নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবুল কালাম। ৬৩ বছর বয়সের মধ্যে টানা ৩১ বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ছয়বার নির্বাচনে অংশ নিয়ে ছয়বারই নির্বাচিত হয়ে ১৯৯১ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে রয়েছেন।
আবুল কালাম ১৯৯১ সালে প্রথম সাধারণ সদস্য পদে নির্বাচিত হন। পরে ১৯৯৫ সালে দ্বিতীয়বার, ২০০৩ সালে তৃতীয়বার, ২০১১ সালে চতুর্থবার, ২০১৬ সালে পঞ্চবার এবং ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১১ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী আফাজ উদ্দিন আকন্দ এবং ২০২২ সালে প্রতিদ্বন্দ্বী আসাদুল ইসলাম রুবেলকে এক ভোটে পরাজিত করে তিনি বিজয়ী হন।
ইউপি নির্বাচনের পঞ্চম ধাপে চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলে। এতে মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে আবুল কালাম (টিউবওয়েল), আসাদুল ইসলাম রুবেল (মোরগ), আনোয়ার হোসেন সোহেল (ফুটবল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
৫ নম্বর ওয়ার্ডের মোয়াজ্জেমপুর গ্রামে মোট ভোটার ২ হাজার ৫০৯ জন। এর মধ্যে ১ হাজার ৮২১ ভোট কাস্টিং হয়। বাতিল হয় ১৩২ ভোট। এইি নির্বাচনে আবুল কালাম ৬৫৪ ভোট, আসাদুল ইসলাম রুবেল ৬৫৩ ভোট এবং আনোয়ার হোসেন সোহেল ৩৮২ ভোট পান। এক ভোটের ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী আসাদুল ইসলাম রুবেলকে পরাজিত করে বিজয়ী হন আবুল কালাম।
আবুল কালামের পরিবারে ৩ মেয়ে ও ৬ ছেলে রয়েছে। দীর্ঘদিন ইউপি সদস্য থেকেও পরিবারের ভরণপোষণ ছাড়া কিছুই করতে পারেননি তিনি। বাস করেন একটি টিনের ঘরে। এক দুর্ঘটনায় হাত ভেঙে গেলে ভাঙা হাত নিয়েই ৩১ বছর ধরে সাধারণ সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
বারবার একই ব্যক্তিকে মেম্বার পদে জয়ী করার কারণ জানতে চাইলে স্থানীয় ভোটারেরা বলেন, মেম্বার তো মেম্বারি ছাড়া আর কিছু করতে পারে না। তাঁর পরিবারে তিনিই প্রধান। ছেলেমেয়ের পড়াশোনা ও ভরণপোষণ তাঁকেই করতে হয়। যোগ্য ব্যক্তি, শেষ বয়স বলে বারবার সুযোগ দিচ্ছি।
ইউপি সদস্য আবুল কালাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন যাবৎ ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষের সেবায় নিয়োজিত আছি। শেষ বয়সে এসেও জনগণের ভালোবাসায় ১ ভোটের ব্যবধানে আবারও বিজয়ী হয়েছি। নির্বাচনটা আমার কাছে নেশা হয়ে গেছে। এটাই হয়তো আমার শেষ নির্বাচন; আগামীতে আমার বড় ছেলে নির্বাচন করতে পারে।
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবুল কালাম। ৬৩ বছর বয়সের মধ্যে টানা ৩১ বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ছয়বার নির্বাচনে অংশ নিয়ে ছয়বারই নির্বাচিত হয়ে ১৯৯১ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে রয়েছেন।
আবুল কালাম ১৯৯১ সালে প্রথম সাধারণ সদস্য পদে নির্বাচিত হন। পরে ১৯৯৫ সালে দ্বিতীয়বার, ২০০৩ সালে তৃতীয়বার, ২০১১ সালে চতুর্থবার, ২০১৬ সালে পঞ্চবার এবং ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১১ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী আফাজ উদ্দিন আকন্দ এবং ২০২২ সালে প্রতিদ্বন্দ্বী আসাদুল ইসলাম রুবেলকে এক ভোটে পরাজিত করে তিনি বিজয়ী হন।
ইউপি নির্বাচনের পঞ্চম ধাপে চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলে। এতে মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে আবুল কালাম (টিউবওয়েল), আসাদুল ইসলাম রুবেল (মোরগ), আনোয়ার হোসেন সোহেল (ফুটবল) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
৫ নম্বর ওয়ার্ডের মোয়াজ্জেমপুর গ্রামে মোট ভোটার ২ হাজার ৫০৯ জন। এর মধ্যে ১ হাজার ৮২১ ভোট কাস্টিং হয়। বাতিল হয় ১৩২ ভোট। এইি নির্বাচনে আবুল কালাম ৬৫৪ ভোট, আসাদুল ইসলাম রুবেল ৬৫৩ ভোট এবং আনোয়ার হোসেন সোহেল ৩৮২ ভোট পান। এক ভোটের ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী আসাদুল ইসলাম রুবেলকে পরাজিত করে বিজয়ী হন আবুল কালাম।
আবুল কালামের পরিবারে ৩ মেয়ে ও ৬ ছেলে রয়েছে। দীর্ঘদিন ইউপি সদস্য থেকেও পরিবারের ভরণপোষণ ছাড়া কিছুই করতে পারেননি তিনি। বাস করেন একটি টিনের ঘরে। এক দুর্ঘটনায় হাত ভেঙে গেলে ভাঙা হাত নিয়েই ৩১ বছর ধরে সাধারণ সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
বারবার একই ব্যক্তিকে মেম্বার পদে জয়ী করার কারণ জানতে চাইলে স্থানীয় ভোটারেরা বলেন, মেম্বার তো মেম্বারি ছাড়া আর কিছু করতে পারে না। তাঁর পরিবারে তিনিই প্রধান। ছেলেমেয়ের পড়াশোনা ও ভরণপোষণ তাঁকেই করতে হয়। যোগ্য ব্যক্তি, শেষ বয়স বলে বারবার সুযোগ দিচ্ছি।
ইউপি সদস্য আবুল কালাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন যাবৎ ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মানুষের সেবায় নিয়োজিত আছি। শেষ বয়সে এসেও জনগণের ভালোবাসায় ১ ভোটের ব্যবধানে আবারও বিজয়ী হয়েছি। নির্বাচনটা আমার কাছে নেশা হয়ে গেছে। এটাই হয়তো আমার শেষ নির্বাচন; আগামীতে আমার বড় ছেলে নির্বাচন করতে পারে।
‘আমি ধারালো বঁটি চালিয়ে স্বামীর গলা কেটে ফেলেছি। আমি আত্মসমর্পণ করব। আমাকে পুলিশ পাঠিয়ে থানায় নিয়ে যান।’ গতকাল রোববার দিবাগত ভোররাত ৫টার দিকে এক নারীর এমন ফোনকল পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় গাজীপুরের শ্রীপর থানা-পুলিশ। আহত ব্যক্তিকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। একই সঙ্গে তাঁর স্ত্রীকে আটক করে
৪ মিনিট আগেবরগুনার বেতাগীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে জেলা যুবলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মেহেদী হাসান শাহিন। তিনি বরগুনা জেলা যুবলীগের সহসম্পাদক। বাড়ি বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের উত্তর হোসনাবাদ গ্রামে।
৬ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে গ্রেপ্তার হওয়া এক আওয়ামী লীগের নেতা হাতকড়াসহ নৌকা থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে গেছেন। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পালিয়ে যাওয়া আব্দুল মজিদ কাগাপাশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং একই ইউনিয়নের বাগাহাতা গ্রামের বাসিন্দা।
৮ মিনিট আগেরংপুরের পীরগঞ্জে মালয়েশিয়াপ্রবাসীর স্ত্রী আসমা বেগমকে হত্যার ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে তাঁদের আদালতে নেওয়া হয়েছে।
১৫ মিনিট আগে