ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
১৯ জুলাই দিনটি ছিল শুক্রবার। ময়মনসিংহ নগরীর রাস্তাঘাট ছিল ফাঁকা। টানা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ওই দিন ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ। বেলা ৩টার দিকে টাউন হল মোড় থেকে কয়েক হাজার ছাত্র-জনতার একটি বিক্ষোভ মিছিল ঢাকা-ময়মনসিংহ বাইপাসে গিয়ে রাস্তা অবরোধ করে। সেখান থেকে ফেরার পথে ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধের মুখে পড়ে শুরু হয় ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া। এ সময় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে অসুস্থ স্বজনের খোঁজ নিয়ে বাসায় ফেরার পথে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে পড়ে গুলিতে বুক ঝাঁজরা হয়ে প্রাণ হারান রেদোয়ান হোসেন সাগর (২৪)। শহীদ রেদোয়ান হোসেন সাগর নগরের চৌরঙ্গী মোড় এলাকার আসাদুজ্জামান মিয়ার ছেলে। তিনি জেলার ফুলবাড়িয়া ডিগ্রি কলেজে অনার্স চতুর্থ বর্ষে পড়াশোনা করতেন।
ওই দিন বেলা ৩টার পর নগরের বিভিন্ন মোড়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল ছাত্র-জনতা। নগরের আঠারবাড়ী বিল্ডিংয়ের সামনে পার্কিং করে রাখা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) গাড়িতে দেওয়া হয় আগুন। ভাঙচুর ও পুড়িয়ে দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের শিববাড়ী দলীয় কার্যালয়। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয় চরপাড়া মোড়ের পুলিশ বক্স।
তা প্রতিহত করতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নতুন বাজার বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে তারা।
পরে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড হয়ে নতুন বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিহতের চেষ্টা করে। নিরস্ত্র ছাত্রদের ওপর তখন চলে তাদের তাণ্ডব। এ সময় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও ছাত্রদের ওপর রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
তখন গুলিতে রেদোয়ান হোসেন সাগরের বুকের বা পাঁজর ও পেট ঝাঁজরা হয়। কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয় অন্তত ২০-৩০ জনকে। সন্ধ্যা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ চলে রাত ১২টা পর্যন্ত। পুরো শহরে নেমে আসে আতঙ্ক।
সাগরের মরদেহ হাসপাতাল থেকে রাতে বাসায় নেওয়া হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ব্যবসায়ী বাবুল সরকার বলেন, ‘শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় রাস্তা ফাঁকা ছিল। ছাত্রদের মিছিলটি টাউন হল থেকে শুরু হয়। নতুন বাজার, ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড, চরপাড়া মোড় হয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে। অন্যদিকে আঠারবাড়ী বিল্ডিংয়ে ভূমি অফিসের গাড়িতে আগুন দেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। তাঁরা সেখান থেকে আওয়ামী লীগের অফিসে আগুন দেন এবং ভাঙচুর করেন। এমন ঘটনা শহরে ছড়িয়ে পড়লে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিতে ছাত্রদের ওপর হামলা ও গুলি করে। এ সময় প্রশাসনও তাদের পক্ষ নিয়ে ছাত্রদের ওপর গুলি, রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে খবর পাই সাগর নামে একটি ছেলে গুলিতে মারা গেছে। তখন পরিস্থিতি আরও অশান্ত হয়ে ওঠে।’
শহীদ সাগরের পরিবার ও আন্দোলনকারীদের ধারণা, পুলিশের গুলি অথবা ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডারদের ছোড়া গুলিতেই সাগরের বুক ঝাঁজরা হয়। গুলিতে লুটিয়ে পড়ার পর দ্রুত তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সাগরকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা তাঁকে দেখতেও আসেননি বরং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্দেশ ছিল আন্দোলনকারীদের চিকিৎসা না দেওয়ার, যার কারণে সাগরের মৃত্যু হয়। পরে রাত ৮টার দিকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে সাগরের নিথর দেহ তার বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়।
পরদিন সকালে জানাজা শেষে মাদ্রাসা কোয়ার্টার কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
সাগরের মৃত্যুতে আন্দোলনকারীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে শোককে শক্তিতে পরিণত করে আরও তীব্র রূপ নেয় আন্দোলন। ছাত্র-জনতা সাগর হত্যার বিচারের দাবিতে ফুঁসে ওঠে।
একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে শোকে পাথর মো. আসাদুজ্জামান ভয়ে মামলা করারও সাহস পাননি। ৫ আগস্টের পর সাগর হত্যার ঘটনায় মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। তবে এ মামলায় এখনো চার্জশিট দিতে পারেনি পুলিশ।
শহীদ সাগরের বাবা মো. আসাদুজ্জামান মিয়া বলেন, বাবার কাঁধে ছেলের লাশের চেয়ে আর কষ্ট কী হতে পারে। সাজানো সংসার ছেলেকে হারিয়ে তছনছ হয়ে পড়েছে। তা-ও দেশটা ভালো চলুক। ছেলে চাইত, স্বাধীন দেশে যেন বৈষম্য না থাকে। আমি একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ জেলা শাখার সদস্যসচিব আলী হোসেন বলেন, ১৯ জুলাই স্মরণ করিয়ে দেয় কীভাবে একটি যৌক্তিক দাবির আন্দোলন দমন করতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও রাজনৈতিক বল প্রয়োগের অপব্যবহার করা হয়েছিল। ফলস্বরূপ একজন নিষ্পাপ শিক্ষার্থীর জীবন অকালে ঝরে যায়। ময়মনসিংহের মাটি সেদিন সাগরের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল। এটি আজও ন্যায়বিচারের প্রতীক্ষায় প্রহর গুনছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সদস্যসচিব আল নূর মোহাম্মদ আয়াস বলেন, ১৯ জুলাই ময়মনসিংহের ইতিহাসে এক কালো দিন। সেদিন আমাদের ন্যায্য দাবির আন্দোলন দমাতে গিয়ে সাগরকে শহীদ করা হয়েছিল। সাগরের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। তার আত্মত্যাগ আমাদের বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে।
১৯ জুলাই দিনটি ছিল শুক্রবার। ময়মনসিংহ নগরীর রাস্তাঘাট ছিল ফাঁকা। টানা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ওই দিন ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ। বেলা ৩টার দিকে টাউন হল মোড় থেকে কয়েক হাজার ছাত্র-জনতার একটি বিক্ষোভ মিছিল ঢাকা-ময়মনসিংহ বাইপাসে গিয়ে রাস্তা অবরোধ করে। সেখান থেকে ফেরার পথে ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের প্রতিরোধের মুখে পড়ে শুরু হয় ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া। এ সময় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে অসুস্থ স্বজনের খোঁজ নিয়ে বাসায় ফেরার পথে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে পড়ে গুলিতে বুক ঝাঁজরা হয়ে প্রাণ হারান রেদোয়ান হোসেন সাগর (২৪)। শহীদ রেদোয়ান হোসেন সাগর নগরের চৌরঙ্গী মোড় এলাকার আসাদুজ্জামান মিয়ার ছেলে। তিনি জেলার ফুলবাড়িয়া ডিগ্রি কলেজে অনার্স চতুর্থ বর্ষে পড়াশোনা করতেন।
ওই দিন বেলা ৩টার পর নগরের বিভিন্ন মোড়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল ছাত্র-জনতা। নগরের আঠারবাড়ী বিল্ডিংয়ের সামনে পার্কিং করে রাখা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) গাড়িতে দেওয়া হয় আগুন। ভাঙচুর ও পুড়িয়ে দেওয়া হয় আওয়ামী লীগের শিববাড়ী দলীয় কার্যালয়। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয় চরপাড়া মোড়ের পুলিশ বক্স।
তা প্রতিহত করতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। নতুন বাজার বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে তারা।
পরে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড হয়ে নতুন বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিহতের চেষ্টা করে। নিরস্ত্র ছাত্রদের ওপর তখন চলে তাদের তাণ্ডব। এ সময় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও ছাত্রদের ওপর রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
তখন গুলিতে রেদোয়ান হোসেন সাগরের বুকের বা পাঁজর ও পেট ঝাঁজরা হয়। কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয় অন্তত ২০-৩০ জনকে। সন্ধ্যা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ চলে রাত ১২টা পর্যন্ত। পুরো শহরে নেমে আসে আতঙ্ক।
সাগরের মরদেহ হাসপাতাল থেকে রাতে বাসায় নেওয়া হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ব্যবসায়ী বাবুল সরকার বলেন, ‘শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় রাস্তা ফাঁকা ছিল। ছাত্রদের মিছিলটি টাউন হল থেকে শুরু হয়। নতুন বাজার, ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ড, চরপাড়া মোড় হয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে। অন্যদিকে আঠারবাড়ী বিল্ডিংয়ে ভূমি অফিসের গাড়িতে আগুন দেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। তাঁরা সেখান থেকে আওয়ামী লীগের অফিসে আগুন দেন এবং ভাঙচুর করেন। এমন ঘটনা শহরে ছড়িয়ে পড়লে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিতে ছাত্রদের ওপর হামলা ও গুলি করে। এ সময় প্রশাসনও তাদের পক্ষ নিয়ে ছাত্রদের ওপর গুলি, রাবার বুলেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে খবর পাই সাগর নামে একটি ছেলে গুলিতে মারা গেছে। তখন পরিস্থিতি আরও অশান্ত হয়ে ওঠে।’
শহীদ সাগরের পরিবার ও আন্দোলনকারীদের ধারণা, পুলিশের গুলি অথবা ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডারদের ছোড়া গুলিতেই সাগরের বুক ঝাঁজরা হয়। গুলিতে লুটিয়ে পড়ার পর দ্রুত তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সাগরকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা তাঁকে দেখতেও আসেননি বরং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্দেশ ছিল আন্দোলনকারীদের চিকিৎসা না দেওয়ার, যার কারণে সাগরের মৃত্যু হয়। পরে রাত ৮টার দিকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে সাগরের নিথর দেহ তার বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়।
পরদিন সকালে জানাজা শেষে মাদ্রাসা কোয়ার্টার কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
সাগরের মৃত্যুতে আন্দোলনকারীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। তবে শোককে শক্তিতে পরিণত করে আরও তীব্র রূপ নেয় আন্দোলন। ছাত্র-জনতা সাগর হত্যার বিচারের দাবিতে ফুঁসে ওঠে।
একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে শোকে পাথর মো. আসাদুজ্জামান ভয়ে মামলা করারও সাহস পাননি। ৫ আগস্টের পর সাগর হত্যার ঘটনায় মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। তবে এ মামলায় এখনো চার্জশিট দিতে পারেনি পুলিশ।
শহীদ সাগরের বাবা মো. আসাদুজ্জামান মিয়া বলেন, বাবার কাঁধে ছেলের লাশের চেয়ে আর কষ্ট কী হতে পারে। সাজানো সংসার ছেলেকে হারিয়ে তছনছ হয়ে পড়েছে। তা-ও দেশটা ভালো চলুক। ছেলে চাইত, স্বাধীন দেশে যেন বৈষম্য না থাকে। আমি একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ জেলা শাখার সদস্যসচিব আলী হোসেন বলেন, ১৯ জুলাই স্মরণ করিয়ে দেয় কীভাবে একটি যৌক্তিক দাবির আন্দোলন দমন করতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও রাজনৈতিক বল প্রয়োগের অপব্যবহার করা হয়েছিল। ফলস্বরূপ একজন নিষ্পাপ শিক্ষার্থীর জীবন অকালে ঝরে যায়। ময়মনসিংহের মাটি সেদিন সাগরের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল। এটি আজও ন্যায়বিচারের প্রতীক্ষায় প্রহর গুনছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ময়মনসিংহ মহানগর শাখার সদস্যসচিব আল নূর মোহাম্মদ আয়াস বলেন, ১৯ জুলাই ময়মনসিংহের ইতিহাসে এক কালো দিন। সেদিন আমাদের ন্যায্য দাবির আন্দোলন দমাতে গিয়ে সাগরকে শহীদ করা হয়েছিল। সাগরের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। তার আত্মত্যাগ আমাদের বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে।
পেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
৪ মিনিট আগেদিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’কে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংসদ ভবনে প্রবেশ করার মুখে ফার্মগেট, আসাদগেট-সহ সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশ, র্যাবসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
৭ মিনিট আগেসোমবার ছাত্রদলের শাখা সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ছিল সুষ্ঠু ছাত্রসংসদ নির্বাচন ও রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি।
১২ মিনিট আগেজুলাইযোদ্ধারা বনলতা ও সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো আন্তঃনগর ট্রেন চাচ্ছিলেন। বরাদ্দ করা বিশেষ ট্রেনটি ছিল অন্য ট্রেন। এ নিয়ে যারা ট্রেনে উঠে পড়েছিলেন তাদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের বাকবিতন্ডা হয়। শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা অন্যদের তোপের মুখে টিকতে না পেরে রেললাইন ছেড়ে দেন।
২২ মিনিট আগে