রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলে এক শিক্ষার্থীকে মারধর ও প্রাণনাশের হুমকির ঘটনায় শাখা ছাত্রলীগের এক নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি। আজ সোমবার বিকেলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত ওই নেতার নাম মনিরুল ইসলাম। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সংগঠনবিরোধী, শৃঙ্খলা পরিপন্থী, অপরাধমূলক এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয় এমন কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক মনিরুল ইসলামকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো।’
এর আগে গত ২৬ মার্চ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের ৪০৪ নম্বর কক্ষ থেকে ফয়সাল আহম্মেদ নামের এক শিক্ষার্থীকে মারধরের পর বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ওই ঘটনার দিন রাতেই নগরের মতিহার থানায় মনিরুলের নাম উল্লেখসহ ২০ থেকে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ জমা দেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী। অভিযোগে ১২ মার্চ ওই নেতার বিরুদ্ধে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ করা হয়।
লিখিত অভিযোগে ফয়সাল উল্লেখ করা হয়, ১২ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে শহীদ হবিবুর রহমানের হলের ৪০৪ নম্বর কক্ষে মনিরুল ইসলাম এসে ওই শিক্ষার্থীকে বলেন, ‘‘তুমি এখন রুম থেকে বের হয়ে চলে যাও, না গেলে তোমাকে প্রাণে মেরে ফেলব। তোমাকে বাঁচানোর মতো কেউ নাই।’ ’ এরপর অন্য একজনের বিছানাপত্র তাঁর কক্ষে রেখে চলে যান ওই নেতা। ২৬ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি আবার আসেন।
এ সময় তাঁর সঙ্গে ২০ থেকে ২৫ জন ছিলেন। মনিরুল কক্ষে এসে তাঁকে বলেন, ‘তোকে না রুম থেকে বের হয়ে যেতে বলেছিলাম? তুই এই রুমে এখনো কী করিস? হল কি তোর বাপের, আমার এই ব্লকে থাকতে হলে আমাকে টাকা-পয়সা দিয়ে থাকতে হবে।’ এ বিষয়ে প্রতিবাদ করলে তিনি ওই শিক্ষার্থীর পোশাক ধরে কক্ষ থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করার চেষ্টা করেন। বের হতে না চাইলে তাঁরা তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। মনিরুল লাঠি দিয়ে তাঁকে সজোরে আঘাত করেন। এতে তাঁর ডান হাতে আঘাত লাগে। পরে তাঁরা তাঁর বিছানাপত্র বের করে বাইরে ফেলে দেন। আশপাশের অন্যরা এগিয়ে এলে তাঁরা হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান। পরে অন্যদের সহযোগিতায় তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘কিছুদিন আগে হবিবুর রহমান হলে এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠে ছাত্রলীগ নেতা মনিরুলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি আমরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগকে অবহিত করি। তারই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ছাত্রলীগের নাম ব্যবহার করে কেউ শৃঙ্খলা বিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হলে, তাহলে তার দায়ভার কখনোই সংগঠন নিবে না। অতীতেও ছাত্রলীগ অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলে এক শিক্ষার্থীকে মারধর ও প্রাণনাশের হুমকির ঘটনায় শাখা ছাত্রলীগের এক নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি। আজ সোমবার বিকেলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বহিষ্কৃত ওই নেতার নাম মনিরুল ইসলাম। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সংগঠনবিরোধী, শৃঙ্খলা পরিপন্থী, অপরাধমূলক এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয় এমন কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক মনিরুল ইসলামকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হলো।’
এর আগে গত ২৬ মার্চ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের ৪০৪ নম্বর কক্ষ থেকে ফয়সাল আহম্মেদ নামের এক শিক্ষার্থীকে মারধরের পর বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ওই ঘটনার দিন রাতেই নগরের মতিহার থানায় মনিরুলের নাম উল্লেখসহ ২০ থেকে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ জমা দেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী। অভিযোগে ১২ মার্চ ওই নেতার বিরুদ্ধে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ করা হয়।
লিখিত অভিযোগে ফয়সাল উল্লেখ করা হয়, ১২ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে শহীদ হবিবুর রহমানের হলের ৪০৪ নম্বর কক্ষে মনিরুল ইসলাম এসে ওই শিক্ষার্থীকে বলেন, ‘‘তুমি এখন রুম থেকে বের হয়ে চলে যাও, না গেলে তোমাকে প্রাণে মেরে ফেলব। তোমাকে বাঁচানোর মতো কেউ নাই।’ ’ এরপর অন্য একজনের বিছানাপত্র তাঁর কক্ষে রেখে চলে যান ওই নেতা। ২৬ মার্চ রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি আবার আসেন।
এ সময় তাঁর সঙ্গে ২০ থেকে ২৫ জন ছিলেন। মনিরুল কক্ষে এসে তাঁকে বলেন, ‘তোকে না রুম থেকে বের হয়ে যেতে বলেছিলাম? তুই এই রুমে এখনো কী করিস? হল কি তোর বাপের, আমার এই ব্লকে থাকতে হলে আমাকে টাকা-পয়সা দিয়ে থাকতে হবে।’ এ বিষয়ে প্রতিবাদ করলে তিনি ওই শিক্ষার্থীর পোশাক ধরে কক্ষ থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করার চেষ্টা করেন। বের হতে না চাইলে তাঁরা তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। মনিরুল লাঠি দিয়ে তাঁকে সজোরে আঘাত করেন। এতে তাঁর ডান হাতে আঘাত লাগে। পরে তাঁরা তাঁর বিছানাপত্র বের করে বাইরে ফেলে দেন। আশপাশের অন্যরা এগিয়ে এলে তাঁরা হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান। পরে অন্যদের সহযোগিতায় তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ বলেন, ‘কিছুদিন আগে হবিবুর রহমান হলে এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠে ছাত্রলীগ নেতা মনিরুলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি আমরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগকে অবহিত করি। তারই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ছাত্রলীগের নাম ব্যবহার করে কেউ শৃঙ্খলা বিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হলে, তাহলে তার দায়ভার কখনোই সংগঠন নিবে না। অতীতেও ছাত্রলীগ অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’
কাইতাড়া গ্রামের বাসিন্দা মামুন হায়দার বলেন, এই সড়ক নির্মাণের পর আর সংস্কার হয়নি। তবুও চলাচলের যোগ্য ছিল। কিন্তু গত ৮ থেকে ১০ বছর স্থানীয় একাধিক বালু ব্যবসায়ীর ট্রাক চলাচল করতে গিয়ে সড়কে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। যে কারণে সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে বেহাল অবস্থায় পরিণত হয়।
৩ মিনিট আগেকপাবিকের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান বলেন, ‘গত ২২ জুলাই কাপ্তাই লেক প্রথমবারের মতো ১০০ ফুট MSL অতিক্রম করে। এরপর প্রতিদিনই পানি বাড়ছে। ২৬ জুলাই উচ্চতা ছিল ১০৩.৮১ ফুট। রোববার সকালে তা ১০৪.১৩ ফুট হয়েছে।’
১৪ মিনিট আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার কারণ, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ, বিমানবন্দরের অতি নিকটবর্তী এলাকার স্থাপনা নির্মাণ এবং ফ্লাইং জোনের অবস্থানগত সঠিকতা ও নিরাপদ পরিচালন বিষয় পরীক্ষা করতে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেছে সরকার।
১৭ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে