নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ দিয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি হয়েছিলেন রাজশাহীর বাঘা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তফিকুল ইসলাম ওরফে তফি। পরে শিক্ষা বোর্ডের তদন্তে তাঁর জাল সনদের বিষয়টি ধরা পড়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর সভাপতির পদ বাতিল করতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে চিঠি দিয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
বিএনপি নেতা তফিকুল ইসলাম বাঘা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর। তিনি পৌরসভার প্যানেল মেয়রও ছিলেন। সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির সভাপতি হতে গেলে এখন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে স্নাতক বা সমমান। তফিকুলের সেই যোগ্যতা নেই। তারপরও তিনি বাঘা উচ্চবিদ্যালয়ের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি হয়ে গিয়েছিলেন।
সভাপতি হওয়ার সময় তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সনদ জমা দেন। ১৯৯৯ সালে তিনি বিএ পাস করেছিলেন দাবি করে সনদটি দেন। সনদটির রোল নম্বর ২৬০৫১২ ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৬৫২২৬১। তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, সনদটি জাল।
নথিপত্রে দেখা গেছে, চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ বাঘা উচ্চবিদ্যালয়ের চার সদস্যের অ্যাডহক কমিটি অনুমোদন করে। এ কমিটিতে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক মনোনীত হিসেবে সভাপতি হন বাঘা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তফিকুল ইসলাম।
সম্প্রতি তফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষা বোর্ডে লিখিত অভিযোগ হয় যে—তিনি শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ দিয়ে সভাপতি হয়েছেন। অভিযোগ পেয়ে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়। জেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহাব গত ৯ জুলাই শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠান। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, তফিকুলের সনদটির সঠিকতা পাওয়া যায়নি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ আগস্ট শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক শামীম হাসান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে বলা হয়, অ্যাডহক কমিটির সভাপতি তফিকুল ইসলামের সনদ জাল প্রমাণিত হয়েছে। তাই তাঁর সভাপতির পদ বাতিল করে শিক্ষা বোর্ডে নতুন সভাপতির নাম প্রস্তাব করার জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে বাঘা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলী দেওয়ান বলেন, ‘তফিকুল ইসলাম যেভাবে আমাদের তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ দিয়েছেন, সেভাবেই আমরা রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে জমা দিয়েছি। এই সনদ জাল কি না, সেটা তখন জানতাম না। আজ (সোমবার) ওয়েবসাইট থেকে চিঠি ডাউনলোড করে দেখছি যে তাঁর সনদটি জাল ছিল।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যালয়ের ছয় মাসের জন্য অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়েছিল। যোগ্যতা না থাকলেও তফিকুল ইসলাম ইতিমধ্যে প্রায় পাঁচ মাস সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি বিদ্যালয়ের দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা তুলেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি একটি ট্রাক বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীরে ধাক্কা দিলে প্রাচীরটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তফিকুল ইসলাম ট্রাকমালিকের কাছ থেকে এ জন্য ক্ষতিপূরণের টাকা নিলেও তা বিদ্যালয়কে না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাঁর নেতৃত্বে বাঘায় দখলদারত্ব চলছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুধু তা-ই নয়, তাঁর জাল সনদের বিষয়ে শিক্ষা বোর্ডে নালিশ করার অভিযোগ তুলে স্থানীয় যুবদলের এক নেতাকে হুমকি দেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া গেছে বিএনপি নেতা তফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
বাঘা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘তফিকুল ইসলাম আমার নেতা। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করিনি। শুনেছি জাহাঙ্গীর নামে কোনো এক ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। আমাকে সেই জাহাঙ্গীর মনে করে গতকাল (রোববার) সন্ধ্যায় ফোন করে তফি ভাই হাত-পা কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করেছেন। এখন আমি নিরাপত্তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছি।’
জাল সনদে সভাপতি হওয়ার অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে আজ দুপুরে বিএনপি নেতা তফিকুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এরপর তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে জাল সনদের সমস্ত প্রমাণ পাঠানো হয়। হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্ন জানিয়েও তাঁর মন্তব্য চাওয়া হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি। এর আগে গতকাল রাতে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেছিলেন, ‘এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
এ বিষয়ে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক শামীম হাসান বলেন, ‘জাল সনদের ব্যাপারে অভিযোগ করতে হলে বোর্ডের অনুকূলে সাত হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফট করতে হয়। এ রকম ব্যাংক ড্রাফটসহ লিখিত অভিযোগ তফিকুলের সনদের ব্যাপারে এসেছিল। আমরা সেটা শিক্ষা কর্মকর্তাকে দিয়ে তদন্ত করিয়েছি। এতে সনদটি জাল প্রমাণিত হয়েছে। এরপর প্রধান শিক্ষককে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।’
শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ দিয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি হয়েছিলেন রাজশাহীর বাঘা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তফিকুল ইসলাম ওরফে তফি। পরে শিক্ষা বোর্ডের তদন্তে তাঁর জাল সনদের বিষয়টি ধরা পড়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর সভাপতির পদ বাতিল করতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে চিঠি দিয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
বিএনপি নেতা তফিকুল ইসলাম বাঘা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর। তিনি পৌরসভার প্যানেল মেয়রও ছিলেন। সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির সভাপতি হতে গেলে এখন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে স্নাতক বা সমমান। তফিকুলের সেই যোগ্যতা নেই। তারপরও তিনি বাঘা উচ্চবিদ্যালয়ের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি হয়ে গিয়েছিলেন।
সভাপতি হওয়ার সময় তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সনদ জমা দেন। ১৯৯৯ সালে তিনি বিএ পাস করেছিলেন দাবি করে সনদটি দেন। সনদটির রোল নম্বর ২৬০৫১২ ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৬৫২২৬১। তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, সনদটি জাল।
নথিপত্রে দেখা গেছে, চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ বাঘা উচ্চবিদ্যালয়ের চার সদস্যের অ্যাডহক কমিটি অনুমোদন করে। এ কমিটিতে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক মনোনীত হিসেবে সভাপতি হন বাঘা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তফিকুল ইসলাম।
সম্প্রতি তফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষা বোর্ডে লিখিত অভিযোগ হয় যে—তিনি শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ দিয়ে সভাপতি হয়েছেন। অভিযোগ পেয়ে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়। জেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াহাব গত ৯ জুলাই শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠান। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, তফিকুলের সনদটির সঠিকতা পাওয়া যায়নি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ আগস্ট শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক শামীম হাসান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে বলা হয়, অ্যাডহক কমিটির সভাপতি তফিকুল ইসলামের সনদ জাল প্রমাণিত হয়েছে। তাই তাঁর সভাপতির পদ বাতিল করে শিক্ষা বোর্ডে নতুন সভাপতির নাম প্রস্তাব করার জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে বাঘা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলী দেওয়ান বলেন, ‘তফিকুল ইসলাম যেভাবে আমাদের তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ দিয়েছেন, সেভাবেই আমরা রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে জমা দিয়েছি। এই সনদ জাল কি না, সেটা তখন জানতাম না। আজ (সোমবার) ওয়েবসাইট থেকে চিঠি ডাউনলোড করে দেখছি যে তাঁর সনদটি জাল ছিল।’
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যালয়ের ছয় মাসের জন্য অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়েছিল। যোগ্যতা না থাকলেও তফিকুল ইসলাম ইতিমধ্যে প্রায় পাঁচ মাস সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি বিদ্যালয়ের দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা তুলেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি একটি ট্রাক বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীরে ধাক্কা দিলে প্রাচীরটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তফিকুল ইসলাম ট্রাকমালিকের কাছ থেকে এ জন্য ক্ষতিপূরণের টাকা নিলেও তা বিদ্যালয়কে না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাঁর নেতৃত্বে বাঘায় দখলদারত্ব চলছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুধু তা-ই নয়, তাঁর জাল সনদের বিষয়ে শিক্ষা বোর্ডে নালিশ করার অভিযোগ তুলে স্থানীয় যুবদলের এক নেতাকে হুমকি দেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া গেছে বিএনপি নেতা তফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
বাঘা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘তফিকুল ইসলাম আমার নেতা। আমি তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করিনি। শুনেছি জাহাঙ্গীর নামে কোনো এক ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। আমাকে সেই জাহাঙ্গীর মনে করে গতকাল (রোববার) সন্ধ্যায় ফোন করে তফি ভাই হাত-পা কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করেছেন। এখন আমি নিরাপত্তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছি।’
জাল সনদে সভাপতি হওয়ার অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে আজ দুপুরে বিএনপি নেতা তফিকুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এরপর তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে জাল সনদের সমস্ত প্রমাণ পাঠানো হয়। হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্ন জানিয়েও তাঁর মন্তব্য চাওয়া হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি। এর আগে গতকাল রাতে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেছিলেন, ‘এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
এ বিষয়ে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক শামীম হাসান বলেন, ‘জাল সনদের ব্যাপারে অভিযোগ করতে হলে বোর্ডের অনুকূলে সাত হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফট করতে হয়। এ রকম ব্যাংক ড্রাফটসহ লিখিত অভিযোগ তফিকুলের সনদের ব্যাপারে এসেছিল। আমরা সেটা শিক্ষা কর্মকর্তাকে দিয়ে তদন্ত করিয়েছি। এতে সনদটি জাল প্রমাণিত হয়েছে। এরপর প্রধান শিক্ষককে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আগামী দিনে আল্লাহ চাহে তো দেশ আপনাদের হাতে থাকবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে—আপনাদের চারপাশে অনেক ঘুঘু ঘুরছে। এরা স্বার্থ বুঝে আপনাদের ব্যবহার করবে, সুনাম নষ্ট করবে, দুঃসময়ে পালিয়ে যাবে। তাই ঘুঘুদের বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।’
৩ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে উপজেলার কিরাটন ইউনিয়নের গৌরারগোপ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে গেছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। জানা গেছে, চরাঞ্চলের এসব এলাকায় ফসলি জমি, ছয়টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ ও শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যাওয়ায় পাঠদান
৯ মিনিট আগেআশুলিয়ার গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (গকসু) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ মিনিট আগে