গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে কাঁঠালের ফলন ভালো দেখা গেলেও দাম নিয়ে হতাশ বাগানমালিকেরা। ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে কাঁঠালের চাহিদা কম।
সরেজমিন উপজেলার কাজীপুর, বামন্দী, তেরাইল, জোড়পুকুর, তেঁতুলবাড়িয়া, হাড়াভাঙ্গা, ষোলটাকা, রাইপুর, ভরাট, দেবীপুর, গরীবপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় কাঁঠালগাছে ভালো ফলন দেখা গেছে। রাস্তার পাশে, অনেকের পতিত জমি, বাগান ও বাড়ির আঙিনার কাঁঠালগাছে ভালো ফল ধরেছে।
বাগান ও গাছের মালিকেরা কাঁচা, আধা পাকা ও পাকা অবস্থায় কাঁঠাল বিক্রি করছেন। বাগান থেকে এসব ফল পাইকারি বাজারে নিয়ে তুলছেন ব্যবসায়ীরা। আবার অনেক ব্যবসায়ী এসব কাঁঠাল ট্রাকে ভরে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাচ্ছেন।
বাগানমালিকেরা জানান, গাছে পর্যাপ্ত কাঁঠাল ধরেছে, কিন্তু দাম একেবারেই কম। কাঁঠাল পরিচর্যায় আলাদা কোনো যত্ন নিতে হয় না বলে উৎপাদন খরচ কম। বাগান, বাড়ির আঙিনা ও পতিত জমিতে কাঁঠাল বেশি হয়ে থাকে।
উপজেলার দেবীপুর গ্রামের কাঁঠালবাগানের মালিক জামাল উদ্দিন বলেন, ‘গাছে কাঁঠাল পাকতে শুরু করেছে। এবার দাম শুনে হতাশ। বড় বড় কাঁঠাল ৬০ টাকার বেশি বিক্রি হচ্ছে না। গত বছর বড় আকারের কাঁঠাল ১০০ টাকার বেশি দামে বিক্রি করেছি।’
দেবীপুর গ্রামের আরেক কাঁঠালবাগানের মালিক ফজলুল হক বলেন, ‘বড় বড় কাঁঠাল ৪০ টাকার বেশি দাম দিচ্ছে না। গাছে কাঁঠাল পেকে নষ্ট হয়ে যাবে বলে বিক্রি করে দিচ্ছি। গত বছর কাঁঠালের ভালো দাম পেয়েছিলাম, এবার একেবারে কম।’
হাড়াভাঙ্গা গ্রামের মজনু হোসেন বলেন, ‘মেহেরপুর জেলায় কাঁঠাল ফলটা অনেক ভালো হয়। কাঁঠালের তরকারি আর রুটির আলাদা কদর রয়েছে।’
উপজেলার আকুবপুর এলাকার কাঁঠাল ব্যবসায়ী মো. জিয়াউল ইসলাম বলেন, ‘কাঁঠালের দাম খুবই কম। মাপ অনুযায়ী প্রতিটি কাঁঠাল ৩০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে রয়েছে। বাইরের বাজারে চাহিদা কম থাকায় বড় বড় কাঁঠাল ৬০ টাকার বেশি দামে কিনতে পারছি না।’
আরেক কাঁঠাল ব্যবসায়ী নাজমুল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের চেয়ে এবার কাঁঠালের দাম অনেক কম। গত বছর বড় কাঁঠাল ১০০ টাকার বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবার সেই কাঁঠাল ৬০ টাকার ওপরে দাম উঠছে না। কাঁঠালের চাহিদা জেলার বাইরে কম থাকায় দাম কম।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি বছর কাঁঠালগাছে বেশ ফল ধরেছে। উপজেলায় ৪৫ হেক্টর জমিতে কাঁঠালগাছ রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পচা রোগ না হলে ভালো ফলন পাবেন কৃষকেরা।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ‘কাঁঠালের ফলন বাড়ানোর জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কাঁঠালগাছের পাতা থেকে শুরু করে প্রতিটি অংশই বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায়। অন্য ফসলের তুলনায় এটি লাভজনক। আশা করছি আবহাওয়া অনুকূল ও দাম ভালো পেলে চাষিরা লাভবান হবেন।’
মেহেরপুরের গাংনীতে কাঁঠালের ফলন ভালো দেখা গেলেও দাম নিয়ে হতাশ বাগানমালিকেরা। ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে কাঁঠালের চাহিদা কম।
সরেজমিন উপজেলার কাজীপুর, বামন্দী, তেরাইল, জোড়পুকুর, তেঁতুলবাড়িয়া, হাড়াভাঙ্গা, ষোলটাকা, রাইপুর, ভরাট, দেবীপুর, গরীবপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় কাঁঠালগাছে ভালো ফলন দেখা গেছে। রাস্তার পাশে, অনেকের পতিত জমি, বাগান ও বাড়ির আঙিনার কাঁঠালগাছে ভালো ফল ধরেছে।
বাগান ও গাছের মালিকেরা কাঁচা, আধা পাকা ও পাকা অবস্থায় কাঁঠাল বিক্রি করছেন। বাগান থেকে এসব ফল পাইকারি বাজারে নিয়ে তুলছেন ব্যবসায়ীরা। আবার অনেক ব্যবসায়ী এসব কাঁঠাল ট্রাকে ভরে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাচ্ছেন।
বাগানমালিকেরা জানান, গাছে পর্যাপ্ত কাঁঠাল ধরেছে, কিন্তু দাম একেবারেই কম। কাঁঠাল পরিচর্যায় আলাদা কোনো যত্ন নিতে হয় না বলে উৎপাদন খরচ কম। বাগান, বাড়ির আঙিনা ও পতিত জমিতে কাঁঠাল বেশি হয়ে থাকে।
উপজেলার দেবীপুর গ্রামের কাঁঠালবাগানের মালিক জামাল উদ্দিন বলেন, ‘গাছে কাঁঠাল পাকতে শুরু করেছে। এবার দাম শুনে হতাশ। বড় বড় কাঁঠাল ৬০ টাকার বেশি বিক্রি হচ্ছে না। গত বছর বড় আকারের কাঁঠাল ১০০ টাকার বেশি দামে বিক্রি করেছি।’
দেবীপুর গ্রামের আরেক কাঁঠালবাগানের মালিক ফজলুল হক বলেন, ‘বড় বড় কাঁঠাল ৪০ টাকার বেশি দাম দিচ্ছে না। গাছে কাঁঠাল পেকে নষ্ট হয়ে যাবে বলে বিক্রি করে দিচ্ছি। গত বছর কাঁঠালের ভালো দাম পেয়েছিলাম, এবার একেবারে কম।’
হাড়াভাঙ্গা গ্রামের মজনু হোসেন বলেন, ‘মেহেরপুর জেলায় কাঁঠাল ফলটা অনেক ভালো হয়। কাঁঠালের তরকারি আর রুটির আলাদা কদর রয়েছে।’
উপজেলার আকুবপুর এলাকার কাঁঠাল ব্যবসায়ী মো. জিয়াউল ইসলাম বলেন, ‘কাঁঠালের দাম খুবই কম। মাপ অনুযায়ী প্রতিটি কাঁঠাল ৩০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে রয়েছে। বাইরের বাজারে চাহিদা কম থাকায় বড় বড় কাঁঠাল ৬০ টাকার বেশি দামে কিনতে পারছি না।’
আরেক কাঁঠাল ব্যবসায়ী নাজমুল হোসেন বলেন, ‘গত বছরের চেয়ে এবার কাঁঠালের দাম অনেক কম। গত বছর বড় কাঁঠাল ১০০ টাকার বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এবার সেই কাঁঠাল ৬০ টাকার ওপরে দাম উঠছে না। কাঁঠালের চাহিদা জেলার বাইরে কম থাকায় দাম কম।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি বছর কাঁঠালগাছে বেশ ফল ধরেছে। উপজেলায় ৪৫ হেক্টর জমিতে কাঁঠালগাছ রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পচা রোগ না হলে ভালো ফলন পাবেন কৃষকেরা।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ‘কাঁঠালের ফলন বাড়ানোর জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কাঁঠালগাছের পাতা থেকে শুরু করে প্রতিটি অংশই বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায়। অন্য ফসলের তুলনায় এটি লাভজনক। আশা করছি আবহাওয়া অনুকূল ও দাম ভালো পেলে চাষিরা লাভবান হবেন।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানি পণ্য খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিমানবন্দরের ৯ নম্বর গেটে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে কর্তব্যরত অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক), আনসার সদস্য ও কাস্টমস কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
১২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগরে অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক নারী সদস্য জাহানারা বেগমের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন এলাকাবাসী।
১৫ মিনিট আগে১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হওয়া অধ্যাপক শামসুজ্জোহার কবর জিয়ারত করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা। আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থিত শহীদ
২৮ মিনিট আগেমামলার সূত্রে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলনের সময় গত বছরের ২০ জুলাই দুর্জয় মধ্যবাড্ডার ইউলুপ এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন। এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিবিদ্ধ হয়ে দুর্জয়ের দুই চোখ অন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া তিনি মাথায় গুরুতর আঘাত পান।
৩০ মিনিট আগে