হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকারের দায়ে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে তিনজন জেলেকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড ও হরিরামপুরে একজন জেলেকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ও আজ বুধবার দুপুরে পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে এই জরিমানা করে দুই উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া, হরিরামপুরে ২০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে।
শিবালয়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন মো. লাল চান শেখ (৩২), মো. আলমগীর শেখ (৩৫) ও মো. স্বপন শেখ (৩২)। তাঁদের বাড়ি উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের আলোকদিয়া চরে। তাঁদেরকে জরিমানার করার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন শিবালয় উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম ফয়েজ উদ্দিন।
এ ছাড়া শিবালয় উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে উপজেলায় যমুনা নদীতে ইলিশ শিকার করছেন অসাধু ব্যক্তিরা। এমন খবরে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে নদীতে আলোকদিয়া এলাকায় অভিযান চালান উপজেলা মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এ সময় নদীতে ইলিশ শিকারের অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ইলিশ শিকারে ব্যবহৃত ১০ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়। পরে রাতে আটক তিন ব্যক্তিকে ১৫ দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
এদিকে, গতকাল রাতে হরিরামপুর থানা-পুলিশের একটি দল পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে সাত কেজি ইলিশ সহ আমজাদ মোল্লা নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালতে আমজাদকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আমজাদের বাড়ি মোল্লা উপজেলার লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের পাটগ্রাম চরে।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুমিন খান বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে পদ্মা নদীর হরিনা ঘাট এলাকা থেকে ইলিশ ধরার সময় আমজাদকে আটক করা হয়। পরে আজ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ইউএনও তাঁকে জরিমানা করেছেন। জব্দ করা মাছ একটি মাদ্রাসায় দেওয়া হবে।’
এ দিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে ২০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে আন্ধারমানিক ঘাটে এনে ধ্বংস করা হয়েছে। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল ইকরাম।
জাটকা সংরক্ষণ ও মা ইলিশ রক্ষায় গত ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন নদীতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সব রকমের ইলিশ সংরক্ষণ, আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ ও মজুতকরণ করা যাবে না।
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকারের দায়ে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে তিনজন জেলেকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড ও হরিরামপুরে একজন জেলেকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ও আজ বুধবার দুপুরে পৃথক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে এই জরিমানা করে দুই উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া, হরিরামপুরে ২০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে।
শিবালয়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন মো. লাল চান শেখ (৩২), মো. আলমগীর শেখ (৩৫) ও মো. স্বপন শেখ (৩২)। তাঁদের বাড়ি উপজেলার তেওতা ইউনিয়নের আলোকদিয়া চরে। তাঁদেরকে জরিমানার করার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন শিবালয় উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম ফয়েজ উদ্দিন।
এ ছাড়া শিবালয় উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে উপজেলায় যমুনা নদীতে ইলিশ শিকার করছেন অসাধু ব্যক্তিরা। এমন খবরে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে নদীতে আলোকদিয়া এলাকায় অভিযান চালান উপজেলা মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এ সময় নদীতে ইলিশ শিকারের অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ইলিশ শিকারে ব্যবহৃত ১০ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়। পরে রাতে আটক তিন ব্যক্তিকে ১৫ দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
এদিকে, গতকাল রাতে হরিরামপুর থানা-পুলিশের একটি দল পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে সাত কেজি ইলিশ সহ আমজাদ মোল্লা নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালতে আমজাদকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আমজাদের বাড়ি মোল্লা উপজেলার লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের পাটগ্রাম চরে।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুমিন খান বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে পদ্মা নদীর হরিনা ঘাট এলাকা থেকে ইলিশ ধরার সময় আমজাদকে আটক করা হয়। পরে আজ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ইউএনও তাঁকে জরিমানা করেছেন। জব্দ করা মাছ একটি মাদ্রাসায় দেওয়া হবে।’
এ দিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে ২০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে আন্ধারমানিক ঘাটে এনে ধ্বংস করা হয়েছে। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল ইকরাম।
জাটকা সংরক্ষণ ও মা ইলিশ রক্ষায় গত ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন নদীতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার। নিষেধাজ্ঞার সময়ে সব রকমের ইলিশ সংরক্ষণ, আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ ও মজুতকরণ করা যাবে না।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
১২ মিনিট আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগে