ঘণ্টা পর তাৎক্ষণিক দুই দফা দাবি পূরণ ও বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে পূরণের আশ্বাস পেলে অবরোধ প্রত্যাহার করে নেন আন্দোলনকারীরা। এরপর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কর্মসূচি চলাকালে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা অবিলম্বে সব আন্তনগর ট্রেনের স্টপেজ চালু, স্টেশন মাস্টার নিয়োগ, প্ল্যাটফর্ম উঁচুকরণ ও আধুনিকায়নসহ সাত দফা দাবি বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান।
মিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সাত দফা দাবির মধ্যে প্রধান দুটি দাবি ছিল স্টেশনমাস্টার নিয়োগ ও স্টপেজ চালু করা। সেই দুটা দাবি তাৎক্ষণিক মেনে নেওয়া হয়েছে। দাবিগুলো পূরণে সংশ্লিষ্টরাও আন্তরিক। পর্যায়ক্রমে বাকিগুলোও পূরণ করা হবে। আন্দোলনকারীরা অবরোধ প্রত্যাহার করেছেন। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’

আন্তনগর ট্রেনের নিয়মিত স্টপেজ চালুসহ সাত দফা দাবি আদায়ে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে মিরপুর উপজেলা উন্নয়ন কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় আন্দোলনকারীরা রেললাইনের ওপর শুয়ে পড়েন।
এতে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী আন্তনগর কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনটি মিরপুর স্টেশনে আটকে পড়ে। পশ্চিমাঞ্চলের রেল চলাচলে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। প্রায় দুই ঘণ্টা পর তাৎক্ষণিক দুই দফা দাবি পূরণ ও বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে পূরণের আশ্বাস পেলে অবরোধ প্রত্যাহার করে নেন আন্দোলনকারীরা। এরপর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কর্মসূচি চলাকালে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা অবিলম্বে সব আন্তনগর ট্রেনের স্টপেজ চালু, স্টেশন মাস্টার নিয়োগ, প্ল্যাটফর্ম উঁচুকরণ ও আধুনিকায়নসহ সাত দফা দাবি বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান।
মিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সাত দফা দাবির মধ্যে প্রধান দুটি দাবি ছিল স্টেশনমাস্টার নিয়োগ ও স্টপেজ চালু করা। সেই দুটা দাবি তাৎক্ষণিক মেনে নেওয়া হয়েছে। দাবিগুলো পূরণে সংশ্লিষ্টরাও আন্তরিক। পর্যায়ক্রমে বাকিগুলোও পূরণ করা হবে। আন্দোলনকারীরা অবরোধ প্রত্যাহার করেছেন। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।’

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ‘রাবিস্থ মিল্লাত পরিবার’ ব্যানারে এ দাবি জানান তাঁরা।
০৪ আগস্ট ২০২৫
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। এ বিভাগে ১৫৫টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৩২ জন এবং আহত ২৫৭ জন। আর সবচেয়ে কম দুর্ঘটনা হয়েছে সিলেট বিভাগে—১৯টি দুর্ঘটনায় নিহত ২১ জন ও আহত ৮৯ জন।
১ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রজনতা। এই কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দিলে ব্যারিকেড ভাঙার ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
এসআই আজিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ভবনটির ওপর থেকে লিফটের ফাঁকা জায়গায় পড়ে যেতে পারেন, অথবা কেউ তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
৫ মিনিট আগে