Ajker Patrika

ঈশ্বরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 
দুমড়েমুচড়ে যাওয়া সিএনজিচালিত অটোরিকশা। ছবি: আজকের পত্রিকা
দুমড়েমুচড়ে যাওয়া সিএনজিচালিত অটোরিকশা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার হরিপুর জব্বার ভূঁইয়ার বাড়ির সামনে উচাখিলা-ত্রিশাল সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহত দম্পতির নাতি রিফাত (৫) ও অটোরিকশাচালক বাদল মিয়াসহ (৩২) তিনজন আহত হন।

নিহতরা হলেন মো. এবাদুল হক মণ্ডল (৬০) এবং তাঁর স্ত্রী সাজেদা খাতুন (৫০)। নিহত এবাদুল হক মণ্ডল উচাখিলা ইউনিয়নের চর আলগী গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলী মণ্ডলের ছেলে। তিনি ভালুকার নগরবাড়ী এলাকায় কটন গ্রুপে ডাইনিং হেলপার হিসেবে কাজ করতেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, আজ দুপুরের দিকে ত্রিশাল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় এই দম্পতি নাতিকে নিয়ে ঈশ্বরগঞ্জের দাখিলের দিকে যাচ্ছিলেন। ঈশ্বরগঞ্জের রাজিবপুর ইউনিয়নের হরিপুর এলাকায় এলে অটোরিকশাটির সঙ্গে একটি পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে অটোরিকশাটি সড়কের পাশা পড়ে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে মো. এবাদুল হক নিহত হন। তাঁর স্ত্রী সাজেদা খাতুনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানা-পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

নিহতের চাচাতো ভাই ফারুক মণ্ডল বলেন, ‘এবাদুল হক তার স্ত্রী ও নাতিকে নিয়ে তার অসুস্থ মাকে দেখতে আসছিল। বাড়ি আসার আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। নাতি রিফাতকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছে। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলেও খবর পেয়েছি। দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহন জব্দ করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পতিত জমিতে মাল্টা চাষে সফল দুর্গাপুরের তিন মামা-ভাগনে

দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি 
বিক্রি করার জন্য গাছ থেকে মাল্টা তুলছেন রনি মিত্র। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিক্রি করার জন্য গাছ থেকে মাল্টা তুলছেন রনি মিত্র। ছবি: আজকের পত্রিকা

নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরের পাহাড়, নদী ও সবুজ প্রকৃতির মধ্যেও বহু জমি দীর্ঘদিন ধরে পতিত থাকত। সেই পতিত জমিতে এক অনন্য সাফল্যের গল্প তৈরি করেছেন তিন মামা-ভাগনে রনি মিত্র, নিকঞ্জ মণ্ডল ও সুমন মল্লিক।

২০২২ সালে তাঁরা সীমান্তঘেঁষা বিজয়পুর জিরো পয়েন্ট এলাকায় ১ একর জমিতে মাল্টা চাষ শুরু করেন। প্রথমে স্থানীয় কৃষি অফিস থেকে ৩০০ চারা নিয়ে শুরু করলেও পরে আরও ২০০ চারা রোপণ করেন। বর্তমানে ৫০০ চারার বাগানে টসটসে মাল্টা ঝুলছে।

বাগান গড়তে এ পর্যন্ত প্রায় ১২ লাখ টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান রনি মিত্র। তবে এ বছরের ফলন থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকার মাল্টা বিক্রির আশা করছেন তাঁরা। আগামী মৌসুমে ফলন বাড়লে লাভের পরিমাণ কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে তাঁদের প্রত্যাশা।

তিন মামা-ভাগনে বলেন, স্থানীয় চাহিদা মেটানোই তাদের মূল লক্ষ্য। বর্তমানে দুর্গাপুরের হাটবাজার ছাড়াও পার্শ্ববর্তী উপজেলা, জেলা শহর এবং ময়মনসিংহ পর্যন্ত এই বাগানের মাল্টা বাজারজাত হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাগানের অর্ধেকের বেশি মাল্টা বিক্রি হয়েছে।

বর্তমানে বাগানে রয়েছে ৫০০ চারা। সবগুলো গাছে কমবেশি ঝুলছে টসটসে মাল্টা। ছবি: আজকের পত্রিকা
বর্তমানে বাগানে রয়েছে ৫০০ চারা। সবগুলো গাছে কমবেশি ঝুলছে টসটসে মাল্টা। ছবি: আজকের পত্রিকা

পাইকারি ক্রেতারা জানান, গাছ থেকে সরাসরি বাজারে আসা এই ফরমালিনমুক্ত মাল্টার চাহিদা অনেক বেশি। তাঁরা এখান থেকে পাইকারি কিনে খুচরা বাজারে বিক্রি করে ভালো মুনাফা পাচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দা কৃষ্ণ কর বলেন, ‘ফরমালিনমুক্ত মাল্টা পেয়ে আমরা খুব খুশি। এতে সহজে পূরণ হচ্ছে ভিটামিন সি-এর চাহিদা।’

উপজেলা ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. রায়হানুল হক বলেন, সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি মাল্টা বাজারজাতের উপযুক্ত সময়। তিনি জানান, এই তিন মামা-ভাগনে যথাসময়ে ফল বাজারজাত করায় ভোক্তারা মাল্টার আসল স্বাদ পাচ্ছেন।

পতিত জমিকে কাজে লাগিয়ে মাত্র তিন বছরে এই তিন মামা-ভাগনে যে সফলতার গল্প তৈরি করেছেন, তা এখন দুর্গাপুরের অনেকের কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ধর্মীয় অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল দুজনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মরদেহ ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে। ছবি: আজকের পত্রিকা
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মরদেহ ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অনুষ্ঠান নামযজ্ঞ থেকে ফেরার পথে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেছে দুজনের। নিহত ব্যক্তিরা হলেন সাতৈর ইউনিয়নের সেনাহাটি গ্রামের বিপ্লব কুমার সাহা (৫৫) ও পার্শ্ববর্তী বড়নগর গ্রামের নারায়ণ চন্দ্র সাহা (৫০)। তাঁরা দুজনেই সাতৈর বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন। এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। তাঁদের উদ্ধার করে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে উপজেলার মাঝকান্দি-ভাটিয়াপাড়া আঞ্চলিক সড়কের সাতৈর ইউনিয়নের মুজুরদিয়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কাদির গ্রামের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অনুষ্ঠান নামযজ্ঞ শেষে একটি ব্যাটারিচালিত ভ্যানে বাড়িতে ফিরছিলেন তাঁরা। মুজুরদিয়া কানখরদি মাদ্রাসার সামনে পৌঁছালে সামনে থেকে আসা ফরিদপুরগামী একটি ট্রাক তাঁদের চাপা দেয়। এতে ট্রাকের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান দুজন। এ ছাড়া সঞ্জয় বণিক, নেপাল সাহা, সুজিত সাহা, টুকটুকি ও ভ্যানচালক সুমন আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর ট্রাক রেখে পালিয়ে যান চালক ও তাঁর সহকারী।

বোয়ালমারী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মো. রয়েল আহমেদ জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মরদেহ ও আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। এ ছাড়া ট্রাকটিকে থানা-পুলিশে দেওয়া হয়েছে।

বোয়ালমারী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আল-আমিন হোসেন জানান, নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় রাতেই মরদেহ দুটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গাইবান্ধায় ট্রলি-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই যাত্রী নিহত

গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ-নাকাইহাট আঞ্চলিক সড়কে ট্রলি ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে গোবিন্দগঞ্জ-নাকাইহাট সড়কের বাজুনিয়াপাড়ার ব্রিজের ওপর এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের বড় বাজুনিয়াপাড়া গ্রামের আতিকুর রহমানের স্ত্রী লিমা বেগম (৪০) ও জয়পুরহাট সদরের বাসিন্দা সবদের আলী (৫০)।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গতকাল বিকেলের দিকে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাইহাট বাজার থেকে যাত্রী নিয়ে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার উপজেলা শহরের দিকে যাচ্ছিল আর গোবিন্দগঞ্জের দিক থেকে নাকাইহাট বাজারের দিকে আসছিল শ্যালো মেশিন দ্বারা চালিত ট্রলি। গাড়ি দুটি নাকাইহাট-গোবিন্দগঞ্জ সড়কের বাজুনিয়াপাড়া ব্রিজের কাছে পৌঁছালে হঠাৎ মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশায় থাকা দুই যাত্রী গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান।

গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

৩ হাজারের তার কেনা হলো ১৬ হাজারে

  • ২৫০ টাকার এলইডি বাল্ব ৩১৮ ও ৭০ টাকার লাইট হোল্ডার কেনা হয়েছে ২১০ টাকায়।
  • ফ্লাডলাইট, হোল্ডার ও সার্কিট ব্রেকারসহ বিভিন্ন ইলেকট্রিক পণ্য কেনাকাটায় বাড়তি মূল্য পরিশোধ।
  • বাড়তি বিল পরিশোধ দেখিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ।
 রিমন রহমান, রাজশাহী
আপডেট : ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৯: ১১
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বাজারে এক কয়েল (এক আরএম) তারের দাম ২ হাজার ৬০০ থেকে ৩ হাজার টাকা। রাজশাহীর নওহাটা পৌরসভা এই তার কিনেছে ১৬ হাজার ২০০ টাকায়। শুধু তা-ই নয়, বৈদ্যুতিক বাল্ব, ফ্লাডলাইট, হোল্ডার ও সার্কিট ব্রেকারের মতো ইলেকট্রিক পণ্য কেনাকাটায় বাড়তি মূল্য পরিশোধ দেখানোর অভিযোগ উঠেছে পৌরসভার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে।

তবে পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ায় ১০ শতাংশ ভ্যাট ও ৫ শতাংশ আয়কর ধরা হয়। তাই দাম কিছুটা বেশি হয়। বাজারমূল্যের সঙ্গে বিলের পার্থক্য থাকা অস্বাভাবিক নয়।

জানা গেছে, গত জুলাই-আগস্টে মেসার্স রুমেল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোটেশনে এসব মালামাল ক্রয় দেখানো হয়। প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা রাজশাহীর রাজপাড়া এলাকায়। তবে অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটিকে দেখিয়ে মালামাল সরবরাহ করেছেন পৌরসভার দুই কর্মকর্তা। তাঁরা বাড়তি বিল পরিশোধ দেখিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। গত জুলাইয়ে মালামাল সরবরাহ দেখিয়ে আগস্টে পৌরসভায় বিল দাখিল করা হয়।

বিলের কাগজে দেখা গেছে, ৫০০ পিছ ১৫ ওয়াটের এলইডি বাল্ব কেনা হয়েছে ৩১৮ টাকা দরে, এই বাল্ব বাজারে ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় পাওয়া যায়। তিন কয়েল (১ আরএম) তার কেনা হয়েছে ৪৮ হাজার ৬০০ টাকায়। প্রতি কয়েল তারের দাম পড়ে ১৬ হাজার ২০০ টাকা। অথচ বাজারে এই তার ২ হাজার ৬০০ থেকে ৩ হাজার টাকায় পাওয়া যায়।

বিলে দেখা যায়, ১০০টি লাইট হোল্ডার কেনা হয়েছে প্রতিটি ২১০ টাকা দরে। স্থানীয় বাজারে এই হোল্ডার বিক্রি হয় ৭০ টাকায়। ১০০ ওয়াটের ১৩টি ফ্লাডলাইট কেনা হয়েছে ৩ হাজার ৬৪০ টাকা দরে। বাজারে এর দাম ৩ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে। অভিযোগ রয়েছে, সরবরাহ করা হয়েছে ৫০ ওয়াটের ফ্লাডলাইট, কিন্তু বিল দেখানো হয়েছে ১০০ ওয়াটের হিসেবে।

স্থানীয় এক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, এভাবে বছরের পর বছর পৌরসভায় কেনাকাটার নামে লুটপাট চলছে। এই ইলেকট্রিক পণ্য কেনাকাটা করেছেন দুই কর্মকর্তা। তাঁরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দেখালেও বাস্তবে নিজেরাই মালামাল কিনে সরবরাহ করেছেন। এ কারণে দামও বেশি দেখিয়েছেন।

অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তার একজন পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রহিম। জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, মালামাল সরবরাহ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কোনো ধরনের অনিয়ম হয়নি। নিয়ম মেনেই দর দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে পৌরসভার প্রশাসক ও পবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরাফাত আমান আজিজ বলেন, কাজটি কোটেশনের মাধ্যমে হয়েছে, এটি দ্রুত ভিত্তিতে ক্রয়ের একটি সরকারি প্রক্রিয়া। বাড়তি মূল্য পরিশোধ করার সুযোগ নেই। এটি হয়েছে কি না খতিয়ে দেখা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত