নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে ছেলের মারধরে বুকের হাড় ভেঙে যাওয়া বৃদ্ধা মারা গেছেন। মুমূর্ষু অবস্থায় তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন।
ওই নারীর নাম মালতি রানী (৬৫)। রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানার কুমারপাড়া মহল্লার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। গত সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে তিনি মারা যান। এরপর মঙ্গলবার বিকেলে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এই নারীর স্বামী আগেই মারা গেছেন। দুই ছেলের মধ্যে একজন ভারতে থাকেন। ৫০ বছর বয়সী আরেক ছেলের সঙ্গে থাকতেন ওই বৃদ্ধা। গত ৯ মে মাকে নির্যাতন করেন তাঁর ছেলে। এরপর স্বজনেরা ওই ছেলেকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করেন। মায়ের মৃত্যুর পরও ফিরতে পারেননি ভারতে থাকা ছেলে।
রামেক হাসপাতালের আইসিইউ ইনচার্জ আবু হেনা মোস্তফা কামাল আজকের পত্রিকাকে জানান, এই নারীর মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে প্রচণ্ড আঘাত করা হয়েছিল। তাতে বুকের হাড় ভেঙে যায়। অচেতন হয়ে গেলে প্রতিবেশীরা তাঁকে রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। এরপর তাঁকে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ভর্তির পরই তাঁকে দুই ব্যাগ রক্ত দিতে হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় ১৬ মে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। এরপর সেখানেই ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ওই বৃদ্ধার চিকিৎসা সংক্রান্ত সব দায়-দায়িত্ব রামেক হাসপাতালের আইসিইউর জাকাত তহবিল এবং প্রতিবেশীদের পক্ষ থেকে বহন করা হচ্ছিল। দামি দামি অনেক ওষুধ সরকারিভাবে সরবরাহ না থাকলেও এই নারীকে দেওয়া হচ্ছিল। তারপরও তাকে বাঁচানো যায়নি।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহরাওয়ার্দী হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, এই বৃদ্ধার মৃত্যুর বিষয়টি হাসপাতাল থেকে পুলিশকে জানানো হয়। এরপর রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে মরদেহের ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হয়। ময়নাতদন্তের পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন স্বজনেরা চাইলেই হত্যা মামলা করতে পারবেন। তারা মামলা না করলে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
রাজশাহীতে ছেলের মারধরে বুকের হাড় ভেঙে যাওয়া বৃদ্ধা মারা গেছেন। মুমূর্ষু অবস্থায় তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন।
ওই নারীর নাম মালতি রানী (৬৫)। রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানার কুমারপাড়া মহল্লার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। গত সোমবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে তিনি মারা যান। এরপর মঙ্গলবার বিকেলে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এই নারীর স্বামী আগেই মারা গেছেন। দুই ছেলের মধ্যে একজন ভারতে থাকেন। ৫০ বছর বয়সী আরেক ছেলের সঙ্গে থাকতেন ওই বৃদ্ধা। গত ৯ মে মাকে নির্যাতন করেন তাঁর ছেলে। এরপর স্বজনেরা ওই ছেলেকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করেন। মায়ের মৃত্যুর পরও ফিরতে পারেননি ভারতে থাকা ছেলে।
রামেক হাসপাতালের আইসিইউ ইনচার্জ আবু হেনা মোস্তফা কামাল আজকের পত্রিকাকে জানান, এই নারীর মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে প্রচণ্ড আঘাত করা হয়েছিল। তাতে বুকের হাড় ভেঙে যায়। অচেতন হয়ে গেলে প্রতিবেশীরা তাঁকে রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। এরপর তাঁকে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ভর্তির পরই তাঁকে দুই ব্যাগ রক্ত দিতে হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় ১৬ মে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। এরপর সেখানেই ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ওই বৃদ্ধার চিকিৎসা সংক্রান্ত সব দায়-দায়িত্ব রামেক হাসপাতালের আইসিইউর জাকাত তহবিল এবং প্রতিবেশীদের পক্ষ থেকে বহন করা হচ্ছিল। দামি দামি অনেক ওষুধ সরকারিভাবে সরবরাহ না থাকলেও এই নারীকে দেওয়া হচ্ছিল। তারপরও তাকে বাঁচানো যায়নি।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহরাওয়ার্দী হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, এই বৃদ্ধার মৃত্যুর বিষয়টি হাসপাতাল থেকে পুলিশকে জানানো হয়। এরপর রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে মরদেহের ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হয়। ময়নাতদন্তের পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন স্বজনেরা চাইলেই হত্যা মামলা করতে পারবেন। তারা মামলা না করলে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে