ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় রাস্তার ব্রিজ ভেঙে যাওয়ায় মোটরসাইকেল, রিকশা ও অটোরিকশা চলাচল করতে পারছে না। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এলাকাবাসী। প্রতিদিন উপজেলার পুড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
এ ছাড়া প্রায় সময় এখানে ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রায় দুই বছর যাবৎ ব্রিজের এমন বেহাল অবস্থা থাকার পরও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
জানা যায়, ইউনিয়নের দুধনই থেকে কাওয়াকান্দা যাওয়ার রাস্তায় ভুলা খালের ওপর এ ব্রিজটি দিয়ে কাওয়ারকান্দা, পুটিয়ারকান্দা, চরের ভিটা, জিরাকালি, পূর্ব দর্শা, টেংগাপাড়া ও গজারিয়া গ্রামের সাধারণ মানুষ চলাচল করে।
এ ছাড়া দুধনই মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীসহ ছোট বাচ্চাদের ব্রিজটির ওপর দিয়ে চলাচল করতে অসুবিধা হয়। কৃষকেরা ধানসহ উৎপাদিত কৃষিপণ্য স্থানীয় বাজারে বিক্রি করার জন্য নিয়ে আসতে পারেন না। বর্ষার সময় নৌকা ছাড়া কেউ চলাচল করতে পারেন না। তবে শুকনো মৌসুমে এই রাস্তায় মরণ ফাঁদ ব্রিজের কারণে মানুষজন চলাচল করতে পারছে না। স্থানীয় হাট-বাজার ও ধোবাউড়া সদরে যেতে ১০ গ্রামের মানুষের একমাত্র রাস্তা এটি হওয়ায় ব্রিজটি যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এমন চরম ভোগান্তি থেকে বের হওয়ার উপায় খুঁজে পাচ্ছে না এলাকাবাসী। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছে তারা।
একই গ্রামের কৃষক আবুল করিম (৫৫) বলেন, ‘বাজারে নিয়ে ধান বিক্রি করতে আমাদের অনেক কষ্ট হয়। ব্রিজটি দিয়ে ধান ও কৃষি পণ্য নিয়ে পার হওয়া যায় না। আমাদের ভোগান্তি কেউ দেখে না।’
দুধনই মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র রাকিবুল ইসলাম (১০) জানায়, এ রাস্তা দিয়ে বন্ধুরা মিলে যাওয়ার সময় ব্রিজটি পার হতে হয়। এখন এ ব্রিজ দিয়ে যেতে পারে না তারা। অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে যেতে অনেক কষ্ট হয়। হেঁটে হেঁটে পায়ে ব্যথা ধরে যায় বলে জানায় সে।
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি অনেক দিন ধরে এমন বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কেউ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আমি ব্রিজটি করার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।’
এ ব্যাপারে পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান স্বপন তালুকদার জানান, ‘ব্রিজটির বিষয়ে আমি উপজেলায় জানিয়েছি।’
ধোবাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ডেভিড রানা চিসিম বলেন, ‘এই ব্রিজের জন্য মাটি পরীক্ষা করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। টেন্ডার হলেই দ্রুত ব্রিজটির কাজ শুরু করা হবে।’
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় রাস্তার ব্রিজ ভেঙে যাওয়ায় মোটরসাইকেল, রিকশা ও অটোরিকশা চলাচল করতে পারছে না। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এলাকাবাসী। প্রতিদিন উপজেলার পুড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের ১০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
এ ছাড়া প্রায় সময় এখানে ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রায় দুই বছর যাবৎ ব্রিজের এমন বেহাল অবস্থা থাকার পরও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
জানা যায়, ইউনিয়নের দুধনই থেকে কাওয়াকান্দা যাওয়ার রাস্তায় ভুলা খালের ওপর এ ব্রিজটি দিয়ে কাওয়ারকান্দা, পুটিয়ারকান্দা, চরের ভিটা, জিরাকালি, পূর্ব দর্শা, টেংগাপাড়া ও গজারিয়া গ্রামের সাধারণ মানুষ চলাচল করে।
এ ছাড়া দুধনই মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীসহ ছোট বাচ্চাদের ব্রিজটির ওপর দিয়ে চলাচল করতে অসুবিধা হয়। কৃষকেরা ধানসহ উৎপাদিত কৃষিপণ্য স্থানীয় বাজারে বিক্রি করার জন্য নিয়ে আসতে পারেন না। বর্ষার সময় নৌকা ছাড়া কেউ চলাচল করতে পারেন না। তবে শুকনো মৌসুমে এই রাস্তায় মরণ ফাঁদ ব্রিজের কারণে মানুষজন চলাচল করতে পারছে না। স্থানীয় হাট-বাজার ও ধোবাউড়া সদরে যেতে ১০ গ্রামের মানুষের একমাত্র রাস্তা এটি হওয়ায় ব্রিজটি যেন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এমন চরম ভোগান্তি থেকে বের হওয়ার উপায় খুঁজে পাচ্ছে না এলাকাবাসী। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছে তারা।
একই গ্রামের কৃষক আবুল করিম (৫৫) বলেন, ‘বাজারে নিয়ে ধান বিক্রি করতে আমাদের অনেক কষ্ট হয়। ব্রিজটি দিয়ে ধান ও কৃষি পণ্য নিয়ে পার হওয়া যায় না। আমাদের ভোগান্তি কেউ দেখে না।’
দুধনই মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র রাকিবুল ইসলাম (১০) জানায়, এ রাস্তা দিয়ে বন্ধুরা মিলে যাওয়ার সময় ব্রিজটি পার হতে হয়। এখন এ ব্রিজ দিয়ে যেতে পারে না তারা। অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে যেতে অনেক কষ্ট হয়। হেঁটে হেঁটে পায়ে ব্যথা ধরে যায় বলে জানায় সে।
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘ব্রিজটি অনেক দিন ধরে এমন বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কেউ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আমি ব্রিজটি করার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।’
এ ব্যাপারে পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান স্বপন তালুকদার জানান, ‘ব্রিজটির বিষয়ে আমি উপজেলায় জানিয়েছি।’
ধোবাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ডেভিড রানা চিসিম বলেন, ‘এই ব্রিজের জন্য মাটি পরীক্ষা করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। টেন্ডার হলেই দ্রুত ব্রিজটির কাজ শুরু করা হবে।’
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণের দাবিতে আজ সোমবার বেলা আড়াইটায় কেএমপির সদর দপ্তর, ডিসি সাউথের সোনাডাঙ্গা এবং ডিসি নর্থের খালিশপুর কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্র-জনতা। রোববার রাতে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য কথা হয়।
৬ মিনিট আগেমাদারীপুরের রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জেসমিন আক্তার (২৫) নামের এক নারীর মরদেহ ফেলে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (২৯ জুন) রাতে এই ঘটনা ঘটেছে।
১০ মিনিট আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঝিনাই নদের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে পড়া সেতু। সেতুটি ভেঙে পড়ার প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলেও সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে প্রায় ২৫ গ্রামের মানুষ।
১২ মিনিট আগেবরগুনা জেলার উপকূলীয় উপজেলা আমতলী-তালতলী যোগাযোগের একমাত্র আঞ্চলিক সড়কটির বেহাল দশা। ৩৫ কিলোমিটার সড়কে হাজার হাজার গর্ত ও খানাখন্দের ভরপুর হয়ে আছে। এতে উপকূলীয় দুই উপজেলার অন্তত লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগে পড়েছে। দ্রুত সড়ক সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
২ ঘণ্টা আগে