Ajker Patrika

আনই দিঘির পাড় ভেঙে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার 

ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 
আনই দিঘির পাড় ভেঙে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার 

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলায় আনই দিঘিতে নিখোঁজ এক শিশুর (৮) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যার ৬টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল লাশ উদ্ধার করে। এর আগে আজ সকাল ১০টার দিকে দিঘির পাড় ভেঙে পড়ে নিখোঁজ হয় সে। 

নিহত আল আমীন উপজেলার রাঙ্গামাটিয়া ইউনিয়নের আনুহাদী গ্রামের ভ্যানচালক মো. শাহজাহান মিয়ার ছেলে।  

স্বজনেরা জানায়, আজ শুক্রবার সকালে আনই দিঘির পাড়ে পানি দেখতে গিয়েছিল তিনজন শিশু। হঠাৎ করে দিঘিতে পাড় ভেঙে পানিতে পড়ে যায় আল আমীন। পরে বাকি দুই শিশু বাড়িতে খবর দেয় আল আমীন ডুবে গেছে। স্থানীয়রা অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে দুপুরের দিকে ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। পরে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স টেশনের ডুবুরি দল এসে সন্ধ্যার দিকে আনই দিঘি থেকে আল আমীনের লাশ উদ্ধার করে। 

স্থানীয় ইউপি সদস্য আরাজুল বলেন, ‘পানি দেখতে গিয়ে আনই দিঘিতে ডুবে গিয়েছিল শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার লাশ দিঘি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।’ 

ডুবুরি দলের লিডার মো. দুলাল মিয়া বলেন, ‘আমরা দুপুর একটার সময় খবর পাই। খবর পেয়ে কিশোরগঞ্জ থেকে এসে আমরা খোঁজাখুঁজি করে আনই দিঘির ২৫ ফিট পানির গভীর থেকে শিশু আল আমীনের লাশ উদ্ধার করা হয়।’ 

ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাহিদুল করিম বলেন, ‘আমি নিহত শিশু পরিবারের সদস্যদের খোঁজ খবর নিতে এসেছিলাম। নিহতের পরিবারকে আর্থিক সহয়তা দেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রবাসীর বাড়িতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলা, স্ত্রী-কন্যা আহত

বদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি 
নওগাঁর বদলগাছীতে এক প্রবাসীর বাড়িতে হামলা। ছবি: আজকের পত্রিকা
নওগাঁর বদলগাছীতে এক প্রবাসীর বাড়িতে হামলা। ছবি: আজকের পত্রিকা

নওগাঁর বদলগাছীতে ফিরোজ হোসেন নামের এক প্রবাসীর বাড়িতে হামলা চালিয়েছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ভোলার পালশা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে মালদ্বীপে অবস্থান করছেন ফিরোজ হোসেন। প্রায় পাঁচ মাস আগে তিনি ও রনি নামের আরেকজন বগুড়ার সান্তাহার এলাকার পাঁচ-ছয়জনকে মালদ্বীপে নিয়ে যান। কিন্তু সেখানে নিয়ে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ দিতে পারেননি। এ নিয়ে আজ টাকা ফেরত চেয়ে ওই পাঁচ-ছয়জনের আত্মীয়স্বজন ফিরোজের বাড়িতে যান। এ সময় ফিরোজের স্ত্রী ও কন্যার সঙ্গে তাদের কথা-কাটাকাটি হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এরই মধ্যে স্থানীয় কিশোর গ্যাং ‘রানা গ্রুপ’-এর ১৫-২০ সদস্য হঠাৎ ফিরোজের বাড়িতে হামলা চালায়। এতে ফিরোজের স্ত্রী ও কন্যা আহত হন।

স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের নেতা রানার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে মারধর করিনি, কাউকে মারধরের নির্দেশও দিইনি।’

এ বিষয়ে বদলগাছী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার সময় পুলিশ উপস্থিত ছিল এবং সবাইকে শান্ত থাকতে সহযোগিতা করেছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

২৭ লাখ টাকার সোনার বার ও মোটরসাইকেলসহ আটক ১

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
সোনার বারসহ আটক ব্যক্তি। ছবি: আজকের পত্রিকা
সোনার বারসহ আটক ব্যক্তি। ছবি: আজকের পত্রিকা

ভারতে সোনা পাচারের চেষ্টার সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় আটক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় ২৭ লাখ টাকার একটি সোনার বার, মোটরসাইকেল, মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির সহকারী পরিচালক মো. হায়দার আলী এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানান।

আটককৃত ব্যক্তি হলেন দামুড়হুদা উপজেলার মুন্সিপুর গ্রামের জসিম বিশ্বাসের ছেলে হাসেম বিশ্বাস (৪৮)।  

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত বুধবার বিশেষ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবির একটি বিশেষ দল সীমান্ত পিলার ৯৩/৩-আর থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ গজ অভ্যন্তরে কুতুবপুর পাকা রাস্তার পাশে অবস্থান নেয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিজিবি সদস্যরা মোটরসাইকেল আরোহী এক ব্যক্তিকে সীমান্তের দিকে যেতে দেখে তাঁকে থামার নির্দেশ দেন। লোকটি পালানোর চেষ্টা করলে টহল দল তাঁকে ধাওয়া করে আটক করে। তল্লাশির পর আটক ব্যক্তির লুঙ্গির ভাঁজে স্কচটেপে মোড়ানো একটি প্যাকেট পাওয়া যায়। প্যাকেটটি খুলে ১৪০ দশমিক ৫৩ গ্রাম ওজনের সোনার বারটি জব্দ করা হয়। একই সঙ্গে তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোনটিও জব্দ করা হয়।

বিজিবির হিসাব অনুযায়ী, জব্দকৃত সোনা, মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোনের মোট আনুমানিক মূল্য ২৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭ টাকা। বিজিবির সহকারী পরিচালক মো. হায়দার আলী জানান, সীমান্ত এলাকায় সব ধরনের চোরাচালান—যার মধ্যে সোনাও রয়েছে, তা প্রতিরোধ করতে বিজিবি টহল এবং নজরদারি আরও বাড়িয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঈশ্বরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 
দুমড়েমুচড়ে যাওয়া সিএনজিচালিত অটোরিকশা। ছবি: আজকের পত্রিকা
দুমড়েমুচড়ে যাওয়া সিএনজিচালিত অটোরিকশা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার হরিপুর জব্বার ভূঁইয়ার বাড়ির সামনে উচাখিলা-ত্রিশাল সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় নিহত দম্পতির নাতি রিফাত (৫) ও অটোরিকশাচালক বাদল মিয়াসহ (৩২) তিনজন আহত হন।

নিহতরা হলেন মো. এবাদুল হক মণ্ডল (৬০) এবং তাঁর স্ত্রী সাজেদা খাতুন (৫০)। নিহত এবাদুল হক মণ্ডল উচাখিলা ইউনিয়নের চর আলগী গ্রামের মৃত ওয়াহেদ আলী মণ্ডলের ছেলে। তিনি ভালুকার নগরবাড়ী এলাকায় কটন গ্রুপে ডাইনিং হেলপার হিসেবে কাজ করতেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, আজ দুপুরের দিকে ত্রিশাল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় এই দম্পতি নাতিকে নিয়ে ঈশ্বরগঞ্জের দাখিলের দিকে যাচ্ছিলেন। ঈশ্বরগঞ্জের রাজিবপুর ইউনিয়নের হরিপুর এলাকায় এলে অটোরিকশাটির সঙ্গে একটি পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে অটোরিকশাটি সড়কের পাশা পড়ে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে মো. এবাদুল হক নিহত হন। তাঁর স্ত্রী সাজেদা খাতুনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানা-পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

নিহতের চাচাতো ভাই ফারুক মণ্ডল বলেন, ‘এবাদুল হক তার স্ত্রী ও নাতিকে নিয়ে তার অসুস্থ মাকে দেখতে আসছিল। বাড়ি আসার আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। নাতি রিফাতকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছে। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলেও খবর পেয়েছি। দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহন জব্দ করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

‎২৮ বছরে সাড়ে ১২ লাখ ব্যাগ রক্ত সরবরাহ করেছে বাঁধন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে কেক কেটে ও বেলুন উড়িয়ে বাঁধনের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে কেক কেটে ও বেলুন উড়িয়ে বাঁধনের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজভিত্তিক দেশের সবচেয়ে বড় স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন ‘বাঁধন’ গত ২৮ বছরে ১২ লাখ ৩৫ হাজার ব্যাগ রক্ত বিনা মূল্যে সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া বিনা মূল্যে ২৬ লাখ ৩ হাজার ৯৪৭ জন মানুষকে রক্তের গ্রুপ জানিয়ে দিয়েছে। বর্তমানে দেশের ৬১টি জেলার ৯২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিচালিত হচ্ছে বাঁধন। ‎

আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এসব তথ্য জানায় সংগঠনটি।

আজ বিকেলে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে কেক কেটে ও বেলুন উড়িয়ে উদ্‌যাপন করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় র‍্যালি করেন সংগঠনটির কর্মীরা। এতে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদসহ বাঁধনের উপদেষ্টা ও বিভিন্ন স্তরের কর্মীরা।

সংগঠনটির এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য ‘আটাশের আহ্বান, নিঃস্বার্থ হোক রক্তদান’।

র‍্যালি শুরুর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, বাঁধন দীর্ঘ ২৮ বছর পারি দিয়েছে। এই ২৮ বছর ধরে সংগঠনটি স্বেচ্ছায় মানবতার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বাঁধন মানবতার কাজে আরও এগিয়ে আসুক।

‎বাঁধন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর আসাদুজ্জামান রিন্টু বলেন, ‘গত ২৮ বছরে আমরা যদিও প্রায় সাড়ে ১২ লাখ ব্যাগ রক্ত বিনা মূল্যে সরবরাহ করেছি, কিন্তু আমাদের সংগঠনের সবচেয়ে বড় অবদান বলতে পারি—রক্তদানে মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন করা। দেশের উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণদের এবং রক্তদানে সক্ষম সুস্থ মানুষকে রক্তদানে উদ্বুদ্ধ ও সচেতন করতে পেরেছি। তাই এখন প্রতিবছর দেশে হাজার হাজার মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করছে।’

‎‎বাঁধনের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানান সংগঠনটির কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি এস এম কামরুজ্জামান কাফি ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ রেযা জুনাইদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাঁধন কেন্দ্রীয় পরিষদের উপদেষ্টারা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঁধন কর্মীসহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মীরা।

‎১৯৯৭ সালের ২৪ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল থেকে যাত্রা শুরু করে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধন। স্বেচ্ছায় রক্তদানে উদ্বুদ্ধকরণ, স্বেচ্ছায় রক্তদান, অন্যান্য সেবা ও সচেতনমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে কাজ করছে বাঁধন।

এর পাশাপাশি গত বছর বন্যায় ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, চাঁদপুরসহ সাতক্ষীরা এলাকায় ৭ হাজার ৫০০টির বেশি পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সহযোগিতা করেছে সংগঠনটি। এ ছাড়া চলতি বছর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ‘কুইক রেসপন্স টিম’ গঠন করে রক্তদান করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত