জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে এক ব্যক্তিকে হত্যার ২১ বছর পর ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার করে টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুবছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের অতিরিক্ত দায়রা জজের আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।
নিহত আব্দুর রহমান পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামসুদ্দিনের ছেলে।
সাজাপ্রাপ্ত সব আসামি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা হলেন-ওই গ্রামের মৃত কফিল উদ্দিনের ছেলে আলম, আব্দুস সাত্তারের ছেলে দোলা, ওসমান ও কোরমান, আব্দুল গফুরের ছেলে আজাদুল, খলিল আকন্দের ছেলে লাবু, বাবু ও আমিনুর, মৃত বিরাজ উদ্দীনের মণ্ডলের ছেলে ফারাজ মণ্ডল, সুন্নত আলীর ছেলে শুকটু, মৃত নায়েব আলীর ছেলে উকিল, ভরসা আকন্দের ছেলে দুলাল, আলতাফ আলীর ছেলে আব্দুল আলীম ও নজরুল, আব্দুল গফুরের ছেলে সাইদুল, ভরসা আকন্দের ছেলে সানোয়ার, আব্দুস ছাত্তার প্রধানের ছেলে সাইফুল, কফিল উদ্দীনের ছেলে কালাম এবং সুলেমান আকন্দের ছেলে জহুরুল।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালতের নথি থেকে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে আব্দুর রহমানকে ধানের জমি থেকে আসামি আলমের বাড়িতে ধরে নিয়ে যান অন্য আসামিরা। তারপর আলমের বাড়িতেই আটকে রেখে লাঠি, লোহার রড, সাইকেলের চেইন এবং বিদ্যুতের তার দিয়ে আব্দুর রহমানের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে তাঁকে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সী বাদী হয়ে পর দিন ২৩ নভেম্বর জেলার পাঁচবিবি থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে তৎকালীন সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা ২০০৪ সালের ২৫ জুন আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ সোমবার দুপুরে আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন—নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল (পিপি) ও উদয় সিংহ (এপিপি)। আর আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন—মোস্তাফিজুর রহমান, শাহজালাল ছিদ্দিকী ও সোহেলী পারভীন সাথী।
জয়পুরহাটে এক ব্যক্তিকে হত্যার ২১ বছর পর ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার করে টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুবছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের অতিরিক্ত দায়রা জজের আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।
নিহত আব্দুর রহমান পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামসুদ্দিনের ছেলে।
সাজাপ্রাপ্ত সব আসামি জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা হলেন-ওই গ্রামের মৃত কফিল উদ্দিনের ছেলে আলম, আব্দুস সাত্তারের ছেলে দোলা, ওসমান ও কোরমান, আব্দুল গফুরের ছেলে আজাদুল, খলিল আকন্দের ছেলে লাবু, বাবু ও আমিনুর, মৃত বিরাজ উদ্দীনের মণ্ডলের ছেলে ফারাজ মণ্ডল, সুন্নত আলীর ছেলে শুকটু, মৃত নায়েব আলীর ছেলে উকিল, ভরসা আকন্দের ছেলে দুলাল, আলতাফ আলীর ছেলে আব্দুল আলীম ও নজরুল, আব্দুল গফুরের ছেলে সাইদুল, ভরসা আকন্দের ছেলে সানোয়ার, আব্দুস ছাত্তার প্রধানের ছেলে সাইফুল, কফিল উদ্দীনের ছেলে কালাম এবং সুলেমান আকন্দের ছেলে জহুরুল।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালতের নথি থেকে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে আব্দুর রহমানকে ধানের জমি থেকে আসামি আলমের বাড়িতে ধরে নিয়ে যান অন্য আসামিরা। তারপর আলমের বাড়িতেই আটকে রেখে লাঠি, লোহার রড, সাইকেলের চেইন এবং বিদ্যুতের তার দিয়ে আব্দুর রহমানের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে তাঁকে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সী বাদী হয়ে পর দিন ২৩ নভেম্বর জেলার পাঁচবিবি থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে তৎকালীন সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা ২০০৪ সালের ২৫ জুন আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ সোমবার দুপুরে আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন—নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল (পিপি) ও উদয় সিংহ (এপিপি)। আর আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন—মোস্তাফিজুর রহমান, শাহজালাল ছিদ্দিকী ও সোহেলী পারভীন সাথী।
নাটোরের বড়াইগ্রামে নিজ শয়নকক্ষ থেকে আয়নাল হোসেন (৪৫) নামে এক যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার উপজেলার মাঝগ্রাম ইউনিয়নের নটাবাড়িয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। লাশ উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। বড়াইগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জব্বার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৪ মিনিট আগেনরসিংদীতে নিজের ঘরে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধারের পর প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে পাওয়া গেছে তাঁর পলাতক স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ। নিহত দম্পতি হলেন সদর উপজেলার বালুসাইর গ্রামের রাজু মিয়া (৪২) ও তাঁর স্ত্রী মানছুরা বেগম (৩৮)। গতকাল শুক্রবার রাতে ঘরে মানছুরার ও আজ শনিবার সকালে বাবুরহাটে রাজ
১৩ মিনিট আগেকুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের পাশাপাশি চুল কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। সেই সঙ্গে ঘরে থাকা টাকা, স্বর্ণালংকারসহ মালপত্র লুট করে নিয়েছে তারা। যাওয়ার সময় ঘরের জামাকাপড় জড়ো করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয় ওই দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে।
২১ মিনিট আগেকাভার্ড ভ্যান চুরি করে সেটিকে টুকরো টুকরো করে বিক্রি করেছে চোর চক্র। ওই চক্রের তিন সদস্যকে শুক্রবার রাতে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করেছে সাভার মডেল থানা-পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে কাভার্ড ভ্যানের অংশবিশেষ।
৩৬ মিনিট আগে