ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে জন্ম নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসতে সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ জুন) বিকেলে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত ‘জন্ম নিবন্ধনকরণে পথশিশুদের সমস্যা/চ্যালেঞ্জ এবং করণীয়’ শীর্ষক এক মিডিয়া ক্যাম্পেইনে এসব শিশুরা এ দাবি জানায়। ক্যাম্পেইনটি কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
মিডিয়া ক্যাম্পেইনে পরিচয়হীন পথশিশুরা বলে, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় আমাদের কয়েক হাজার শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। অন্যান্য শিশুর মতো আমরাও স্কুলে পড়াশোনা করতে চাই। কিন্তু শুধু জন্মনিবন্ধন না থাকার কারণে স্কুলেও ভর্তি হতে পারছি না আবার সরকারের কোনো উপবৃত্তিও আমরা পাই না। সরকারের কাছে আমাদের একান্ত দাবি, যাতে আমাদের সহজ উপায়ে জন্মসনদ দেওয়া হয়।’
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ সমাজসেবা কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘এসব শিশুরা জন্ম নিবন্ধন না দিতে পেরে আমরা নিজেরাই কষ্টে আছি। অতি দ্রুত বিষয়টি সমাধান করা দরকার। এজন্য আমাদের সবাইকেই এগিয়ে আসা উচিত। এই শিশুদের যদি আমরা সনদ না দিতে পারি তাহলে ভবিষ্যৎ এ আমাদের জন্য আরও খারাপ খবর অপেক্ষা করছে। এরা আমাদের সমাজের অংশ তাদের অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মাজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘যেসব শিশুদের পিতামাতার পরিচয় নেই অনলাইনে তাদের জন্ম নিবন্ধনের অবেদন করার জন্য এখনো কোনো প্রক্রিয়া নেই। আমরা আবেদনের সময় তথ্য অপ্রাপ্তি লিখেও তাদের জন্ম সনদ প্রদান করতে পারছি না। আমর আমাদের জায়গা থেকে সরকারের উচ্চমহলে বিষয়টি জানাব যাতে সহজ উপায়ে কোনো ভোগান্তি ছাড়া এসব শিশুরা জন্ম সনদ পায়। যেহেতু বিষয়টি নিয়ে আলোচনার হচ্ছে আশা করি, এর মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান হবে।’
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অমিত রায় বলেন, ‘সমাজসেবা কার্যালয়ও বলছে পিতামাতার পরিচয়হীন শিশুদের জন্মসনদ প্রদান করতে গিয়ে তারাও সমস্যায় পড়ছেন। তাহলে আমরা যাব কোথায়? দায়িত্ব তো আমাদের সবার। সমস্যা আছে সমাধান নেই। এ বিষয়ে আমাদের সবার এগিয়ে আসা জরুরি।’
কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দেশের শিশু আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা সব সময় আছি আপনাদের সঙ্গে। তাদের জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রসহ আমাদের সকলের।’
সভাপতির বক্তব্যে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক অপূর্ব ম্রং বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় ছিন্নমূল শিশুরা এক প্রকার অস্তিত্ব সংকটে আছেন। উন্নত দেশেও এক সময় পথশিশু ছিল তবে তারা বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে তাদের এই সমস্যা সমাধান করেছে। আমরাও একসময় যেন এখানে কোনো পথশিশু না থাকে সে জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সবার সমন্বয়েই কেবল এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।’ তিনি সিটি করপোরেশনকে শিশুদের জন্য আলাদা বাজেট রাখার দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কারিতাস শিশু সুরক্ষা কমিটির সভাপতি আইনজীবী লিটন দাস, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর হালিমা খাতুন হ্যাপি, ইউনিসেফের শিক্ষা কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ, কারিতাস বাংলাদেশ এর মাঠ কর্মকর্তা বিপাশা মানখিন প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন। এ সময় বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সামাজিক দল, শিশুদলের সদস্যরা উপস্থিত ছিল।

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে জন্ম নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসতে সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ জুন) বিকেলে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত ‘জন্ম নিবন্ধনকরণে পথশিশুদের সমস্যা/চ্যালেঞ্জ এবং করণীয়’ শীর্ষক এক মিডিয়া ক্যাম্পেইনে এসব শিশুরা এ দাবি জানায়। ক্যাম্পেইনটি কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
মিডিয়া ক্যাম্পেইনে পরিচয়হীন পথশিশুরা বলে, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় আমাদের কয়েক হাজার শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। অন্যান্য শিশুর মতো আমরাও স্কুলে পড়াশোনা করতে চাই। কিন্তু শুধু জন্মনিবন্ধন না থাকার কারণে স্কুলেও ভর্তি হতে পারছি না আবার সরকারের কোনো উপবৃত্তিও আমরা পাই না। সরকারের কাছে আমাদের একান্ত দাবি, যাতে আমাদের সহজ উপায়ে জন্মসনদ দেওয়া হয়।’
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ সমাজসেবা কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘এসব শিশুরা জন্ম নিবন্ধন না দিতে পেরে আমরা নিজেরাই কষ্টে আছি। অতি দ্রুত বিষয়টি সমাধান করা দরকার। এজন্য আমাদের সবাইকেই এগিয়ে আসা উচিত। এই শিশুদের যদি আমরা সনদ না দিতে পারি তাহলে ভবিষ্যৎ এ আমাদের জন্য আরও খারাপ খবর অপেক্ষা করছে। এরা আমাদের সমাজের অংশ তাদের অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মাজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘যেসব শিশুদের পিতামাতার পরিচয় নেই অনলাইনে তাদের জন্ম নিবন্ধনের অবেদন করার জন্য এখনো কোনো প্রক্রিয়া নেই। আমরা আবেদনের সময় তথ্য অপ্রাপ্তি লিখেও তাদের জন্ম সনদ প্রদান করতে পারছি না। আমর আমাদের জায়গা থেকে সরকারের উচ্চমহলে বিষয়টি জানাব যাতে সহজ উপায়ে কোনো ভোগান্তি ছাড়া এসব শিশুরা জন্ম সনদ পায়। যেহেতু বিষয়টি নিয়ে আলোচনার হচ্ছে আশা করি, এর মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান হবে।’
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অমিত রায় বলেন, ‘সমাজসেবা কার্যালয়ও বলছে পিতামাতার পরিচয়হীন শিশুদের জন্মসনদ প্রদান করতে গিয়ে তারাও সমস্যায় পড়ছেন। তাহলে আমরা যাব কোথায়? দায়িত্ব তো আমাদের সবার। সমস্যা আছে সমাধান নেই। এ বিষয়ে আমাদের সবার এগিয়ে আসা জরুরি।’
কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দেশের শিশু আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা সব সময় আছি আপনাদের সঙ্গে। তাদের জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রসহ আমাদের সকলের।’
সভাপতির বক্তব্যে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক অপূর্ব ম্রং বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় ছিন্নমূল শিশুরা এক প্রকার অস্তিত্ব সংকটে আছেন। উন্নত দেশেও এক সময় পথশিশু ছিল তবে তারা বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে তাদের এই সমস্যা সমাধান করেছে। আমরাও একসময় যেন এখানে কোনো পথশিশু না থাকে সে জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সবার সমন্বয়েই কেবল এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।’ তিনি সিটি করপোরেশনকে শিশুদের জন্য আলাদা বাজেট রাখার দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কারিতাস শিশু সুরক্ষা কমিটির সভাপতি আইনজীবী লিটন দাস, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর হালিমা খাতুন হ্যাপি, ইউনিসেফের শিক্ষা কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ, কারিতাস বাংলাদেশ এর মাঠ কর্মকর্তা বিপাশা মানখিন প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন। এ সময় বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সামাজিক দল, শিশুদলের সদস্যরা উপস্থিত ছিল।
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে জন্ম নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসতে সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ জুন) বিকেলে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত ‘জন্ম নিবন্ধনকরণে পথশিশুদের সমস্যা/চ্যালেঞ্জ এবং করণীয়’ শীর্ষক এক মিডিয়া ক্যাম্পেইনে এসব শিশুরা এ দাবি জানায়। ক্যাম্পেইনটি কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
মিডিয়া ক্যাম্পেইনে পরিচয়হীন পথশিশুরা বলে, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় আমাদের কয়েক হাজার শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। অন্যান্য শিশুর মতো আমরাও স্কুলে পড়াশোনা করতে চাই। কিন্তু শুধু জন্মনিবন্ধন না থাকার কারণে স্কুলেও ভর্তি হতে পারছি না আবার সরকারের কোনো উপবৃত্তিও আমরা পাই না। সরকারের কাছে আমাদের একান্ত দাবি, যাতে আমাদের সহজ উপায়ে জন্মসনদ দেওয়া হয়।’
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ সমাজসেবা কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘এসব শিশুরা জন্ম নিবন্ধন না দিতে পেরে আমরা নিজেরাই কষ্টে আছি। অতি দ্রুত বিষয়টি সমাধান করা দরকার। এজন্য আমাদের সবাইকেই এগিয়ে আসা উচিত। এই শিশুদের যদি আমরা সনদ না দিতে পারি তাহলে ভবিষ্যৎ এ আমাদের জন্য আরও খারাপ খবর অপেক্ষা করছে। এরা আমাদের সমাজের অংশ তাদের অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মাজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘যেসব শিশুদের পিতামাতার পরিচয় নেই অনলাইনে তাদের জন্ম নিবন্ধনের অবেদন করার জন্য এখনো কোনো প্রক্রিয়া নেই। আমরা আবেদনের সময় তথ্য অপ্রাপ্তি লিখেও তাদের জন্ম সনদ প্রদান করতে পারছি না। আমর আমাদের জায়গা থেকে সরকারের উচ্চমহলে বিষয়টি জানাব যাতে সহজ উপায়ে কোনো ভোগান্তি ছাড়া এসব শিশুরা জন্ম সনদ পায়। যেহেতু বিষয়টি নিয়ে আলোচনার হচ্ছে আশা করি, এর মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান হবে।’
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অমিত রায় বলেন, ‘সমাজসেবা কার্যালয়ও বলছে পিতামাতার পরিচয়হীন শিশুদের জন্মসনদ প্রদান করতে গিয়ে তারাও সমস্যায় পড়ছেন। তাহলে আমরা যাব কোথায়? দায়িত্ব তো আমাদের সবার। সমস্যা আছে সমাধান নেই। এ বিষয়ে আমাদের সবার এগিয়ে আসা জরুরি।’
কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দেশের শিশু আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা সব সময় আছি আপনাদের সঙ্গে। তাদের জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রসহ আমাদের সকলের।’
সভাপতির বক্তব্যে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক অপূর্ব ম্রং বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় ছিন্নমূল শিশুরা এক প্রকার অস্তিত্ব সংকটে আছেন। উন্নত দেশেও এক সময় পথশিশু ছিল তবে তারা বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে তাদের এই সমস্যা সমাধান করেছে। আমরাও একসময় যেন এখানে কোনো পথশিশু না থাকে সে জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সবার সমন্বয়েই কেবল এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।’ তিনি সিটি করপোরেশনকে শিশুদের জন্য আলাদা বাজেট রাখার দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কারিতাস শিশু সুরক্ষা কমিটির সভাপতি আইনজীবী লিটন দাস, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর হালিমা খাতুন হ্যাপি, ইউনিসেফের শিক্ষা কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ, কারিতাস বাংলাদেশ এর মাঠ কর্মকর্তা বিপাশা মানখিন প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন। এ সময় বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সামাজিক দল, শিশুদলের সদস্যরা উপস্থিত ছিল।

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে জন্ম নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসতে সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ জুন) বিকেলে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত ‘জন্ম নিবন্ধনকরণে পথশিশুদের সমস্যা/চ্যালেঞ্জ এবং করণীয়’ শীর্ষক এক মিডিয়া ক্যাম্পেইনে এসব শিশুরা এ দাবি জানায়। ক্যাম্পেইনটি কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
মিডিয়া ক্যাম্পেইনে পরিচয়হীন পথশিশুরা বলে, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় আমাদের কয়েক হাজার শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। অন্যান্য শিশুর মতো আমরাও স্কুলে পড়াশোনা করতে চাই। কিন্তু শুধু জন্মনিবন্ধন না থাকার কারণে স্কুলেও ভর্তি হতে পারছি না আবার সরকারের কোনো উপবৃত্তিও আমরা পাই না। সরকারের কাছে আমাদের একান্ত দাবি, যাতে আমাদের সহজ উপায়ে জন্মসনদ দেওয়া হয়।’
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ সমাজসেবা কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘এসব শিশুরা জন্ম নিবন্ধন না দিতে পেরে আমরা নিজেরাই কষ্টে আছি। অতি দ্রুত বিষয়টি সমাধান করা দরকার। এজন্য আমাদের সবাইকেই এগিয়ে আসা উচিত। এই শিশুদের যদি আমরা সনদ না দিতে পারি তাহলে ভবিষ্যৎ এ আমাদের জন্য আরও খারাপ খবর অপেক্ষা করছে। এরা আমাদের সমাজের অংশ তাদের অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মাজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘যেসব শিশুদের পিতামাতার পরিচয় নেই অনলাইনে তাদের জন্ম নিবন্ধনের অবেদন করার জন্য এখনো কোনো প্রক্রিয়া নেই। আমরা আবেদনের সময় তথ্য অপ্রাপ্তি লিখেও তাদের জন্ম সনদ প্রদান করতে পারছি না। আমর আমাদের জায়গা থেকে সরকারের উচ্চমহলে বিষয়টি জানাব যাতে সহজ উপায়ে কোনো ভোগান্তি ছাড়া এসব শিশুরা জন্ম সনদ পায়। যেহেতু বিষয়টি নিয়ে আলোচনার হচ্ছে আশা করি, এর মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান হবে।’
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অমিত রায় বলেন, ‘সমাজসেবা কার্যালয়ও বলছে পিতামাতার পরিচয়হীন শিশুদের জন্মসনদ প্রদান করতে গিয়ে তারাও সমস্যায় পড়ছেন। তাহলে আমরা যাব কোথায়? দায়িত্ব তো আমাদের সবার। সমস্যা আছে সমাধান নেই। এ বিষয়ে আমাদের সবার এগিয়ে আসা জরুরি।’
কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দেশের শিশু আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা সব সময় আছি আপনাদের সঙ্গে। তাদের জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রসহ আমাদের সকলের।’
সভাপতির বক্তব্যে কারিতাস ময়মনসিংহ অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক অপূর্ব ম্রং বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন না থাকায় ছিন্নমূল শিশুরা এক প্রকার অস্তিত্ব সংকটে আছেন। উন্নত দেশেও এক সময় পথশিশু ছিল তবে তারা বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে তাদের এই সমস্যা সমাধান করেছে। আমরাও একসময় যেন এখানে কোনো পথশিশু না থাকে সে জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের সবার সমন্বয়েই কেবল এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।’ তিনি সিটি করপোরেশনকে শিশুদের জন্য আলাদা বাজেট রাখার দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কারিতাস শিশু সুরক্ষা কমিটির সভাপতি আইনজীবী লিটন দাস, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর হালিমা খাতুন হ্যাপি, ইউনিসেফের শিক্ষা কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ, কারিতাস বাংলাদেশ এর মাঠ কর্মকর্তা বিপাশা মানখিন প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন। এ সময় বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, সামাজিক দল, শিশুদলের সদস্যরা উপস্থিত ছিল।

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৫ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে গত মঙ্গলবার গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের এমপি পাড়ায় ছুরিকাঘাতের এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত স্বামী শামীম মিয়া (৪২) গোবিন্দগঞ্জের কামারদহ ইউনিয়নের বেতগারড়া গ্রামের মাফু মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি হোটেলে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক।
নিহত আজেদা বেগম উপজেলার চাঁদপাড়া গ্রামের রাজা মিয়ার মেয়ে। আট বছর বয়সী ছেলে আতিক ও ১৬ বছর বয়সী মেয়ে সোনিয়াকে নিয়ে তাঁরা কোনোমতে জীবন যাপন করতেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অভাবের সংসারে আজেদা অন্যের বাসায় কাজ করতেন। শামীম হোটেলে কাজ করলেও নেশাজাতীয় দ্রব্যে আসক্তি ও মোবাইল ফোনে জুয়া খেলায় জড়িয়ে পড়েন। এসব নিয়ে দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই কলহ লেগে থাকত।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত নারীর মৃত্যুর খবর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কেউ থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে গত মঙ্গলবার গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের এমপি পাড়ায় ছুরিকাঘাতের এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত স্বামী শামীম মিয়া (৪২) গোবিন্দগঞ্জের কামারদহ ইউনিয়নের বেতগারড়া গ্রামের মাফু মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি হোটেলে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক।
নিহত আজেদা বেগম উপজেলার চাঁদপাড়া গ্রামের রাজা মিয়ার মেয়ে। আট বছর বয়সী ছেলে আতিক ও ১৬ বছর বয়সী মেয়ে সোনিয়াকে নিয়ে তাঁরা কোনোমতে জীবন যাপন করতেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অভাবের সংসারে আজেদা অন্যের বাসায় কাজ করতেন। শামীম হোটেলে কাজ করলেও নেশাজাতীয় দ্রব্যে আসক্তি ও মোবাইল ফোনে জুয়া খেলায় জড়িয়ে পড়েন। এসব নিয়ে দাম্পত্য জীবনে প্রায়ই কলহ লেগে থাকত।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত নারীর মৃত্যুর খবর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কেউ থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে
১১ জুন ২০২৪
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৫ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)

কার্তিকের এই সময়ে যখন কৃষকের মাঠভরা ধান দেখে আনন্দের নিশ্বাস ফেলার কথা, তখন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার দেবীপুর-তেরাইল মাঠের রোপা আমনচাষি মিরাজুল ইসলামকে হতাশা নিয়েই ছুটতে হচ্ছে মাঠে। কারেন্ট পোকার (ঘাসফড়িং) আক্রমণে তাঁর দেড় বিঘা জমির ধান একেবারে শেষ হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে তেমন সঠিক কোনো দিকনির্দেশনাও পাইনি। কৃষি অফিস থেকে যদি সঠিক নির্দেশনা পাওয়া যেত কোন কীটনাশক ব্যবহার করলে ভালো হবে, তাহলে আমাদের অনেক উপকার হতো।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মজুরি খরচ, সার ও কীটনাশকের বাড়তি দামে কৃষকের নাভিশ্বাস উঠেছে। এর মধ্যেই আমনে কারেন্ট পোকার আক্রমণ মারাত্মক রূপ নিয়েছে। পোকার আক্রমণে কৃষক মিরাজুল ইসলামের ধানের গাছ শুকিয়ে সাদা হয়ে শুধু খড় দেখা যাচ্ছে। যেটুকু আছে, তা-ও দিন দিন নষ্ট হচ্ছে।
স্থানীয় চাষি আব্দুল মজিদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে থাইডন, বাসোডিনের মতো বিষ ছিল, যা প্রয়োগ করলে সঙ্গে সঙ্গে কাজ হতো। কিন্তু এখনকার বিষে কোনো কাজ হয় না, এগুলো ভেজালে পরিপূর্ণ। বিষ কোম্পানিগুলো আসলে কী বিষ দেয়? এভাবে চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হলে কোথায় যাবে?’
আরেক ধানচাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘মিরাজ নামের এই চাষির ধান কারেন্ট পোকার আক্রমণে এতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে বিচালি (খড়) করাও সম্ভব না। ধানের জমি খড়ের মতো হয়ে গেছে। এই মাঠে তার ধান অত্যন্ত সুন্দর হয়েছিল এবং সে তার ধানের প্রতি খুবই যত্নবান ছিল। সে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আরাফাত মিয়া বলেন, ‘রোপা আমন মৌসুমে স্বাভাবিকভাবে এই ধরনের রোগ দেখা দেয়। আমরা অনেক ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণে এনেছি পুরোপুরি। বাজারে বিভিন্ন ভেজাল কীটনাশক রয়েছে। এর মধ্য থেকে আসলটা বাছাই করে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব উপসহকারী রয়েছে, তাদের বলা আছে কৃষকদের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য।’

কার্তিকের এই সময়ে যখন কৃষকের মাঠভরা ধান দেখে আনন্দের নিশ্বাস ফেলার কথা, তখন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার দেবীপুর-তেরাইল মাঠের রোপা আমনচাষি মিরাজুল ইসলামকে হতাশা নিয়েই ছুটতে হচ্ছে মাঠে। কারেন্ট পোকার (ঘাসফড়িং) আক্রমণে তাঁর দেড় বিঘা জমির ধান একেবারে শেষ হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কৃষি অফিস থেকে তেমন সঠিক কোনো দিকনির্দেশনাও পাইনি। কৃষি অফিস থেকে যদি সঠিক নির্দেশনা পাওয়া যেত কোন কীটনাশক ব্যবহার করলে ভালো হবে, তাহলে আমাদের অনেক উপকার হতো।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মজুরি খরচ, সার ও কীটনাশকের বাড়তি দামে কৃষকের নাভিশ্বাস উঠেছে। এর মধ্যেই আমনে কারেন্ট পোকার আক্রমণ মারাত্মক রূপ নিয়েছে। পোকার আক্রমণে কৃষক মিরাজুল ইসলামের ধানের গাছ শুকিয়ে সাদা হয়ে শুধু খড় দেখা যাচ্ছে। যেটুকু আছে, তা-ও দিন দিন নষ্ট হচ্ছে।
স্থানীয় চাষি আব্দুল মজিদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে থাইডন, বাসোডিনের মতো বিষ ছিল, যা প্রয়োগ করলে সঙ্গে সঙ্গে কাজ হতো। কিন্তু এখনকার বিষে কোনো কাজ হয় না, এগুলো ভেজালে পরিপূর্ণ। বিষ কোম্পানিগুলো আসলে কী বিষ দেয়? এভাবে চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হলে কোথায় যাবে?’
আরেক ধানচাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘মিরাজ নামের এই চাষির ধান কারেন্ট পোকার আক্রমণে এতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে বিচালি (খড়) করাও সম্ভব না। ধানের জমি খড়ের মতো হয়ে গেছে। এই মাঠে তার ধান অত্যন্ত সুন্দর হয়েছিল এবং সে তার ধানের প্রতি খুবই যত্নবান ছিল। সে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আরাফাত মিয়া বলেন, ‘রোপা আমন মৌসুমে স্বাভাবিকভাবে এই ধরনের রোগ দেখা দেয়। আমরা অনেক ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণে এনেছি পুরোপুরি। বাজারে বিভিন্ন ভেজাল কীটনাশক রয়েছে। এর মধ্য থেকে আসলটা বাছাই করে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব উপসহকারী রয়েছে, তাদের বলা আছে কৃষকদের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য।’

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে
১১ জুন ২০২৪
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার ভোরের দিকে বদলগাছী উপজেলার আক্কেলপুর মধ্যপাড়া (মণ্ডলপাড়া) গ্রামে মুসা নামের এক ব্যক্তির নারকেলগাছে উঠেছিলেন আসলাম। ধারণা করা হচ্ছে, ডাব চুরি করার সময় তিনি গাছ থেকে নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা গাছের নিচে ডাবসহ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বদলগাছী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাব পাড়তে গিয়ে পা ফসকে পড়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার ভোরের দিকে বদলগাছী উপজেলার আক্কেলপুর মধ্যপাড়া (মণ্ডলপাড়া) গ্রামে মুসা নামের এক ব্যক্তির নারকেলগাছে উঠেছিলেন আসলাম। ধারণা করা হচ্ছে, ডাব চুরি করার সময় তিনি গাছ থেকে নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা গাছের নিচে ডাবসহ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বদলগাছী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাব পাড়তে গিয়ে পা ফসকে পড়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে
১১ জুন ২০২৪
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৫ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বিসিক শিল্পনগরীতে এমএস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন— কারখানাটির শ্রমিক আল আমিন (৩০), আজিজুল্লাহ (৩২), মো. সেলিম (৩৫), মো. জালাল মোল্লা (৪০), মো. নাজমুল হুদা (৩৫) এবং সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার নুর মোহাম্মদ (৩৫)।
দগ্ধরা জানান, সকালে কারখানার নিচতলায় বয়লার রুমে কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই সেই কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এতে ৬ জনের শরীর ঝলসে যায়। সহকর্মীরা দগ্ধদের উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের সবার অবস্থাই গুরুতর। কার শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে তা পরবর্তীতে বলা যাবে।
ফতুল্লা ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকা বলেন, সকালে এসএম ডাইং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে কারাখানা থেকে কোনো তাদের (ফায়ার সার্ভিস) বিস্ফোরণের সংবাদ জানানো হয়নি। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করছেন। বিস্ফোরণের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এ ঘটনায় কারখানাটির বেশ কয়েক শ্রমিক-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আগুনে দগ্ধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। অফিশিয়ালি আমাদের এই বিষয়ে কেউ তথ্য দেয়নি। গণমাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বিসিক শিল্পনগরীতে এমএস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন— কারখানাটির শ্রমিক আল আমিন (৩০), আজিজুল্লাহ (৩২), মো. সেলিম (৩৫), মো. জালাল মোল্লা (৪০), মো. নাজমুল হুদা (৩৫) এবং সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার নুর মোহাম্মদ (৩৫)।
দগ্ধরা জানান, সকালে কারখানার নিচতলায় বয়লার রুমে কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই সেই কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এতে ৬ জনের শরীর ঝলসে যায়। সহকর্মীরা দগ্ধদের উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের সবার অবস্থাই গুরুতর। কার শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে তা পরবর্তীতে বলা যাবে।
ফতুল্লা ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকা বলেন, সকালে এসএম ডাইং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে কারাখানা থেকে কোনো তাদের (ফায়ার সার্ভিস) বিস্ফোরণের সংবাদ জানানো হয়নি। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করছেন। বিস্ফোরণের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এ ঘটনায় কারখানাটির বেশ কয়েক শ্রমিক-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আগুনে দগ্ধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। অফিশিয়ালি আমাদের এই বিষয়ে কেউ তথ্য দেয়নি। গণমাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’

পিতামাতা ও পরিচয়হীন পথশিশুদের জন্য সহজ উপায়ে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া চালু না থাকায় ময়মনসিংহসহ সারা দেশের কয়েক হাজার শিশু জন্মসনদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জন্ম সনদ না থাকায় এসব শিশুদের স্কুলে ভর্তি হতে না পারাসহ সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই সহজ প্রক্রিয়ায় এসব পথশিশুকে
১১ জুন ২০২৪
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বামীর ছুরিকাঘাতে আহত আজেদা বেগম (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। শনিবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এত কষ্টের সব ধান আমার নষ্ট হয়ে গেল। মাঠে আমার ধান ছিল সেরা, এখন একেবারে জিরো। কীটনাশক প্রয়োগ করে অনেকের সেরে গেছে, কিন্তু আমি সব ধরনের বিষ ব্যবহার করেও কোনো সুফল পাইনি। আমার এতটাই ক্ষতি হয়েছে, যা কল্পনা করা যায় না।’
১৫ মিনিট আগে
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে