প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর)
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে চালু হচ্ছে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের লঞ্চ চলাচল। বিআইডব্লিউটিএ এর বাংলাবাজার ঘাট সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করে।
আজ বুধবার লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা যায়, ঈদকে সামনে রেখে যাত্রী চাপ মোকাবিলায় প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে লঞ্চগুলো। নৌরুটে ৮৭টি লঞ্চ রয়েছে। ঈদে যাত্রী বহনের জন্য আগাম প্রস্তুতি হিসেবে লঞ্চগুলোর ছোটখাটো ত্রুটিগুলো মেরামত করে রাখছেন মালিক পক্ষ।
লঞ্চের একাধিক শ্রমিক জানান, লঞ্চ চলাচলের ঘোষণা পাওয়ার পরই ঘাটের লঞ্চগুলোকে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করা হচ্ছে। লঞ্চের ভেতরের বসার আসনসহ পুরো ডেক জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে। ইঞ্জিন রুমসহ অন্যান্য মেশিনপত্র ঠিকঠাক আছে কি না তা পরীক্ষা করা হচ্ছে। ২৩ দিন ঘাটে লঞ্চগুলো নোঙর করা ছিল।
বিআইডব্লিউটিএ এর বাংলাবাজার লঞ্চ ঘাট সূত্রে যায়, গত ২২ জুন ভোর থেকে নৌরুটের সকল লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণরোধে গণ পরিবহনের সঙ্গে লঞ্চ চলাচলও বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। ঈদকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু করা হবে। ইতিমধ্যে সকল লঞ্চকে প্রস্তুত করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে লঞ্চ চলবে। তা ছাড়া লঞ্চে যাত্রী বহনের ক্ষেত্রে যাত্রীদের অবশ্যই মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ঘাট থেকে মাইকিং করে মাস্ক পড়ে যাত্রীদের লঞ্চে ওঠার জন্য সার্বক্ষণিক বলা হবে।
শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি-বাংলাবাজার লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ভোর থেকে লঞ্চ চলবে। ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি লঞ্চেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীদের পারাপারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়েই লঞ্চ চলবে। ঈদ মৌসুমে ঘরমুখো যাত্রীদের যাতে কোন ভোগান্তি না হয় সেদিকে আমাদের বিশেষ দৃষ্টি থাকছে।’
বিআইডব্লিউটিএ এর বাংলাবাজার লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে টানা ২৩ দিন বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার ভোর থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু হচ্ছে। কোন লঞ্চেই যেন ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী নিতে না পারে সেদিকটা আমরা গুরুত্বের সাথে দেখব। আগেও দেখেছি। তা ছাড়া যাত্রীদের মাস্ক ছাড়া লঞ্চে উঠতে দেওয়া হবে না।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে চালু হচ্ছে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের লঞ্চ চলাচল। বিআইডব্লিউটিএ এর বাংলাবাজার ঘাট সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করে।
আজ বুধবার লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা যায়, ঈদকে সামনে রেখে যাত্রী চাপ মোকাবিলায় প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে লঞ্চগুলো। নৌরুটে ৮৭টি লঞ্চ রয়েছে। ঈদে যাত্রী বহনের জন্য আগাম প্রস্তুতি হিসেবে লঞ্চগুলোর ছোটখাটো ত্রুটিগুলো মেরামত করে রাখছেন মালিক পক্ষ।
লঞ্চের একাধিক শ্রমিক জানান, লঞ্চ চলাচলের ঘোষণা পাওয়ার পরই ঘাটের লঞ্চগুলোকে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করা হচ্ছে। লঞ্চের ভেতরের বসার আসনসহ পুরো ডেক জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে। ইঞ্জিন রুমসহ অন্যান্য মেশিনপত্র ঠিকঠাক আছে কি না তা পরীক্ষা করা হচ্ছে। ২৩ দিন ঘাটে লঞ্চগুলো নোঙর করা ছিল।
বিআইডব্লিউটিএ এর বাংলাবাজার লঞ্চ ঘাট সূত্রে যায়, গত ২২ জুন ভোর থেকে নৌরুটের সকল লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণরোধে গণ পরিবহনের সঙ্গে লঞ্চ চলাচলও বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। ঈদকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু করা হবে। ইতিমধ্যে সকল লঞ্চকে প্রস্তুত করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে লঞ্চ চলবে। তা ছাড়া লঞ্চে যাত্রী বহনের ক্ষেত্রে যাত্রীদের অবশ্যই মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ঘাট থেকে মাইকিং করে মাস্ক পড়ে যাত্রীদের লঞ্চে ওঠার জন্য সার্বক্ষণিক বলা হবে।
শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি-বাংলাবাজার লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ভোর থেকে লঞ্চ চলবে। ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি লঞ্চেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীদের পারাপারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়েই লঞ্চ চলবে। ঈদ মৌসুমে ঘরমুখো যাত্রীদের যাতে কোন ভোগান্তি না হয় সেদিকে আমাদের বিশেষ দৃষ্টি থাকছে।’
বিআইডব্লিউটিএ এর বাংলাবাজার লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে টানা ২৩ দিন বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার ভোর থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু হচ্ছে। কোন লঞ্চেই যেন ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী নিতে না পারে সেদিকটা আমরা গুরুত্বের সাথে দেখব। আগেও দেখেছি। তা ছাড়া যাত্রীদের মাস্ক ছাড়া লঞ্চে উঠতে দেওয়া হবে না।’
ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগুনে শুধু তাদের আর্থিক ক্ষতিই হয়নি, অনেক গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক অর্ডারেও ক্ষতি হবে। এতে মাঠপর্যায় থেকে শুরু করে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় পর্যন্ত প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ায় দেশের স্বাস্থ্য খাতে বিরূপ প্রভাব...
৫ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে নাতির লাঠির আঘাতে দাদার মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত দাদার নাম শাবান আলী (৭৫)। তিনি চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত নাতি মো. রানা (২৪) পলাতক রয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেফরিদপুরের সালথায় দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ইব্রাহিম হুসাইন (৪৭) নামের এক স্কুলশিক্ষক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীসহ আহত হয়েছে আরও চারজন। তাদের মধ্যে দুজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটিকটকে পরিচয়ের সূত্রে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ডেকে নেন যুবক। এরপর মাদকের আখড়ায় আটকে রেখে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাঙামাটি শহরের বাস টার্মিনাল সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে