নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো ছিল ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটে বসে এই ক্যামেরাগুলোর মাধ্যমেই গোটা শহরে নজর রাখা হতো। কিন্তু এখন এ কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় অনেক সিসি ক্যামেরা ভেঙে ফেলা হয়েছে, কিছু খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অল্প কিছু সিসি ক্যামেরা থাকলেও এর ভিডিও দেখার কোনো ব্যবস্থা এখন নেই।
অথচ সড়কের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে থাকা সিসি ক্যামেরা দিয়েই নিরাপদ হয়ে উঠেছিল নগরীটি। কমেছিল অপরাধও। নিরাপদ সে নগর এখন অনেকটাই অরক্ষিত। সিসি ক্যামেরায় চোখ রাখার পাশাপাশি আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট থেকে তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অপরাধী ও তাঁদের অবস্থান শনাক্ত, ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাবের পরীক্ষা ছাড়াও নানারকম কার্যক্রম চলত। এর প্রায় সবই এখন বন্ধ হয়ে গেছে। দ্রুতই সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সব কার্যক্রম চালুর দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সাইবার ক্রাইম ইউনিট চালুর পর তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অবস্থান শনাক্ত করে প্রতিদিনই হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি হওয়া বেশ কিছু মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হতো। সহজে অপরাধী এবং তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করা যেত। ফরেনসিক ল্যাবে ডিজিটাল ডিভাইস থেকে নানারকম তথ্য উদ্ধার করা হতো। এতে মামলার তদন্তে গতি পেত। সিসি ক্যামেরার কারণে শহরে চুরি, ছিনতাইও অনেক কমেছিল। বিশেষ করে রিকশা, অটোরিকশা কিংবা মোটরসাইকেল চুরি অনেকটাই বন্ধ হয়েছিল। আবার কোথাও এ ধরনের ঘটনা ঘটলে সহজেই অপরাধীকে শনাক্ত করা যেত।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আরএমপির সাবেক কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক যোগদান করেই আরএমপিতে সাইবার ক্রাইম ইউনিট প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। পরে ২০২০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মাত্র তিনটি কম্পিউটার নিয়ে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের যাত্রা শুরু হয়। তখন এ ইউনিটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পান তৎকালীন সহকারী কমিশনার উৎপল কুমার চৌধুরী। ইউনিটের প্রধান হিসেবে পদায়ন করা হয় একজন উপকমিশনারকে। আরএমপি সদর দপ্তরে একতলা একটি টিনশেড ভবন থেকে এর কার্যক্রম পরিচালনা করা হতো। দুটি কক্ষজুড়ে ছিল কম্পিউটার, ল্যাপটপ। দেয়ালজুড়ে ছিল সিসি ক্যামেরার মনিটর। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর সাইবার ক্রাইম ইউনিটে লুটপাট চলে। পরে আগুন দিয়ে সবকিছুই পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সাবেক পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিকের উদ্যোগে শুরুতেই শহরজুড়ে প্রায় ৪০০ সিসি ক্যামেরা বসানো হয়। এগুলো মনিটরিং করা হতো সাইবার ক্রাইম ইউনিট থেকে। এ ইউনিট পুড়িয়ে দেওয়ার আগপর্যন্ত প্রায় ৩৫০টি সিসি ক্যামেরা সচল ছিল। কার্যক্রম শুরুর পর সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এগিয়ে এসেছিল আমেরিকান দূতাবাস। তাদের সহযোগিতায় এ ইউনিটের পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যরা কয়েক দফা উন্নত প্রশিক্ষণ পান। অপরাধী শনাক্তে প্রযুক্তিগত নানা ধরনের সহায়তাও করেছিল আমেরিকান দূতাবাস।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫ আগস্টের আগে এই ইউনিটে একজন উপকমিশনার (ডিসি) ও একজন অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ছিলেন। এ ছাড়া ৩ জন এসআই, ২ জন এএসআই ও ১২ জন কনস্টেবল কাজ করতেন। তাঁদের বাইরে শুধু ক্যামেরায় চোখ রাখার জন্য নিয়োজিত ছিলেন একজন এসআই ও সাতজন কনস্টেবল। সম্প্রতি এ ইউনিটের ডিসি সরকার ওমর ফারুক ও এডিসি উৎপল কুমার চৌধুরী অন্যত্র বদলি হয়ে গেছেন। এখন কোনো ডিসি কিংবা এডিসি এ ইউনিটের দায়িত্বে নেই। ইউনিটের কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার পর এখন আরএমপি পুলিশ লাইনসের একটি কক্ষে কয়েকটি কম্পিউটার নিয়ে খুবই স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম চলছে। এখন আগের মতো সিসি ক্যামেরায় চোখ রাখা হচ্ছে না। হারানো মোবাইল ফোনও উদ্ধার হচ্ছে না।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, ‘আরএমপিতে বেশ কিছু ভালো কাজ হয়েছিল। তার মধ্যে সাইবার ক্রাইম ইউনিট প্রতিষ্ঠা অন্যতম। এর ফলে শহরে অপরাধ কমেছিল। বিগত আন্দোলনের সময় ইউনিট কার্যালয়টি ধ্বংস করে ফেলা হয়। আমি মনে করি, একটা নগরের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিতে এর কোনো বিকল্প নেই।’
জানতে চাইলে আরএমপি কমিশনার আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাইবার ক্রাইম ইউনিটের কর্মীরা আলাদা ছোট একটা অফিসে স্বল্প পরিসরে কাজ করছেন। এটা কবে আবার আগের অবস্থায় ফেরানো যাবে, সেটা এখনই বলতে পারছি না। তবে আমরা আগে সিসি ক্যামেরাগুলো লাগাতে চাই। এ জন্য সিটি করপোরেশনের সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দিয়েছি। তারা সাড়া দিলে দ্রুতই হবে।’

রাজশাহী নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো ছিল ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটে বসে এই ক্যামেরাগুলোর মাধ্যমেই গোটা শহরে নজর রাখা হতো। কিন্তু এখন এ কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় অনেক সিসি ক্যামেরা ভেঙে ফেলা হয়েছে, কিছু খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অল্প কিছু সিসি ক্যামেরা থাকলেও এর ভিডিও দেখার কোনো ব্যবস্থা এখন নেই।
অথচ সড়কের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মোড়ে থাকা সিসি ক্যামেরা দিয়েই নিরাপদ হয়ে উঠেছিল নগরীটি। কমেছিল অপরাধও। নিরাপদ সে নগর এখন অনেকটাই অরক্ষিত। সিসি ক্যামেরায় চোখ রাখার পাশাপাশি আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট থেকে তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অপরাধী ও তাঁদের অবস্থান শনাক্ত, ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাবের পরীক্ষা ছাড়াও নানারকম কার্যক্রম চলত। এর প্রায় সবই এখন বন্ধ হয়ে গেছে। দ্রুতই সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সব কার্যক্রম চালুর দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সাইবার ক্রাইম ইউনিট চালুর পর তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অবস্থান শনাক্ত করে প্রতিদিনই হারিয়ে যাওয়া কিংবা চুরি হওয়া বেশ কিছু মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হতো। সহজে অপরাধী এবং তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করা যেত। ফরেনসিক ল্যাবে ডিজিটাল ডিভাইস থেকে নানারকম তথ্য উদ্ধার করা হতো। এতে মামলার তদন্তে গতি পেত। সিসি ক্যামেরার কারণে শহরে চুরি, ছিনতাইও অনেক কমেছিল। বিশেষ করে রিকশা, অটোরিকশা কিংবা মোটরসাইকেল চুরি অনেকটাই বন্ধ হয়েছিল। আবার কোথাও এ ধরনের ঘটনা ঘটলে সহজেই অপরাধীকে শনাক্ত করা যেত।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আরএমপির সাবেক কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক যোগদান করেই আরএমপিতে সাইবার ক্রাইম ইউনিট প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। পরে ২০২০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মাত্র তিনটি কম্পিউটার নিয়ে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের যাত্রা শুরু হয়। তখন এ ইউনিটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পান তৎকালীন সহকারী কমিশনার উৎপল কুমার চৌধুরী। ইউনিটের প্রধান হিসেবে পদায়ন করা হয় একজন উপকমিশনারকে। আরএমপি সদর দপ্তরে একতলা একটি টিনশেড ভবন থেকে এর কার্যক্রম পরিচালনা করা হতো। দুটি কক্ষজুড়ে ছিল কম্পিউটার, ল্যাপটপ। দেয়ালজুড়ে ছিল সিসি ক্যামেরার মনিটর। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর সাইবার ক্রাইম ইউনিটে লুটপাট চলে। পরে আগুন দিয়ে সবকিছুই পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সাবেক পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিকের উদ্যোগে শুরুতেই শহরজুড়ে প্রায় ৪০০ সিসি ক্যামেরা বসানো হয়। এগুলো মনিটরিং করা হতো সাইবার ক্রাইম ইউনিট থেকে। এ ইউনিট পুড়িয়ে দেওয়ার আগপর্যন্ত প্রায় ৩৫০টি সিসি ক্যামেরা সচল ছিল। কার্যক্রম শুরুর পর সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে এগিয়ে এসেছিল আমেরিকান দূতাবাস। তাদের সহযোগিতায় এ ইউনিটের পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যরা কয়েক দফা উন্নত প্রশিক্ষণ পান। অপরাধী শনাক্তে প্রযুক্তিগত নানা ধরনের সহায়তাও করেছিল আমেরিকান দূতাবাস।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫ আগস্টের আগে এই ইউনিটে একজন উপকমিশনার (ডিসি) ও একজন অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) ছিলেন। এ ছাড়া ৩ জন এসআই, ২ জন এএসআই ও ১২ জন কনস্টেবল কাজ করতেন। তাঁদের বাইরে শুধু ক্যামেরায় চোখ রাখার জন্য নিয়োজিত ছিলেন একজন এসআই ও সাতজন কনস্টেবল। সম্প্রতি এ ইউনিটের ডিসি সরকার ওমর ফারুক ও এডিসি উৎপল কুমার চৌধুরী অন্যত্র বদলি হয়ে গেছেন। এখন কোনো ডিসি কিংবা এডিসি এ ইউনিটের দায়িত্বে নেই। ইউনিটের কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার পর এখন আরএমপি পুলিশ লাইনসের একটি কক্ষে কয়েকটি কম্পিউটার নিয়ে খুবই স্বল্প পরিসরে কার্যক্রম চলছে। এখন আগের মতো সিসি ক্যামেরায় চোখ রাখা হচ্ছে না। হারানো মোবাইল ফোনও উদ্ধার হচ্ছে না।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, ‘আরএমপিতে বেশ কিছু ভালো কাজ হয়েছিল। তার মধ্যে সাইবার ক্রাইম ইউনিট প্রতিষ্ঠা অন্যতম। এর ফলে শহরে অপরাধ কমেছিল। বিগত আন্দোলনের সময় ইউনিট কার্যালয়টি ধ্বংস করে ফেলা হয়। আমি মনে করি, একটা নগরের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিতে এর কোনো বিকল্প নেই।’
জানতে চাইলে আরএমপি কমিশনার আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাইবার ক্রাইম ইউনিটের কর্মীরা আলাদা ছোট একটা অফিসে স্বল্প পরিসরে কাজ করছেন। এটা কবে আবার আগের অবস্থায় ফেরানো যাবে, সেটা এখনই বলতে পারছি না। তবে আমরা আগে সিসি ক্যামেরাগুলো লাগাতে চাই। এ জন্য সিটি করপোরেশনের সহযোগিতা চেয়ে চিঠি দিয়েছি। তারা সাড়া দিলে দ্রুতই হবে।’

বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। আর বাংলাদেশ থেকে ৪৭ জেলেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমঝোতায় সমুদ্রপথে দুই দেশের বন্দিবিনিময় কার্যক্রমে সম্পৃক্ত রয়েছে উভয় দেশের কোস্ট গার্ড।
১২ মিনিট আগে
শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালার সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সরকারি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে কলেজমাঠে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সরকারি কলেজশিক্ষক সমিতির (সকশিস) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
২৮ মিনিট আগে
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার চরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের টাপুর চরের তিস্তা নদীর পারে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
৩১ মিনিট আগে
শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে সরকারি ওষুধ ময়লার গাড়িতে করে পাচারের ঘটনায় সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাসপাতালের চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে প্রধান করে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেমোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। আর বাংলাদেশ থেকে ৪৭ জেলেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমঝোতায় সমুদ্রপথে দুই দেশের বন্দিবিনিময় কার্যক্রমে সম্পৃক্ত রয়েছে উভয় দেশের কোস্ট গার্ড।
আজ বুধবার দুপুরে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
সিয়াম-উল-হক বলেন, বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমারেখাসংলগ্ন বাংলাদেশ জলসীমার মধ্যে অবৈধভাবে মৎস্য আহরণরত অবস্থায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী গত ১২ জুলাই ও ২ আগস্ট তিনটি ভারতীয় ফিশিং বোটসহ (এফবি মা মঙ্গল চন্ডি-৩৮, এফবি ঝড়, এফবি পারমিতা-৪) ৪৭ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করে।
অপরদিকে, ১২ ও ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমারেখা অতিক্রম করে ভারতীয় জলসীমায় মৎস্য আহরণের অভিযোগে দুটি বাংলাদেশি ফিশিং বোটসহ ৩২ জন জেলেকে আটক করে দেশটির কোস্ট গার্ড।
এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দ্বিপক্ষীয় সমঝোতার মাধ্যমে আটক থাকা জেলেদের বন্দিবিনিময়ের সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আটক জেলেদের হস্তান্তর/গ্রহণের কার্যক্রম সম্পন্ন করার দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড।
এরই ধারাবাহিকতায় ৯ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক মেরিটাইম বাউন্ডারি লাইনে বাংলাদেশে আটক ৪৭ জন ভারতীয় জেলেকে তিনটি ফিশিং বোটসহ ভারতীয় কোস্ট গার্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতে আটক ৩২ জন বাংলাদেশি জেলেসহ একটি ফিশিং বোট এফবি মায়ের দোয়া ভারতীয় কোস্ট গার্ড থেকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড গ্রহণ করে। আর অপর একটি বোট গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
বাংলাদেশি এসব জেলেরা ভারতের কারাগারে ছিল তিন মাস। আর ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের কারাগারে ছিল চার মাস। আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশি জেলেদের বোটসহ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সদর দপ্তরে (মোংলা) এনে তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। আর বাংলাদেশ থেকে ৪৭ জেলেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমঝোতায় সমুদ্রপথে দুই দেশের বন্দিবিনিময় কার্যক্রমে সম্পৃক্ত রয়েছে উভয় দেশের কোস্ট গার্ড।
আজ বুধবার দুপুরে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
সিয়াম-উল-হক বলেন, বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমারেখাসংলগ্ন বাংলাদেশ জলসীমার মধ্যে অবৈধভাবে মৎস্য আহরণরত অবস্থায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী গত ১২ জুলাই ও ২ আগস্ট তিনটি ভারতীয় ফিশিং বোটসহ (এফবি মা মঙ্গল চন্ডি-৩৮, এফবি ঝড়, এফবি পারমিতা-৪) ৪৭ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করে।
অপরদিকে, ১২ ও ১৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমারেখা অতিক্রম করে ভারতীয় জলসীমায় মৎস্য আহরণের অভিযোগে দুটি বাংলাদেশি ফিশিং বোটসহ ৩২ জন জেলেকে আটক করে দেশটির কোস্ট গার্ড।
এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দ্বিপক্ষীয় সমঝোতার মাধ্যমে আটক থাকা জেলেদের বন্দিবিনিময়ের সিদ্ধান্ত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আটক জেলেদের হস্তান্তর/গ্রহণের কার্যক্রম সম্পন্ন করার দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড।
এরই ধারাবাহিকতায় ৯ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক মেরিটাইম বাউন্ডারি লাইনে বাংলাদেশে আটক ৪৭ জন ভারতীয় জেলেকে তিনটি ফিশিং বোটসহ ভারতীয় কোস্ট গার্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতে আটক ৩২ জন বাংলাদেশি জেলেসহ একটি ফিশিং বোট এফবি মায়ের দোয়া ভারতীয় কোস্ট গার্ড থেকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড গ্রহণ করে। আর অপর একটি বোট গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
বাংলাদেশি এসব জেলেরা ভারতের কারাগারে ছিল তিন মাস। আর ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের কারাগারে ছিল চার মাস। আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশি জেলেদের বোটসহ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সদর দপ্তরে (মোংলা) এনে তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

রাজশাহী নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো ছিল ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটে বসে এই ক্যামেরাগুলোর মাধ্যমেই গোটা শহরে নজর রাখা হতো।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালার সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সরকারি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে কলেজমাঠে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সরকারি কলেজশিক্ষক সমিতির (সকশিস) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
২৮ মিনিট আগে
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার চরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের টাপুর চরের তিস্তা নদীর পারে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
৩১ মিনিট আগে
শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে সরকারি ওষুধ ময়লার গাড়িতে করে পাচারের ঘটনায় সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাসপাতালের চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে প্রধান করে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালার সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সরকারি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে কলেজমাঠে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সরকারি কলেজশিক্ষক সমিতির (সকশিস) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনে শিক্ষা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।
শিক্ষক-কর্মচারীদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে দ্রুত পদ সোপান তৈরি করে পদোন্নতি দেওয়া, আত্তীকৃত শিক্ষক-কর্মচারীদের পে-প্রোটেকশন দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন, দ্রুততম সময়ে সহজে চাকরি স্থায়ীকরণ সম্পন্ন করা, চাকরি বদলিযোগ্য করা ও একাধিক কলেজে চাকরি করা সময়কালকে গণনায় অন্তর্ভুক্ত করে কার্যকর চাকরিকাল নির্ধারণ করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০১৮-এর সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসন করে বঞ্চিত শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানান। দাবি আদায় না হলে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেন।
শিক্ষক পরিষদের সহসাধারণ সম্পাদক মোজাফফর হোসেন বলেন, ‘আমরা এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে চাইনি। একটি কালো আইন তৈরি করে আমাদের সপ্তম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে নামিয়ে অবহেলার আস্তাকুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে।’
সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান সরকার বলেন, মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে মানুষ ক্ষিপ্ত হয়। নীতি-নৈতিকতার প্রশ্নে তখন তার বিবেক আর সায় দেয় না। রাজপথে নামতে বাধ্য হয়। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালার সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সরকারি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে কলেজমাঠে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সরকারি কলেজশিক্ষক সমিতির (সকশিস) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনে শিক্ষা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।
শিক্ষক-কর্মচারীদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে দ্রুত পদ সোপান তৈরি করে পদোন্নতি দেওয়া, আত্তীকৃত শিক্ষক-কর্মচারীদের পে-প্রোটেকশন দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন, দ্রুততম সময়ে সহজে চাকরি স্থায়ীকরণ সম্পন্ন করা, চাকরি বদলিযোগ্য করা ও একাধিক কলেজে চাকরি করা সময়কালকে গণনায় অন্তর্ভুক্ত করে কার্যকর চাকরিকাল নির্ধারণ করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০১৮-এর সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসন করে বঞ্চিত শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানান। দাবি আদায় না হলে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেন।
শিক্ষক পরিষদের সহসাধারণ সম্পাদক মোজাফফর হোসেন বলেন, ‘আমরা এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে চাইনি। একটি কালো আইন তৈরি করে আমাদের সপ্তম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে নামিয়ে অবহেলার আস্তাকুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে।’
সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান সরকার বলেন, মানুষকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে মানুষ ক্ষিপ্ত হয়। নীতি-নৈতিকতার প্রশ্নে তখন তার বিবেক আর সায় দেয় না। রাজপথে নামতে বাধ্য হয়। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

রাজশাহী নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো ছিল ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটে বসে এই ক্যামেরাগুলোর মাধ্যমেই গোটা শহরে নজর রাখা হতো।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। আর বাংলাদেশ থেকে ৪৭ জেলেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমঝোতায় সমুদ্রপথে দুই দেশের বন্দিবিনিময় কার্যক্রমে সম্পৃক্ত রয়েছে উভয় দেশের কোস্ট গার্ড।
১২ মিনিট আগে
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার চরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের টাপুর চরের তিস্তা নদীর পারে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
৩১ মিনিট আগে
শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে সরকারি ওষুধ ময়লার গাড়িতে করে পাচারের ঘটনায় সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাসপাতালের চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে প্রধান করে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার চরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের টাপুর চরের তিস্তা নদীর পাড়ে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এলাকার চিহ্নিত ভূমিদস্যু আব্দুল মোতালেব ওরফে পানচু, মনির মাস্টার, রহিম বাদশা, ফারুক, আলমগীরসহ একটি প্রভাবশালী চক্র জাল দলিল তৈরি করে ২৫ থেকে ৩০ একর জমি দখল করে রেখেছে। বক্তাদের দাবি, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে এসব জমি ভোগদখল করে আসছে ওই চক্র।
ভুক্তভোগীরা বলেন, নিজেদের জমিতে যেতে চাইলে ভূমিদস্যুরা মারধর ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। এতে বহু পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে এবং জীবিকার পথ হারাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জমির মালিক মুসা ভান্ডারী, মাইনুদ্দিন, সাইজুদ্দিন, নিয়ত আলীসহ অনেকে দ্রুত এসব জমি উদ্ধার করে দখলদারদের আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ দাবি করেন। ভুক্তভোগী জমির মালিকদের কয়েকজন মানববন্ধনে বক্তব্য দেন এবং তাঁদের দীর্ঘদিনের হয়রানি ও জমি হারানোর অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার চরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের টাপুর চরের তিস্তা নদীর পাড়ে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, এলাকার চিহ্নিত ভূমিদস্যু আব্দুল মোতালেব ওরফে পানচু, মনির মাস্টার, রহিম বাদশা, ফারুক, আলমগীরসহ একটি প্রভাবশালী চক্র জাল দলিল তৈরি করে ২৫ থেকে ৩০ একর জমি দখল করে রেখেছে। বক্তাদের দাবি, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে এসব জমি ভোগদখল করে আসছে ওই চক্র।
ভুক্তভোগীরা বলেন, নিজেদের জমিতে যেতে চাইলে ভূমিদস্যুরা মারধর ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। এতে বহু পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে এবং জীবিকার পথ হারাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া জমির মালিক মুসা ভান্ডারী, মাইনুদ্দিন, সাইজুদ্দিন, নিয়ত আলীসহ অনেকে দ্রুত এসব জমি উদ্ধার করে দখলদারদের আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ দাবি করেন। ভুক্তভোগী জমির মালিকদের কয়েকজন মানববন্ধনে বক্তব্য দেন এবং তাঁদের দীর্ঘদিনের হয়রানি ও জমি হারানোর অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

রাজশাহী নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো ছিল ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটে বসে এই ক্যামেরাগুলোর মাধ্যমেই গোটা শহরে নজর রাখা হতো।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। আর বাংলাদেশ থেকে ৪৭ জেলেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমঝোতায় সমুদ্রপথে দুই দেশের বন্দিবিনিময় কার্যক্রমে সম্পৃক্ত রয়েছে উভয় দেশের কোস্ট গার্ড।
১২ মিনিট আগে
শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালার সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সরকারি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে কলেজমাঠে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সরকারি কলেজশিক্ষক সমিতির (সকশিস) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
২৮ মিনিট আগে
শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে সরকারি ওষুধ ময়লার গাড়িতে করে পাচারের ঘটনায় সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাসপাতালের চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে প্রধান করে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেশরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে সরকারি ওষুধ ময়লার গাড়িতে করে পাচারের ঘটনায় সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাসপাতালের চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে প্রধান করে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে হাসপাতালের প্রধান ফটকে তল্লাশি চালিয়ে ওষুধসহ হাসপাতালটির দুই কর্মচারীকে আটক করেন আনসার সদস্যরা। পরে তাঁদের পুলিশে দেওয়া হয়। আটক কর্মচারীরা হলেন হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী টুবেল হরিজন (৩৫) ও ডোম সহকারী ইবাদুল মিয়া (৫৫)।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে হাসপাতালের প্রধান ফটকে দায়িত্ব পালন করছিলেন আনসার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। এ সময় টুবেল ও ইবাদুলকে একটি ময়লার ভ্যানগাড়িতে হাসপাতালের বিভিন্ন ব্যবহৃত সরঞ্জাম বহন করতে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। আনসার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক ময়লার ভ্যানটি তল্লাশি করেন। তল্লাশিকালে ভ্যান থেকে সলবিয়ন ভিটামিন ওষুধের ১৮০টি বক্স উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বক্সে ৫০ পিস করে মোট ৯ হাজার পিস সরকারি ওষুধ পাওয়া যায়। উদ্ধার হওয়া ওষুধের মেয়াদ ২০২৭ সালের এপ্রিল পর্যন্ত উল্লেখ রয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক দুজন আনসার সদস্যকে জানান, তাঁরা ওষুধগুলো হাসপাতালের বাইরে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে ক্যাম্প কমান্ডারকে জানান আনসার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। পরে পালং থানা-পুলিশে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পালং মডেল থানার মোবাইল ডিউটি টিম ঘটনাস্থলে এসে ওষুধসহ দুজনকে পুলিশ হেফাজতে নেয়। পরে মুচলেকা নিয়ে পুলিশ তাঁদের ছেড়ে দেয়।
এ বিষয়ে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, মিজানুর রহমানকে সভাপতি করে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন অফিসের প্রতিনিধি রয়েছেন। সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে সরকারি ওষুধ ময়লার গাড়িতে করে পাচারের ঘটনায় সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাসপাতালের চিকিৎসক মিজানুর রহমানকে প্রধান করে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে হাসপাতালের প্রধান ফটকে তল্লাশি চালিয়ে ওষুধসহ হাসপাতালটির দুই কর্মচারীকে আটক করেন আনসার সদস্যরা। পরে তাঁদের পুলিশে দেওয়া হয়। আটক কর্মচারীরা হলেন হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতাকর্মী টুবেল হরিজন (৩৫) ও ডোম সহকারী ইবাদুল মিয়া (৫৫)।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে হাসপাতালের প্রধান ফটকে দায়িত্ব পালন করছিলেন আনসার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। এ সময় টুবেল ও ইবাদুলকে একটি ময়লার ভ্যানগাড়িতে হাসপাতালের বিভিন্ন ব্যবহৃত সরঞ্জাম বহন করতে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। আনসার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক ময়লার ভ্যানটি তল্লাশি করেন। তল্লাশিকালে ভ্যান থেকে সলবিয়ন ভিটামিন ওষুধের ১৮০টি বক্স উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বক্সে ৫০ পিস করে মোট ৯ হাজার পিস সরকারি ওষুধ পাওয়া যায়। উদ্ধার হওয়া ওষুধের মেয়াদ ২০২৭ সালের এপ্রিল পর্যন্ত উল্লেখ রয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক দুজন আনসার সদস্যকে জানান, তাঁরা ওষুধগুলো হাসপাতালের বাইরে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে ক্যাম্প কমান্ডারকে জানান আনসার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। পরে পালং থানা-পুলিশে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পালং মডেল থানার মোবাইল ডিউটি টিম ঘটনাস্থলে এসে ওষুধসহ দুজনকে পুলিশ হেফাজতে নেয়। পরে মুচলেকা নিয়ে পুলিশ তাঁদের ছেড়ে দেয়।
এ বিষয়ে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, মিজানুর রহমানকে সভাপতি করে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জন অফিসের প্রতিনিধি রয়েছেন। সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজশাহী নগরীর গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো ছিল ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিটে বসে এই ক্যামেরাগুলোর মাধ্যমেই গোটা শহরে নজর রাখা হতো।
১৮ অক্টোবর ২০২৪
বন্দিবিনিময় চুক্তিতে ৩২ জেলেকে ফেরত পাঠিয়েছে ভারত। আর বাংলাদেশ থেকে ৪৭ জেলেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমঝোতায় সমুদ্রপথে দুই দেশের বন্দিবিনিময় কার্যক্রমে সম্পৃক্ত রয়েছে উভয় দেশের কোস্ট গার্ড।
১২ মিনিট আগে
শিক্ষক-কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালার সব কালো আইন বাতিল ও বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সরকারি কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে কলেজমাঠে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। সরকারি কলেজশিক্ষক সমিতির (সকশিস) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
২৮ মিনিট আগে
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার চরে ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের টাপুর চরের তিস্তা নদীর পারে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
৩১ মিনিট আগে