নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রাইভেট কারে গুলি করে চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় জোড়া খুনের মামলার আসামি মো. হাসানকে (৩৭) নোয়াখালী থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে জেলার হাতিয়া ভূমিহীন বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে রাতেই তাঁকে নিয়ে পুলিশ চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেয় এবং আজ শনিবার তাঁকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর বায়েজিদ থানার পশ্চিম শহীদনগরের বাসায় অভিযান চালিয়ে বিদেশি পিস্তল-গুলি জব্দ করে।
হাসান ওই এলাকার সুবহান কনট্রাক্টর বাড়ির মো. আলমের ছেলে, তিনি এই মামলার এজাহারনামীয় তিন নম্বর আসামি।
এর আগে গত ২৯ মার্চ রাতে নগরীর বাকলিয়া এক্সেস রোড থেকে একটি প্রাইভেট কারকে ধাওয়া ও গুলি করে একাধিক মোটরসাইকেলে থাকা দুর্বৃত্তরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে আব্দুল্লাহ আল রিফাত ও বখতেয়ার হোসেন মানিক নামের দুজন নিহত হন।
পরে ১ এপ্রিল নিহত মানিকের মা ফিরোজা বেগম বাদী হয়ে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী কারাবন্দী সাজ্জাদ হোসেন, তাঁর স্ত্রীসহ সাতজনকে নামীয়, অজ্ঞাতনামা আরও ছয় থেকে সাতজনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করেন।
পুলিশের ভাষ্য, হাসান ঘটনার দিন ওই জোড়া খুনের নেতৃত্বে ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর হাসান আত্মগোপনে চলে যান।
এ বিষযে বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নোয়াখালী থেকে হাসানকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর দেওয়া তথ্যে আজ ভোরে নগরীর বায়েজিদের পশ্চিম শহীদনগরে হাসানের বাসায় অভিযান চালানো হয়।
এ সময় তাঁর বাসার ভেতরে একটি ড্রেসিং টেবিলের পেছনে শপিং ব্যাগের ভেতর থেকে মেড ইন ইউএসএ লেখা একটি ৭.৬৫ এমএম পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও দুটি গুলি জব্দ করা হয়।
ওসি বলেন, ‘আমাদের ধারণা, উদ্ধার করা পিস্তলটি হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা হয়েছিল। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল থেকে ৭.৬৫ বোরের বিদেশি পিস্তলের গুলির খোসা পাওয়া গিয়েছিল। ওই খোসাটি হাসানের কাছ থেকে উদ্ধার করা পিস্তলের গুলির খোসা হতে পারে।’ এ জন্য পিস্তল ও খোসাটির ফরেনসিক পরীক্ষা করানো হবে বলে জানান ওসি।
পুলিশ জানায়, বাকলিয়ায় জোড়া খুনে এই পর্যন্ত হাসানসহ ছয়জন গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশের অভিযানে বেলাল, মানিক, সজীব ও এহেতাশামুল হক নীরব নামের চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা সিসিটিভি ফুটেজে শনাক্ত ও মামলার সন্দিগ্ধ আসামি। সর্বশেষ নোয়াখালী থেকে গ্রেপ্তার হন হাসান।
এ ছাড়া গত ১৫ মার্চ ঢাকায় গ্রেপ্তার হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেনকেও এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাঁদের মধ্যে গত ৭ এপ্রিল আসামি সজীব আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
প্রাইভেট কারে গুলি করে চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় জোড়া খুনের মামলার আসামি মো. হাসানকে (৩৭) নোয়াখালী থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে জেলার হাতিয়া ভূমিহীন বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে রাতেই তাঁকে নিয়ে পুলিশ চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেয় এবং আজ শনিবার তাঁকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর বায়েজিদ থানার পশ্চিম শহীদনগরের বাসায় অভিযান চালিয়ে বিদেশি পিস্তল-গুলি জব্দ করে।
হাসান ওই এলাকার সুবহান কনট্রাক্টর বাড়ির মো. আলমের ছেলে, তিনি এই মামলার এজাহারনামীয় তিন নম্বর আসামি।
এর আগে গত ২৯ মার্চ রাতে নগরীর বাকলিয়া এক্সেস রোড থেকে একটি প্রাইভেট কারকে ধাওয়া ও গুলি করে একাধিক মোটরসাইকেলে থাকা দুর্বৃত্তরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে আব্দুল্লাহ আল রিফাত ও বখতেয়ার হোসেন মানিক নামের দুজন নিহত হন।
পরে ১ এপ্রিল নিহত মানিকের মা ফিরোজা বেগম বাদী হয়ে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী কারাবন্দী সাজ্জাদ হোসেন, তাঁর স্ত্রীসহ সাতজনকে নামীয়, অজ্ঞাতনামা আরও ছয় থেকে সাতজনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করেন।
পুলিশের ভাষ্য, হাসান ঘটনার দিন ওই জোড়া খুনের নেতৃত্বে ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর হাসান আত্মগোপনে চলে যান।
এ বিষযে বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নোয়াখালী থেকে হাসানকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর দেওয়া তথ্যে আজ ভোরে নগরীর বায়েজিদের পশ্চিম শহীদনগরে হাসানের বাসায় অভিযান চালানো হয়।
এ সময় তাঁর বাসার ভেতরে একটি ড্রেসিং টেবিলের পেছনে শপিং ব্যাগের ভেতর থেকে মেড ইন ইউএসএ লেখা একটি ৭.৬৫ এমএম পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও দুটি গুলি জব্দ করা হয়।
ওসি বলেন, ‘আমাদের ধারণা, উদ্ধার করা পিস্তলটি হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা হয়েছিল। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল থেকে ৭.৬৫ বোরের বিদেশি পিস্তলের গুলির খোসা পাওয়া গিয়েছিল। ওই খোসাটি হাসানের কাছ থেকে উদ্ধার করা পিস্তলের গুলির খোসা হতে পারে।’ এ জন্য পিস্তল ও খোসাটির ফরেনসিক পরীক্ষা করানো হবে বলে জানান ওসি।
পুলিশ জানায়, বাকলিয়ায় জোড়া খুনে এই পর্যন্ত হাসানসহ ছয়জন গ্রেপ্তার ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশের অভিযানে বেলাল, মানিক, সজীব ও এহেতাশামুল হক নীরব নামের চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা সিসিটিভি ফুটেজে শনাক্ত ও মামলার সন্দিগ্ধ আসামি। সর্বশেষ নোয়াখালী থেকে গ্রেপ্তার হন হাসান।
এ ছাড়া গত ১৫ মার্চ ঢাকায় গ্রেপ্তার হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেনকেও এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাঁদের মধ্যে গত ৭ এপ্রিল আসামি সজীব আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
১ ঘণ্টা আগে‘নতুন একটি রাজনৈতিক দল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছে, আমরা নাকি সংস্কার, অংশীদারত্বের রাজনীতি, গণ-অভ্যুত্থানে কোনো ভূমিকা রাখিনি। তোমরা নতুন ছাত্রদের দল, জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে তোমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না।’
১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন থাকায় অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান খান ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগে