হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে সাড়ে ১২ কেজির একটি বোয়াল মাছ। মাছটি পরে স্থানীয় এক ইউপি সদস্য ও মাছ ব্যবসায়ী ১৩ হাজার ২০০ টাকায় কিনে নিয়েছেন। আজ সোমবার ভোরে উপজেলার হারুকান্দি ইউনিয়নের ভেলাবাদ গ্রামের শ্যামল হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
স্থানীয় জেলেরা জানান, রোববার দিবাগত মধ্যরাতে হারুকান্দি ইউনিয়নের পদ্মায় মাছটি ধরা পড়ে। পরে সকালে তিনি মাছটি হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক ট্রলারঘাট মৎস্য আড়তে নিয়ে যান। আড়ত থেকে সাড়ে ১২ কেজি ওজনের মাছটি কিনে নেন স্থানীয় আড়তদার ও বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য সুমন রাজবংশী রাধু।
জেলে শ্যামল হালদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে ভেশাল জাল দিয়ে দীর্ঘদিন মাছ ধরে আসছি। বড় মাছ ধরলে ভালো লাগে। আড়তদার রাধু দাদা মাছটি খাওয়ার জন্য নিয়েছেন। তাই রাধু দাদার কাছে ১৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করেছি।’
মাছটির ক্রেতা আড়তদার সুমন রাজবংশী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার ভোরে পদ্মা নদীতে শ্যামল হালদারের ভেশাল জালে বোয়াল মাছটি আটকা পড়ে। আমি আড়তদার হওয়ায় বেশি দামাদামি করেনি শ্যামল। ১৩ হাজার ২০০ টাকায় মাছটি আমাকে দিয়েছে। আমি খাওয়ার জন্য মাছটি নিয়েছি। অনেকে মাছটি আরও বেশি দামে কিনতে চেয়েছেন। মাছটি বর্তমানে মাছ ব্যবসায়ী পবন ও ত্রপার কাছে রেখেছি।’
মাছ ব্যবসায়ী পবন ও ত্রপা রাজবংশী জানান, তাঁরা নিয়মিতই বড় মাছ কিনে কেজিতে ১০০-২০০ টাকা লাভ হলে বিক্রি করে দেন। মাছটি তাঁদের কাছে রাখায় অনেকেই মাছটি কিনতে চেয়েছেন। তাঁদের কাছে দাম হাঁকাচ্ছেন।
এ বিষয়ে হরিরামপুর উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা ফরমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পদ্মা নদীতে এখন নিয়মিত বোয়াল আর পাঙাশ মাছ ধরা পড়ছে। পদ্মার মাছ অনেক সুস্বাদু।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে সাড়ে ১২ কেজির একটি বোয়াল মাছ। মাছটি পরে স্থানীয় এক ইউপি সদস্য ও মাছ ব্যবসায়ী ১৩ হাজার ২০০ টাকায় কিনে নিয়েছেন। আজ সোমবার ভোরে উপজেলার হারুকান্দি ইউনিয়নের ভেলাবাদ গ্রামের শ্যামল হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
স্থানীয় জেলেরা জানান, রোববার দিবাগত মধ্যরাতে হারুকান্দি ইউনিয়নের পদ্মায় মাছটি ধরা পড়ে। পরে সকালে তিনি মাছটি হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক ট্রলারঘাট মৎস্য আড়তে নিয়ে যান। আড়ত থেকে সাড়ে ১২ কেজি ওজনের মাছটি কিনে নেন স্থানীয় আড়তদার ও বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য সুমন রাজবংশী রাধু।
জেলে শ্যামল হালদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে ভেশাল জাল দিয়ে দীর্ঘদিন মাছ ধরে আসছি। বড় মাছ ধরলে ভালো লাগে। আড়তদার রাধু দাদা মাছটি খাওয়ার জন্য নিয়েছেন। তাই রাধু দাদার কাছে ১৩ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করেছি।’
মাছটির ক্রেতা আড়তদার সুমন রাজবংশী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার ভোরে পদ্মা নদীতে শ্যামল হালদারের ভেশাল জালে বোয়াল মাছটি আটকা পড়ে। আমি আড়তদার হওয়ায় বেশি দামাদামি করেনি শ্যামল। ১৩ হাজার ২০০ টাকায় মাছটি আমাকে দিয়েছে। আমি খাওয়ার জন্য মাছটি নিয়েছি। অনেকে মাছটি আরও বেশি দামে কিনতে চেয়েছেন। মাছটি বর্তমানে মাছ ব্যবসায়ী পবন ও ত্রপার কাছে রেখেছি।’
মাছ ব্যবসায়ী পবন ও ত্রপা রাজবংশী জানান, তাঁরা নিয়মিতই বড় মাছ কিনে কেজিতে ১০০-২০০ টাকা লাভ হলে বিক্রি করে দেন। মাছটি তাঁদের কাছে রাখায় অনেকেই মাছটি কিনতে চেয়েছেন। তাঁদের কাছে দাম হাঁকাচ্ছেন।
এ বিষয়ে হরিরামপুর উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা ফরমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পদ্মা নদীতে এখন নিয়মিত বোয়াল আর পাঙাশ মাছ ধরা পড়ছে। পদ্মার মাছ অনেক সুস্বাদু।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পারিবারিক কলহের জেরে পারুল বেগম (৬০) নামে এক বৃদ্ধাকে হাতুড়িপেটা করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর পুত্রবধূ লিলি আক্তারের (৩০) বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের আসাদনগর মধ্যপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত পারুল বেগম ওই এলাকার আব্দুল ওয়াহিদের স্ত্রী
৩ মিনিট আগেউপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রবিউল আলো বলেন, ‘জেলেদের নাম আমরা তালিকাভুক্ত করিনি। ২০০৭-০৮ সালের দিকে ওই নামগুলো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওই সময় তালিকাভুক্ত করার পর কিছু জেলে মৃত্যুবরণ করেছেন, আবার বিভিন্ন ত্রুটির কারণে ৫৫৪ জেলেকে সহায়তার কার্ড দেওয়া হয়নি। ওই তালিকা ধরেই আমরা এখনো সহায়তা দিয়ে থাকি। সরকার যদি
১৬ মিনিট আগেওবায়দুর মাসুম বলেন, ‘আমি প্রায়ই অফিস শেষে নরসিংদীর মাধবদীতে নিজ বাড়িতে চলে আসি। আজও (রোববার) রাত ৯টার দিকে মহাখালীর অফিস থেকে বের হয়ে মোটরসাইকেলে বাড়িতে ফিরছিলাম। বনানীতে চশমার দোকানে যাওয়ার কারণে কিছুটা দেরি হয়। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কান্দাইল এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ দুটি মোটরসাইকেল এসে আমার বাইকের...
১ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে জিহাদ কলেজ থেকে ছুটি নিয়ে টঙ্গীর বাসায় আসেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় রহমান ও আরিফ হোসেন নামে দুই বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয় জিহাদের। তাঁরা তিনজন একসঙ্গে টঙ্গী হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন যুবক ছুরি নিয়ে তাঁদের পথরোধ করে। এ সময় রহমান ও আরিফ দৌড়ে পালিয়ে যান। জিহাদকে একা পেয়ে হাম
১ ঘণ্টা আগে