নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে মাদ্রাসাছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগে এক শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে উত্তেজিত জনতা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের বেলালাবাদ দত্তপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম খলিলুল্লাহ্ (২৭)। মাদরাসাতুল মাদীনা ক্যাডেট মাদ্রাসায় মুহতামিম তিনি। একই ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের মো. লাল মিয়ার ছেলে তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুই বছর আগে কামালপুর গ্রামের লাল মিয়ার বড় ছেলে মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ্ ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের পাশে বেলালাবাদ দত্তপুর গ্রামে মাদরাসাতুল মাদীনা ক্যাডেট মাদ্রাসা স্থাপন করেন। সেখানে তার ছোট ভাই মাওলানা খলিলুল্লাহ্ মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
ওই শিক্ষক মাদ্রাসার নূরানী শাখার এক ছাত্রকে তিনবার ধর্ষণ করেন। আজ বৃহস্পতিবার বিষয়টি ছাত্রের বাবা জানতে পেরে মাদ্রাসায় উপস্থিত ছাত্রদের কাছে জিজ্ঞেস করে সত্যতা পান। পরে মুহতামিম খলিলুল্লাহ্কে জিজ্ঞেস করলে প্রথমে বিষয়টি এড়িয়ে গেলেও তোপের মুখে স্বীকার করে। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা খলিলুল্লাহ্কে গণপিটুনি দিয়ে একটি দোকানে আটকে রাখেন।
নান্দাইল মডেল থানার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে খলিলুল্লাহ্কে থানা নিয়ে যায়। এরপর পরেই মাদ্রাসার ছাত্ররা মাদ্রাসা থেকে যার যার বাড়িতে চলে যায়।
নূরানী শাখার এক ছাত্রের অভিভাবক মো. আসাদুল্লাহ্ বলেন, ‘মাদ্রাসার হুজুরে এমন ঘটনা করবে তা কখনো চিন্তা করি নাই। খুবই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। ছেলেকে নিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া তো কিছু করার নেই।’
ওই মাদ্রাসা ছাত্রের বাবা বলেন, ‘ছেলেটিকে হাফেজ বানাব বলে মাদ্রাসায় দিছি। ছেলে কান্নাকাটি করে বলছে হুজুর আমার সঙ্গে তিন দিন খারাপ কাজ করছে। আমি মাদ্রাসায় গিয়ে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলে সবাই বলছে হুজুর খারাপ কাজ করে। এর সঠিক বিচার চাই।’
মাদরাসাতুল মাদীনা ক্যাডেট মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ্ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো মাদ্রাসায় থাকি না। আজকে মাদ্রাসায় আসলে ছাত্রের বাবা এসে ঘটনা বলতেছে। উত্তেজিত লোকজন ভাইকে মারধর করছে। এখন তো ঘটনা সত্য না হলেও তো সত্য।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মজিদ বলেন, ‘মাদ্রাসা ছাত্রকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাইনি।’
ময়মনসিংহের নান্দাইলে মাদ্রাসাছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগে এক শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে উত্তেজিত জনতা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের বেলালাবাদ দত্তপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম খলিলুল্লাহ্ (২৭)। মাদরাসাতুল মাদীনা ক্যাডেট মাদ্রাসায় মুহতামিম তিনি। একই ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের মো. লাল মিয়ার ছেলে তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুই বছর আগে কামালপুর গ্রামের লাল মিয়ার বড় ছেলে মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ্ ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের পাশে বেলালাবাদ দত্তপুর গ্রামে মাদরাসাতুল মাদীনা ক্যাডেট মাদ্রাসা স্থাপন করেন। সেখানে তার ছোট ভাই মাওলানা খলিলুল্লাহ্ মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
ওই শিক্ষক মাদ্রাসার নূরানী শাখার এক ছাত্রকে তিনবার ধর্ষণ করেন। আজ বৃহস্পতিবার বিষয়টি ছাত্রের বাবা জানতে পেরে মাদ্রাসায় উপস্থিত ছাত্রদের কাছে জিজ্ঞেস করে সত্যতা পান। পরে মুহতামিম খলিলুল্লাহ্কে জিজ্ঞেস করলে প্রথমে বিষয়টি এড়িয়ে গেলেও তোপের মুখে স্বীকার করে। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা খলিলুল্লাহ্কে গণপিটুনি দিয়ে একটি দোকানে আটকে রাখেন।
নান্দাইল মডেল থানার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে খলিলুল্লাহ্কে থানা নিয়ে যায়। এরপর পরেই মাদ্রাসার ছাত্ররা মাদ্রাসা থেকে যার যার বাড়িতে চলে যায়।
নূরানী শাখার এক ছাত্রের অভিভাবক মো. আসাদুল্লাহ্ বলেন, ‘মাদ্রাসার হুজুরে এমন ঘটনা করবে তা কখনো চিন্তা করি নাই। খুবই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। ছেলেকে নিয়ে যাচ্ছি। এ ছাড়া তো কিছু করার নেই।’
ওই মাদ্রাসা ছাত্রের বাবা বলেন, ‘ছেলেটিকে হাফেজ বানাব বলে মাদ্রাসায় দিছি। ছেলে কান্নাকাটি করে বলছে হুজুর আমার সঙ্গে তিন দিন খারাপ কাজ করছে। আমি মাদ্রাসায় গিয়ে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলে সবাই বলছে হুজুর খারাপ কাজ করে। এর সঠিক বিচার চাই।’
মাদরাসাতুল মাদীনা ক্যাডেট মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ্ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো মাদ্রাসায় থাকি না। আজকে মাদ্রাসায় আসলে ছাত্রের বাবা এসে ঘটনা বলতেছে। উত্তেজিত লোকজন ভাইকে মারধর করছে। এখন তো ঘটনা সত্য না হলেও তো সত্য।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মজিদ বলেন, ‘মাদ্রাসা ছাত্রকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাইনি।’
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে