শেরপুর প্রতিনিধি

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত একাব্বর মিয়া কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকার মৃত হায়দার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। আর ছোট ভাই ফারুক মিয়া একই বাবার তৃতীয় স্ত্রীর ছেলে।
নিহত একাব্বরের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে ফারুক তাঁর বড় ভাই একাব্বরকে ধারালো রামদা দিয়ে কোপান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় একাব্বরকে উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার প্রমা বলেন, আজ সকালে একাব্বরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁর হাত, গাল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গভীর কোপের ক্ষত ছিল এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে জরুরি চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার করা হয়।
একাব্বরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাসরিন আক্তার বলেন, এটি মূলত পারিবারিক দ্বন্দ্বে ভাইয়ের হাতে ভাই খুনের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। তবে এখনো কেউ আটক হয়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত একাব্বর মিয়া কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকার মৃত হায়দার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। আর ছোট ভাই ফারুক মিয়া একই বাবার তৃতীয় স্ত্রীর ছেলে।
নিহত একাব্বরের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে ফারুক তাঁর বড় ভাই একাব্বরকে ধারালো রামদা দিয়ে কোপান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় একাব্বরকে উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার প্রমা বলেন, আজ সকালে একাব্বরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁর হাত, গাল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গভীর কোপের ক্ষত ছিল এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে জরুরি চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার করা হয়।
একাব্বরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাসরিন আক্তার বলেন, এটি মূলত পারিবারিক দ্বন্দ্বে ভাইয়ের হাতে ভাই খুনের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। তবে এখনো কেউ আটক হয়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শেরপুর প্রতিনিধি

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত একাব্বর মিয়া কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকার মৃত হায়দার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। আর ছোট ভাই ফারুক মিয়া একই বাবার তৃতীয় স্ত্রীর ছেলে।
নিহত একাব্বরের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে ফারুক তাঁর বড় ভাই একাব্বরকে ধারালো রামদা দিয়ে কোপান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় একাব্বরকে উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার প্রমা বলেন, আজ সকালে একাব্বরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁর হাত, গাল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গভীর কোপের ক্ষত ছিল এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে জরুরি চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার করা হয়।
একাব্বরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাসরিন আক্তার বলেন, এটি মূলত পারিবারিক দ্বন্দ্বে ভাইয়ের হাতে ভাই খুনের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। তবে এখনো কেউ আটক হয়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত একাব্বর মিয়া কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকার মৃত হায়দার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে। আর ছোট ভাই ফারুক মিয়া একই বাবার তৃতীয় স্ত্রীর ছেলে।
নিহত একাব্বরের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে ফারুক তাঁর বড় ভাই একাব্বরকে ধারালো রামদা দিয়ে কোপান। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় একাব্বরকে উদ্ধার করে প্রথমে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার প্রমা বলেন, আজ সকালে একাব্বরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাঁর হাত, গাল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গভীর কোপের ক্ষত ছিল এবং প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। পরে জরুরি চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে রেফার করা হয়।
একাব্বরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) নাসরিন আক্তার বলেন, এটি মূলত পারিবারিক দ্বন্দ্বে ভাইয়ের হাতে ভাই খুনের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। তবে এখনো কেউ আটক হয়নি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবা
১ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দুদকের একটি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর ও প্রশাসনিক অফিসে অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগে
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সংবাদ সংগ্রহের সময় তিন সাংবাদিককে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক তাঁদের হেনস্তা করেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবার।
এর আগে রোববার একটি মামলার বাদী ইরফান মিয়া (৪২) নামের এক ব্যক্তি আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাঁর ওপর হামলা চালান ওই বিএনপি নেতার জুনিয়র আইনজীবী ও মুহুরি। এতে আহত হন মো. ইরফান মিয়া, তাঁর স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা (৩৮) ও তাঁদের দুই সন্তান। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
রাতেই রাজিয়া সুলতানা বাদী হয়ে আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেনসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে মামলা করতে গেলে এজাহারে আপত্তি জানায় পুলিশ।
পরে রাত ২টার দিকে ফতুল্লা থানা গেটের সামনে শিশুসন্তানকে নিয়ে বসে কান্নাকাটি করতে থাকেন রাজিয়া সুলতানা। এ সময় তিনি বলতে থাকেন, ‘নারায়ণগঞ্জের এসপি, সার্কেল এসপি, ওসি কেউ আমার মামলা নেয় নাই। এখানে কেউ আসবেন না, এখানে কোনো বিচার নাই।’
জানতে চাইলে রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘ওই মামলা করার পর থেকেই সাখাওয়াত হোসেন খান মামলা তুলে নেওয়ার জন্য আমাদের চাপ দিয়ে আসছিল। এমনকি আমার স্বামীকে কেটে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ারও হুমকি দেয়। তার কথা না শুনে আদালতে যাওয়ায় তার জুনিয়র ও মুহুরি আমাদের ওপর হামলা চালায়।’
তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নিচ্ছে না। সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম বাদ দিয়ে মামলা দিতে বলে। কিন্তু যার নির্দেশে হামলা হয়েছে, তার নাম কেন বাদ দিব আমরা? পুলিশ স্পষ্টভাবে সাখাওয়াত হোসেন খানকে বাঁচাতে চাচ্ছে। এখন শুনতে পাচ্ছি, আমাদের নামে উল্টো মামলা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) রাতের মধ্যেই মামলা হবে। একই ঘটনায় দুটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। যার কারণে আমরা যাছাই-বাছাই করছিলাম; আসলে ঘটনা কী? ঘটনার সত্যতা আছে, ঘটনা ঘটছে। মামলা নিয়ে নিব। কে কতটুকু কী করছে, না করছে—মামলা নিলে বাকিটা তদন্তের পর বেরিয়ে আসবে।’
এদিকে ভুক্তভোগীর মামলা না নেওয়ার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল। তিনি বলেন, ‘এটা ঠিক না। যেই ঘটনা ঘটেছে, তা নিন্দনীয়। এরপর ভুক্তভোগী মামলা করতে গেলে প্রভাবশালীর নাম আছে বিধায় মামলা নেওয়া হবে না—এটা বাজে দৃষ্টান্ত। মামলা অবশ্যই নিতে হবে, এরপর পুলিশ তদন্ত করে সত্য-মিথ্যা বের করবে। কিন্তু প্রভাবশালীদের নাম থাকলে মামলা নেওয়া হবে না, এমন চর্চা থেকে বের হয়ে আসা জরুরি।’

নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবার।
এর আগে রোববার একটি মামলার বাদী ইরফান মিয়া (৪২) নামের এক ব্যক্তি আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাঁর ওপর হামলা চালান ওই বিএনপি নেতার জুনিয়র আইনজীবী ও মুহুরি। এতে আহত হন মো. ইরফান মিয়া, তাঁর স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা (৩৮) ও তাঁদের দুই সন্তান। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
রাতেই রাজিয়া সুলতানা বাদী হয়ে আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেনসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে মামলা করতে গেলে এজাহারে আপত্তি জানায় পুলিশ।
পরে রাত ২টার দিকে ফতুল্লা থানা গেটের সামনে শিশুসন্তানকে নিয়ে বসে কান্নাকাটি করতে থাকেন রাজিয়া সুলতানা। এ সময় তিনি বলতে থাকেন, ‘নারায়ণগঞ্জের এসপি, সার্কেল এসপি, ওসি কেউ আমার মামলা নেয় নাই। এখানে কেউ আসবেন না, এখানে কোনো বিচার নাই।’
জানতে চাইলে রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘ওই মামলা করার পর থেকেই সাখাওয়াত হোসেন খান মামলা তুলে নেওয়ার জন্য আমাদের চাপ দিয়ে আসছিল। এমনকি আমার স্বামীকে কেটে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ারও হুমকি দেয়। তার কথা না শুনে আদালতে যাওয়ায় তার জুনিয়র ও মুহুরি আমাদের ওপর হামলা চালায়।’
তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নিচ্ছে না। সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম বাদ দিয়ে মামলা দিতে বলে। কিন্তু যার নির্দেশে হামলা হয়েছে, তার নাম কেন বাদ দিব আমরা? পুলিশ স্পষ্টভাবে সাখাওয়াত হোসেন খানকে বাঁচাতে চাচ্ছে। এখন শুনতে পাচ্ছি, আমাদের নামে উল্টো মামলা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) রাতের মধ্যেই মামলা হবে। একই ঘটনায় দুটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। যার কারণে আমরা যাছাই-বাছাই করছিলাম; আসলে ঘটনা কী? ঘটনার সত্যতা আছে, ঘটনা ঘটছে। মামলা নিয়ে নিব। কে কতটুকু কী করছে, না করছে—মামলা নিলে বাকিটা তদন্তের পর বেরিয়ে আসবে।’
এদিকে ভুক্তভোগীর মামলা না নেওয়ার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল। তিনি বলেন, ‘এটা ঠিক না। যেই ঘটনা ঘটেছে, তা নিন্দনীয়। এরপর ভুক্তভোগী মামলা করতে গেলে প্রভাবশালীর নাম আছে বিধায় মামলা নেওয়া হবে না—এটা বাজে দৃষ্টান্ত। মামলা অবশ্যই নিতে হবে, এরপর পুলিশ তদন্ত করে সত্য-মিথ্যা বের করবে। কিন্তু প্রভাবশালীদের নাম থাকলে মামলা নেওয়া হবে না, এমন চর্চা থেকে বের হয়ে আসা জরুরি।’

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দুদকের একটি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর ও প্রশাসনিক অফিসে অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগে
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সংবাদ সংগ্রহের সময় তিন সাংবাদিককে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক তাঁদের হেনস্তা করেন।
১ ঘণ্টা আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নওশের উপজেলার রেলবাজার বালুদিয়ার গ্রামের মৃত নজু প্রামাণিক ছেলে।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার দুপুরে নিহত নওশের অটোভ্যান নিয়ে আটঘরিয়া থেকে চাটমোহরে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে কানখোলা মোড়ে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক অটোভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে নওশের ট্রাকের পেছনের চাকার নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার পরপরই ট্রাকের চালক পালিয়েছেন। ট্রাকটি পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নওশের উপজেলার রেলবাজার বালুদিয়ার গ্রামের মৃত নজু প্রামাণিক ছেলে।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার দুপুরে নিহত নওশের অটোভ্যান নিয়ে আটঘরিয়া থেকে চাটমোহরে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে কানখোলা মোড়ে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক অটোভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে নওশের ট্রাকের পেছনের চাকার নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার পরপরই ট্রাকের চালক পালিয়েছেন। ট্রাকটি পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবা
১ মিনিট আগে
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দুদকের একটি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর ও প্রশাসনিক অফিসে অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগে
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সংবাদ সংগ্রহের সময় তিন সাংবাদিককে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক তাঁদের হেনস্তা করেন।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দুদকের একটি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর ও প্রশাসনিক অফিসে অভিযান চালায়।
দুদকের পটুয়াখালী জেলা সমন্বিত দপ্তরের সহকারী পরিচালক তাপস বিশ্বাস তদন্তকারী দলের নেতৃত্ব দেন।
সূত্রের বরাতে জানা গেছে, মাসুম বিল্লাহ ও মো. কবির শিকদার নামে দুই কর্মকর্তা যথাক্রমে ২০০৫ ও ২০০৬ সালে কম্পিউটার অপারেটর পদে যোগ দেন এবং ২০০৮ ও ২০০৯ সালে প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পান। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বিধিমালা অনুযায়ী, এ পদে উন্নতির জন্য কমপক্ষে আট বছর চাকরিকাল পূর্ণ করা বাধ্যতামূলক ছিল, যা তাঁদের ক্ষেত্রে মানা হয়নি। এ ছাড়া পদোন্নতির ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। তাঁরা দুজনেই এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির দাবি করেছেন, তবে সনদের সত্যতা যাচাই চলছে। অন্যদিকে, সাকিবুল হাসান ফারুক খান ২০১৬ সালে নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান পদে যোগ দিয়ে ২০২০ সালে সহকারী নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পদোন্নতি পান। তিনি রয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনের দাবি করেছেন। তাঁর সনদের বৈধতাও অনুসন্ধানে রয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জব্দ করেন এবং কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
দুদক কর্মকর্তা তাপস বিশ্বাস জানান, অভিযোগ অনুযায়ী কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়মবিধি লঙ্ঘন করে পদোন্নতি পেয়েছেন এবং কিছু সনদ যাচাইয়ের প্রয়োজন রয়েছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দুদকের অভিযানের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দুদকের একটি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর ও প্রশাসনিক অফিসে অভিযান চালায়।
দুদকের পটুয়াখালী জেলা সমন্বিত দপ্তরের সহকারী পরিচালক তাপস বিশ্বাস তদন্তকারী দলের নেতৃত্ব দেন।
সূত্রের বরাতে জানা গেছে, মাসুম বিল্লাহ ও মো. কবির শিকদার নামে দুই কর্মকর্তা যথাক্রমে ২০০৫ ও ২০০৬ সালে কম্পিউটার অপারেটর পদে যোগ দেন এবং ২০০৮ ও ২০০৯ সালে প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পান। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন বিধিমালা অনুযায়ী, এ পদে উন্নতির জন্য কমপক্ষে আট বছর চাকরিকাল পূর্ণ করা বাধ্যতামূলক ছিল, যা তাঁদের ক্ষেত্রে মানা হয়নি। এ ছাড়া পদোন্নতির ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। তাঁরা দুজনেই এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির দাবি করেছেন, তবে সনদের সত্যতা যাচাই চলছে। অন্যদিকে, সাকিবুল হাসান ফারুক খান ২০১৬ সালে নেটওয়ার্ক টেকনিশিয়ান পদে যোগ দিয়ে ২০২০ সালে সহকারী নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পদোন্নতি পান। তিনি রয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনের দাবি করেছেন। তাঁর সনদের বৈধতাও অনুসন্ধানে রয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জব্দ করেন এবং কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
দুদক কর্মকর্তা তাপস বিশ্বাস জানান, অভিযোগ অনুযায়ী কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়মবিধি লঙ্ঘন করে পদোন্নতি পেয়েছেন এবং কিছু সনদ যাচাইয়ের প্রয়োজন রয়েছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দুদকের অভিযানের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবা
১ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সংবাদ সংগ্রহের সময় তিন সাংবাদিককে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক তাঁদের হেনস্তা করেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সংবাদ সংগ্রহের সময় তিন সাংবাদিককে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক তাঁদের হেনস্তা করেন।
হেনস্তার শিকার সাংবাদিকেরা হলেন কালের কণ্ঠের নিজস্ব প্রতিবেদক মাসুদ রানা, একুশে টেলিভিশনের প্রতিবেদক আরিফুল ইসলাম এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার প্রতিবেদক আরিফুল ইসলাম।
হেনস্তার শিকার সাংবাদিকদের অভিযোগ, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে কয়েকজন আইনজীবী তাঁদের ওপর চড়াও হন। এরপর তাঁদের ডেকে নিয়ে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। বিচারক তাঁদের কারাগারে পাঠানোর ‘হুমকি’ও দেন বলে জানান তাঁরা।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের আজ দিন ধার্য ছিল। এ মামলায় আসামি ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা আদালতে হাজির হন। ফারদিনের বাবা নুর উদ্দিন রানাও আদালতে হাজির ছিলেন। পরে শুনানি শেষে আদালত থেকে আসামি বুশরা বের হন। তখন আসামির ভিডিও ফুটেজ নিতে যান তিন সাংবাদিক। এ সময় জামায়াতপন্থী আইনজীবী রেজাউল হক রিয়াজ, হাতিরঝিল থানা জামায়াতের রোকন ও আইনজীবী আক্তারুজ্জামান ডালিমসহ অনেকেই ভিডিও করতে বাধা দেন।
সাংবাদিকেরা পেশাগত কারণে ভিডিও করার কথা জানালে তাঁরা আরও চড়াও হন। এ সময় তাঁরা সাংবাদিকদের বিচারকের কাছে ধরে নিয়ে যেতে জোরাজুরি করেন। তবে সাংবাদিকেরা জানান, আসামির ছবি বা ভিডিও নিতে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন নেই। এ কথা বলায় উপস্থিত আইনজীবীরা ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াসের আদালতের বাইরে চারদিক থেকে ঘিরে ধরেন। একপর্যায়ে আইনজীবী আক্তারুজ্জামান ডালিম এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। এ সময় এই মামলার বাদী নুর উদ্দিন রানাকে দেখে হুমকি দিতে থাকেন তিনি। বাদীর উদ্দেশে বলেন, আপনি সাংবাদিকদের ডেকে এনেছেন।
এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াস এই তিন সাংবাদিকসহ আইনজীবী আক্তারুজ্জামান ডালিমকে এজলাসে ডেকে নেন। তখন বিচারক তিন সাংবাদিককে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করান। আদালত সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের পরিচয় দিন’।
সাংবাদিকদের পরিচয় জানার পর বিচারক বলেন, ‘আপনারা কোর্টের সামনে হাঙ্গামা করেছেন। এখন বেলা ১১টা ৩৮ বাজে, আপনাদের কারাগারে পাঠানো হবে। আর কোনো কথা হবে না। আপনাদের সবার মোবাইল নিয়ে নেওয়া হোক।’
এর মিনিট দু-এক পর বিচারক বলেন, ‘আপনারা নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলে ছেড়ে দেব। নাহলে কারাগারে যেতে হবে। কোনো ছাড় নেই।’ উপায়ন্তর না দেখে সাংবাদিকেরা নিঃস্বার্থ ক্ষমা চান। পরে এই তিন সাংবাদিককে ছেড়ে দেওয়ার অনুমতি দেন আদালত।
সাংবাদিক মাসুদ রানা বলেন, ‘সংবাদ সংগ্রহে গিয়েছিলাম। কিন্তু কয়েকজন আইনজীবী ভিডিও তুলতে বাধা দিয়ে মব সৃষ্টি করে। পরে বিচারক অতি উৎসাহী হয়ে আমাদের তিনজনকে কাঠগড়ায় ডাকেন। আমাদের পরিচয় জেনে বিচারক বলেন—আপনারা বসেন, সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হবে।’
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার রিপোর্টার আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আসামির ভিডিও ধারণ করতে গেলে তাঁদের আইনজীবীরা চড়াও হন। একজনের মোবাইল কেড়ে নেন। ভিডিও ধারণ করায় বিচারকের কাছে জোর করে তাঁরা আমাদের নিতে চেয়েছেন। আমরা যেতে না চাওয়ায় তাঁরা খুব খারাপ আচরণ করতে থাকেন। এ সময় আরেক আদালতের বিচারক আমাদের এজলাসে ডাকেন। এরপর কাঠগড়ায় যেতে বলেন। বিচারক কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর হুমকি দেন। কোনো অপরাধ না করেই নিঃশর্তে ক্ষমা চাওয়া লেগেছে। বিষয়টি খুব দুঃখজনক।’
প্রতিবাদ ও নিন্দা
আইনজীবী ও বিচারকের দ্বারা সাংবাদিকদের হেনস্তার ঘটনায় প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ঢাকার নিম্ন আদালতে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন কোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিটি (সিআরইউ)।
এ বিষয়ে সিআরইউ সভাপতি লিটন মাহমুদ বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার চেষ্টা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এ দিন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াসের আদালতের বাইরে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে কোর্টে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় অথবা ব্যাঘাত সৃষ্টি করে—এমন কোনো অপেশাদার আচরণ করেননি তাঁরা। সাংবাদিকেরা শুধু তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা বিবেচনায় না নিয়ে সংশ্লিষ্ট কোর্টের বিচারক হাসিব উল্লাহ পিয়াস অতি উৎসাহী হয়ে উল্টো তিন সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে জেলে পাঠানোর হুমকি দেন। একজন বিচারকের কাছে এমন আচরণ কাম্য নয়, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। সভাপতি বলেন, ‘আমি ওই বিচারকের অপসারণসহ বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাই। এ বিষয়ে আমরা প্রধান বিচারপতির কাছে লিখিত অভিযোগ জানাব।’
এদিকে ফারদিন হত্যা মামলার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ হন ফারদিন। ওই দিনই রাজধানীর রামপুরা থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বাবা কাজী নুর উদ্দিন। নিখোঁজের দুদিন পর ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে ফারদিনের মরদেহ নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার দেউলপাড়া কেন্দ্রীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ ঘটনায় বুশরাসহ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ‘হত্যা করে লাশ গুম’ করার অভিযোগে মামলা করা হয়। রামপুরা থানায় নিহত ফারদিনের বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সংবাদ সংগ্রহের সময় তিন সাংবাদিককে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কয়েকজন আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক তাঁদের হেনস্তা করেন।
হেনস্তার শিকার সাংবাদিকেরা হলেন কালের কণ্ঠের নিজস্ব প্রতিবেদক মাসুদ রানা, একুশে টেলিভিশনের প্রতিবেদক আরিফুল ইসলাম এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার প্রতিবেদক আরিফুল ইসলাম।
হেনস্তার শিকার সাংবাদিকদের অভিযোগ, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে কয়েকজন আইনজীবী তাঁদের ওপর চড়াও হন। এরপর তাঁদের ডেকে নিয়ে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। বিচারক তাঁদের কারাগারে পাঠানোর ‘হুমকি’ও দেন বলে জানান তাঁরা।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের আজ দিন ধার্য ছিল। এ মামলায় আসামি ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরা আদালতে হাজির হন। ফারদিনের বাবা নুর উদ্দিন রানাও আদালতে হাজির ছিলেন। পরে শুনানি শেষে আদালত থেকে আসামি বুশরা বের হন। তখন আসামির ভিডিও ফুটেজ নিতে যান তিন সাংবাদিক। এ সময় জামায়াতপন্থী আইনজীবী রেজাউল হক রিয়াজ, হাতিরঝিল থানা জামায়াতের রোকন ও আইনজীবী আক্তারুজ্জামান ডালিমসহ অনেকেই ভিডিও করতে বাধা দেন।
সাংবাদিকেরা পেশাগত কারণে ভিডিও করার কথা জানালে তাঁরা আরও চড়াও হন। এ সময় তাঁরা সাংবাদিকদের বিচারকের কাছে ধরে নিয়ে যেতে জোরাজুরি করেন। তবে সাংবাদিকেরা জানান, আসামির ছবি বা ভিডিও নিতে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন নেই। এ কথা বলায় উপস্থিত আইনজীবীরা ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াসের আদালতের বাইরে চারদিক থেকে ঘিরে ধরেন। একপর্যায়ে আইনজীবী আক্তারুজ্জামান ডালিম এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন। এ সময় এই মামলার বাদী নুর উদ্দিন রানাকে দেখে হুমকি দিতে থাকেন তিনি। বাদীর উদ্দেশে বলেন, আপনি সাংবাদিকদের ডেকে এনেছেন।
এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াস এই তিন সাংবাদিকসহ আইনজীবী আক্তারুজ্জামান ডালিমকে এজলাসে ডেকে নেন। তখন বিচারক তিন সাংবাদিককে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করান। আদালত সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের পরিচয় দিন’।
সাংবাদিকদের পরিচয় জানার পর বিচারক বলেন, ‘আপনারা কোর্টের সামনে হাঙ্গামা করেছেন। এখন বেলা ১১টা ৩৮ বাজে, আপনাদের কারাগারে পাঠানো হবে। আর কোনো কথা হবে না। আপনাদের সবার মোবাইল নিয়ে নেওয়া হোক।’
এর মিনিট দু-এক পর বিচারক বলেন, ‘আপনারা নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলে ছেড়ে দেব। নাহলে কারাগারে যেতে হবে। কোনো ছাড় নেই।’ উপায়ন্তর না দেখে সাংবাদিকেরা নিঃস্বার্থ ক্ষমা চান। পরে এই তিন সাংবাদিককে ছেড়ে দেওয়ার অনুমতি দেন আদালত।
সাংবাদিক মাসুদ রানা বলেন, ‘সংবাদ সংগ্রহে গিয়েছিলাম। কিন্তু কয়েকজন আইনজীবী ভিডিও তুলতে বাধা দিয়ে মব সৃষ্টি করে। পরে বিচারক অতি উৎসাহী হয়ে আমাদের তিনজনকে কাঠগড়ায় ডাকেন। আমাদের পরিচয় জেনে বিচারক বলেন—আপনারা বসেন, সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হবে।’
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার রিপোর্টার আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আসামির ভিডিও ধারণ করতে গেলে তাঁদের আইনজীবীরা চড়াও হন। একজনের মোবাইল কেড়ে নেন। ভিডিও ধারণ করায় বিচারকের কাছে জোর করে তাঁরা আমাদের নিতে চেয়েছেন। আমরা যেতে না চাওয়ায় তাঁরা খুব খারাপ আচরণ করতে থাকেন। এ সময় আরেক আদালতের বিচারক আমাদের এজলাসে ডাকেন। এরপর কাঠগড়ায় যেতে বলেন। বিচারক কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর হুমকি দেন। কোনো অপরাধ না করেই নিঃশর্তে ক্ষমা চাওয়া লেগেছে। বিষয়টি খুব দুঃখজনক।’
প্রতিবাদ ও নিন্দা
আইনজীবী ও বিচারকের দ্বারা সাংবাদিকদের হেনস্তার ঘটনায় প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ঢাকার নিম্ন আদালতে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন কোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিটি (সিআরইউ)।
এ বিষয়ে সিআরইউ সভাপতি লিটন মাহমুদ বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার চেষ্টা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এ দিন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াসের আদালতের বাইরে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে কোর্টে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় অথবা ব্যাঘাত সৃষ্টি করে—এমন কোনো অপেশাদার আচরণ করেননি তাঁরা। সাংবাদিকেরা শুধু তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা বিবেচনায় না নিয়ে সংশ্লিষ্ট কোর্টের বিচারক হাসিব উল্লাহ পিয়াস অতি উৎসাহী হয়ে উল্টো তিন সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে জেলে পাঠানোর হুমকি দেন। একজন বিচারকের কাছে এমন আচরণ কাম্য নয়, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। সভাপতি বলেন, ‘আমি ওই বিচারকের অপসারণসহ বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাই। এ বিষয়ে আমরা প্রধান বিচারপতির কাছে লিখিত অভিযোগ জানাব।’
এদিকে ফারদিন হত্যা মামলার অধিকতর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ হন ফারদিন। ওই দিনই রাজধানীর রামপুরা থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তাঁর বাবা কাজী নুর উদ্দিন। নিখোঁজের দুদিন পর ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে ফারদিনের মরদেহ নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার দেউলপাড়া কেন্দ্রীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ ঘটনায় বুশরাসহ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ‘হত্যা করে লাশ গুম’ করার অভিযোগে মামলা করা হয়। রামপুরা থানায় নিহত ফারদিনের বাবা নুর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

শেরপুরের সদর উপজেলায় একাব্বর মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাই ফারুক মিয়া তাঁকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের কুসুমহাটি কান্দাশেরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবা
১ মিনিট আগে
পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) নিয়োগ ও পদোন্নতিতে অনিয়মের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দুদকের একটি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর ও প্রশাসনিক অফিসে অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগে