প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি থাকা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ৫২২ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে এত বেশি সংখ্যক রোগী আগে কখনো ছিল না। যদিও হাসপাতালটিতে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪৫৪টি।
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সবশেষ শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন মাত্র ১১ জন। এর আগে শুক্রবার সকালে হাসপাতালে ৫০১ জন রোগী ভর্তি ছিলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় এই হাসপাতালে মারা গেছেন ১৪ জন। গত চার জুলাইয়ের পর এটিই সর্বনিম্ন মৃত্যু। চলতি মাসে হাসপাতালটিতে মারা গেছেন মোট ১৭১ জন। আর গত জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে রাজশাহীর সাতজন, নাটোরের চারজন এবং পাবনা, জয়পুরহাট ও চুয়াডাঙ্গার একজন করে রোগী ছিলেন। এর মধ্যে রাজশাহীর দুজন, নাটোরের তিনজন এবং পাবনার একজনের করোনা পজিটিভ ছিল। বাকি আটজন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা হয়নি।
মৃতদের মধ্যে নয়জন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। এদের মধ্যে ৩১-৪০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন নারী, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব চারজন পুরুষ ও একজন নারী ছিলেন।
রামেক হাসপাতালে আজ সকালে রাজশাহীর ৩১৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪১ জন, নাটোরের ৬২ জন, নওগাঁর ৪১ জন, পাবনার ৫০ জন, কুষ্টিয়ার ৯ জন, চুয়াডাঙ্গার ২ জন, জয়পুরহাটের একজন এবং নীলফামারীর একজন রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে ২০৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ২৪৪ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৭১ জন।
শুক্রবার দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর ৩৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ নমুনায় করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার এই হার ছিল ১৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর বুধবার সংক্রমণের হার ছিল ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এ ছাড়া ৬ জুলাই ২১ দশমিক ৯২ শতাংশ, ৫ জুলাই ২৯ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ৪ জুলাই সংক্রমণের হার ছিল ৩৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি থাকা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ৫২২ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে এত বেশি সংখ্যক রোগী আগে কখনো ছিল না। যদিও হাসপাতালটিতে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪৫৪টি।
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সবশেষ শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন মাত্র ১১ জন। এর আগে শুক্রবার সকালে হাসপাতালে ৫০১ জন রোগী ভর্তি ছিলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় এই হাসপাতালে মারা গেছেন ১৪ জন। গত চার জুলাইয়ের পর এটিই সর্বনিম্ন মৃত্যু। চলতি মাসে হাসপাতালটিতে মারা গেছেন মোট ১৭১ জন। আর গত জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে রাজশাহীর সাতজন, নাটোরের চারজন এবং পাবনা, জয়পুরহাট ও চুয়াডাঙ্গার একজন করে রোগী ছিলেন। এর মধ্যে রাজশাহীর দুজন, নাটোরের তিনজন এবং পাবনার একজনের করোনা পজিটিভ ছিল। বাকি আটজন মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা হয়নি।
মৃতদের মধ্যে নয়জন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। এদের মধ্যে ৩১-৪০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন নারী, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে চারজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব চারজন পুরুষ ও একজন নারী ছিলেন।
রামেক হাসপাতালে আজ সকালে রাজশাহীর ৩১৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪১ জন, নাটোরের ৬২ জন, নওগাঁর ৪১ জন, পাবনার ৫০ জন, কুষ্টিয়ার ৯ জন, চুয়াডাঙ্গার ২ জন, জয়পুরহাটের একজন এবং নীলফামারীর একজন রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে ২০৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ২৪৪ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৭১ জন।
শুক্রবার দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর ৩৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ নমুনায় করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার এই হার ছিল ১৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর বুধবার সংক্রমণের হার ছিল ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এ ছাড়া ৬ জুলাই ২১ দশমিক ৯২ শতাংশ, ৫ জুলাই ২৯ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ৪ জুলাই সংক্রমণের হার ছিল ৩৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১৯ মিনিট আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৩৭ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৪০ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
১ ঘণ্টা আগে