আসাদ সরকার, নাট্যকার

চলতি পথে অনেক দিন কেউ নাম ধরে ডাকে না স্বপন বর্মনকে। সর্বশেষ কত দিন আগে কেউ স্বপন নামে ডেকেছে মনে করতে বললে একটু ভেবে হো হো করে হেসে ওঠেন। যে হাসির মানে হলো, তিনি মনে করতে পারছেন না। না পারারই কথা। প্রায় ৩০ বছর ধরে কখনো ‘সরকার’, কখনো ‘সওদাগর’ আবার কখনো ‘মাস্টার’ ডাক শুনে শুনে অভ্যস্ত হয়েছেন। এসব ডাকের ভিড়ে কবে যে স্বপন নামটা হারিয়ে গেছে, বুঝতেই পারেননি।
নাম হারানো এ মানুষটি নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার সুলতানপুরের স্বপন বর্মন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে থেকেও যিনি সংস্কৃতির বিভিন্ন ধারা লালন করে চলেছেন। কখনো আলকাপ গানের সরকার (মধ্যস্থতাকারী নানা চরিত্র), কখনো তিনি মনসার পালার সওদাগর, কখনো কীর্তন গানের মিউজিক মাস্টার, কখনো কবিগানের কবিয়াল আবার কখনো নাট্যদলের ভিলেন। না, আমন্ত্রিত শিল্পী হিসেবে তিনি এ সবকিছুতে অংশগ্রহণ করেন, তা নয়। প্রতিটি ধারার জন্য নিজেই গঠন করেছেন দল। আলকাপ গানের জন্য গঠন করেছেন ‘মহামায়া আলকাপ দল’, মনসার পালার দল ‘দয়াল সরকারের মনসার পালা’, কীর্তন দল ‘বাল্যলীলা সম্প্রদায়’, নাট্যদলের নাম ‘সূরাঞ্জলি নাট্য সম্প্রদায়’ আর কবিগানের দল ‘মহামায়া কবিয়াল’। প্রতিটি দলের সাংগঠনিক দলপ্রধান এবং মঞ্চ পরিবেশনায় মূল ভূমিকায় থাকেন তিনি। সবচেয়ে অবাক কাণ্ড হলো, স্বপন বর্মনের পাঁচটি সংগঠনের সদস্যসংখ্যা মূলত ১৮ জন। এই ১৮ জনই পাঁচটি বিষয়ে সমানভাবে পারদর্শী। স্বপন বর্মনের নেতৃত্বে তাঁরা যখন যে রূপে দাঁড়িয়ে যান, সেটাকেই প্রকৃতরূপে পরিণত করেন তাঁরা।
স্বপন বর্মনের নেই কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, নেই কোনো প্রসিদ্ধ গুরু। রেবতি মোহন নামের একজন আলকাপশিল্পীর কাছে দীক্ষা নিয়েছিলেন কিছুদিন। গুরু বলতে তিনিই।
এতগুলো দল গঠন করার কারণ হিসেবে স্বপন বর্মনের ব্যাখ্যাটা ঠিক এমন, ‘গ্রামের মানুষ যা চায়, তাই যেন আমার কাছে পায়, এইটাই মূল উদ্দেশ্য। গ্রামের মানুষ বড় দলের খোঁজ কই পাইবে আর খোঁজ পাইলেও ট্যাকা কই পাইবে?’
খুব সামান্য টাকায় স্বপনের দলগুলোকে বায়না করা যায় বলে পুরো জেলা থেকেই ডাক আসে তাদের। জেলার বাইরেও যান। টাকার পরিমাণ বাড়ে না। যে টাকা পান তা দিয়ে ১৮ জনের জীবন চলে না। টাকা জোটে না কিন্তু মানুষের যে ভালোবাসা জোটে, সেটা নিয়েই গর্ব স্বপনের। কর্মহীন ও অনাহারে বসে থেকেও তিনি গলা উঁচিয়ে বলেন, ‘ট্যাকাই কি সব? ভালোবাসা ছাড়া জীবনের কী মানে আছে?’
লোক সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য জেলা শিল্পকলা একাডেমি নওগাঁর দেওয়া সম্মাননা স্মারকটা যখন বুকে জড়িয়ে ধরেন, তখন আমরা বুঝতে পারি সংস্কৃতির এই প্রান্তিক মানুষগুলোর চাওয়া কত অল্প!
একটা পরিবেশনা দেখতে চাইলে শুধু ১০ মিনিট সময় চাইলেন। এই সময়ের মধ্যেই স্বপনের ভাতিজা জয় কুমার একেবারে মেয়ে সেজে উঠলেন। তাৎক্ষণিকভাবে সঙ্গে থাকা সাতজনকে নিয়েই শুরু করলেন আলকাপ পালা ‘মান ভঞ্জন’।
টাকা অর্থে অর্থ হয়তো নেই, কিন্তু স্বপন বর্মনের জীবনের অর্থ সেই অর্থের চেয়ে অনেক বেশি অর্থময়।

চলতি পথে অনেক দিন কেউ নাম ধরে ডাকে না স্বপন বর্মনকে। সর্বশেষ কত দিন আগে কেউ স্বপন নামে ডেকেছে মনে করতে বললে একটু ভেবে হো হো করে হেসে ওঠেন। যে হাসির মানে হলো, তিনি মনে করতে পারছেন না। না পারারই কথা। প্রায় ৩০ বছর ধরে কখনো ‘সরকার’, কখনো ‘সওদাগর’ আবার কখনো ‘মাস্টার’ ডাক শুনে শুনে অভ্যস্ত হয়েছেন। এসব ডাকের ভিড়ে কবে যে স্বপন নামটা হারিয়ে গেছে, বুঝতেই পারেননি।
নাম হারানো এ মানুষটি নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার সুলতানপুরের স্বপন বর্মন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে থেকেও যিনি সংস্কৃতির বিভিন্ন ধারা লালন করে চলেছেন। কখনো আলকাপ গানের সরকার (মধ্যস্থতাকারী নানা চরিত্র), কখনো তিনি মনসার পালার সওদাগর, কখনো কীর্তন গানের মিউজিক মাস্টার, কখনো কবিগানের কবিয়াল আবার কখনো নাট্যদলের ভিলেন। না, আমন্ত্রিত শিল্পী হিসেবে তিনি এ সবকিছুতে অংশগ্রহণ করেন, তা নয়। প্রতিটি ধারার জন্য নিজেই গঠন করেছেন দল। আলকাপ গানের জন্য গঠন করেছেন ‘মহামায়া আলকাপ দল’, মনসার পালার দল ‘দয়াল সরকারের মনসার পালা’, কীর্তন দল ‘বাল্যলীলা সম্প্রদায়’, নাট্যদলের নাম ‘সূরাঞ্জলি নাট্য সম্প্রদায়’ আর কবিগানের দল ‘মহামায়া কবিয়াল’। প্রতিটি দলের সাংগঠনিক দলপ্রধান এবং মঞ্চ পরিবেশনায় মূল ভূমিকায় থাকেন তিনি। সবচেয়ে অবাক কাণ্ড হলো, স্বপন বর্মনের পাঁচটি সংগঠনের সদস্যসংখ্যা মূলত ১৮ জন। এই ১৮ জনই পাঁচটি বিষয়ে সমানভাবে পারদর্শী। স্বপন বর্মনের নেতৃত্বে তাঁরা যখন যে রূপে দাঁড়িয়ে যান, সেটাকেই প্রকৃতরূপে পরিণত করেন তাঁরা।
স্বপন বর্মনের নেই কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, নেই কোনো প্রসিদ্ধ গুরু। রেবতি মোহন নামের একজন আলকাপশিল্পীর কাছে দীক্ষা নিয়েছিলেন কিছুদিন। গুরু বলতে তিনিই।
এতগুলো দল গঠন করার কারণ হিসেবে স্বপন বর্মনের ব্যাখ্যাটা ঠিক এমন, ‘গ্রামের মানুষ যা চায়, তাই যেন আমার কাছে পায়, এইটাই মূল উদ্দেশ্য। গ্রামের মানুষ বড় দলের খোঁজ কই পাইবে আর খোঁজ পাইলেও ট্যাকা কই পাইবে?’
খুব সামান্য টাকায় স্বপনের দলগুলোকে বায়না করা যায় বলে পুরো জেলা থেকেই ডাক আসে তাদের। জেলার বাইরেও যান। টাকার পরিমাণ বাড়ে না। যে টাকা পান তা দিয়ে ১৮ জনের জীবন চলে না। টাকা জোটে না কিন্তু মানুষের যে ভালোবাসা জোটে, সেটা নিয়েই গর্ব স্বপনের। কর্মহীন ও অনাহারে বসে থেকেও তিনি গলা উঁচিয়ে বলেন, ‘ট্যাকাই কি সব? ভালোবাসা ছাড়া জীবনের কী মানে আছে?’
লোক সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য জেলা শিল্পকলা একাডেমি নওগাঁর দেওয়া সম্মাননা স্মারকটা যখন বুকে জড়িয়ে ধরেন, তখন আমরা বুঝতে পারি সংস্কৃতির এই প্রান্তিক মানুষগুলোর চাওয়া কত অল্প!
একটা পরিবেশনা দেখতে চাইলে শুধু ১০ মিনিট সময় চাইলেন। এই সময়ের মধ্যেই স্বপনের ভাতিজা জয় কুমার একেবারে মেয়ে সেজে উঠলেন। তাৎক্ষণিকভাবে সঙ্গে থাকা সাতজনকে নিয়েই শুরু করলেন আলকাপ পালা ‘মান ভঞ্জন’।
টাকা অর্থে অর্থ হয়তো নেই, কিন্তু স্বপন বর্মনের জীবনের অর্থ সেই অর্থের চেয়ে অনেক বেশি অর্থময়।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাজধানীর হাজারীবাগে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে অর্কিত রাজবংশী (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে হাজারীবাগ ভাগলপুর লেনের শিশুটির ফুফুর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। দেখতে পেয়ে স্বজনেরা ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সারে ৩টার
১২ মিনিট আগে
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেশেরপুর প্রতিনিধি

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত একাব্বর মিয়া কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকার মৃত হায়দার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। আর ছোট ভাই ফারুক মিয়া একই বাবার তৃতীয় স্ত্রীর ছেলে।
নিহত একাব্বরের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে ফারুক তাঁর বড় ভাই একাব্বরকে ধারালো রামদা দিয়ে কোপান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় একাব্বরকে উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার প্রমা বলেন, আজ সকালে একাব্বরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁর হাত, গাল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গভীর কোপের ক্ষত ছিল এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে জরুরি চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার করা হয়।
একাব্বরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাসরিন আক্তার বলেন, এটি মূলত পারিবারিক দ্বন্দ্বে ভাইয়ের হাতে ভাই খুনের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। তবে এখনো কেউ আটক হয়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত একাব্বর মিয়া কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকার মৃত হায়দার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। আর ছোট ভাই ফারুক মিয়া একই বাবার তৃতীয় স্ত্রীর ছেলে।
নিহত একাব্বরের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে ফারুক তাঁর বড় ভাই একাব্বরকে ধারালো রামদা দিয়ে কোপান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় একাব্বরকে উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার প্রমা বলেন, আজ সকালে একাব্বরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁর হাত, গাল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গভীর কোপের ক্ষত ছিল এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে জরুরি চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার করা হয়।
একাব্বরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাসরিন আক্তার বলেন, এটি মূলত পারিবারিক দ্বন্দ্বে ভাইয়ের হাতে ভাই খুনের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। তবে এখনো কেউ আটক হয়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

চলতি পথে অনেক দিন কেউ নাম ধরে ডাকে না স্বপন বর্মনকে। সর্বশেষ কত দিন আগে কেউ স্বপন নামে ডেকেছে মনে করতে বললে একটু ভেবে হো হো করে হেসে ওঠেন। যে হাসির মানে হলো, তিনি মনে করতে পারছেন না।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজধানীর হাজারীবাগে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে অর্কিত রাজবংশী (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে হাজারীবাগ ভাগলপুর লেনের শিশুটির ফুফুর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। দেখতে পেয়ে স্বজনেরা ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সারে ৩টার
১২ মিনিট আগে
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর হাজারীবাগে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে অর্কিত রাজবংশী (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে হাজারীবাগ ভাগলপুর লেনের শিশুটির ফুফুর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। দেখতে পেয়ে স্বজনেরা ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সারে ৩টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটির ফুফু প্রিয়া রাজবংশী বলেন, ‘আমাদের বাসা হাজারীবাগ ভাগলপুর লেন জেলেপাড়া এলাকায়। আমাদের বাসা ও ভাই রানা রাজবংশীর বাসা পাশাপাশি। আমার ভাইয়ের একমাত্র ছেলে অর্কিত। দুপুরে অর্কিতের মা অন্তরা রাজবংশী অর্কিতকে দিয়ে কিছু মাছ আমার বাসায় পাঠায়। পরে মাছ দিয়ে চলে যায় অর্কিত।’
প্রিয়া রাজবংশী আরও বলেন, ‘কিছুক্ষণ পর খবর পাই, অর্কিত আমাদের ভবনের ছাদ থেকে নিচে পড়ে গেছে। দৌড়ে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। অর্কিত কখন যে ছাদে গেছে, তা টের পাইনি।’
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

রাজধানীর হাজারীবাগে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে অর্কিত রাজবংশী (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে হাজারীবাগ ভাগলপুর লেনের শিশুটির ফুফুর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। দেখতে পেয়ে স্বজনেরা ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সারে ৩টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিশুটির ফুফু প্রিয়া রাজবংশী বলেন, ‘আমাদের বাসা হাজারীবাগ ভাগলপুর লেন জেলেপাড়া এলাকায়। আমাদের বাসা ও ভাই রানা রাজবংশীর বাসা পাশাপাশি। আমার ভাইয়ের একমাত্র ছেলে অর্কিত। দুপুরে অর্কিতের মা অন্তরা রাজবংশী অর্কিতকে দিয়ে কিছু মাছ আমার বাসায় পাঠায়। পরে মাছ দিয়ে চলে যায় অর্কিত।’
প্রিয়া রাজবংশী আরও বলেন, ‘কিছুক্ষণ পর খবর পাই, অর্কিত আমাদের ভবনের ছাদ থেকে নিচে পড়ে গেছে। দৌড়ে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। অর্কিত কখন যে ছাদে গেছে, তা টের পাইনি।’
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

চলতি পথে অনেক দিন কেউ নাম ধরে ডাকে না স্বপন বর্মনকে। সর্বশেষ কত দিন আগে কেউ স্বপন নামে ডেকেছে মনে করতে বললে একটু ভেবে হো হো করে হেসে ওঠেন। যে হাসির মানে হলো, তিনি মনে করতে পারছেন না।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও কাঁকনহাট পুলিশ ফাঁড়ির যৌথ দল এ অভিযান চালায়। গ্রেপ্তার শেখ মিফতা ফাইজা (১৯) নাটোর সদর থানার দিঘাপাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মোশারফ হোসেন চপল শেখ।
এর আগে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাইজার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। এরপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেখিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান জানান, ফাইজা ওই ভিডিওটি ফেসবুকে রিল হিসেবে পোস্ট করেছিলেন। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। তানভির আহমেদ সুইট নামের এক ব্যক্তি ২৫ অক্টোবর বিষয়টি আরএমপির ডিবিকে অবহিত করেন।
ডিবি পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করলেও কৌশলে ফাইজা পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজা স্বীকার করেছেন, তিনি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। তাঁর ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফাইজা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করাসহ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।
এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবারই তাঁকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও কাঁকনহাট পুলিশ ফাঁড়ির যৌথ দল এ অভিযান চালায়। গ্রেপ্তার শেখ মিফতা ফাইজা (১৯) নাটোর সদর থানার দিঘাপাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মোশারফ হোসেন চপল শেখ।
এর আগে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাইজার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। এরপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেখিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান জানান, ফাইজা ওই ভিডিওটি ফেসবুকে রিল হিসেবে পোস্ট করেছিলেন। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। তানভির আহমেদ সুইট নামের এক ব্যক্তি ২৫ অক্টোবর বিষয়টি আরএমপির ডিবিকে অবহিত করেন।
ডিবি পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করলেও কৌশলে ফাইজা পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজা স্বীকার করেছেন, তিনি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। তাঁর ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফাইজা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করাসহ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।
এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবারই তাঁকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

চলতি পথে অনেক দিন কেউ নাম ধরে ডাকে না স্বপন বর্মনকে। সর্বশেষ কত দিন আগে কেউ স্বপন নামে ডেকেছে মনে করতে বললে একটু ভেবে হো হো করে হেসে ওঠেন। যে হাসির মানে হলো, তিনি মনে করতে পারছেন না।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাজধানীর হাজারীবাগে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে অর্কিত রাজবংশী (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে হাজারীবাগ ভাগলপুর লেনের শিশুটির ফুফুর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। দেখতে পেয়ে স্বজনেরা ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সারে ৩টার
১২ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইল প্রতিনিধি

নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ শেখ কালিয়া উপজেলার শুক্তগ্রামের সবোর শেখের ছেলে। তিনি কালিয়া উপজেলার বাবরা-হাচলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব ছিলেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, গতকাল রাত ৮টার দিকে উপজেলার শুক্তগ্রামে মোবাইল ফোন বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় সুজন খানের সঙ্গে মাসুদ রানার বিরোধ হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসাও হয়। ওই রাতে শুক্তগ্রাম দত্তের মোড় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সুজন খান ও তাঁর লোকজন মাসুদ রানাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত মাসুদ রানার ছোট ভাই ওমর সানি শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘সুজন খান মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। আমার ভাই মাসুদ রানা তাঁকে মাদক কারবার থেকে বিরত থাকার জন্য বললে তিনি আমার ভাইয়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটান।’
ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সুজন খান ও তাঁর পক্ষের লোকজন পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কালিয়া থানার ওসি বলেন, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মাদক বেচাকেনায় বাধা দেওয়ার বিষয় আছে কি না, সে বিষয়ে জানা নেই।

নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ শেখ কালিয়া উপজেলার শুক্তগ্রামের সবোর শেখের ছেলে। তিনি কালিয়া উপজেলার বাবরা-হাচলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব ছিলেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, গতকাল রাত ৮টার দিকে উপজেলার শুক্তগ্রামে মোবাইল ফোন বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় সুজন খানের সঙ্গে মাসুদ রানার বিরোধ হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসাও হয়। ওই রাতে শুক্তগ্রাম দত্তের মোড় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সুজন খান ও তাঁর লোকজন মাসুদ রানাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত মাসুদ রানার ছোট ভাই ওমর সানি শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘সুজন খান মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। আমার ভাই মাসুদ রানা তাঁকে মাদক কারবার থেকে বিরত থাকার জন্য বললে তিনি আমার ভাইয়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটান।’
ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সুজন খান ও তাঁর পক্ষের লোকজন পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কালিয়া থানার ওসি বলেন, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মাদক বেচাকেনায় বাধা দেওয়ার বিষয় আছে কি না, সে বিষয়ে জানা নেই।

চলতি পথে অনেক দিন কেউ নাম ধরে ডাকে না স্বপন বর্মনকে। সর্বশেষ কত দিন আগে কেউ স্বপন নামে ডেকেছে মনে করতে বললে একটু ভেবে হো হো করে হেসে ওঠেন। যে হাসির মানে হলো, তিনি মনে করতে পারছেন না।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগে
রাজধানীর হাজারীবাগে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে অর্কিত রাজবংশী (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে হাজারীবাগ ভাগলপুর লেনের শিশুটির ফুফুর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। দেখতে পেয়ে স্বজনেরা ওই শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সারে ৩টার
১২ মিনিট আগে
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে