নওগাঁর মহাদেবপুর
বদলগাছী (নওগাঁ) সংবাদদাতা
উত্তরাঞ্চলের খাদ্যশস্যসমৃদ্ধ অন্যতম জেলা নওগাঁ। কৃষকদের সুবিধার্থে জেলার মহাদেবপুর উপজেলার ভীমপুর এলাকায় আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার (সাইলো) নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৫ একর জায়গা নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু তিন বছর আগে জমি অধিগ্রহণ ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনে থমকে আছে কাজ। এরই মধ্যে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ঠিকাদার গা ঢাকা দিয়েছেন। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়ন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
জানা গেছে, ২০২২ সালের মাঝামাঝি ভীমপুর এলাকায় ১০ কোটি ৫৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দে আধুনিক সাইলো নির্মাণকাজ শুরু হয়। এর মধ্যে শুধু মাটি ভরাটের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। সাইলোর ধারণ ক্ষমতা ৪৮ হাজার টন। এটি নির্মাণে কার্যাদেশ পেয়েছে ঢাকার মেসার্স চন্দ্রদ্বীপ কনস্ট্রাকশন, রাজশাহীর মেসার্স ডন এন্টারপ্রাইজ ও নওগাঁর মেসার্স ইথেন এন্টারপ্রাইজ। শুরুতে দ্রুতগতিতে কাজ চললেও অল্প কিছু দিনের মধ্যে থমকে যায় সবকিছু। প্রকল্পের নির্ধারিত জমি ফাঁকা পড়ে আছে। গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর ভূমি উন্নয়নকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর ঠিকাদারেরা গা ঢাকা দিয়েছেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, প্রকল্পের নির্ধারিত স্থানে মাটি ভরাটের কাজ বাকি। কোথাও আগাছা জন্মে আছে। নির্মাণকাজের কোনো চিহ্ন নেই। কোনো শ্রমিক বা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানেরও কাউকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় কৃষক আরমান হোসেন বলেন, ‘সাইলো যদি চালু হতো, তাহলে আমরা ফড়িয়াদের কাছে ধান বিক্রি না করে ভালো দামে সরকারকে দিতে পারতাম।’
মহাদেবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুজ্জামান বলেন, ‘প্রকল্পটির বর্তমান কোনো আপডেট জানা নেই। আমি আসার পর থেকেই কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে কী কারণে কাজ বন্ধ হয়ে আছে, আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে জানাতে পারব।’
নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ফরহাদ খন্দকার বলেন, ‘মাটি ভরাটের ঠিকাদার গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর পালিয়েছেন। আপাতত ওই জায়গায় দেয়াল নির্মাণ করে কিছু গাছ লাগানো হবে। এরপর এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে। তা ছাড়া এটা একটা প্রকল্পের কাজ; যা ঢাকা থেকে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
উত্তরাঞ্চলের খাদ্যশস্যসমৃদ্ধ অন্যতম জেলা নওগাঁ। কৃষকদের সুবিধার্থে জেলার মহাদেবপুর উপজেলার ভীমপুর এলাকায় আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার (সাইলো) নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৫ একর জায়গা নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু তিন বছর আগে জমি অধিগ্রহণ ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনে থমকে আছে কাজ। এরই মধ্যে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ঠিকাদার গা ঢাকা দিয়েছেন। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়ন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
জানা গেছে, ২০২২ সালের মাঝামাঝি ভীমপুর এলাকায় ১০ কোটি ৫৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দে আধুনিক সাইলো নির্মাণকাজ শুরু হয়। এর মধ্যে শুধু মাটি ভরাটের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। সাইলোর ধারণ ক্ষমতা ৪৮ হাজার টন। এটি নির্মাণে কার্যাদেশ পেয়েছে ঢাকার মেসার্স চন্দ্রদ্বীপ কনস্ট্রাকশন, রাজশাহীর মেসার্স ডন এন্টারপ্রাইজ ও নওগাঁর মেসার্স ইথেন এন্টারপ্রাইজ। শুরুতে দ্রুতগতিতে কাজ চললেও অল্প কিছু দিনের মধ্যে থমকে যায় সবকিছু। প্রকল্পের নির্ধারিত জমি ফাঁকা পড়ে আছে। গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর ভূমি উন্নয়নকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত ৫ আগস্টের পর ঠিকাদারেরা গা ঢাকা দিয়েছেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, প্রকল্পের নির্ধারিত স্থানে মাটি ভরাটের কাজ বাকি। কোথাও আগাছা জন্মে আছে। নির্মাণকাজের কোনো চিহ্ন নেই। কোনো শ্রমিক বা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানেরও কাউকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় কৃষক আরমান হোসেন বলেন, ‘সাইলো যদি চালু হতো, তাহলে আমরা ফড়িয়াদের কাছে ধান বিক্রি না করে ভালো দামে সরকারকে দিতে পারতাম।’
মহাদেবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুজ্জামান বলেন, ‘প্রকল্পটির বর্তমান কোনো আপডেট জানা নেই। আমি আসার পর থেকেই কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে কী কারণে কাজ বন্ধ হয়ে আছে, আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে জানাতে পারব।’
নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ফরহাদ খন্দকার বলেন, ‘মাটি ভরাটের ঠিকাদার গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর পালিয়েছেন। আপাতত ওই জায়গায় দেয়াল নির্মাণ করে কিছু গাছ লাগানো হবে। এরপর এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে। তা ছাড়া এটা একটা প্রকল্পের কাজ; যা ঢাকা থেকে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৪ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে