Ajker Patrika

সাংবাদিকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

নেত্রকোনা প্রতিনিধি
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২১, ১৬: ৫৬
সাংবাদিকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

দৈনিক আজকের পত্রিকার নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা প্রতিনিধি রানা আকন্দের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন নেত্রকোনা জেলা সাংবাদিকেরা। সাংবাদিক রানা আকন্দের ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে ঘটনার চার দিন পরও কোনো আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় পুলিশের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাংবাদিকেরা। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাব সড়কের সামনে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

সমাবেশে নেত্রকোনা জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী বলেন, আজকের পত্রিকার কলমাকান্দা প্রতিনিধি রানা আকন্দের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হলেও পুলিশ এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। পুলিশ আসামিদের খুঁজে পায় না। অথচ তারা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তার করা না হলে সড়ক অবরোধসহ কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। 

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা হয়। সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। এর কোনো বিচার হয় না। এই বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণেই সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন করতে সাহস পায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় বক্তারা কলমাকান্দার কৈলাটি ইউনিয়নের রুবেল চেয়ারম্যানসহ বাকি আসামিদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান। 

জেলা প্রেসক্লাবের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহার চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং আজকের পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি জুয়েল বিশ্বাসের সঞ্চালনায় এই মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নেত্রকোনা জেলার সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সভাপতি শ্যামলেন্দু পাল, জেলা উদীচী সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান, দৈনিক বাংলার নেত্রর সম্পাদক কামাল হোসাইন, এনটিভির স্টাফ প্রতিনিধি ভজন দাস, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি পল্লব চক্রবর্তী, সময় টিভির জেলা প্রতিনিধি আল্পনা বেগম প্রমুখ। এ ছাড়া প্রিন্ট, ইলেকট্রনিকস ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকেরা এই মানববন্ধন সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। 

উল্লেখ্য, গত ১৬ ডিসেম্বর দৈনিক আজকের পত্রিকার কলমাকান্দা উপজেলা প্রতিনিধি রানা আকন্দের ওপর হামলা করা হয়। সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে সিধলী ব্রিজের ওপর রামদা ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রসহ হামলা চালায় কৈলাটি ইউনিয়নের সদ্য পরাজিত চেয়ারম্যান রুবেল ভুঁইয়া ও তাঁর লোকজন। এ সময় তাঁরা সাংবাদিক রানাকে কুপিয়ে ফেলে রেখে যায় ব্রিজের ওপর। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। রানা আকন্দের কপাল ও মাথায় প্রায় ১২টি সেলাই দিতে হয়েছে। এদিন রাতেই রানা আকন্দের বাবা বাদী হয়ে রুবেল চেয়ারম্যানসহ পাঁচজনকে আসামি করে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পিরোজপুরে সাবেক মেম্বারের বাড়িতে চুরি

পিরোজপুর প্রতিনিধি
গ্রিল কেটে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রিল কেটে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি। ছবি: আজকের পত্রিকা

পিরোজপুরে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্যের (মেম্বার) বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে সদর উপজেলার কলাখালী ইউনিয়নের দাউদপুরে সাবেক ইউপি মেম্বার আসাদ খানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া গত এক সপ্তাহে জেলা শহরে অন্তত ছয়টি চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।

আসাদ খানের পরিবার জানায়, পিরোজপুর-কলাখালী সড়কের পাশে ওই বাড়ির জানালার গ্রিল কেটে চোর ঢুকে বেশ কিছু স্বর্ণালংকার ও টাকা নিয়ে গেছে। আসাদ ও তাঁর স্ত্রী এ সময় বাড়িটিতে ছিলেন না।

আসাদের কলেজপড়ুয়া মেয়ে চৈতি জানান, তিনি ও তাঁর দাদি এ সময় বাড়িতে ছিলেন। বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৩টার দিকে তাঁদের ঘরের জানালার গ্রিল কেটে চোর ঘরের মধ্যে ঢুকে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি করে নিয়ে যায়।

এ ব্যাপারে আসাদ মেম্বর জানিয়েছেন, তিনি থানায় মামলা করবেন।

এদিকে জানা গেছে, পিরোজপুর শহরের আদর্শপাড়ায় ২২ থেকে ২৫ অক্টোবর সময়ের মধ্যে অন্তত ৬টি চুরির ঘটনা ঘটে। চোরেরা ওই পাড়া নিবাসী পিরোজপুর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক হোসনেয়ারা বকুল, আদর্শ স্কুলের সাবেক শিক্ষক আ. লতিফ, আফজাল হুসাইন লাভলু ও নয়নের বাড়িতে চুরি হয়। এ ছাড়া শহরের মসিদ বাড়ি এলাকায়ও দিনে-দুপুরে চুরির ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, ওই সব চুরির ঘটনা সম্পর্কে পুলিশ অবগত আছে। ভুক্তভোগীরা কেউ কোনো মামলা না করলেও পুলিশ ৫-৬ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে। রাতে পুলিশি টহল বাড়ানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ফেসবুকে প্রবাসীদের কামলা বলায় সওজের উপসহকারী প্রকৌশলীকে শোকজ

সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি 
উপসহকারী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
উপসহকারী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী আনিছুর রহমানকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের একটি পোস্টে প্রবাসীদের নিয়ে অশালীন মন্তব্য করায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সওজের জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমিরী খান তাঁকে এ নোটিশ দেন।

জানা গেছে, সম্প্রতি সওজের অধীনে সখীপুর-সাগরদীঘি আঞ্চলিক মহাসড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ চলছিল। ওই সড়কের কাজ সঠিকভাবে হচ্ছে না অভিযোগ তুলে স্থানীয় এক ব্যক্তি তাঁর ফেসবুক পেজে ভিডিও পোস্ট করেন। তাতে জাহিদ হাসান নামের এক প্রবাসীর মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় সওজের মির্জাপুর সড়ক উপবিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান লেখেন, ‘বিদেশি কামলারাও যদি ইঞ্জিনিয়ার হন, তাহলে তো দেশের ১৮টা বাজবে।’

এর পর থেকে সখীপুরের প্রবাসীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া জানাতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা গত শুক্রবার উপসহকারী প্রকৌশলী আনিছুর রহমানের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এদিকে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণার পর অভিযুক্ত আনিছুর রহমান তাঁর ফেসবুকের মন্তব্যটি অনাকাঙ্ক্ষিত বলে দাবি করেন। তাঁর পরিবারের সদস্যও প্রবাসী রয়েছেন বলে উল্লেখ করে ভুল-বোঝাবুঝির অবসান চান।

অন্যদিকে প্রবাসীদের নিয়ে তাঁর ওই অশালীন মন্তব্য ভাইরাল হতে থাকে। আজ দুপুরে টাঙ্গাইল সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমিরী খান তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। নোটিশে আনিছুর রহমানকে জানানো হয়, ‘আপনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত মন্তব্য করেছেন। যা “সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯” আলোকে সরকারের গণকর্মচারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে অনুসরণীয় বিষয়সমূহের পরিপন্থী। এমতাবস্থায়, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় কেন আপনার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ করা হবে না, তার জবাব পত্র প্রাপ্তির ৩ কর্মদিবসের মধ্যে দাখিল করার জন্য বলা হলো।’

এ প্রসঙ্গে উপসহকারী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমার মন্তব্যের বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছি। রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের নিয়ে অশালীন মন্তব্যের বিষয়ে আমি সবার কাছে ক্ষমা চেয়েছি।’ এ ছাড়া শোকজের চিঠি তিনি হাতে পেয়েছেন বলেও জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আইআইইউসির ১৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ, নদভী দম্পতিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

 নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী ও তাঁর স্ত্রী রিজিয়া সুলতানা। ছবি: সংগৃহীত
আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী ও তাঁর স্ত্রী রিজিয়া সুলতানা। ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রামের (আইআইইউসি) বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সাবেক চেয়ারম্যান আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার সংস্থার উপসহকারী পরিচালক কমল চক্রবর্তী বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (আইআইইউসি) ট্রাস্ট পরিচালিত আইআইইউসি টাওয়ার থেকে প্রায় ১২ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ জানান, মামলায় নদভী দম্পতিসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া তদন্তকালে এই অপরাধের সঙ্গে অন্যান্য কারও সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে আসামি করা হবে বলে জানান তিনি।

আসামিরা হলেন সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী, সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আনোয়ারুল আজিম আরিফ, ট্রাস্টের সাবেক সদস্য প্রফেসর ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সালেহ জহুর, ড. ইঞ্জিনিয়ার রশিদ আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ খালেদ মাহমুদ, প্রফেসর ড. মো. ফসিউল আলম, প্রফেসর মো. আবদুর রহিম, ড. মো. শামসুজ্জামান, মোহাম্মদ বদিউল আলম, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, মুহাম্মদ শফিউর রহমান, অধ্যাপক ড. মাহি উদ্দিন, অধ্যাপক আফজল আহমদ, নদভীর সহধর্মিণী রিজিয়া সুলতানা ও ড. মোজাফফর হোছাইন নদভী।

দুদকের এজাহারে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ৬ মার্চ থেকে ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়ের মধ্যে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ট্রাস্টের ১২ কোটি ৭৯ লাখ ৪১ হাজার ৫৫৬ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

আইআইইউসি ট্রাস্ট একটি অলাভজনক ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান। যার আয় শিক্ষাবৃত্তি, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তা, ইসলামি গবেষণা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করার কথা। কিন্তু আসামিরা ট্রাস্ট আইন ও বিধি উপেক্ষা করে ওই অর্থ নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চট্টগ্রামে অবৈধ বালু উত্তোলন, আটক ৩

ফটিকছড়ি সংবাদদাতা
আটক ব্যক্তিরা। ছবি: সংগৃহীত
আটক ব্যক্তিরা। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নাজিরহাট পৌরসভার ব্রাহ্মণহাট এলাকায় হালদা নদীতে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে তিন যুবককে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। এ সময় দুটি গাড়িও জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. নজরুল ইসলাম।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বলেন, ‘অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদী ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এ ধরনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান নিয়মিত চলবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত