রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড
রিমন রহমান, রাজশাহী

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অস্থায়ী চাকরিতে সেলিম শেখ ঢুকেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এখনো তাঁর চাকরি স্থায়ী হয়নি। চোখের সামনে তিনি দেখেছেন, কয়েকজনের চাকরি স্থায়ী হয়ে গেছে আদালতের আদেশে। কিন্তু তিনিসহ ৬৭ জনের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ী করার জন্য আদালতের আদেশ থাকলেও তা আমলে নেয়নি বোর্ড। চাকরি স্থায়ী হওয়ার আগেই মারা গেছেন চারজন।
অস্থায়ী কর্মচারীরা বলছেন, বিভিন্ন বিলের একটি অংশ স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আইনসম্মতভাবেই বণ্টন করা হয়। অস্থায়ী কর্মচারীরা স্থায়ী হলে তাঁরাও এ সম্মানী পাবেন। ফলে যাঁরা এত দিন এই সম্মানী পেয়ে আসছেন, তাঁদের টাকার পরিমাণ কমবে। এ কারণে বোর্ডের একটি চক্র অস্থায়ীদের চাকরি স্থায়ী করতে দেয় না। তা ছাড়া স্থায়ী কর্মচারী নিয়োগ করে বাণিজ্যের পরিকল্পনা এবং কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃত্ব হারানোর শঙ্কায় অস্থায়ী কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণ করা হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শিক্ষা বোর্ডের সাবেক একজন চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি খুব করে চেয়েছিলাম আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করতে। কিন্তু একটা চক্র আমাকে কাজটা করতে দেয়নি। অস্থায়ীদের চাকরি স্থায়ী করে আসতে পারলে আমার ভালো লাগত।’
অস্থায়ী কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখন বোর্ডে অস্থায়ী কর্মচারী ৬৭ জন। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জন তাঁদের চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য ২০১৪ সালে হাইকোর্টে যান। হাইকোর্ট ৯০ দিনের মধ্যে তাঁদের চাকরি স্থায়ী করার নির্দেশ দেন। কিন্তু বোর্ডের ওই চক্র তখন শিক্ষা বোর্ডকে দিয়ে আপিল করায়। তবে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রায় দেন, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেই নিয়োগ দিতে হবে। তবে সে ক্ষেত্রেও অস্থায়ী কর্মচারীদের বয়স শিথিল করে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাঁদের নিয়োগ দিতে হবে। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট আপিল বিভাগের দেওয়া সবশেষ এ রায় এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হয়নি।
বোর্ডের অস্থায়ী একজন কর্মচারী বলেন, আদালতের আদেশের পরও কয়েকজন চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁরা বিভিন্ন সময় বোর্ডসভায় তাঁদের বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন। বোর্ডসভাও তাঁদের নিয়োগের ব্যাপারে মতামত দিয়েছে। কিন্তু বোর্ডের কর্মকর্তাদের একটি চক্র পরে আর তাঁদের চাকরি স্থায়ী করতে দেয়নি। তাঁরা বছরের পর বছর বিষয়টি ঝুলিয়ে রেখেছেন। ফলে এখন অস্থায়ী চাকরিজীবীরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। চারজন মারাও গেছেন। তিনি বলেন, ‘বোর্ডের ওই চক্রটিই মূলত চেয়ারম্যানকে ঘিরে রেখে বোর্ড চালায়।’
আরেক অস্থায়ী কর্মচারী বলেন, ‘আমাদের চাকরি স্থায়ী হলে বিভিন্ন সম্মানী আমরাও পাব। তখন এখনকার স্থায়ী কর্মচারীদের সম্মানীর পরিমাণ কমে যাবে। ফলে চক্রটি চেয়ারম্যানকে তাঁদের চাকরি স্থায়ী করতে দেয় না।’
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সাবেক একজন চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ী করতে কোনো আইনি বাধা নেই। এটা যেকোনো সময় করা যায়; কিন্তু করা যায় না শুধু ওই চারজনের একটি চক্রের কারণে। চেয়ারম্যান উদ্যোগ নিলেই তাঁরা নানা রকম বাধা সৃষ্টি করেন। তাঁরা পরিস্থিতি এমন করবেন যে, বোর্ডে চেয়ারম্যানেরই টেকা মুশকিল হয়ে পড়বে। ফলে আমার সময়ে আমিও পারিনি। কিন্তু আমি চেষ্টা করেছিলাম, তারপরও হয়নি।’
বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ‘হাইকোর্টের প্রথম আদেশের পর বোর্ড যদি বাস্তবায়ন করে ফেলত, তাহলে কোনো সমস্যা ছিল না। ওটাই উচিত ছিল। কিন্তু কোনো এক অজ্ঞাত কারণে তা হয়নি। আমি আসার পর এটা দেখেছি। আপিল বিভাগের পরের আদেশে বলা হয়েছে, সার্কুলার করে নিয়োগ দিতে হবে। তবে তারা অগ্রাধিকার পাবে, বয়সও শিথিল করা হবে। করণীয় জানতে মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি। আগামীকাল সচিবালয়ে সমন্বয় সভা আছে। সেখানে এটা অ্যাজেন্ডাও আছে। আলাপ করব। যদি মন্ত্রণালয় অনুমতি দেয়, তাহলে নিয়োগের কার্যক্রম শুরু করতে পারব।’ তিনি বলেন, ‘চক্রের কথা আমিও শুনেছি; কিন্তু কোনো প্রভাব বুঝতে পারিনি।’

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অস্থায়ী চাকরিতে সেলিম শেখ ঢুকেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এখনো তাঁর চাকরি স্থায়ী হয়নি। চোখের সামনে তিনি দেখেছেন, কয়েকজনের চাকরি স্থায়ী হয়ে গেছে আদালতের আদেশে। কিন্তু তিনিসহ ৬৭ জনের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ী করার জন্য আদালতের আদেশ থাকলেও তা আমলে নেয়নি বোর্ড। চাকরি স্থায়ী হওয়ার আগেই মারা গেছেন চারজন।
অস্থায়ী কর্মচারীরা বলছেন, বিভিন্ন বিলের একটি অংশ স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে আইনসম্মতভাবেই বণ্টন করা হয়। অস্থায়ী কর্মচারীরা স্থায়ী হলে তাঁরাও এ সম্মানী পাবেন। ফলে যাঁরা এত দিন এই সম্মানী পেয়ে আসছেন, তাঁদের টাকার পরিমাণ কমবে। এ কারণে বোর্ডের একটি চক্র অস্থায়ীদের চাকরি স্থায়ী করতে দেয় না। তা ছাড়া স্থায়ী কর্মচারী নিয়োগ করে বাণিজ্যের পরিকল্পনা এবং কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃত্ব হারানোর শঙ্কায় অস্থায়ী কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণ করা হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শিক্ষা বোর্ডের সাবেক একজন চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি খুব করে চেয়েছিলাম আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করতে। কিন্তু একটা চক্র আমাকে কাজটা করতে দেয়নি। অস্থায়ীদের চাকরি স্থায়ী করে আসতে পারলে আমার ভালো লাগত।’
অস্থায়ী কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখন বোর্ডে অস্থায়ী কর্মচারী ৬৭ জন। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জন তাঁদের চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য ২০১৪ সালে হাইকোর্টে যান। হাইকোর্ট ৯০ দিনের মধ্যে তাঁদের চাকরি স্থায়ী করার নির্দেশ দেন। কিন্তু বোর্ডের ওই চক্র তখন শিক্ষা বোর্ডকে দিয়ে আপিল করায়। তবে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রায় দেন, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেই নিয়োগ দিতে হবে। তবে সে ক্ষেত্রেও অস্থায়ী কর্মচারীদের বয়স শিথিল করে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাঁদের নিয়োগ দিতে হবে। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট আপিল বিভাগের দেওয়া সবশেষ এ রায় এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হয়নি।
বোর্ডের অস্থায়ী একজন কর্মচারী বলেন, আদালতের আদেশের পরও কয়েকজন চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁরা বিভিন্ন সময় বোর্ডসভায় তাঁদের বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন। বোর্ডসভাও তাঁদের নিয়োগের ব্যাপারে মতামত দিয়েছে। কিন্তু বোর্ডের কর্মকর্তাদের একটি চক্র পরে আর তাঁদের চাকরি স্থায়ী করতে দেয়নি। তাঁরা বছরের পর বছর বিষয়টি ঝুলিয়ে রেখেছেন। ফলে এখন অস্থায়ী চাকরিজীবীরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। চারজন মারাও গেছেন। তিনি বলেন, ‘বোর্ডের ওই চক্রটিই মূলত চেয়ারম্যানকে ঘিরে রেখে বোর্ড চালায়।’
আরেক অস্থায়ী কর্মচারী বলেন, ‘আমাদের চাকরি স্থায়ী হলে বিভিন্ন সম্মানী আমরাও পাব। তখন এখনকার স্থায়ী কর্মচারীদের সম্মানীর পরিমাণ কমে যাবে। ফলে চক্রটি চেয়ারম্যানকে তাঁদের চাকরি স্থায়ী করতে দেয় না।’
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সাবেক একজন চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ী করতে কোনো আইনি বাধা নেই। এটা যেকোনো সময় করা যায়; কিন্তু করা যায় না শুধু ওই চারজনের একটি চক্রের কারণে। চেয়ারম্যান উদ্যোগ নিলেই তাঁরা নানা রকম বাধা সৃষ্টি করেন। তাঁরা পরিস্থিতি এমন করবেন যে, বোর্ডে চেয়ারম্যানেরই টেকা মুশকিল হয়ে পড়বে। ফলে আমার সময়ে আমিও পারিনি। কিন্তু আমি চেষ্টা করেছিলাম, তারপরও হয়নি।’
বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান প্রফেসর আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ‘হাইকোর্টের প্রথম আদেশের পর বোর্ড যদি বাস্তবায়ন করে ফেলত, তাহলে কোনো সমস্যা ছিল না। ওটাই উচিত ছিল। কিন্তু কোনো এক অজ্ঞাত কারণে তা হয়নি। আমি আসার পর এটা দেখেছি। আপিল বিভাগের পরের আদেশে বলা হয়েছে, সার্কুলার করে নিয়োগ দিতে হবে। তবে তারা অগ্রাধিকার পাবে, বয়সও শিথিল করা হবে। করণীয় জানতে মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি। আগামীকাল সচিবালয়ে সমন্বয় সভা আছে। সেখানে এটা অ্যাজেন্ডাও আছে। আলাপ করব। যদি মন্ত্রণালয় অনুমতি দেয়, তাহলে নিয়োগের কার্যক্রম শুরু করতে পারব।’ তিনি বলেন, ‘চক্রের কথা আমিও শুনেছি; কিন্তু কোনো প্রভাব বুঝতে পারিনি।’

নওয়াজ বলেন, আজকে দুটি সংগঠন কেউ কাউকে ‘বাবা’ হিসেবে আবার কেউ কাউকে ‘সন্তান’ হিসেবে জাতির কাছে উপস্থাপন করতে চায়। বাবা-সন্তানের দলকে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে প্রমাণ করে দেবে, তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল নয়।
৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ফার্মগেট মোড়ে সড়কে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। অবরোধে সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
৩৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় সন্দেশ বেওয়া (৮৫) নামের এক বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর নাতি সজিব আলীর (২২) বিরুদ্ধে। উল্লাপাড়া উপজেলার চকবরু ভেংড়ী গ্রামে বুধবার গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সন্দেশ বেওয়া ওই গ্রামের মৃত নওশের আলীর স্ত্রী এবং আটক সজিব আলী তাঁর (বৃদ্ধার) সন্তান আহমদ আলীর ছেলে।
৪০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২ ধরনের পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন
১ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

এনসিপি ও জামায়াতকে উদ্দেশ করে বিএনপি থেকে জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী শাহ নওয়াজ বলেছেন, এসব খুচরা দলের হিসাব করার সময় বিএনপির নেই। হাতিয়া বিএনপিও তাদের হিসাব করবে না। গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখার ৩১ দফা বাস্তবায়নে হাতিয়ার জাহাজমারা ইউনিয়নে লিফলেট বিতরণ ও গণমিছিল-পরবর্তী পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
নওয়াজ আরও বলেন, আজকে দুটি সংগঠন কেউ কাউকে ‘বাবা’ হিসেবে আবার কেউ কাউকে ‘সন্তান’ হিসেবে জাতির কাছে উপস্থাপন করতে চায়। বাবা-সন্তানের দলকে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে প্রমাণ করে দেবে, তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল নয়।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পরে অনেকে নিজেদেরকে অনেক বড় নেতা দাবি করেন। আপনারা কারও ভেলকিবাজিতে পা দেবেন না। জাতীয় রাজনীতিতে যারা বিভেদ সৃষ্টি করে, তাদেরকে সসম্মানে ধানের শীষে ভোটের মাধ্যমে জবাব দেওয়া হবে।
নিজের প্রার্থিতার বিষয়ে আশা প্রকাশ করে শাহ নওয়াজ বলেন, ‘গত ১৭ বছর অনেক নির্যাতনের শিকার হয়ে রাজনীতিতে আপনাদের সঙ্গে মাঠে ছিলাম। মৃত্যু পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে থেকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করে যাব। আপনারা সবাই ধানের শীষের পক্ষে থাকবেন।’
সভায় বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের বিপুল নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
শাহ নাওয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন।

এনসিপি ও জামায়াতকে উদ্দেশ করে বিএনপি থেকে জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী শাহ নওয়াজ বলেছেন, এসব খুচরা দলের হিসাব করার সময় বিএনপির নেই। হাতিয়া বিএনপিও তাদের হিসাব করবে না। গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখার ৩১ দফা বাস্তবায়নে হাতিয়ার জাহাজমারা ইউনিয়নে লিফলেট বিতরণ ও গণমিছিল-পরবর্তী পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
নওয়াজ আরও বলেন, আজকে দুটি সংগঠন কেউ কাউকে ‘বাবা’ হিসেবে আবার কেউ কাউকে ‘সন্তান’ হিসেবে জাতির কাছে উপস্থাপন করতে চায়। বাবা-সন্তানের দলকে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে প্রমাণ করে দেবে, তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল নয়।
তিনি বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পরে অনেকে নিজেদেরকে অনেক বড় নেতা দাবি করেন। আপনারা কারও ভেলকিবাজিতে পা দেবেন না। জাতীয় রাজনীতিতে যারা বিভেদ সৃষ্টি করে, তাদেরকে সসম্মানে ধানের শীষে ভোটের মাধ্যমে জবাব দেওয়া হবে।
নিজের প্রার্থিতার বিষয়ে আশা প্রকাশ করে শাহ নওয়াজ বলেন, ‘গত ১৭ বছর অনেক নির্যাতনের শিকার হয়ে রাজনীতিতে আপনাদের সঙ্গে মাঠে ছিলাম। মৃত্যু পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে থেকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করে যাব। আপনারা সবাই ধানের শীষের পক্ষে থাকবেন।’
সভায় বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের বিপুল নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
শাহ নাওয়াজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অস্থায়ী চাকরিতে সেলিম শেখ ঢুকেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এখনো তাঁর চাকরি স্থায়ী হয়নি। চোখের সামনে তিনি দেখেছেন, কয়েকজনের চাকরি স্থায়ী হয়ে গেছে আদালতের আদেশে। কিন্তু তিনিসহ ৬৭ জনের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ী করার জন্য আদালতের আদেশ থাকলেও তা আমলে নেয়নি বোর্ড। চাকর
২৪ মার্চ ২০২৫
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ফার্মগেট মোড়ে সড়কে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। অবরোধে সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
৩৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় সন্দেশ বেওয়া (৮৫) নামের এক বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর নাতি সজিব আলীর (২২) বিরুদ্ধে। উল্লাপাড়া উপজেলার চকবরু ভেংড়ী গ্রামে বুধবার গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সন্দেশ বেওয়া ওই গ্রামের মৃত নওশের আলীর স্ত্রী এবং আটক সজিব আলী তাঁর (বৃদ্ধার) সন্তান আহমদ আলীর ছেলে।
৪০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২ ধরনের পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিরাপদ সড়কের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর ফার্মগেটে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। দুদিন আগে ফার্মগেট এলাকায় ট্রাকচাপায় সিফাত নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কর্মসূচি। সড়ক অবরোধের কারণে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ফার্মগেট মোড়ে অবস্থান নিলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেছে। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলছি।’
সিফাতের মৃত্যুর ঘটনায় ডিসি ইবনে মিজান জানান, ‘ট্রাকচাপায় ফার্মগেটের একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী সিফাতের মৃত্যুর ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
এ সময় শিক্ষার্থীরা পাঁচ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো—
১. সিফাত হত্যার বিচার এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দেওয়ায় প্রশাসনকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
২. ফুটপাত দখলমুক্তকরণ: ফুটপাত থেকে সব অবৈধ দোকান, অস্থায়ী স্থাপনা, অননুমোদিত বাজার ও ভবঘুরে স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ।
৩. পার্কিং আইন কার্যকর: নো-পার্কিং জোন কঠোরভাবে ঘোষণা ও বাস্তবায়ন।
৪. যানবাহন নিয়ন্ত্রণ: দুর্ঘটনা ও যানজট এড়াতে রেলক্রসিং থেকে গির্জা পর্যন্ত সড়কে অটোরিকশা, ট্রাকসহ ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করতে হবে।
৫. সড়ক নিরাপত্তা অবকাঠামো উন্নয়ন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশে তিনটি স্পিড ব্রেকার, পর্যাপ্ত ল্যাম্পপোস্ট, লেন ডিভাইডার এবং ট্রাফিক আইল্যান্ড স্থাপন।
পুলিশের সঙ্গে আলোচনা সত্ত্বেও দুপুর পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলেন।

নিরাপদ সড়কের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর ফার্মগেটে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। দুদিন আগে ফার্মগেট এলাকায় ট্রাকচাপায় সিফাত নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন কর্মসূচি। সড়ক অবরোধের কারণে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ফার্মগেট মোড়ে অবস্থান নিলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেছে। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলছি।’
সিফাতের মৃত্যুর ঘটনায় ডিসি ইবনে মিজান জানান, ‘ট্রাকচাপায় ফার্মগেটের একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী সিফাতের মৃত্যুর ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
এ সময় শিক্ষার্থীরা পাঁচ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো—
১. সিফাত হত্যার বিচার এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দেওয়ায় প্রশাসনকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।
২. ফুটপাত দখলমুক্তকরণ: ফুটপাত থেকে সব অবৈধ দোকান, অস্থায়ী স্থাপনা, অননুমোদিত বাজার ও ভবঘুরে স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ।
৩. পার্কিং আইন কার্যকর: নো-পার্কিং জোন কঠোরভাবে ঘোষণা ও বাস্তবায়ন।
৪. যানবাহন নিয়ন্ত্রণ: দুর্ঘটনা ও যানজট এড়াতে রেলক্রসিং থেকে গির্জা পর্যন্ত সড়কে অটোরিকশা, ট্রাকসহ ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করতে হবে।
৫. সড়ক নিরাপত্তা অবকাঠামো উন্নয়ন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশে তিনটি স্পিড ব্রেকার, পর্যাপ্ত ল্যাম্পপোস্ট, লেন ডিভাইডার এবং ট্রাফিক আইল্যান্ড স্থাপন।
পুলিশের সঙ্গে আলোচনা সত্ত্বেও দুপুর পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলেন।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অস্থায়ী চাকরিতে সেলিম শেখ ঢুকেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এখনো তাঁর চাকরি স্থায়ী হয়নি। চোখের সামনে তিনি দেখেছেন, কয়েকজনের চাকরি স্থায়ী হয়ে গেছে আদালতের আদেশে। কিন্তু তিনিসহ ৬৭ জনের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ী করার জন্য আদালতের আদেশ থাকলেও তা আমলে নেয়নি বোর্ড। চাকর
২৪ মার্চ ২০২৫
নওয়াজ বলেন, আজকে দুটি সংগঠন কেউ কাউকে ‘বাবা’ হিসেবে আবার কেউ কাউকে ‘সন্তান’ হিসেবে জাতির কাছে উপস্থাপন করতে চায়। বাবা-সন্তানের দলকে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে প্রমাণ করে দেবে, তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল নয়।
৩ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় সন্দেশ বেওয়া (৮৫) নামের এক বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর নাতি সজিব আলীর (২২) বিরুদ্ধে। উল্লাপাড়া উপজেলার চকবরু ভেংড়ী গ্রামে বুধবার গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সন্দেশ বেওয়া ওই গ্রামের মৃত নওশের আলীর স্ত্রী এবং আটক সজিব আলী তাঁর (বৃদ্ধার) সন্তান আহমদ আলীর ছেলে।
৪০ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২ ধরনের পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় সন্দেশ বেওয়া (৮৫) নামের এক বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর নাতি সজিব আলীর (২২) বিরুদ্ধে। উল্লাপাড়া উপজেলার চকবরু ভেংড়ী গ্রামে বুধবার গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সন্দেশ বেওয়া ওই গ্রামের মৃত নওশের আলীর স্ত্রী এবং আটক সজিব আলী তাঁর (বৃদ্ধার) সন্তান আহমদ আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বুধবার গভীর রাতে সন্দেশ বেওয়ার ঘর থেকে চিৎকারের শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসেন। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘরে গিয়ে সন্দেশ বেওয়ার গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে রাতেই সলঙ্গা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে এবং অভিযুক্ত নাতি সজিব আলীকে আটক করে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, আটক যুবক সজিব আলী মাদকাসক্ত এবং মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।
সলঙ্গা থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হাসিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহত ব্যক্তির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এএসআই হাসিম আরও জানান, আটক সজিব আলীকে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও সার্কেল কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এই ঘটনায় এখনো কোনো মামলা করা হয়নি।

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় সন্দেশ বেওয়া (৮৫) নামের এক বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর নাতি সজিব আলীর (২২) বিরুদ্ধে। উল্লাপাড়া উপজেলার চকবরু ভেংড়ী গ্রামে বুধবার গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সন্দেশ বেওয়া ওই গ্রামের মৃত নওশের আলীর স্ত্রী এবং আটক সজিব আলী তাঁর (বৃদ্ধার) সন্তান আহমদ আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বুধবার গভীর রাতে সন্দেশ বেওয়ার ঘর থেকে চিৎকারের শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসেন। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘরে গিয়ে সন্দেশ বেওয়ার গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে রাতেই সলঙ্গা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে এবং অভিযুক্ত নাতি সজিব আলীকে আটক করে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, আটক যুবক সজিব আলী মাদকাসক্ত এবং মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।
সলঙ্গা থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হাসিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহত ব্যক্তির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এএসআই হাসিম আরও জানান, আটক সজিব আলীকে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও সার্কেল কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এই ঘটনায় এখনো কোনো মামলা করা হয়নি।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অস্থায়ী চাকরিতে সেলিম শেখ ঢুকেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এখনো তাঁর চাকরি স্থায়ী হয়নি। চোখের সামনে তিনি দেখেছেন, কয়েকজনের চাকরি স্থায়ী হয়ে গেছে আদালতের আদেশে। কিন্তু তিনিসহ ৬৭ জনের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ী করার জন্য আদালতের আদেশ থাকলেও তা আমলে নেয়নি বোর্ড। চাকর
২৪ মার্চ ২০২৫
নওয়াজ বলেন, আজকে দুটি সংগঠন কেউ কাউকে ‘বাবা’ হিসেবে আবার কেউ কাউকে ‘সন্তান’ হিসেবে জাতির কাছে উপস্থাপন করতে চায়। বাবা-সন্তানের দলকে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে প্রমাণ করে দেবে, তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল নয়।
৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ফার্মগেট মোড়ে সড়কে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। অবরোধে সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
৩৯ মিনিট আগে
মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২ ধরনের পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন
১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২ ধরনের পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা। ফটোকপি মেশিন চালানোর বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদ সংখ্যা: ১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হতে সনদপ্রাপ্ত হতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, মানিকগঞ্জ’ বরাবরে ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২ ধরনের পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৬ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা। ফটোকপি মেশিন চালানোর বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদ সংখ্যা: ১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হতে সনদপ্রাপ্ত হতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, মানিকগঞ্জ’ বরাবরে ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে অস্থায়ী চাকরিতে সেলিম শেখ ঢুকেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এখনো তাঁর চাকরি স্থায়ী হয়নি। চোখের সামনে তিনি দেখেছেন, কয়েকজনের চাকরি স্থায়ী হয়ে গেছে আদালতের আদেশে। কিন্তু তিনিসহ ৬৭ জনের চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাঁদের মধ্যে ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ী করার জন্য আদালতের আদেশ থাকলেও তা আমলে নেয়নি বোর্ড। চাকর
২৪ মার্চ ২০২৫
নওয়াজ বলেন, আজকে দুটি সংগঠন কেউ কাউকে ‘বাবা’ হিসেবে আবার কেউ কাউকে ‘সন্তান’ হিসেবে জাতির কাছে উপস্থাপন করতে চায়। বাবা-সন্তানের দলকে আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে প্রমাণ করে দেবে, তারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল নয়।
৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ফার্মগেট মোড়ে সড়কে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। অবরোধে সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
৩৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় সন্দেশ বেওয়া (৮৫) নামের এক বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর নাতি সজিব আলীর (২২) বিরুদ্ধে। উল্লাপাড়া উপজেলার চকবরু ভেংড়ী গ্রামে বুধবার গভীর রাতে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত সন্দেশ বেওয়া ওই গ্রামের মৃত নওশের আলীর স্ত্রী এবং আটক সজিব আলী তাঁর (বৃদ্ধার) সন্তান আহমদ আলীর ছেলে।
৪০ মিনিট আগে