প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। শুক্রবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, মারা যাওয়া ১৫ জনের মধ্যে ১০ জনেরই বাড়ি রাজশাহী। এ ছাড়া নাটোরের দুজন এবং নওগাঁ, পাবনা ও মেহেরপুরের একজন করে মারা গেছেন। এর মধ্যে রাজশাহীর দুজন এবং নওগাঁ, নাটোর ও মেহেরপুরের একজন মিলে মোট পাঁচজন করোনা পজিটিভ ছিলেন।
রাজশাহীর আরও দুজন করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ওয়ার্ডে মারা গেছেন। অন্য আটজন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের মধ্যে ছয়জন রাজশাহীর এবং একজন করে নাটোর ও পাবনার বাসিন্দা ছিলেন।
মৃত ১৫ জনের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও চারজন নারী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২১-৩০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব চারজন পুরুষ ও তিনজন নারী ছিলেন।
হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ পাঁচজন রোগী মারা গেছেন ২৯, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনজন করে মারা গেছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে দুজন এবং ১ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডে একজন করে মারা গেছেন। চলতি মাসে হাসপাতালটিতে এ নিয়ে ২৮২ জনের মৃত্যু হলো। গত জুনে মারা গেছে ৪০৫ জন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যা ৪৫৪টি। শুক্রবার সকালে ভর্তি ছিলেন ৪৯৮ জন। ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৬১ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬২ জন। শুক্রবার সকালে রাজশাহীর ২৬৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩৪, নাটোরের ৮০, নওগাঁর ৪০, পাবনার ৫৫, কুষ্টিয়ার ১৫, চুয়াডাঙ্গার দুই, সিরাজগঞ্জের এক ও ঝিনাইদহের দুজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন।
নমুনা পরীক্ষায় তাঁদের মধ্যে ২৪২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ২০০ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৫৬ জন।
রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ও আরটি-পিসিআর মিলে বুধবার জেলায় মোট ১ হাজার ৪৫২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ২৭০ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণের হার ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আর এ দিন শুধু রাজশাহীর দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে শনাক্তের হার ৩৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। শুক্রবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, মারা যাওয়া ১৫ জনের মধ্যে ১০ জনেরই বাড়ি রাজশাহী। এ ছাড়া নাটোরের দুজন এবং নওগাঁ, পাবনা ও মেহেরপুরের একজন করে মারা গেছেন। এর মধ্যে রাজশাহীর দুজন এবং নওগাঁ, নাটোর ও মেহেরপুরের একজন মিলে মোট পাঁচজন করোনা পজিটিভ ছিলেন।
রাজশাহীর আরও দুজন করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ওয়ার্ডে মারা গেছেন। অন্য আটজন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের মধ্যে ছয়জন রাজশাহীর এবং একজন করে নাটোর ও পাবনার বাসিন্দা ছিলেন।
মৃত ১৫ জনের মধ্যে ১১ জন পুরুষ ও চারজন নারী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২১-৩০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব চারজন পুরুষ ও তিনজন নারী ছিলেন।
হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ পাঁচজন রোগী মারা গেছেন ২৯, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনজন করে মারা গেছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে দুজন এবং ১ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডে একজন করে মারা গেছেন। চলতি মাসে হাসপাতালটিতে এ নিয়ে ২৮২ জনের মৃত্যু হলো। গত জুনে মারা গেছে ৪০৫ জন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যা ৪৫৪টি। শুক্রবার সকালে ভর্তি ছিলেন ৪৯৮ জন। ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ৬১ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬২ জন। শুক্রবার সকালে রাজশাহীর ২৬৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩৪, নাটোরের ৮০, নওগাঁর ৪০, পাবনার ৫৫, কুষ্টিয়ার ১৫, চুয়াডাঙ্গার দুই, সিরাজগঞ্জের এক ও ঝিনাইদহের দুজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন।
নমুনা পরীক্ষায় তাঁদের মধ্যে ২৪২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ২০০ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় কোভিড ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৫৬ জন।
রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, র্যাপিড অ্যান্টিজেন ও আরটি-পিসিআর মিলে বুধবার জেলায় মোট ১ হাজার ৪৫২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ২৭০ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণের হার ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আর এ দিন শুধু রাজশাহীর দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে শনাক্তের হার ৩৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১৯ মিনিট আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৩৭ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৪০ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
১ ঘণ্টা আগে