এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া (রাজশাহী)

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান।
এলাকা সূত্রে জানা যায়, মানসিক বিপর্যয়ের একপর্যায়ে খাওয়া-দাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায় তাঁর। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাঁর হতদরিদ্র পরিবার বিভিন্ন পল্লি চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়েও কোনো লাভ হয়নি।
পরিবারের দাবি রায়হান এখন পুরোপুরি মানসিকভাবে অসুস্থ। অর্থ সংকটের কারণে তাঁর সঠিক চিকিৎসাও করাতে পারছেন না তারা। মানুষের জানমালের ক্ষতির আশঙ্কায় রায়হানের পায়ে শিকল পরিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।
রায়হান আলী রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের পশ্চিম কান্দ্রা গ্রামের দুলাল মণ্ডলের একমাত্র ছেলে। আজ শুক্রবার সকালে রায়হান আলীর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, দুটি বেড়া দিয়ে তৈরি ঘর। একটি ঘরে তার ছোট বোন ও দাদি থাকেন। অন্য ঘরে বাবা-মা ও সবার ছোট আরেকটি বোন থাকেন।
আর মানসিকভাবে অসুস্থ রায়হানের ডান পায়ে শিকল পরিয়ে বাড়ির উত্তরপাশের আম গাছের সঙ্গে তালা লাগিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে টিনের তৈরি একটি চৌকি। রায়হানের চারপাশে মশার উপদ্রব। কিন্তু সেখানে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। গত এক বছর ধরে এভাবেই গাছের সঙ্গে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে রায়হানকে।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তাঁর ছবি তুলতে গেলে সে নিজেই বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তোলার পরামর্শ দেন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই সে ছবি তোলার কারণে শুরু করে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল। সে সময় তাঁর ছোট বোন নিলা খাতুন পানি পান করতে দিলে সে শান্ত হয়।
এ বিষয়ে তাঁর দাদি সাজেদা বেওয়া বলেন, 'রায়হানের যখন ১০ বছর বয়স তখন তার মা মারা যায়। সে সময় তিনি ৫ম শ্রেণির ছাত্র। মা মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানির বাড়িতেই থাকত। গত দুই বছর আগে নানির বাড়ির পাশে এক মেয়ের প্রেমে পড়ে রায়হান। কিন্তু তাদের সম্পর্ক নানির বাড়ির লোকজন মেনে না নেওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। এরপর থেকে সে অসুস্থ। অসুস্থ হওয়ার কয়েক দিন পর সে পুরোপুরি পাগল হয়ে যায়। রাস্তার মানুষজন দেখলেই মারধর গালাগালি ও বাড়িতে ভাঙচুর শুরু করে। এই কারণে তাঁর পায়ে শিকল পরিয়ে গাছে সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।'
এনামূল হক নামের এক প্রতিবেশী বলেন, 'রায়হান সম্পর্কে আমার ভাতিজা হয়। ছোটবেলা থেকে সে খুবই শান্ত ও মেধাবী ছিল। তবে তাঁর মা মারা যাওয়ার পর বাবা আবার বিয়ে করেন। অভাবের সংসারে রায়হানের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেলে তাঁর ঠাঁই হয় নানির বাড়িতে। সেখানে প্রায় দুই বছর আগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আবার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এখন সে মানসিকভাবে অসুস্থ। অভাব অনটনের সংসারে তাঁর বাবা ঠিকমতো চিকিৎসা করাতে পারছেন না। হয়তো ভালো চিকিৎসা পেলে সুস্থ হতেও পারে সে।'
এ বিষয়ে তাঁর বাবা দুলাল মণ্ডল বলেন, 'আমার প্রথম স্ত্রীর দুই ছেলে-মেয়ে। স্ত্রী মারা যাওয়ার পর আমি আবার বিয়ে করি। দ্বিতীয় পক্ষের আরেকটি মেয়ে আছে। আমাদের একমাত্র বাড়িতে ৫ শতক জমি আছে। সেখানে ভাইকে ভাগ দিলে আমার অংশ মাত্র আড়াই শতক। মানুষের জমিতে কাজ করে সংসার চালাই। তার মধ্যে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ দিতে গিয়ে রোজগারের বেশির ভাগ টাকা খরচ হয়ে যায়। যে কারণে অভাব অনটনের মধ্যে কোনো মতে খেয়ে না খেয়ে দিন যায় আমাদের। আমার একমাত্র ছেলে অসুস্থ হয়ে এখন পাগল প্রায়। টাকার অভাবে তাঁর সুচিকিৎসাও করাতে পারছি না। যখন কিছু টাকার জোগাড় করতে পারি, রায়হানকে তখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। ঠিকমতো ওষুধ খাওয়ালে কিছুদিন ভালো থাকে সে।'
শিকলে বেঁধে রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'রায়হানকে ছেড়ে দিলে বাড়িতে ভাঙচুর ও যাকে সামনে দেখে তাকেই মারধর করে। যার কারণে তাঁর পায়ে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে। সেখানেই তার খাওয়া-দাওয়া ও থাকা। শুয়ে থাকার জন্য একটি চৌকি দেওয়া হয়েছে।'
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর মতিন বলেন, অসুস্থতার কারণে এক যুবক শিকল বন্দী, এমন খবর আমার জানা নেই। তবে ওই রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে দেখে বলা যাবে তার কি সমস্যা।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, মানসিক অসুস্থতার কারণে এক যুবককে বেঁধে রাখা হয়েছে আর অর্থ সংকটের কারণে চিকিৎসা করাতে পারছে না। এ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে ওই পরিবার আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে সার্বিকভাবে সহায়তা করা হবে।'

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান।
এলাকা সূত্রে জানা যায়, মানসিক বিপর্যয়ের একপর্যায়ে খাওয়া-দাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায় তাঁর। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাঁর হতদরিদ্র পরিবার বিভিন্ন পল্লি চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়েও কোনো লাভ হয়নি।
পরিবারের দাবি রায়হান এখন পুরোপুরি মানসিকভাবে অসুস্থ। অর্থ সংকটের কারণে তাঁর সঠিক চিকিৎসাও করাতে পারছেন না তারা। মানুষের জানমালের ক্ষতির আশঙ্কায় রায়হানের পায়ে শিকল পরিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।
রায়হান আলী রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের পশ্চিম কান্দ্রা গ্রামের দুলাল মণ্ডলের একমাত্র ছেলে। আজ শুক্রবার সকালে রায়হান আলীর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, দুটি বেড়া দিয়ে তৈরি ঘর। একটি ঘরে তার ছোট বোন ও দাদি থাকেন। অন্য ঘরে বাবা-মা ও সবার ছোট আরেকটি বোন থাকেন।
আর মানসিকভাবে অসুস্থ রায়হানের ডান পায়ে শিকল পরিয়ে বাড়ির উত্তরপাশের আম গাছের সঙ্গে তালা লাগিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে টিনের তৈরি একটি চৌকি। রায়হানের চারপাশে মশার উপদ্রব। কিন্তু সেখানে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। গত এক বছর ধরে এভাবেই গাছের সঙ্গে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে রায়হানকে।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তাঁর ছবি তুলতে গেলে সে নিজেই বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তোলার পরামর্শ দেন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই সে ছবি তোলার কারণে শুরু করে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল। সে সময় তাঁর ছোট বোন নিলা খাতুন পানি পান করতে দিলে সে শান্ত হয়।
এ বিষয়ে তাঁর দাদি সাজেদা বেওয়া বলেন, 'রায়হানের যখন ১০ বছর বয়স তখন তার মা মারা যায়। সে সময় তিনি ৫ম শ্রেণির ছাত্র। মা মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানির বাড়িতেই থাকত। গত দুই বছর আগে নানির বাড়ির পাশে এক মেয়ের প্রেমে পড়ে রায়হান। কিন্তু তাদের সম্পর্ক নানির বাড়ির লোকজন মেনে না নেওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। এরপর থেকে সে অসুস্থ। অসুস্থ হওয়ার কয়েক দিন পর সে পুরোপুরি পাগল হয়ে যায়। রাস্তার মানুষজন দেখলেই মারধর গালাগালি ও বাড়িতে ভাঙচুর শুরু করে। এই কারণে তাঁর পায়ে শিকল পরিয়ে গাছে সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।'
এনামূল হক নামের এক প্রতিবেশী বলেন, 'রায়হান সম্পর্কে আমার ভাতিজা হয়। ছোটবেলা থেকে সে খুবই শান্ত ও মেধাবী ছিল। তবে তাঁর মা মারা যাওয়ার পর বাবা আবার বিয়ে করেন। অভাবের সংসারে রায়হানের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেলে তাঁর ঠাঁই হয় নানির বাড়িতে। সেখানে প্রায় দুই বছর আগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আবার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এখন সে মানসিকভাবে অসুস্থ। অভাব অনটনের সংসারে তাঁর বাবা ঠিকমতো চিকিৎসা করাতে পারছেন না। হয়তো ভালো চিকিৎসা পেলে সুস্থ হতেও পারে সে।'
এ বিষয়ে তাঁর বাবা দুলাল মণ্ডল বলেন, 'আমার প্রথম স্ত্রীর দুই ছেলে-মেয়ে। স্ত্রী মারা যাওয়ার পর আমি আবার বিয়ে করি। দ্বিতীয় পক্ষের আরেকটি মেয়ে আছে। আমাদের একমাত্র বাড়িতে ৫ শতক জমি আছে। সেখানে ভাইকে ভাগ দিলে আমার অংশ মাত্র আড়াই শতক। মানুষের জমিতে কাজ করে সংসার চালাই। তার মধ্যে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ দিতে গিয়ে রোজগারের বেশির ভাগ টাকা খরচ হয়ে যায়। যে কারণে অভাব অনটনের মধ্যে কোনো মতে খেয়ে না খেয়ে দিন যায় আমাদের। আমার একমাত্র ছেলে অসুস্থ হয়ে এখন পাগল প্রায়। টাকার অভাবে তাঁর সুচিকিৎসাও করাতে পারছি না। যখন কিছু টাকার জোগাড় করতে পারি, রায়হানকে তখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। ঠিকমতো ওষুধ খাওয়ালে কিছুদিন ভালো থাকে সে।'
শিকলে বেঁধে রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'রায়হানকে ছেড়ে দিলে বাড়িতে ভাঙচুর ও যাকে সামনে দেখে তাকেই মারধর করে। যার কারণে তাঁর পায়ে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে। সেখানেই তার খাওয়া-দাওয়া ও থাকা। শুয়ে থাকার জন্য একটি চৌকি দেওয়া হয়েছে।'
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর মতিন বলেন, অসুস্থতার কারণে এক যুবক শিকল বন্দী, এমন খবর আমার জানা নেই। তবে ওই রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে দেখে বলা যাবে তার কি সমস্যা।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, মানসিক অসুস্থতার কারণে এক যুবককে বেঁধে রাখা হয়েছে আর অর্থ সংকটের কারণে চিকিৎসা করাতে পারছে না। এ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে ওই পরিবার আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে সার্বিকভাবে সহায়তা করা হবে।'
এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া (রাজশাহী)

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান।
এলাকা সূত্রে জানা যায়, মানসিক বিপর্যয়ের একপর্যায়ে খাওয়া-দাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায় তাঁর। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাঁর হতদরিদ্র পরিবার বিভিন্ন পল্লি চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়েও কোনো লাভ হয়নি।
পরিবারের দাবি রায়হান এখন পুরোপুরি মানসিকভাবে অসুস্থ। অর্থ সংকটের কারণে তাঁর সঠিক চিকিৎসাও করাতে পারছেন না তারা। মানুষের জানমালের ক্ষতির আশঙ্কায় রায়হানের পায়ে শিকল পরিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।
রায়হান আলী রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের পশ্চিম কান্দ্রা গ্রামের দুলাল মণ্ডলের একমাত্র ছেলে। আজ শুক্রবার সকালে রায়হান আলীর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, দুটি বেড়া দিয়ে তৈরি ঘর। একটি ঘরে তার ছোট বোন ও দাদি থাকেন। অন্য ঘরে বাবা-মা ও সবার ছোট আরেকটি বোন থাকেন।
আর মানসিকভাবে অসুস্থ রায়হানের ডান পায়ে শিকল পরিয়ে বাড়ির উত্তরপাশের আম গাছের সঙ্গে তালা লাগিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে টিনের তৈরি একটি চৌকি। রায়হানের চারপাশে মশার উপদ্রব। কিন্তু সেখানে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। গত এক বছর ধরে এভাবেই গাছের সঙ্গে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে রায়হানকে।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তাঁর ছবি তুলতে গেলে সে নিজেই বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তোলার পরামর্শ দেন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই সে ছবি তোলার কারণে শুরু করে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল। সে সময় তাঁর ছোট বোন নিলা খাতুন পানি পান করতে দিলে সে শান্ত হয়।
এ বিষয়ে তাঁর দাদি সাজেদা বেওয়া বলেন, 'রায়হানের যখন ১০ বছর বয়স তখন তার মা মারা যায়। সে সময় তিনি ৫ম শ্রেণির ছাত্র। মা মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানির বাড়িতেই থাকত। গত দুই বছর আগে নানির বাড়ির পাশে এক মেয়ের প্রেমে পড়ে রায়হান। কিন্তু তাদের সম্পর্ক নানির বাড়ির লোকজন মেনে না নেওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। এরপর থেকে সে অসুস্থ। অসুস্থ হওয়ার কয়েক দিন পর সে পুরোপুরি পাগল হয়ে যায়। রাস্তার মানুষজন দেখলেই মারধর গালাগালি ও বাড়িতে ভাঙচুর শুরু করে। এই কারণে তাঁর পায়ে শিকল পরিয়ে গাছে সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।'
এনামূল হক নামের এক প্রতিবেশী বলেন, 'রায়হান সম্পর্কে আমার ভাতিজা হয়। ছোটবেলা থেকে সে খুবই শান্ত ও মেধাবী ছিল। তবে তাঁর মা মারা যাওয়ার পর বাবা আবার বিয়ে করেন। অভাবের সংসারে রায়হানের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেলে তাঁর ঠাঁই হয় নানির বাড়িতে। সেখানে প্রায় দুই বছর আগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আবার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এখন সে মানসিকভাবে অসুস্থ। অভাব অনটনের সংসারে তাঁর বাবা ঠিকমতো চিকিৎসা করাতে পারছেন না। হয়তো ভালো চিকিৎসা পেলে সুস্থ হতেও পারে সে।'
এ বিষয়ে তাঁর বাবা দুলাল মণ্ডল বলেন, 'আমার প্রথম স্ত্রীর দুই ছেলে-মেয়ে। স্ত্রী মারা যাওয়ার পর আমি আবার বিয়ে করি। দ্বিতীয় পক্ষের আরেকটি মেয়ে আছে। আমাদের একমাত্র বাড়িতে ৫ শতক জমি আছে। সেখানে ভাইকে ভাগ দিলে আমার অংশ মাত্র আড়াই শতক। মানুষের জমিতে কাজ করে সংসার চালাই। তার মধ্যে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ দিতে গিয়ে রোজগারের বেশির ভাগ টাকা খরচ হয়ে যায়। যে কারণে অভাব অনটনের মধ্যে কোনো মতে খেয়ে না খেয়ে দিন যায় আমাদের। আমার একমাত্র ছেলে অসুস্থ হয়ে এখন পাগল প্রায়। টাকার অভাবে তাঁর সুচিকিৎসাও করাতে পারছি না। যখন কিছু টাকার জোগাড় করতে পারি, রায়হানকে তখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। ঠিকমতো ওষুধ খাওয়ালে কিছুদিন ভালো থাকে সে।'
শিকলে বেঁধে রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'রায়হানকে ছেড়ে দিলে বাড়িতে ভাঙচুর ও যাকে সামনে দেখে তাকেই মারধর করে। যার কারণে তাঁর পায়ে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে। সেখানেই তার খাওয়া-দাওয়া ও থাকা। শুয়ে থাকার জন্য একটি চৌকি দেওয়া হয়েছে।'
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর মতিন বলেন, অসুস্থতার কারণে এক যুবক শিকল বন্দী, এমন খবর আমার জানা নেই। তবে ওই রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে দেখে বলা যাবে তার কি সমস্যা।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, মানসিক অসুস্থতার কারণে এক যুবককে বেঁধে রাখা হয়েছে আর অর্থ সংকটের কারণে চিকিৎসা করাতে পারছে না। এ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে ওই পরিবার আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে সার্বিকভাবে সহায়তা করা হবে।'

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান।
এলাকা সূত্রে জানা যায়, মানসিক বিপর্যয়ের একপর্যায়ে খাওয়া-দাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায় তাঁর। এতে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাঁর হতদরিদ্র পরিবার বিভিন্ন পল্লি চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়েও কোনো লাভ হয়নি।
পরিবারের দাবি রায়হান এখন পুরোপুরি মানসিকভাবে অসুস্থ। অর্থ সংকটের কারণে তাঁর সঠিক চিকিৎসাও করাতে পারছেন না তারা। মানুষের জানমালের ক্ষতির আশঙ্কায় রায়হানের পায়ে শিকল পরিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।
রায়হান আলী রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের পশ্চিম কান্দ্রা গ্রামের দুলাল মণ্ডলের একমাত্র ছেলে। আজ শুক্রবার সকালে রায়হান আলীর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, দুটি বেড়া দিয়ে তৈরি ঘর। একটি ঘরে তার ছোট বোন ও দাদি থাকেন। অন্য ঘরে বাবা-মা ও সবার ছোট আরেকটি বোন থাকেন।
আর মানসিকভাবে অসুস্থ রায়হানের ডান পায়ে শিকল পরিয়ে বাড়ির উত্তরপাশের আম গাছের সঙ্গে তালা লাগিয়ে রাখা হয়েছে। সেখানে রাখা হয়েছে টিনের তৈরি একটি চৌকি। রায়হানের চারপাশে মশার উপদ্রব। কিন্তু সেখানে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। গত এক বছর ধরে এভাবেই গাছের সঙ্গে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে রায়হানকে।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তাঁর ছবি তুলতে গেলে সে নিজেই বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তোলার পরামর্শ দেন। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই সে ছবি তোলার কারণে শুরু করে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল। সে সময় তাঁর ছোট বোন নিলা খাতুন পানি পান করতে দিলে সে শান্ত হয়।
এ বিষয়ে তাঁর দাদি সাজেদা বেওয়া বলেন, 'রায়হানের যখন ১০ বছর বয়স তখন তার মা মারা যায়। সে সময় তিনি ৫ম শ্রেণির ছাত্র। মা মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানির বাড়িতেই থাকত। গত দুই বছর আগে নানির বাড়ির পাশে এক মেয়ের প্রেমে পড়ে রায়হান। কিন্তু তাদের সম্পর্ক নানির বাড়ির লোকজন মেনে না নেওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। এরপর থেকে সে অসুস্থ। অসুস্থ হওয়ার কয়েক দিন পর সে পুরোপুরি পাগল হয়ে যায়। রাস্তার মানুষজন দেখলেই মারধর গালাগালি ও বাড়িতে ভাঙচুর শুরু করে। এই কারণে তাঁর পায়ে শিকল পরিয়ে গাছে সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে।'
এনামূল হক নামের এক প্রতিবেশী বলেন, 'রায়হান সম্পর্কে আমার ভাতিজা হয়। ছোটবেলা থেকে সে খুবই শান্ত ও মেধাবী ছিল। তবে তাঁর মা মারা যাওয়ার পর বাবা আবার বিয়ে করেন। অভাবের সংসারে রায়হানের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেলে তাঁর ঠাঁই হয় নানির বাড়িতে। সেখানে প্রায় দুই বছর আগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আবার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এখন সে মানসিকভাবে অসুস্থ। অভাব অনটনের সংসারে তাঁর বাবা ঠিকমতো চিকিৎসা করাতে পারছেন না। হয়তো ভালো চিকিৎসা পেলে সুস্থ হতেও পারে সে।'
এ বিষয়ে তাঁর বাবা দুলাল মণ্ডল বলেন, 'আমার প্রথম স্ত্রীর দুই ছেলে-মেয়ে। স্ত্রী মারা যাওয়ার পর আমি আবার বিয়ে করি। দ্বিতীয় পক্ষের আরেকটি মেয়ে আছে। আমাদের একমাত্র বাড়িতে ৫ শতক জমি আছে। সেখানে ভাইকে ভাগ দিলে আমার অংশ মাত্র আড়াই শতক। মানুষের জমিতে কাজ করে সংসার চালাই। তার মধ্যে মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ দিতে গিয়ে রোজগারের বেশির ভাগ টাকা খরচ হয়ে যায়। যে কারণে অভাব অনটনের মধ্যে কোনো মতে খেয়ে না খেয়ে দিন যায় আমাদের। আমার একমাত্র ছেলে অসুস্থ হয়ে এখন পাগল প্রায়। টাকার অভাবে তাঁর সুচিকিৎসাও করাতে পারছি না। যখন কিছু টাকার জোগাড় করতে পারি, রায়হানকে তখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। ঠিকমতো ওষুধ খাওয়ালে কিছুদিন ভালো থাকে সে।'
শিকলে বেঁধে রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'রায়হানকে ছেড়ে দিলে বাড়িতে ভাঙচুর ও যাকে সামনে দেখে তাকেই মারধর করে। যার কারণে তাঁর পায়ে শিকল বেঁধে রাখা হয়েছে। সেখানেই তার খাওয়া-দাওয়া ও থাকা। শুয়ে থাকার জন্য একটি চৌকি দেওয়া হয়েছে।'
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর মতিন বলেন, অসুস্থতার কারণে এক যুবক শিকল বন্দী, এমন খবর আমার জানা নেই। তবে ওই রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে দেখে বলা যাবে তার কি সমস্যা।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, মানসিক অসুস্থতার কারণে এক যুবককে বেঁধে রাখা হয়েছে আর অর্থ সংকটের কারণে চিকিৎসা করাতে পারছে না। এ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে ওই পরিবার আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে সার্বিকভাবে সহায়তা করা হবে।'

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১১ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার বলেন, গেজেট সংশোধন না হওয়ায় হালদা নদীর উন্নয়নমূলক অনেক কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। তামাক চাষের কারণে হালদা নদীর তীরবর্তী ভূমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে, যা নদীর পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ।
উপদেষ্টা বলেন, হালদা নদী উন্নয়ন প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে একযোগে ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে হালদা নদী রক্ষায় ডিপিপি ও চলমান প্রকল্পের বাইরে থেকেও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে গবেষণা করতে হবে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার নুসরাত সুলতানা, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগের পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক জমির উদ্দিন, মৎস্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা বেগম।
প্রসঙ্গত, পার্বত্য খাগড়াছড়ি থেকে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাউজান উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদুনাঘাটের কাছে কর্ণফুলী নদীতে মিশেছে হালদা নদী। এ নদী থেকে বর্ষা মৌসুমে কার্পজাতীয় মাছের নিষিক্ত ডিম সংগ্রহ করা হয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা ফরিদা আক্তার বলেন, গেজেট সংশোধন না হওয়ায় হালদা নদীর উন্নয়নমূলক অনেক কার্যক্রম বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। তামাক চাষের কারণে হালদা নদীর তীরবর্তী ভূমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে, যা নদীর পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ।
উপদেষ্টা বলেন, হালদা নদী উন্নয়ন প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে একযোগে ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে হালদা নদী রক্ষায় ডিপিপি ও চলমান প্রকল্পের বাইরে থেকেও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে গবেষণা করতে হবে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার নুসরাত সুলতানা, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিভাগের পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক জমির উদ্দিন, মৎস্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা বেগম।
প্রসঙ্গত, পার্বত্য খাগড়াছড়ি থেকে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাউজান উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদুনাঘাটের কাছে কর্ণফুলী নদীতে মিশেছে হালদা নদী। এ নদী থেকে বর্ষা মৌসুমে কার্পজাতীয় মাছের নিষিক্ত ডিম সংগ্রহ করা হয়।

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান
০১ অক্টোবর ২০২১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১১ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সভাপতি মেঘমল্লার বসু ও সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের মাদক কারবারি আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর নেতৃত্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে আরেকবার সংঘাত ও সন্ত্রাসের দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র রচনা করছে। প্রথমে আমরা লক্ষ করলাম, নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে এখতিয়ারবহির্ভূত উপায়ে ডাকসুর নেতারা নেতৃত্ব দিয়ে বর্বর কায়দায় উদ্বাস্তু, ভবঘুরে ও হকারদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলেন। অথচ তাঁরা চাইলেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে চাপ দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এসব আশ্রয়হীন মানুষকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতেন। তা না করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আশ্রয় নিয়ে যখন প্রতিবাদের সম্মুখীন হলেন, তখন তাঁদের আক্রমণের শিকার হকার, উদ্বাস্তু, ভবঘুরেসহ প্রতিবাদকারীদের ঢালাওভাবে মাদক কারবারি আখ্যা দিয়ে তাঁরা ভিন্নমত দমনের পুরোনো ভয়াবহ কায়দা অবলম্বন করলেন।
একই দিনে একজন ডাকসু নেতার উপস্থিতিতে দুজন সহকারী প্রক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক শিক্ষার্থীর ফোন চেক করে তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেন, তাঁর রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে নানাবিধ প্রশ্ন করে হেনস্তা করেন। এ ঘটনাস্থলেই একজন রিকশাচালকের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে আহত হওয়া প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যের ছবি ব্যবহার করে বামপন্থীদের নামে মিথ্যা প্রোপাগান্ডায়ও লিপ্ত হয়েছেন কয়েকজন ডাকসু নেতা। কোনো প্রকার তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ডাকসু নেতাদের এ ধরনের বক্তব্য ও ক্রমাগত মিথ্যাচার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং নিপীড়নের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের অপচেষ্টামাত্র। এর প্রমাণ বহন করে ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার হুমকি।
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব, ব্যালট বিতর্কসহ নানাবিধ অমীমাংসিত অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর ব্যানারের আড়ালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ পরিষদে নিষিদ্ধ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির তাদের চিরচেনা সন্ত্রাসী রাজনীতি নতুন মোড়কে হাজির করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। প্রশাসনিক ছত্রচ্ছায়ায় চলমান এ ষড়যন্ত্র প্রত্যাখ্যান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন সুস্পষ্ট হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ হুমকি সহ্য করবে না। গণ-অভ্যুত্থানের পর তোফাজ্জল ও সাম্য খুনের বিচার শেষ হওয়ার আগেই যাঁরা আরেকবার ক্যাম্পাসকে রক্তাক্ত করার দিবাস্বপ্নে রত, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সভাপতি মেঘমল্লার বসু ও সাধারণ সম্পাদক মাঈন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের মাদক কারবারি আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর নেতৃত্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে আরেকবার সংঘাত ও সন্ত্রাসের দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র রচনা করছে। প্রথমে আমরা লক্ষ করলাম, নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে এখতিয়ারবহির্ভূত উপায়ে ডাকসুর নেতারা নেতৃত্ব দিয়ে বর্বর কায়দায় উদ্বাস্তু, ভবঘুরে ও হকারদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলেন। অথচ তাঁরা চাইলেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মাধ্যমে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে চাপ দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এসব আশ্রয়হীন মানুষকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতেন। তা না করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে আশ্রয় নিয়ে যখন প্রতিবাদের সম্মুখীন হলেন, তখন তাঁদের আক্রমণের শিকার হকার, উদ্বাস্তু, ভবঘুরেসহ প্রতিবাদকারীদের ঢালাওভাবে মাদক কারবারি আখ্যা দিয়ে তাঁরা ভিন্নমত দমনের পুরোনো ভয়াবহ কায়দা অবলম্বন করলেন।
একই দিনে একজন ডাকসু নেতার উপস্থিতিতে দুজন সহকারী প্রক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর এক শিক্ষার্থীর ফোন চেক করে তাঁর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেন, তাঁর রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে নানাবিধ প্রশ্ন করে হেনস্তা করেন। এ ঘটনাস্থলেই একজন রিকশাচালকের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে আহত হওয়া প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যের ছবি ব্যবহার করে বামপন্থীদের নামে মিথ্যা প্রোপাগান্ডায়ও লিপ্ত হয়েছেন কয়েকজন ডাকসু নেতা। কোনো প্রকার তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ডাকসু নেতাদের এ ধরনের বক্তব্য ও ক্রমাগত মিথ্যাচার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং নিপীড়নের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের অপচেষ্টামাত্র। এর প্রমাণ বহন করে ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার হুমকি।
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব, ব্যালট বিতর্কসহ নানাবিধ অমীমাংসিত অভিযোগে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত ডাকসুর ব্যানারের আড়ালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ পরিষদে নিষিদ্ধ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির তাদের চিরচেনা সন্ত্রাসী রাজনীতি নতুন মোড়কে হাজির করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। প্রশাসনিক ছত্রচ্ছায়ায় চলমান এ ষড়যন্ত্র প্রত্যাখ্যান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন সুস্পষ্ট হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ হুমকি সহ্য করবে না। গণ-অভ্যুত্থানের পর তোফাজ্জল ও সাম্য খুনের বিচার শেষ হওয়ার আগেই যাঁরা আরেকবার ক্যাম্পাসকে রক্তাক্ত করার দিবাস্বপ্নে রত, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন।

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান
০১ অক্টোবর ২০২১
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান
০১ অক্টোবর ২০২১
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১১ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেবাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

কৈশোরে এক তরুণীর প্রেমে পড়েছিলেন রায়হান আলী (১৯)। তাদের সেই সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার। বিপরীতে কড়া শাসন করেছেন। এতে চরম মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতে থাকে রায়হান
০১ অক্টোবর ২০২১
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হালদা নদী রক্ষায় গেজেট সংশোধনের মাধ্যমে তামাক চাষ ও নদীদূষণ বন্ধ করা হবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে মৎস্য হেরিটেজ বাস্তবায়ন তদারকি কমিটির ১৫তম সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমার ‘ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন। জুলাই অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনটি।
১১ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
৩২ মিনিট আগে