কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে দাদনের টাকার জন্য বিলকিস বেগম (৪০) নামের এক ইটভাটাশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা মো. নূর আলমকে (২৮) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানী ঢাকা থেকে র্যাবের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার নূর আলম করিমগঞ্জ উপজেলার গুণধর ইউনিয়নের ইন্দাচুল্লি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গুণধর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। নিহত বিলকিস বেগম একই গ্রামের বাসিন্দা ইটভাটাশ্রমিক আব্দুল করিমের স্ত্রী। নূর আলমকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম এম সবুজ রানা আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বরাত দিয়ে কোম্পানি কমান্ডার জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম এম সবুজ রানা বলেন, বিলকিসের স্বামী করিম গত বছর সুজনের কাছ থেকে ৮০ হাজার টাকা দাদন নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন তিনি। বাকি ৬০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে পারছিলেন না। এ টাকার জন্য গত ৬ আগস্ট দুপুরে আব্দুল করিমের বাড়ি যান সুজনের ভাই নূরে আলম।
তিনি বলেন, এ সময় আব্দুল করিম বাড়ি ছিলেন না। পাওনা টাকা নিয়ে বিলকিসের সঙ্গে নূরে আলমের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বিলকিসের চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে ঘর থেকে বের করে বাড়ির সামনের রাস্তায় নিয়ে যান তিনি। সেখানে বেধড়ক মারধর করা হলে বিলকিস জ্ঞান হারান। পরে বিলকিসের ছেলে মাসুম মিয়া হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনাটি গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সবুজ রানা বলেন, এ ঘটনায় ৬ আগস্ট রাতে নিহতের ছেলে মাসুম মিয়া বাদী হয়ে করিমগঞ্জ থানায় সুজন মিয়া (৩৫) ও নূর আলমের (২৮) নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও তিন-চারজনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলা করেন। মামলার পর সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কিন্তু অভিযুক্ত নূর আলম গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে অভিযুক্ত আসামির অবস্থান নিশ্চিত করে র্যাব গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানী ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেট এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে রাতেই তাঁকে করিমগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে করিমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামি নূর আলমকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে দাদনের টাকার জন্য বিলকিস বেগম (৪০) নামের এক ইটভাটাশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা মো. নূর আলমকে (২৮) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানী ঢাকা থেকে র্যাবের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার নূর আলম করিমগঞ্জ উপজেলার গুণধর ইউনিয়নের ইন্দাচুল্লি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গুণধর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। নিহত বিলকিস বেগম একই গ্রামের বাসিন্দা ইটভাটাশ্রমিক আব্দুল করিমের স্ত্রী। নূর আলমকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম এম সবুজ রানা আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বরাত দিয়ে কোম্পানি কমান্ডার জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম এম সবুজ রানা বলেন, বিলকিসের স্বামী করিম গত বছর সুজনের কাছ থেকে ৮০ হাজার টাকা দাদন নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ২০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন তিনি। বাকি ৬০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে পারছিলেন না। এ টাকার জন্য গত ৬ আগস্ট দুপুরে আব্দুল করিমের বাড়ি যান সুজনের ভাই নূরে আলম।
তিনি বলেন, এ সময় আব্দুল করিম বাড়ি ছিলেন না। পাওনা টাকা নিয়ে বিলকিসের সঙ্গে নূরে আলমের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বিলকিসের চুলের মুঠি ধরে টেনেহিঁচড়ে ঘর থেকে বের করে বাড়ির সামনের রাস্তায় নিয়ে যান তিনি। সেখানে বেধড়ক মারধর করা হলে বিলকিস জ্ঞান হারান। পরে বিলকিসের ছেলে মাসুম মিয়া হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনাটি গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সবুজ রানা বলেন, এ ঘটনায় ৬ আগস্ট রাতে নিহতের ছেলে মাসুম মিয়া বাদী হয়ে করিমগঞ্জ থানায় সুজন মিয়া (৩৫) ও নূর আলমের (২৮) নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও তিন-চারজনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলা করেন। মামলার পর সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কিন্তু অভিযুক্ত নূর আলম গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে অভিযুক্ত আসামির অবস্থান নিশ্চিত করে র্যাব গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানী ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেট এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে রাতেই তাঁকে করিমগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে করিমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামি নূর আলমকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে