গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ মানুষ। স্বস্তি পেতে কেউ খোঁজেন ঠান্ডা পানি, কেউ আইসক্রিম, কেউ আবার লিচু বা বেলের শরবত। এরই মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মৌসুমি ফল তালের শাঁস। মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও রাস্তার পাশে এখন তালশাঁস বিক্রি করছেন অনেক ব্যবসায়ী। পথচারীরাও গরমে একটু প্রশান্তি পেতে কিনে নিচ্ছেন এই মৌসুমি ফল।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বাড়ির আঙিনা কিংবা রাস্তার পাশে সারি সারি তালগাছে ঝুলছে ফল। তালশাঁস খাওয়ার উপযোগী হলেই ব্যবসায়ীরা ছুটে যান গাছের মালিকদের কাছে। পরে তা সংগ্রহ করে বাজারে এনে বিক্রি করছেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, তালশাঁস বাজারে আসতে শুরু করেছে। এতে তাঁরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। গরমে একটু প্রশান্তি দিতে এই রসালো ফলের জুড়ি নেই।
তালশাঁস খেতে আসা উপজেলার এক বাসিন্দা আবু বক্কর বলেন, ‘তাল একটু শক্ত হয়ে গেলে আর খাওয়ার উপযোগী থাকে না। তাই যখন শাঁস নরম থাকে, তখনই খেতে ভালো লাগে। আমি পরিবারের জন্যও কিনেছি।’
আরেক ক্রেতা মো. আব্দুস ছামাদ বলেন, ‘এখন তালের শাঁসের মৌসুম। খেতেও অনেক সুস্বাদু। পরিবারের সবাই পছন্দ করে। তাই বাড়ির জন্য কিনলাম। তবে দাম একটু বেশি, প্রতি হালি কিনেছি ২০ টাকায়।’
তিনি আরও জানান, ‘পাকা তালের রস দিয়ে নাস্তা বানানো যায়, যেটা খুবই সুস্বাদু।’
তালগাছের মালিক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কিছু গাছ আছে, কিছু নিজেরা খাই, কিছু বিক্রি করি। পাকা তাল দিয়ে পিঠা-পুলি তৈরি করি। তালশাঁসের স্বাদও ভালো, তাই এর কদর আলাদা।’
উপজেলার বামন্দী বাজারের তালশাঁস ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘এখন তালশাঁসের ভালো দাম পাচ্ছি। বাজারেও পর্যাপ্ত শাঁস আছে। গাছপ্রতি কিনি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। প্রতি হালি ২০ টাকা এবং প্রতি পিস ৫ টাকায় বিক্রি করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাল পাড়া খুব কষ্টের। গাছে উঠে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করতে হয়। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিক্রি করে দিনে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা লাভ হয়। প্রায় ৩০ বছর ধরে এই ব্যবসা করছি, ছাড়তে পারিনি। গ্রাম থেকে তাল এনে বাজারে বিক্রি করি। শাঁস শক্ত হয়ে গেলে বিক্রি করা যায় না।”
প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ মানুষ। স্বস্তি পেতে কেউ খোঁজেন ঠান্ডা পানি, কেউ আইসক্রিম, কেউ আবার লিচু বা বেলের শরবত। এরই মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মৌসুমি ফল তালের শাঁস। মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও রাস্তার পাশে এখন তালশাঁস বিক্রি করছেন অনেক ব্যবসায়ী। পথচারীরাও গরমে একটু প্রশান্তি পেতে কিনে নিচ্ছেন এই মৌসুমি ফল।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বাড়ির আঙিনা কিংবা রাস্তার পাশে সারি সারি তালগাছে ঝুলছে ফল। তালশাঁস খাওয়ার উপযোগী হলেই ব্যবসায়ীরা ছুটে যান গাছের মালিকদের কাছে। পরে তা সংগ্রহ করে বাজারে এনে বিক্রি করছেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, তালশাঁস বাজারে আসতে শুরু করেছে। এতে তাঁরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। গরমে একটু প্রশান্তি দিতে এই রসালো ফলের জুড়ি নেই।
তালশাঁস খেতে আসা উপজেলার এক বাসিন্দা আবু বক্কর বলেন, ‘তাল একটু শক্ত হয়ে গেলে আর খাওয়ার উপযোগী থাকে না। তাই যখন শাঁস নরম থাকে, তখনই খেতে ভালো লাগে। আমি পরিবারের জন্যও কিনেছি।’
আরেক ক্রেতা মো. আব্দুস ছামাদ বলেন, ‘এখন তালের শাঁসের মৌসুম। খেতেও অনেক সুস্বাদু। পরিবারের সবাই পছন্দ করে। তাই বাড়ির জন্য কিনলাম। তবে দাম একটু বেশি, প্রতি হালি কিনেছি ২০ টাকায়।’
তিনি আরও জানান, ‘পাকা তালের রস দিয়ে নাস্তা বানানো যায়, যেটা খুবই সুস্বাদু।’
তালগাছের মালিক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কিছু গাছ আছে, কিছু নিজেরা খাই, কিছু বিক্রি করি। পাকা তাল দিয়ে পিঠা-পুলি তৈরি করি। তালশাঁসের স্বাদও ভালো, তাই এর কদর আলাদা।’
উপজেলার বামন্দী বাজারের তালশাঁস ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘এখন তালশাঁসের ভালো দাম পাচ্ছি। বাজারেও পর্যাপ্ত শাঁস আছে। গাছপ্রতি কিনি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। প্রতি হালি ২০ টাকা এবং প্রতি পিস ৫ টাকায় বিক্রি করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাল পাড়া খুব কষ্টের। গাছে উঠে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই করতে হয়। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিক্রি করে দিনে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা লাভ হয়। প্রায় ৩০ বছর ধরে এই ব্যবসা করছি, ছাড়তে পারিনি। গ্রাম থেকে তাল এনে বাজারে বিক্রি করি। শাঁস শক্ত হয়ে গেলে বিক্রি করা যায় না।”
রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়ী এলাকায় একটি কারখানার ফটকে দায়িত্ব পালন করেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ফোরকান মোল্লা। ছয় দিন আগে পাশের রাস্তায় রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পরদিন তাঁর চোখে জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও বমিভাব দেখা দেয়। চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছেন।
৩ মিনিট আগেঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো ভবনের আগুন প্রায় ২৭ ঘণ্টার চেষ্টায় নিভেছে। এর আগেই ভবনে থাকা আমদানি করা সব পণ্য পুড়ে গেছে। এগুলোর মধ্যে ছিল জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরির কাঁচামাল, গার্মেন্টস পণ্য, কম্পিউটার ও মোবাইলের যন্ত্রাংশ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের
১০ মিনিট আগেবাগেরহাটের মোংলা ও খুলনার দাকোপ উপজেলার ১০ হাজারের বেশি শ্রমিককে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে করে দুটি নদী পার হয়ে প্রতিদিন কর্মস্থল মোংলা ইপিজেড ও মোংলা বন্দর শিল্পাঞ্চলে আসা-যাওয়া করতে হয়। এসব কর্মজীবী মানুষকে পারাপারে ট্রলারচালক ও মালিক সমিতি কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করে না বলে অভিযোগ রয়েছে।
১৭ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীতে চলছে বালু লুটের মহোৎসব। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে রয়েছে নদীর তীরবর্তী বসতবাড়ি ও কৃষিজমি থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট, ৮৬ কোটি টাকার আরেফিন-অদ্বৈত মৈত্রী সেতু এবং ঐতিহ্যবাহী অদ্বৈত মন্দিরের মতো স্থাপনা।
২০ মিনিট আগে