গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে গফরগাঁওয়ে। রমজান এবং ঈদ উপলক্ষে সয়াবিন তেলের চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ নেই। ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারে কয়েক দিন ধরেই দেখা নেই কোনো কোম্পানির বোতলজাত সয়াবিনের। উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতি কেজি খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। বিভিন্ন কোম্পানির পরিবেশকেরা জানান, কোম্পানি থেকেই সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
এমন চিত্র গফরগাঁও উপজেলার প্রায় সব বাজারেই। কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না বোতলজাত সয়াবিন। কারণ অনুসন্ধান করে জানা গেছে, বোতলের গায়ে সয়াবিনের দাম উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু বর্তমান বাজার দর গায়ে লিখিত মূল্যের চেয়ে বেশি। ফলে ক্রেতারা পণ্যের গায়ের লেখা দামের বেশি দামে নিতে চান না।
গত এক সপ্তাহ আগেও পর্যন্ত খুচরা পর্যায়ে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা। অথচ, গত সপ্তাহে তা স্থানীয় বাজারগুলোতে বিক্রি হয়েছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। এ মাসের শুরুতে পাম তেলের দাম ছিল ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা লিটার। শুক্রবার তা বিক্রি হয়েছে ১৬৫ থেকে ১৬৮ টাকা। নির্ধারিত দাম হচ্ছে ১৩০ টাকা।
খোলা তেলে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রির প্রসঙ্গে খুচরা বিক্রেতা মনিরুল বলেন, ‘পরিবেশকের কাছে আমাদের বেশি দামে কেনা বলে সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি করলে লোকসান হবে।’
কলেজ রোডের ব্যবসায়ী আলম মিয়া বলেন, ‘বোতলজাত তেল বাজারে কোথাও নাই। পরিবেশকেরা চাহিদা নিয়ে গেলেও মাল দিতে পারছে না। খোলা তেলের দামও বাড়তি। এক মাস ধরে তেল পাই না, এর লাইগা সয়াবিন তেল বেচি না।’
গৃহিণী নীলুফা খাতুন বলেন, ‘প্রতিদিনের রান্না ছাড়াও রোজায় ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া হয়। এ জন্য প্রত্যেক পরিবারেই সয়াবিনের ব্যবহার বেশি। হঠাৎ করেই বোতলজাত তেল উধাও হয়ে যাওয়ার রহস্য বুঝতে পারছি না।’
তেল কোম্পানির পরিবেশক রনি আহম্মেদ বলেন, ‘বর্তমান বাজারে বোতল এবং খোলা দুই জাতের সয়াবিন তেলের সংকট। কোম্পানি থেকে তেল সরবরাহ না করায় দোকানদারদের তেল দিতে পারছি না।’
পৌর এলাকার বাসিন্দা আনিসুর রহমান জানান, ‘বাজারে বোতলজাত সয়াবিন না পেয়ে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ফোন করে বিষয়টি জানালে তারা স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করতে বলেন।’ তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখন খোলা তেল কিনতে হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি। ঈদ সামনে রেখে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে তেলের সংকট দেখিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন।’
তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে নিয়মিত বাজার পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাবেরী রায় বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক বাজার পর্যবেক্ষণ করছে। সম্প্রতি বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। আশা করছি শিগগির সংকট কেটে যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবিদুর রহমান বলেন, ‘রমজান মাস উপলক্ষে বাজার পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হলে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে গফরগাঁওয়ে। রমজান এবং ঈদ উপলক্ষে সয়াবিন তেলের চাহিদা বাড়লেও সরবরাহ নেই। ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারে কয়েক দিন ধরেই দেখা নেই কোনো কোম্পানির বোতলজাত সয়াবিনের। উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতি কেজি খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। বিভিন্ন কোম্পানির পরিবেশকেরা জানান, কোম্পানি থেকেই সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
এমন চিত্র গফরগাঁও উপজেলার প্রায় সব বাজারেই। কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না বোতলজাত সয়াবিন। কারণ অনুসন্ধান করে জানা গেছে, বোতলের গায়ে সয়াবিনের দাম উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু বর্তমান বাজার দর গায়ে লিখিত মূল্যের চেয়ে বেশি। ফলে ক্রেতারা পণ্যের গায়ের লেখা দামের বেশি দামে নিতে চান না।
গত এক সপ্তাহ আগেও পর্যন্ত খুচরা পর্যায়ে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা। অথচ, গত সপ্তাহে তা স্থানীয় বাজারগুলোতে বিক্রি হয়েছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। এ মাসের শুরুতে পাম তেলের দাম ছিল ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা লিটার। শুক্রবার তা বিক্রি হয়েছে ১৬৫ থেকে ১৬৮ টাকা। নির্ধারিত দাম হচ্ছে ১৩০ টাকা।
খোলা তেলে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রির প্রসঙ্গে খুচরা বিক্রেতা মনিরুল বলেন, ‘পরিবেশকের কাছে আমাদের বেশি দামে কেনা বলে সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি করলে লোকসান হবে।’
কলেজ রোডের ব্যবসায়ী আলম মিয়া বলেন, ‘বোতলজাত তেল বাজারে কোথাও নাই। পরিবেশকেরা চাহিদা নিয়ে গেলেও মাল দিতে পারছে না। খোলা তেলের দামও বাড়তি। এক মাস ধরে তেল পাই না, এর লাইগা সয়াবিন তেল বেচি না।’
গৃহিণী নীলুফা খাতুন বলেন, ‘প্রতিদিনের রান্না ছাড়াও রোজায় ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া হয়। এ জন্য প্রত্যেক পরিবারেই সয়াবিনের ব্যবহার বেশি। হঠাৎ করেই বোতলজাত তেল উধাও হয়ে যাওয়ার রহস্য বুঝতে পারছি না।’
তেল কোম্পানির পরিবেশক রনি আহম্মেদ বলেন, ‘বর্তমান বাজারে বোতল এবং খোলা দুই জাতের সয়াবিন তেলের সংকট। কোম্পানি থেকে তেল সরবরাহ না করায় দোকানদারদের তেল দিতে পারছি না।’
পৌর এলাকার বাসিন্দা আনিসুর রহমান জানান, ‘বাজারে বোতলজাত সয়াবিন না পেয়ে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ফোন করে বিষয়টি জানালে তারা স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করতে বলেন।’ তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এখন খোলা তেল কিনতে হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি। ঈদ সামনে রেখে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে তেলের সংকট দেখিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন।’
তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে নিয়মিত বাজার পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাবেরী রায় বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক বাজার পর্যবেক্ষণ করছে। সম্প্রতি বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট দেখা দিয়েছে। আশা করছি শিগগির সংকট কেটে যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবিদুর রহমান বলেন, ‘রমজান মাস উপলক্ষে বাজার পর্যবেক্ষণ অব্যাহত রয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হলে অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পতিত আওয়ামী সরকারের আমলে সিলেটের বহুল আলোচিত প্রভাবশালী পরিবহন শ্রমিকনেতা সেলিম আহমদ ফলিক ও রুনু মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার সকালে বিস্ফোরক ও ভাঙচুরের মামলায় জামিন নিতে গেলে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর বিচারক শরীফুল হক আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৭ মিনিট আগেনাসির উদ্দিন বলেন, ‘আজ কাজী আমজাদ সাইদ (২০) ও সবুজা বেগম (৪০) নামের দুজনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আমজাদ ঘটনার সময় উদ্ধার করতে গিয়ে আহত হয়েছিলেন। আর সবুজা বেগম স্কুলে আয়ার কাজ করতেন। গতকাল আয়ান খান (১২) ও রাফসি (১২) নামের দুই শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল।’
২৭ মিনিট আগেসিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে পিয়াইন নদ থেকে মুকিত আহমদ (১৮) নাম এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (২৭ জুলাই) সকালে জাফলংয়ের বল্লাঘাট এলাকা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মো. তোফায়েল আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করে।
৩৪ মিনিট আগেসান্তাহার রেলওয়ে থানার পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে লালমনিরহাট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি সান্তাহার জংশন স্টেশনে প্রবেশ করছিল। সেই মুহূর্তে মোটরসাইকেল আরোহী নাসিম মাহমুদ জয় রেলক্রসিং দিয়ে দ্রুত পার হতে গেলে ওই ট্রেনের ইঞ্জিনের সঙ্গে
৩৫ মিনিট আগে