নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর পৌর এলাকাগুলো থেকে ধীর গতিতে নামছে পানি। তবে গ্রামাঞ্চলের বেশির ভাগ এলাকা এখনো জলমগ্ন। উঁচু এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করায় নিচু এলাকাগুলোয় পানি কিছুটা বেড়েছে। জেলায় এখনো পানিবন্দী দেড় লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে আগামীকাল রোববার থেকে খুলছে জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ। তিনি বলেন, যেহেতু পানি নামতে শুরু করেছে, তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ছুটির আর বাড়ানো হয়নি। তবে যে প্রতিষ্ঠানগুলো আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, সেগুলোতে পাঠদান আপাতত বন্ধ থাকবে। টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতার জন্য গত বুধবার থেকে বন্ধ ছিল জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
আজ শনিবার সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নোয়াখালী পৌর এলাকাগুলোর অধিকাংশ সড়ক থেকে পানি নেমে গেছে। তবে নিচু সংযোগ সড়ক, বাসাবাড়ির আঙিনা এখনো জলাবদ্ধ। জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন কার্যালয়, ম্যাজিস্ট্রেট ও জজ কোর্টের সামনে থেকে পানি নেমে গেছে। শহরের অলিগলি ও সংযোগ সড়কগুলোতে এখনো কিছু পানি রয়েছে।
জেলার সদর, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, বেগমগঞ্জ ও সুবর্ণচরের গ্রামীণ এলাকায় বেশির ভাগ সড়ক এখনো কয়েক ফুট পানিতে নিমজ্জিত। বসতঘর থেকে কিছুটা পানি নামলেও অধিকাংশ বাড়ির আঙিনায় হাঁটু পরিমাণ বা কোথাও তারও বেশি পানি রয়েছে। গত সোমবার থেকে পানিবন্দী এসব এলাকার মানুষ। এই জলাবদ্ধতা এখন জনদুর্ভোগে রূপ নিয়েছে। অনেকটা গৃহবন্দী হয়ে আছে বাসিন্দারা। দুর্গত এলাকার বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। খাল ও ড্রেনগুলো দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না নামায় জলাবদ্ধতা দীর্ঘ হওয়ার শঙ্কায় রয়েছে তারা।
জেলার ৩৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১ হাজার ৫৬ জন মানুষ রয়েছে। টানা জলাবদ্ধতা ও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় অর্ধশতাধিক বাড়িঘর, সাড়ে সাত হাজার একর ফসলি জমি, প্রায় ৯ হাজার গবাদিপশু ও ৪০ হাজার মাছের খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে।
এদিকে কবিরহাট উপজেলার আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আসা লোকজন অভিযোগ করছে, আশ্রয়কেন্দ্রে আসার পর থেকে সরকারি কোনো লোকজন তাদের খোঁজখবর নেয়নি। তারা বাড়ি থেকে আনা খাবার নিজেরা খাচ্ছে। তবে কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্রে সরকারিভাবে এক দিন কিছু শুকনো খাবার (মুড়ি, চিড়া, পানি, মোমবাতি ও দেশলাই) দেওয়া হয়েছে, যা অপ্রতুল। কিন্তু যারা বাড়িঘরে পানিবন্দী হয়ে আছে, তারা কোনো প্রকার ত্রাণসামগ্রী পায়নি।
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ জানান, প্রাথমিকভাবে প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। যেখানে প্রয়োজন সেখানে চাল-ডাল দেওয়া হচ্ছে। পুরোপুরি পানি নেমে যাওয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সঠিকভাবে জানা যাবে।
নোয়াখালীর পৌর এলাকাগুলো থেকে ধীর গতিতে নামছে পানি। তবে গ্রামাঞ্চলের বেশির ভাগ এলাকা এখনো জলমগ্ন। উঁচু এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করায় নিচু এলাকাগুলোয় পানি কিছুটা বেড়েছে। জেলায় এখনো পানিবন্দী দেড় লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে আগামীকাল রোববার থেকে খুলছে জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ। তিনি বলেন, যেহেতু পানি নামতে শুরু করেছে, তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ছুটির আর বাড়ানো হয়নি। তবে যে প্রতিষ্ঠানগুলো আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, সেগুলোতে পাঠদান আপাতত বন্ধ থাকবে। টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতার জন্য গত বুধবার থেকে বন্ধ ছিল জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
আজ শনিবার সকালে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নোয়াখালী পৌর এলাকাগুলোর অধিকাংশ সড়ক থেকে পানি নেমে গেছে। তবে নিচু সংযোগ সড়ক, বাসাবাড়ির আঙিনা এখনো জলাবদ্ধ। জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন কার্যালয়, ম্যাজিস্ট্রেট ও জজ কোর্টের সামনে থেকে পানি নেমে গেছে। শহরের অলিগলি ও সংযোগ সড়কগুলোতে এখনো কিছু পানি রয়েছে।
জেলার সদর, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, বেগমগঞ্জ ও সুবর্ণচরের গ্রামীণ এলাকায় বেশির ভাগ সড়ক এখনো কয়েক ফুট পানিতে নিমজ্জিত। বসতঘর থেকে কিছুটা পানি নামলেও অধিকাংশ বাড়ির আঙিনায় হাঁটু পরিমাণ বা কোথাও তারও বেশি পানি রয়েছে। গত সোমবার থেকে পানিবন্দী এসব এলাকার মানুষ। এই জলাবদ্ধতা এখন জনদুর্ভোগে রূপ নিয়েছে। অনেকটা গৃহবন্দী হয়ে আছে বাসিন্দারা। দুর্গত এলাকার বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। খাল ও ড্রেনগুলো দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না নামায় জলাবদ্ধতা দীর্ঘ হওয়ার শঙ্কায় রয়েছে তারা।
জেলার ৩৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ১ হাজার ৫৬ জন মানুষ রয়েছে। টানা জলাবদ্ধতা ও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় অর্ধশতাধিক বাড়িঘর, সাড়ে সাত হাজার একর ফসলি জমি, প্রায় ৯ হাজার গবাদিপশু ও ৪০ হাজার মাছের খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে।
এদিকে কবিরহাট উপজেলার আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আসা লোকজন অভিযোগ করছে, আশ্রয়কেন্দ্রে আসার পর থেকে সরকারি কোনো লোকজন তাদের খোঁজখবর নেয়নি। তারা বাড়ি থেকে আনা খাবার নিজেরা খাচ্ছে। তবে কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্রে সরকারিভাবে এক দিন কিছু শুকনো খাবার (মুড়ি, চিড়া, পানি, মোমবাতি ও দেশলাই) দেওয়া হয়েছে, যা অপ্রতুল। কিন্তু যারা বাড়িঘরে পানিবন্দী হয়ে আছে, তারা কোনো প্রকার ত্রাণসামগ্রী পায়নি।
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ জানান, প্রাথমিকভাবে প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। যেখানে প্রয়োজন সেখানে চাল-ডাল দেওয়া হচ্ছে। পুরোপুরি পানি নেমে যাওয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সঠিকভাবে জানা যাবে।
রাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় কারখানার আগুন ছড়িয়ে পড়ে সাততলার পুরো ভবনটিই জ্বলছে। ১০ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। আগুনের তাপের কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাছে যেতে পারছেন না। দূর থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা।
১১ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের বেগম রোকেয়া হলেও ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবিরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ভোট পেয়েছেন ছাত্রশিবির প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
২১ মিনিট আগেতিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে তিস্তা নদীপারে মশাল প্রজ্বালন করেছে হাজারো মানুষ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলা কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, রংপুর ও নীলফামারীতে একযোগে এই কর্মসূচি পালন করে ‘তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি’।
৪১ মিনিট আগে