নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
জনপ্রতিনিধিদের নিজের পক্ষে রাখতে কোরআন শরিফে হাত রেখে তাঁদের শপথ করানোর অভিযোগ উঠেছে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে। এ-সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওটি আজকের পত্রিকার হাতে রয়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, জনপ্রতিনিধিদের শপথ করানোর দৃশ্যটি নিজের মোবাইল ফোনে ভিডিও করছেন এমপি।
জানা গেছে, গতকাল শনিবার সকালে ঢাকায় ন্যাম ভবনের নিজের ফ্ল্যাটে বসে গোদাগাড়ীর পৌর মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের শপথ করান ওমর ফারুক চৌধুরী। আজ রোববার সকালে শপথ করানোর এই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। তবে এই সংসদ সদস্য দাবি করেন, কাউকে বাধ্য করা হয়নি শপথ করতে। তাঁরা নিজেরাই করেছেন।
নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে প্রায়ই গণমাধ্যমের শিরোনাম হন সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। গত বছর গোদাগাড়ীর এক কলেজশিক্ষককে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে পিটিয়েছিলেন তিনি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্তে শিক্ষককে পেটানোর সত্যতা মিলেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জানান, ওমর ফারুক চৌধুরী টানা তিনবার রাজশাহী-১ আসনের এমপি থাকার কারণে নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। এ জন্য দলের নেতা-কর্মীদের বড় অংশই তাঁর পক্ষে নেই। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনও ঘনিয়ে আসছে। এখন জনপ্রতিনিধিদের নিজের পক্ষে রাখতে কোরআন শরিফে হাত রেখে শপথ করিয়েছেন তিনি।
আজ ফাঁস হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, সংসদ সদস্য বসে আছেন। তাঁর সামনে টেবিলে রাখা কোরআন শরিফে হাত রেখে একে একে শপথ করছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। সংসদ সদস্য নিজেই সেই দৃশ্য ভিডিও করে রাখছেন। কোরআনে হাত রেখে গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিপক্ষে কোনো দিন যাব না। মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ ওমর ফারুক চৌধুরীর নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকায় দলীয় সকল কার্যক্রম পরিচালনা করব।’ এরপর তিনি থেমে গেলে সংসদ সদস্য বলেন, ‘নৌকার সঙ্গে বেইমানি করব না।’ তখন কোরআনে হাত রেখে সোহেলও একই কথা বলেন।
শপথ করার সময় চর আষাড়িয়াদহ ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনার সঙ্গে কোনো দিন বেইমানি করিনি। করবও না।’ তখন এমপি বলেন, ‘হাতটা দিয়ে বলেন।’ এরপর ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনার কাছে আমার একটা অনুরোধ—আমি দল করেছি কোনো দিন, কখনো শপথ করিনি। আজকে যে শপথ করছি, এর পরে আপনিও আমার মাথার ছাতা হয়ে থাকবেন।’
এভাবে একে একে অন্য চেয়ারম্যানরাও শপথ করেন। পরে উপস্থিত ১১ জনের সঙ্গে ছবি তোলেন সংসদ সদস্য। এই ছবিতে গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, গোদাগাড়ী পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাসসহ গোদাগাড়ীর ৯টি ইউপির চেয়ারম্যানদের দেখা যায়।
এ বিষয়ে জানতে গোদাগাড়ী সদর ইউপির চেয়ারম্যান মাসুদুল গণিকে ফোন করা হয়। এ সময় শপথ করার কথা অস্বীকার করে মোবাইল ফোনে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি। দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেলও প্রথমে অস্বীকার করে ভিডিও দেখতে চান। হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও দেওয়া হলে তা দেখে পরে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও অন্য কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে আজ দুপুরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঢাকা থেকে তাঁরা ১১ জন জনপ্রতিনিধি ফিরছেন। দুপুরে তাঁরা বিমানবন্দরে একসঙ্গে বসেছিলেন ফ্লাইটের জন্য। এর বেশি কিছু তিনি মন্তব্য করতে চাননি।
এদিকে জনপ্রতিনিধিদের শপথ করানোর ভিডিও ফাঁস হলে নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান, জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ-বিষয়ক সম্পাদক আখতারুজ্জামান আক্তার। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘একজন রাজনৈতিক নেতা রাজনৈতিকভাবে কতটা দেউলিয়া হলে তাঁর নিজস্ব নেতা-কর্মীকে অনুগত করে রাখার জন্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে শপথ করাতে হয়!’
শপথ করানোর বিষয়ে জানতে চাইলে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, ‘ওরা শপথ করেছে, ওরাই ভালো বলতে পারবে। এটা কি আমি বলতে পারব? কেউ কী বলেছে যে তাদের লাঠি ধরে শপথ করানো হয়েছে? আমি কীভাবে বলব কেন শপথ করেছে! তাদের মন চেয়েছে, তারা করেছে। তাদের মন চেয়েছে সামনের দিনে ঐক্যবদ্ধ থাকবে, দলের সঙ্গে, নৌকার সঙ্গে থাকবে এবং আমার সঙ্গে থাকবে, এটাও বলেছে।’
সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘কয়েকজন আগে আমার বিরোধিতা করেছেন। সেই জন্যই তাঁরা মনে করেছেন, তাঁদের শুদ্ধ হওয়া দরকার, শপথ নেওয়া দরকার। তবে কাউকে জোর করে শপথ করানো হয়নি।’
জনপ্রতিনিধিদের নিজের পক্ষে রাখতে কোরআন শরিফে হাত রেখে তাঁদের শপথ করানোর অভিযোগ উঠেছে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে। এ-সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওটি আজকের পত্রিকার হাতে রয়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, জনপ্রতিনিধিদের শপথ করানোর দৃশ্যটি নিজের মোবাইল ফোনে ভিডিও করছেন এমপি।
জানা গেছে, গতকাল শনিবার সকালে ঢাকায় ন্যাম ভবনের নিজের ফ্ল্যাটে বসে গোদাগাড়ীর পৌর মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের শপথ করান ওমর ফারুক চৌধুরী। আজ রোববার সকালে শপথ করানোর এই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। তবে এই সংসদ সদস্য দাবি করেন, কাউকে বাধ্য করা হয়নি শপথ করতে। তাঁরা নিজেরাই করেছেন।
নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে প্রায়ই গণমাধ্যমের শিরোনাম হন সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। গত বছর গোদাগাড়ীর এক কলেজশিক্ষককে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে পিটিয়েছিলেন তিনি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্তে শিক্ষককে পেটানোর সত্যতা মিলেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জানান, ওমর ফারুক চৌধুরী টানা তিনবার রাজশাহী-১ আসনের এমপি থাকার কারণে নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। এ জন্য দলের নেতা-কর্মীদের বড় অংশই তাঁর পক্ষে নেই। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনও ঘনিয়ে আসছে। এখন জনপ্রতিনিধিদের নিজের পক্ষে রাখতে কোরআন শরিফে হাত রেখে শপথ করিয়েছেন তিনি।
আজ ফাঁস হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, সংসদ সদস্য বসে আছেন। তাঁর সামনে টেবিলে রাখা কোরআন শরিফে হাত রেখে একে একে শপথ করছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। সংসদ সদস্য নিজেই সেই দৃশ্য ভিডিও করে রাখছেন। কোরআনে হাত রেখে গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিপক্ষে কোনো দিন যাব না। মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ ওমর ফারুক চৌধুরীর নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকায় দলীয় সকল কার্যক্রম পরিচালনা করব।’ এরপর তিনি থেমে গেলে সংসদ সদস্য বলেন, ‘নৌকার সঙ্গে বেইমানি করব না।’ তখন কোরআনে হাত রেখে সোহেলও একই কথা বলেন।
শপথ করার সময় চর আষাড়িয়াদহ ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনার সঙ্গে কোনো দিন বেইমানি করিনি। করবও না।’ তখন এমপি বলেন, ‘হাতটা দিয়ে বলেন।’ এরপর ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনার কাছে আমার একটা অনুরোধ—আমি দল করেছি কোনো দিন, কখনো শপথ করিনি। আজকে যে শপথ করছি, এর পরে আপনিও আমার মাথার ছাতা হয়ে থাকবেন।’
এভাবে একে একে অন্য চেয়ারম্যানরাও শপথ করেন। পরে উপস্থিত ১১ জনের সঙ্গে ছবি তোলেন সংসদ সদস্য। এই ছবিতে গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, গোদাগাড়ী পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাসসহ গোদাগাড়ীর ৯টি ইউপির চেয়ারম্যানদের দেখা যায়।
এ বিষয়ে জানতে গোদাগাড়ী সদর ইউপির চেয়ারম্যান মাসুদুল গণিকে ফোন করা হয়। এ সময় শপথ করার কথা অস্বীকার করে মোবাইল ফোনে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি। দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেলও প্রথমে অস্বীকার করে ভিডিও দেখতে চান। হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও দেওয়া হলে তা দেখে পরে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও অন্য কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে আজ দুপুরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঢাকা থেকে তাঁরা ১১ জন জনপ্রতিনিধি ফিরছেন। দুপুরে তাঁরা বিমানবন্দরে একসঙ্গে বসেছিলেন ফ্লাইটের জন্য। এর বেশি কিছু তিনি মন্তব্য করতে চাননি।
এদিকে জনপ্রতিনিধিদের শপথ করানোর ভিডিও ফাঁস হলে নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান, জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ-বিষয়ক সম্পাদক আখতারুজ্জামান আক্তার। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘একজন রাজনৈতিক নেতা রাজনৈতিকভাবে কতটা দেউলিয়া হলে তাঁর নিজস্ব নেতা-কর্মীকে অনুগত করে রাখার জন্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে শপথ করাতে হয়!’
শপথ করানোর বিষয়ে জানতে চাইলে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, ‘ওরা শপথ করেছে, ওরাই ভালো বলতে পারবে। এটা কি আমি বলতে পারব? কেউ কী বলেছে যে তাদের লাঠি ধরে শপথ করানো হয়েছে? আমি কীভাবে বলব কেন শপথ করেছে! তাদের মন চেয়েছে, তারা করেছে। তাদের মন চেয়েছে সামনের দিনে ঐক্যবদ্ধ থাকবে, দলের সঙ্গে, নৌকার সঙ্গে থাকবে এবং আমার সঙ্গে থাকবে, এটাও বলেছে।’
সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘কয়েকজন আগে আমার বিরোধিতা করেছেন। সেই জন্যই তাঁরা মনে করেছেন, তাঁদের শুদ্ধ হওয়া দরকার, শপথ নেওয়া দরকার। তবে কাউকে জোর করে শপথ করানো হয়নি।’
নেত্রকোনার আটপাড়ায় সহকারী শিক্ষিকাকে শোকজ করায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল ও ছাত্রদলের দুই নেতার বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার অভয়পাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বর্তমানে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে...
৭ মিনিট আগেনড়াইল সদর উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামে নিজ ঘর থেকে দুই সন্তানের মা মাধবী বিশ্বাস (৩৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পর ওই নারীর স্বামী হীরামণ বিশ্বাস ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী সুদেবী পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে ২০২১-২২ অর্থবছরে নদী খননের কারণে মাটি সরে গিয়ে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভাষ্য, বক্স কালভার্ট নির্মাণের পূর্বে তাদের অনুমতি না নিয়ে অপরিকল্পিতভাবে করায় মাটি সরে গেছে। চলাচলে ঝুঁকি বাড়ায় ফুঁসে উঠেছেন স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোট ইউনিয়নের মরিচা এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর এবং তুলসীখালী এলাকায় ধলেশ্বরী নদীর ওপর নির্মিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর একটি আংশিক, আরেকটি পুরোপুরি অন্ধকারে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে এসব সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকলেও কোনো আলো জ্বলছে না। ফলে সন্ধ্যার পর এলাকা দুটি ডুবে যায়
২ ঘণ্টা আগে