গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় আবারও চাদর বিছিয়েছে ঘন কুয়াশা। সকালে রাস্তাগুলো ঢেকে গেছে। যানবাহন চলছে আলো জ্বালিয়ে। হালকা বাতাসে বাড়ছে শীত। ঘন কুয়াশা আর শীত উপেক্ষা করে চলতে হচ্ছে কর্মজীবী মানুষকে।
স্থানীয়রা জানান, ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে চারপাশ। সড়কগুলো দেখাই যাচ্ছে না। এর পরও যানবাহন ছুটে চলেছে। দুর্ঘটনার শঙ্কায় রাস্তায় বের হতে ভয় লাগছে। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশা পড়লেও মানুষের কর্মব্যস্ততা কমেনি।
চলতি পথের অটোচালক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘ভোরবেলা থেকেই ঘন কুয়াশা পড়ছে। ঢেকে যাচ্ছে রাস্তাগুলো। তার পরেও পেটের তাগিদে বের হয়েছি। পেটে যখন টান পড়ে, তখন কুয়াশা ও শীত কিছুই মনে হয় না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আস্তে আস্তে গাড়ি চালাই, তারপরও ভয় লাগে। ১০টা বেজে গেছে, তবু ঘন কুয়াশায় অন্ধকার হয়ে আছে রাস্তাগুলো।’
আলগামনের (ইঞ্জিনচালিত রিকশা) চালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা ভোরবেলায় আলগামন নিয়ে বের হই। ইটের ভাটায় ভাড়া খাঁটি। আমাদের খুব ভোরে চলে যেতে হয়। কুয়াশার কারণে খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় গাড়ি চালাতে কষ্ট হলেও কিছু করার থাকে না। সংসার খরচ, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া, ওষুধ—সবকিছু মাথায় নিয়েই সকালে বের হতে হয়।’
ট্রলিচালক মো. মশিউর রহমান বলেন, কুয়াশায় গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক কষ্ট হয়। সামনে লাইট জ্বলে, তার পরেও পথ পরিষ্কার দেখা যায় না। চরম ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা চলি। সামনে কত দুর্ঘটনা দেখেছি। দুর্ঘটনার কথা মনে পড়লেই ভয়ে জান আঁতকে ওঠে। বলা যায়, গাড়ির চোখ দিয়ে আমাদের পথ চলতে হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘চলতি সপ্তাহে খুব শীত পড়ছে। এর সঙ্গে ঘন কুয়াশা, সঙ্গে হালকা বাতাস শীতে মানুষকে কাবু করে ফেলছে। এই শীতে বেশি কষ্ট হয় বয়স্কদের। তা ছাড়া অনেকে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া কার্যালয়ের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মো. রাকিবুল হাসান বলেন, আজ সকাল ৯টার সময় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ শতাংশ। এই আবহাওয়া আরও কয়েক দিন থাকতে পারে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন জানান, প্রচণ্ড শীতে জবুথবু হয়ে পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষ। এর সঙ্গে আবার হালকা বাতাস ও ঘন কুয়াশা শীত আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এই ঘন কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলার যত্ন নিতে হবে, যাতে চারার কোনো ক্ষতি না হয়। বীজতলার পাশে পানি রাখতে হবে এবং বীজতলায় ছিটিয়ে দিতে হবে, যাতে চারার গায়ে কুয়াশা না লেগে থাকে।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় আবারও চাদর বিছিয়েছে ঘন কুয়াশা। সকালে রাস্তাগুলো ঢেকে গেছে। যানবাহন চলছে আলো জ্বালিয়ে। হালকা বাতাসে বাড়ছে শীত। ঘন কুয়াশা আর শীত উপেক্ষা করে চলতে হচ্ছে কর্মজীবী মানুষকে।
স্থানীয়রা জানান, ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে চারপাশ। সড়কগুলো দেখাই যাচ্ছে না। এর পরও যানবাহন ছুটে চলেছে। দুর্ঘটনার শঙ্কায় রাস্তায় বের হতে ভয় লাগছে। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশা পড়লেও মানুষের কর্মব্যস্ততা কমেনি।
চলতি পথের অটোচালক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘ভোরবেলা থেকেই ঘন কুয়াশা পড়ছে। ঢেকে যাচ্ছে রাস্তাগুলো। তার পরেও পেটের তাগিদে বের হয়েছি। পেটে যখন টান পড়ে, তখন কুয়াশা ও শীত কিছুই মনে হয় না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আস্তে আস্তে গাড়ি চালাই, তারপরও ভয় লাগে। ১০টা বেজে গেছে, তবু ঘন কুয়াশায় অন্ধকার হয়ে আছে রাস্তাগুলো।’
আলগামনের (ইঞ্জিনচালিত রিকশা) চালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা ভোরবেলায় আলগামন নিয়ে বের হই। ইটের ভাটায় ভাড়া খাঁটি। আমাদের খুব ভোরে চলে যেতে হয়। কুয়াশার কারণে খুব আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় গাড়ি চালাতে কষ্ট হলেও কিছু করার থাকে না। সংসার খরচ, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া, ওষুধ—সবকিছু মাথায় নিয়েই সকালে বের হতে হয়।’
ট্রলিচালক মো. মশিউর রহমান বলেন, কুয়াশায় গাড়ি চালাতে গিয়ে অনেক কষ্ট হয়। সামনে লাইট জ্বলে, তার পরেও পথ পরিষ্কার দেখা যায় না। চরম ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা চলি। সামনে কত দুর্ঘটনা দেখেছি। দুর্ঘটনার কথা মনে পড়লেই ভয়ে জান আঁতকে ওঠে। বলা যায়, গাড়ির চোখ দিয়ে আমাদের পথ চলতে হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘চলতি সপ্তাহে খুব শীত পড়ছে। এর সঙ্গে ঘন কুয়াশা, সঙ্গে হালকা বাতাস শীতে মানুষকে কাবু করে ফেলছে। এই শীতে বেশি কষ্ট হয় বয়স্কদের। তা ছাড়া অনেকে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া কার্যালয়ের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মো. রাকিবুল হাসান বলেন, আজ সকাল ৯টার সময় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ শতাংশ। এই আবহাওয়া আরও কয়েক দিন থাকতে পারে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন জানান, প্রচণ্ড শীতে জবুথবু হয়ে পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষ। এর সঙ্গে আবার হালকা বাতাস ও ঘন কুয়াশা শীত আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এই ঘন কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলার যত্ন নিতে হবে, যাতে চারার কোনো ক্ষতি না হয়। বীজতলার পাশে পানি রাখতে হবে এবং বীজতলায় ছিটিয়ে দিতে হবে, যাতে চারার গায়ে কুয়াশা না লেগে থাকে।
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
২৯ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
৩৭ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
৪১ মিনিট আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে