কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন, জামায়াতের আমিরসহ দলের আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা জামায়াত শহরে এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে।
মিছিল থেকে খালেদ হাসান জুম্মন ছাড়াও করিমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি আতাউর রহমান, সদর উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুল ওয়াহাব, পাকুন্দিয়া পৌর শাখার অর্থ সম্পাদক মাওলানা ওমর ফারুক, ছাত্রশিবিরের বাজিতপুর উপজেলা সভাপতি আব্দুল হাকিম, পাকুন্দিয়া উপজেলা উত্তরের সেক্রেটারি সাইফুল্লাহ মানসুরসহ ১৩ জনকে আটক করে পুলিশ।
জামায়াত সূত্র জানায়, আজ রোববার ভোর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকে দলের নেতা-কর্মীরা। সকাল ৮টায় একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের বিভিন্ন সড়ক থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল এগিয়ে যাচ্ছে করগাঁও বাসস্ট্যান্ডের দিকে। জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ হাসান জুম্মনের নেতৃত্বে একটি মিছিল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আসা মাত্র পুলিশ তাদের ব্যানার কেড়ে নেয়। পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করলে নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে হয়। এর মধ্যেই আটক শুরু করা হয়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন ও অন্যান্য দাবিতে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। কিন্তু পুলিশ বিনা কারণে আমাদের মিছিলে বাধা দেয়। আমাদের নেতা-কর্মীদের আটক করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, মিছিল থেকে জামায়াত-শিবিরের কয়েকজন নেতা-কর্মীকে আটক হয়েছে বলে জানান। তবে আটক নেতা-কর্মীর সংখ্যা উল্লেখ করেননি।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউকে আটকের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এজহারনামীয় আসামি, সন্দেহভাজন, মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান পরিচালনা করি।’

কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন, জামায়াতের আমিরসহ দলের আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা জামায়াত শহরে এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে।
মিছিল থেকে খালেদ হাসান জুম্মন ছাড়াও করিমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি আতাউর রহমান, সদর উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুল ওয়াহাব, পাকুন্দিয়া পৌর শাখার অর্থ সম্পাদক মাওলানা ওমর ফারুক, ছাত্রশিবিরের বাজিতপুর উপজেলা সভাপতি আব্দুল হাকিম, পাকুন্দিয়া উপজেলা উত্তরের সেক্রেটারি সাইফুল্লাহ মানসুরসহ ১৩ জনকে আটক করে পুলিশ।
জামায়াত সূত্র জানায়, আজ রোববার ভোর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকে দলের নেতা-কর্মীরা। সকাল ৮টায় একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের বিভিন্ন সড়ক থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল এগিয়ে যাচ্ছে করগাঁও বাসস্ট্যান্ডের দিকে। জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ হাসান জুম্মনের নেতৃত্বে একটি মিছিল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আসা মাত্র পুলিশ তাদের ব্যানার কেড়ে নেয়। পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করলে নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে হয়। এর মধ্যেই আটক শুরু করা হয়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন ও অন্যান্য দাবিতে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। কিন্তু পুলিশ বিনা কারণে আমাদের মিছিলে বাধা দেয়। আমাদের নেতা-কর্মীদের আটক করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, মিছিল থেকে জামায়াত-শিবিরের কয়েকজন নেতা-কর্মীকে আটক হয়েছে বলে জানান। তবে আটক নেতা-কর্মীর সংখ্যা উল্লেখ করেননি।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউকে আটকের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এজহারনামীয় আসামি, সন্দেহভাজন, মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান পরিচালনা করি।’

চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
৮ মিনিট আগে
ভিডিওতে দেখা যায়, একটি খোলা জায়গায় হানিফকে মাটিতে ফেলে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করছেন কয়েকজন। অন্তত ৫-৭ জনের ওই দল দফায় দফায় তাঁকে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানির মামলায় মামার পক্ষে যশোরের আদালতে হাজিরা দেন ভাগনে। আদালতে জেরার উত্তরও দেন তিনি। শেষে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত আসামিকে (ভাগনে) কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে আসামি নিয়ে প্রিজন ভ্যান কারাফটকে গেলে নাম-ঠিকানা যাচাই-বাছাইকালে বেরিয়ে আসে আসল পরিচয়।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের সঙ্গে সুপারি পাচারকারীদের ‘সংঘর্ষের’ খবর পাওয়া গেছে। এতে আলমাস উদ্দিন (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেহাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
গ্রেপ্তার রায়হান হাটহাজারী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাদী চৌধুরী বাড়ির মো. আবুল কালামের ছেলে। তিনি হাটহাজারী কলেজ শাখা শিবিরের সাবেক সভাপতি ছিলেন। তিনি একাধিক মামলার আসামি বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাটহাজারী উপজেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির অধ্যাপক শোয়াইব চৌধুরী জানান, গ্রেপ্তার রায়হান একসময় হাটহাজারী কলেজের ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পৌরসভার আলীপুরের স্কুলছাত্র তানভির হত্যার আসামিদের আদালতে নেওয়া হচ্ছিল। ওই সময় শিবির নেতা রায়হানকে ছবি তুলতে ও ভিডিও ধারণ করতে থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা নিষেধ করেন। এতে ওই শিবির নেতা পুলিশের ওপর আক্রমণ করেন এবং পুলিশি কাজে বাধা দেন। তখন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রায়হানের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
তবে রায়হানকে চাকসু নির্বাচনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী তারেক আজিজ আহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে পুলিশের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।

চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
গ্রেপ্তার রায়হান হাটহাজারী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাদী চৌধুরী বাড়ির মো. আবুল কালামের ছেলে। তিনি হাটহাজারী কলেজ শাখা শিবিরের সাবেক সভাপতি ছিলেন। তিনি একাধিক মামলার আসামি বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাটহাজারী উপজেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির অধ্যাপক শোয়াইব চৌধুরী জানান, গ্রেপ্তার রায়হান একসময় হাটহাজারী কলেজের ছাত্রশিবিরের সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পৌরসভার আলীপুরের স্কুলছাত্র তানভির হত্যার আসামিদের আদালতে নেওয়া হচ্ছিল। ওই সময় শিবির নেতা রায়হানকে ছবি তুলতে ও ভিডিও ধারণ করতে থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা নিষেধ করেন। এতে ওই শিবির নেতা পুলিশের ওপর আক্রমণ করেন এবং পুলিশি কাজে বাধা দেন। তখন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রায়হানের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
তবে রায়হানকে চাকসু নির্বাচনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী তারেক আজিজ আহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে পুলিশের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।

কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা
৩০ জুলাই ২০২৩
ভিডিওতে দেখা যায়, একটি খোলা জায়গায় হানিফকে মাটিতে ফেলে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করছেন কয়েকজন। অন্তত ৫-৭ জনের ওই দল দফায় দফায় তাঁকে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানির মামলায় মামার পক্ষে যশোরের আদালতে হাজিরা দেন ভাগনে। আদালতে জেরার উত্তরও দেন তিনি। শেষে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত আসামিকে (ভাগনে) কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে আসামি নিয়ে প্রিজন ভ্যান কারাফটকে গেলে নাম-ঠিকানা যাচাই-বাছাইকালে বেরিয়ে আসে আসল পরিচয়।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের সঙ্গে সুপারি পাচারকারীদের ‘সংঘর্ষের’ খবর পাওয়া গেছে। এতে আলমাস উদ্দিন (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বাসা থেকে তুলে নিয়ে নারায়ণগঞ্জের খানপুরে আবু হানিফ (৩০) নামের যুবককে হত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন কুমিল্লার মুরাদনগরের সায়েস্তারা গ্রামের ফরচান মিয়ার ছেলে বাহার (৩৬) ও তাঁর ভাই সাইদুল ইসলাম (২৫), নারায়ণগঞ্জ শহরের মেট্রোহল এলাকার শফিকুর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান জিতু (২৯)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখে জড়িত অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
এ দিকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বাসা থেকে তুলে নিয়ে নিরাপত্তাকর্মী আবু হানিফকে হত্যাকাণ্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
৬৫ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, একটি খোলা জায়গায় হানিফকে মাটিতে ফেলে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করছেন কয়েকজন। অন্তত ৫-৭ জনের ওই দল দফায় দফায় তাঁকে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
তথ্যমতে, গত সোমবার দুপুরে আবু হানিফকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে শহরের খানপুর জোড়া ট্যাংকি মাঠে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ তুলে তাঁকে দফায় দফায় মারধর করা হয়।
সন্ধ্যায় হানিফ সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে তাঁকে রাস্তায় ফেলে যান অপরাধীরা। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জের খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আবু হানিফ স্থানীয় একটি বাড়ির নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি তিনি বাগেরহাটের শরণখোলার আবুল কালামের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান রয়েছে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আসামিরাসহ তাঁদের কয়েকজন সহযোগী আবু হানিফের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যান। এরপর খানপুর জোড়া ট্যাংকি এলাকায় দফায় দফায় মারধর করেন।
জানতে চাইলে নিহত ব্যক্তির বোন রাবেয়া বলেন, ‘দুপুরের দিকে হানিফ বাসায় শুয়ে ছিলেন। এলাকার কিছু ছেলে এসেই ভাইরে মারতে মারতে নিয়ে চলে যায়। আমাদের কোনো কথাই শোনেনি, কী কারণে মারতেছে তাও বলেনি। অনেক পরে বলতেছে সে (হানিফ) নাকি কোন বাচ্চারে ধর্ষণ করতে চাইছে। কিন্তু কোন মেয়ে-কবে, তার কিছুই আমরা জানি না।’
নিহত ব্যক্তির ভগ্নিপতি মো. ইব্রাহিম বলেন, ‘শুরু থেকে আমি ছিলাম না। আমি ছিলাম ডিউটিতে। দুপুরে আমাকে ফোন দিয়ে জানায়, এলাকার কিছু যুবক ছেলে বাসায় ঝামেলা করতেছে। ফোন পাইয়া আমি বাড়িতে আসি। বাসায় আসার পর ওই ছেলেরা আমাকে ধইরা খানপুর জোড়া টাংকির মাঠে নিয়ে আসে। তখন দেখি, আমার সম্বন্ধীর (হানিফ) ভেতরে বসাইয়া রাখছে। ১০-১২ জন যুবক পোলাপান ছিল। তাদের মধ্যে পাশের বাড়ির অভি নামের স্থানীয় একজনকে চিনেছি। সন্ধ্যায় হানিফ ভাইরে অটোতে তুলে কোথায় যেন নিয়ে চলে যায়। অনেক পরে আমরা তাঁরে হাসপাতালে পাই।’

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বাসা থেকে তুলে নিয়ে নারায়ণগঞ্জের খানপুরে আবু হানিফ (৩০) নামের যুবককে হত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন কুমিল্লার মুরাদনগরের সায়েস্তারা গ্রামের ফরচান মিয়ার ছেলে বাহার (৩৬) ও তাঁর ভাই সাইদুল ইসলাম (২৫), নারায়ণগঞ্জ শহরের মেট্রোহল এলাকার শফিকুর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান জিতু (২৯)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখে জড়িত অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
এ দিকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বাসা থেকে তুলে নিয়ে নিরাপত্তাকর্মী আবু হানিফকে হত্যাকাণ্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
৬৫ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, একটি খোলা জায়গায় হানিফকে মাটিতে ফেলে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করছেন কয়েকজন। অন্তত ৫-৭ জনের ওই দল দফায় দফায় তাঁকে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
তথ্যমতে, গত সোমবার দুপুরে আবু হানিফকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে শহরের খানপুর জোড়া ট্যাংকি মাঠে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ তুলে তাঁকে দফায় দফায় মারধর করা হয়।
সন্ধ্যায় হানিফ সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে তাঁকে রাস্তায় ফেলে যান অপরাধীরা। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জের খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আবু হানিফ স্থানীয় একটি বাড়ির নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি তিনি বাগেরহাটের শরণখোলার আবুল কালামের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান রয়েছে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আসামিরাসহ তাঁদের কয়েকজন সহযোগী আবু হানিফের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যান। এরপর খানপুর জোড়া ট্যাংকি এলাকায় দফায় দফায় মারধর করেন।
জানতে চাইলে নিহত ব্যক্তির বোন রাবেয়া বলেন, ‘দুপুরের দিকে হানিফ বাসায় শুয়ে ছিলেন। এলাকার কিছু ছেলে এসেই ভাইরে মারতে মারতে নিয়ে চলে যায়। আমাদের কোনো কথাই শোনেনি, কী কারণে মারতেছে তাও বলেনি। অনেক পরে বলতেছে সে (হানিফ) নাকি কোন বাচ্চারে ধর্ষণ করতে চাইছে। কিন্তু কোন মেয়ে-কবে, তার কিছুই আমরা জানি না।’
নিহত ব্যক্তির ভগ্নিপতি মো. ইব্রাহিম বলেন, ‘শুরু থেকে আমি ছিলাম না। আমি ছিলাম ডিউটিতে। দুপুরে আমাকে ফোন দিয়ে জানায়, এলাকার কিছু যুবক ছেলে বাসায় ঝামেলা করতেছে। ফোন পাইয়া আমি বাড়িতে আসি। বাসায় আসার পর ওই ছেলেরা আমাকে ধইরা খানপুর জোড়া টাংকির মাঠে নিয়ে আসে। তখন দেখি, আমার সম্বন্ধীর (হানিফ) ভেতরে বসাইয়া রাখছে। ১০-১২ জন যুবক পোলাপান ছিল। তাদের মধ্যে পাশের বাড়ির অভি নামের স্থানীয় একজনকে চিনেছি। সন্ধ্যায় হানিফ ভাইরে অটোতে তুলে কোথায় যেন নিয়ে চলে যায়। অনেক পরে আমরা তাঁরে হাসপাতালে পাই।’

কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা
৩০ জুলাই ২০২৩
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
৮ মিনিট আগে
চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানির মামলায় মামার পক্ষে যশোরের আদালতে হাজিরা দেন ভাগনে। আদালতে জেরার উত্তরও দেন তিনি। শেষে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত আসামিকে (ভাগনে) কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে আসামি নিয়ে প্রিজন ভ্যান কারাফটকে গেলে নাম-ঠিকানা যাচাই-বাছাইকালে বেরিয়ে আসে আসল পরিচয়।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের সঙ্গে সুপারি পাচারকারীদের ‘সংঘর্ষের’ খবর পাওয়া গেছে। এতে আলমাস উদ্দিন (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানির মামলায় মামার পক্ষে যশোরের আদালতে হাজিরা দেন ভাগনে। আদালতে জেরার উত্তরও দেন তিনি। শেষে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত আসামিকে (ভাগনে) কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে আসামি নিয়ে প্রিজন ভ্যান কারাফটকে গেলে নাম-ঠিকানা যাচাই-বাছাইকালে বেরিয়ে আসে আসল পরিচয়।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে।
কারা কর্তৃপক্ষ বলছে, আসামি হাসানের পক্ষে কারাগারে যাওয়া ভাগনে মো. শামীম আহম্মেদ (২৭) যশোর সদর উপজেলা ভেকুটিয়া গ্রামের জামশেদ আলীর ছেলে। আর হাসান বড় ভেকুটিয়া গ্রামের মন্টুর ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের ভারপ্রাপ্ত জেলার আবিদ আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন আদালতের নির্দেশে শামীমের বিরুদ্ধে মামলা করা ও মূল আসামি হাসানের নামে পরোয়ানা জারি হবে। তবে বিষয়টি তদন্তাধীন বলে এর বেশি জানাতে চাননি তিনি।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৮ নভেম্বর সদরের ভেকুটিয়া এলাকার বাসিন্দা রাকিবুল ইসলামের বাড়িতে চাঁদাবাজি করতে আসেন স্থানীয় নিশানুর রহমান অন্তরের নেতৃত্বে সাত থেকে আটজন। এ সময় রাকিবুলের কাছে পাঁচ লাখ চাঁদা দাবি করেন। একপর্যায়ে তাঁদের ওপর হামলা ও রাকিবুলের স্ত্রীর শ্লীলতাহানি ঘটে। এ সময় তাঁরা নগদ ও বিকাশে ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান।
পরদিন ভুক্তভোগী রাকিবুল চাঁদাবাজি, শ্লীলতাহানি ও হামলার অভিযোগে সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। মামলার ৫ নম্বর আসামি হাসান। বিভিন্ন সময়ে আসামিরা আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিনে রয়েছেন।
গতকাল দুপুরে যশোরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতে আসামিরা হাজিরা দিতে আসেন। আসামি হাসানের পক্ষে তিন থেকে চারবার আদালতে হাজিরাও দেন ভাগনে শামীম। এদিন (২১ অক্টোবর) শামীম আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আদালতের বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ফলে আসামি হাসানের পরিবর্তে কারাগারে পাঠানো হয় শামীমকে।
প্রিজন ভ্যানে আসামি কারাগারে যাওয়ার পর আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং আসামির নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা যাচাইয়ের সময় শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁর কথাবার্তা অসংলগ্ন হওয়ায় সন্দেহের সৃষ্টি হয়। ফলে কারাগারের সিস্টেমের মাধ্যমে তাঁর ফিঙ্গার প্রিন্টে প্রকৃত নাম মো. শামীম আহম্মেদ শনাক্ত হয়।
সূত্রে আরও জানা গেছে, আসামি হাসানের পরিবর্তে কারাগারে যাওয়া শামীম জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন হাসান তাঁর আপন ছোট মামা। মামার পরিবর্তে তিনি তিন থেকে চারবার আদালতে হাজিরাও দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষ প্রতিবেদন আকারে আদালতে পাঠিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সাবেরুল হক সাবুর মোবাইল ফোনে কয়েক দফা যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী সাজ্জাদ ফোস্তফা রাজা বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। অনেক সময় মুহুরিদের ম্যানেজ করে আসামির পক্ষে কেউ হাজিরা দিয়ে সহায়তা করতে পারে। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি। কীভাবে এটি হলো।’

চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানির মামলায় মামার পক্ষে যশোরের আদালতে হাজিরা দেন ভাগনে। আদালতে জেরার উত্তরও দেন তিনি। শেষে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত আসামিকে (ভাগনে) কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে আসামি নিয়ে প্রিজন ভ্যান কারাফটকে গেলে নাম-ঠিকানা যাচাই-বাছাইকালে বেরিয়ে আসে আসল পরিচয়।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে।
কারা কর্তৃপক্ষ বলছে, আসামি হাসানের পক্ষে কারাগারে যাওয়া ভাগনে মো. শামীম আহম্মেদ (২৭) যশোর সদর উপজেলা ভেকুটিয়া গ্রামের জামশেদ আলীর ছেলে। আর হাসান বড় ভেকুটিয়া গ্রামের মন্টুর ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের ভারপ্রাপ্ত জেলার আবিদ আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন আদালতের নির্দেশে শামীমের বিরুদ্ধে মামলা করা ও মূল আসামি হাসানের নামে পরোয়ানা জারি হবে। তবে বিষয়টি তদন্তাধীন বলে এর বেশি জানাতে চাননি তিনি।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৮ নভেম্বর সদরের ভেকুটিয়া এলাকার বাসিন্দা রাকিবুল ইসলামের বাড়িতে চাঁদাবাজি করতে আসেন স্থানীয় নিশানুর রহমান অন্তরের নেতৃত্বে সাত থেকে আটজন। এ সময় রাকিবুলের কাছে পাঁচ লাখ চাঁদা দাবি করেন। একপর্যায়ে তাঁদের ওপর হামলা ও রাকিবুলের স্ত্রীর শ্লীলতাহানি ঘটে। এ সময় তাঁরা নগদ ও বিকাশে ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান।
পরদিন ভুক্তভোগী রাকিবুল চাঁদাবাজি, শ্লীলতাহানি ও হামলার অভিযোগে সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। মামলার ৫ নম্বর আসামি হাসান। বিভিন্ন সময়ে আসামিরা আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিনে রয়েছেন।
গতকাল দুপুরে যশোরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতে আসামিরা হাজিরা দিতে আসেন। আসামি হাসানের পক্ষে তিন থেকে চারবার আদালতে হাজিরাও দেন ভাগনে শামীম। এদিন (২১ অক্টোবর) শামীম আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আদালতের বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ফলে আসামি হাসানের পরিবর্তে কারাগারে পাঠানো হয় শামীমকে।
প্রিজন ভ্যানে আসামি কারাগারে যাওয়ার পর আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং আসামির নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা যাচাইয়ের সময় শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁর কথাবার্তা অসংলগ্ন হওয়ায় সন্দেহের সৃষ্টি হয়। ফলে কারাগারের সিস্টেমের মাধ্যমে তাঁর ফিঙ্গার প্রিন্টে প্রকৃত নাম মো. শামীম আহম্মেদ শনাক্ত হয়।
সূত্রে আরও জানা গেছে, আসামি হাসানের পরিবর্তে কারাগারে যাওয়া শামীম জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন হাসান তাঁর আপন ছোট মামা। মামার পরিবর্তে তিনি তিন থেকে চারবার আদালতে হাজিরাও দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষ প্রতিবেদন আকারে আদালতে পাঠিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সাবেরুল হক সাবুর মোবাইল ফোনে কয়েক দফা যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী সাজ্জাদ ফোস্তফা রাজা বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। অনেক সময় মুহুরিদের ম্যানেজ করে আসামির পক্ষে কেউ হাজিরা দিয়ে সহায়তা করতে পারে। বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি। কীভাবে এটি হলো।’

কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা
৩০ জুলাই ২০২৩
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
৮ মিনিট আগে
ভিডিওতে দেখা যায়, একটি খোলা জায়গায় হানিফকে মাটিতে ফেলে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করছেন কয়েকজন। অন্তত ৫-৭ জনের ওই দল দফায় দফায় তাঁকে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
১ ঘণ্টা আগে
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের সঙ্গে সুপারি পাচারকারীদের ‘সংঘর্ষের’ খবর পাওয়া গেছে। এতে আলমাস উদ্দিন (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের সঙ্গে সুপারি পাচারকারীদের ‘সংঘর্ষের’ খবর পাওয়া গেছে। এতে আলমাস উদ্দিন (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে জৈন্তাপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী চারিকাটা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বালিদাড়া কান্দির মুখ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আলমাস উপজেলার চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিজিবি সদস্যদের গুলিতে আলমাস মারা গেছেন। পুলিশ গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে জানিয়ে জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাশার মো. বদরুজ্জামান বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরে তিনটি গুলির আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
তবে বিজিবি তাদের ওপর হামলা ও একজন বিজিবি সদস্য আহত হওয়ার কথা জানালেও ওই যুবকের মৃত্যু নিয়ে কোনো বক্তব্য দেয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্য, আজ সকাল ১০টার দিকে বিজিবির জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের অধীন সুইরঘাট বিওপির চারজন সদস্য দুটি মোটরসাইকেলে টহল দিচ্ছিলেন। এ সময় জৈন্তাপুরের সীমান্তবর্তী বালিদাড়া কান্দিরমুখ মসজিদের দক্ষিণে তাজ উদ্দিনের বাড়ির পাশে চতুল-লালাখাল সড়কের ওপর পিকআপে করে দেশীয় সুপারি নিয়ে যাওয়ার সময় গুলি চালানো হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আলমাস উদ্দিন নিহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, কান্দিরমুখে মসজিদের কাছে এলে বিজিবিকে দেখতে পেয়ে গাড়ি (পিকআপ) ঘুরিয়ে বাজারের দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন আলমাসসহ অন্যরা। তখন বিজিবি তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি করে। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য সামসুজ্জামান সেলিমের জিম্মায় জব্দ সুপারি রেখে গেছে বিজিবি।
এ ঘটনায় বিজিবির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার সকাল ১০টার দিকে সুরাইঘাট বিওপির একটি টহল দল জৈন্তাপুরের চারিকাটা ইউনিয়নের ভিত্তিখলা সীমান্ত এলাকায় চোরাচালানবিরোধী অভিযানে যায়। অভিযানের সময় টহল দল একটি অবৈধ পণ্যবাহী পিকআপ আটক করলে অজ্ঞাতনামা একদল সশস্ত্র চোরাকারবারি দেশীয় ধারালো অস্ত্র, দা, বল্লম, লাঠিসোঁটাসহ টহল দলের ওপর আকস্মিক হামলা করে জব্দ করা মালপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় সরকারি সম্পদ অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং টহল দলের সদস্যদের জানমাল রক্ষার্থে বিজিবি সদস্যরা নিরুপায় হয়ে ৪-৫ রাউন্ড ফাঁকা ফায়ার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। হামলাকারীদের আক্রমণে বিজিবির এক সদস্য মারাত্মক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।’
তবে চারিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সুলতান করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটি পিকআপে দেশি সুপারি ছিল। বিডিআর (বিজিবি) ধাওয়া দিয়ে পিকআপে বেশ কয়েকটি গুলি করে। পিকআপের ওপরে থাকা একটা ছেলেকে ডিরেক্ট (সরাসরি) গুলি করে। গুলির আঘাতে ছেলেটা মারা গেছে। হাসপাতালে যাওয়ার পথে মারা যায়।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, নিহত ছেলেটি পিকআপশ্রমিক মানে চালকের সহকারী, চোরাকারবারি নয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল মো. জুবায়ের আনোয়ার বলেন, ‘আমাদের হেডকোয়ার্টার্সে তথ্য পাঠানো হয়েছে, সেখান থেকে মেসেজ এলে আপনাদের জানানো হবে। এর বাইরে এখন কিছু বলতে পারব না।’
জৈন্তাপুর থানার ওসি আবুল বাশার মো. বদরুজ্জামান বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে আমরা লাশ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। নিহত ব্যক্তির শরীরে তিনটি গুলির আঘাত পাওয়া গেছে।’
বিজিবির গুলিতে নিহতের অভিযোগ প্রশ্নে ওসি বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা দাবি করেছেন, বিজিবির গুলিতে আলমাস মিয়া মারা গেছেন।’
তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ তাঁদের কাছে কোনো অভিযোগ করতে আসেনি বলে জানান ওসি।

সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের সঙ্গে সুপারি পাচারকারীদের ‘সংঘর্ষের’ খবর পাওয়া গেছে। এতে আলমাস উদ্দিন (২৩) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে জৈন্তাপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী চারিকাটা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বালিদাড়া কান্দির মুখ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আলমাস উপজেলার চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিজিবি সদস্যদের গুলিতে আলমাস মারা গেছেন। পুলিশ গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে জানিয়ে জৈন্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাশার মো. বদরুজ্জামান বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরে তিনটি গুলির আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
তবে বিজিবি তাদের ওপর হামলা ও একজন বিজিবি সদস্য আহত হওয়ার কথা জানালেও ওই যুবকের মৃত্যু নিয়ে কোনো বক্তব্য দেয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্য, আজ সকাল ১০টার দিকে বিজিবির জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের অধীন সুইরঘাট বিওপির চারজন সদস্য দুটি মোটরসাইকেলে টহল দিচ্ছিলেন। এ সময় জৈন্তাপুরের সীমান্তবর্তী বালিদাড়া কান্দিরমুখ মসজিদের দক্ষিণে তাজ উদ্দিনের বাড়ির পাশে চতুল-লালাখাল সড়কের ওপর পিকআপে করে দেশীয় সুপারি নিয়ে যাওয়ার সময় গুলি চালানো হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আলমাস উদ্দিন নিহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, কান্দিরমুখে মসজিদের কাছে এলে বিজিবিকে দেখতে পেয়ে গাড়ি (পিকআপ) ঘুরিয়ে বাজারের দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন আলমাসসহ অন্যরা। তখন বিজিবি তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি করে। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য সামসুজ্জামান সেলিমের জিম্মায় জব্দ সুপারি রেখে গেছে বিজিবি।
এ ঘটনায় বিজিবির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার সকাল ১০টার দিকে সুরাইঘাট বিওপির একটি টহল দল জৈন্তাপুরের চারিকাটা ইউনিয়নের ভিত্তিখলা সীমান্ত এলাকায় চোরাচালানবিরোধী অভিযানে যায়। অভিযানের সময় টহল দল একটি অবৈধ পণ্যবাহী পিকআপ আটক করলে অজ্ঞাতনামা একদল সশস্ত্র চোরাকারবারি দেশীয় ধারালো অস্ত্র, দা, বল্লম, লাঠিসোঁটাসহ টহল দলের ওপর আকস্মিক হামলা করে জব্দ করা মালপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় সরকারি সম্পদ অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং টহল দলের সদস্যদের জানমাল রক্ষার্থে বিজিবি সদস্যরা নিরুপায় হয়ে ৪-৫ রাউন্ড ফাঁকা ফায়ার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। হামলাকারীদের আক্রমণে বিজিবির এক সদস্য মারাত্মক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।’
তবে চারিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সুলতান করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটি পিকআপে দেশি সুপারি ছিল। বিডিআর (বিজিবি) ধাওয়া দিয়ে পিকআপে বেশ কয়েকটি গুলি করে। পিকআপের ওপরে থাকা একটা ছেলেকে ডিরেক্ট (সরাসরি) গুলি করে। গুলির আঘাতে ছেলেটা মারা গেছে। হাসপাতালে যাওয়ার পথে মারা যায়।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, নিহত ছেলেটি পিকআপশ্রমিক মানে চালকের সহকারী, চোরাকারবারি নয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল মো. জুবায়ের আনোয়ার বলেন, ‘আমাদের হেডকোয়ার্টার্সে তথ্য পাঠানো হয়েছে, সেখান থেকে মেসেজ এলে আপনাদের জানানো হবে। এর বাইরে এখন কিছু বলতে পারব না।’
জৈন্তাপুর থানার ওসি আবুল বাশার মো. বদরুজ্জামান বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে আমরা লাশ সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। নিহত ব্যক্তির শরীরে তিনটি গুলির আঘাত পাওয়া গেছে।’
বিজিবির গুলিতে নিহতের অভিযোগ প্রশ্নে ওসি বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা দাবি করেছেন, বিজিবির গুলিতে আলমাস মিয়া মারা গেছেন।’
তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ তাঁদের কাছে কোনো অভিযোগ করতে আসেনি বলে জানান ওসি।

কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা
৩০ জুলাই ২০২৩
চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানা চত্বরে পুলিশকে আক্রমণ ও পুলিশি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মো. রায়হান (২৬) নামের এক শিবির নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার এসআই রুপন নাথ।
৮ মিনিট আগে
ভিডিওতে দেখা যায়, একটি খোলা জায়গায় হানিফকে মাটিতে ফেলে বারবার ইট দিয়ে আঘাত করছেন কয়েকজন। অন্তত ৫-৭ জনের ওই দল দফায় দফায় তাঁকে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদাবাজি ও শ্লীলতাহানির মামলায় মামার পক্ষে যশোরের আদালতে হাজিরা দেন ভাগনে। আদালতে জেরার উত্তরও দেন তিনি। শেষে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত আসামিকে (ভাগনে) কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে আসামি নিয়ে প্রিজন ভ্যান কারাফটকে গেলে নাম-ঠিকানা যাচাই-বাছাইকালে বেরিয়ে আসে আসল পরিচয়।
১ ঘণ্টা আগে