খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় কিশোর ইয়াছিন ওরফে শুভ হত্যার দায়ে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁদের প্রত্যেককে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জরিমানার অর্থ ক্ষতিপূরণ বাবদ নিহত কিশোরের পরিবারকে দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এ ছাড়া অপর তিন আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. শরীফ হোসেন হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী গণেশ কুমার দাস।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন খালিশপুর থানাধীন রায়েরমহল উত্তরপাড়ার বাসিন্দা শেখ শামসুর রহমানের ছেলে ইসরাফিল ও সোনাডাঙ্গা থানার আন্দিরঘাট এলাকার বাসিন্দা শামসু শেখের ছেলে মিঠু।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রায়েরমহল এলাকার বাসিন্দা আ. ছাত্তার মুন্সির ছেলে মো. আরেফিন মুন্সি, একই এলাকার বাসিন্দা নুর মোহাম্মাদ নুরুর ছেলে আবুল কালাম আজাদ ওরফে ডিবি কালাম ও আ. ওহাব শেখের ছেলে মিরাজ।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, খালিশপুর থানাধীন বয়রা রায়েরমহল উত্তরপাড়া এলাকার বাসিন্দা শেখ শামসুর রহমানের বাড়িতে মাসিক এক হাজার টাকা চুক্তিতে কাজ করত ইয়াছিন ওরফে শুভ। ওই বাড়ির কাউকে কিছু না জানিয়ে শুভ ২০১০ সালের ৩১ জানুয়ারি বের হয়ে যায়। পরে সে তার চাচা মো. কাওছার শেখের বাড়িতে চলে যায়। রাতে সেখানে খাওয়াদাওয়ার পর ঘুমিয়ে থাকে। পরদিন সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সে চাচার বাড়ি থেকে বের হলে আন্দিরঘাটস্থ শামসুল হকের ছেলে মিঠু ভ্যান চুরি করার অপরাধে চড়-থাপ্পড় মেরে শুভকে আটকে রেখে মোবাইল করে ইসরাফিলকে বয়রায় আসতে বলেন।
এরপর ইসরাফিল ও কালাম শুভকে মারধর করে মোটরসাইকেলযোগে ডুমুরিয়ায় ঘেরের দিকে নিয়ে যান। পরে শুভর মা বিষয়টি বয়রায় মিঠুর কাছে জানতে পারেন, তাঁর ছেলেকে মোটরসাইকেলযোগে ইসরাফিল ও কালাম ধরে নিয়ে গেছে।
ঘেরে নিয়ে গিয়ে শুভর ভ্রু, মাথার চুল ও গোঁফ কেটে দেন ইসরাফিল। পরে সেখান থেকে বাড়ি নিয়ে গিয়ে শিকল দিয়ে খেজুরগাছের সঙ্গে শুভকে বেঁধে রাখা হয়। শীতের রাতে বাইরে বেঁধে রাখার কারণে শুভ অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন শুভর মাকে খবর দিয়ে ঘটনাস্থলে আসতে বলেন ইসরাফিল। পরে মা নিলুফার কাছে দু শ টাকা ধরিয়ে দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলা হয়। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা ১১টার দিকে শুভর মৃত্যু হয়।
২ ফেব্রুয়ারি এ ঘটনায় মৃত শুভর চাচা বাদী হয়ে খালিশপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। একই বছরের ৯ আগস্ট তদন্ত কর্মকর্তা খালিশপুর থানার এসআই আলতাফ হোসেন পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
খুলনায় কিশোর ইয়াছিন ওরফে শুভ হত্যার দায়ে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁদের প্রত্যেককে ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জরিমানার অর্থ ক্ষতিপূরণ বাবদ নিহত কিশোরের পরিবারকে দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
এ ছাড়া অপর তিন আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. শরীফ হোসেন হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী গণেশ কুমার দাস।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন খালিশপুর থানাধীন রায়েরমহল উত্তরপাড়ার বাসিন্দা শেখ শামসুর রহমানের ছেলে ইসরাফিল ও সোনাডাঙ্গা থানার আন্দিরঘাট এলাকার বাসিন্দা শামসু শেখের ছেলে মিঠু।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রায়েরমহল এলাকার বাসিন্দা আ. ছাত্তার মুন্সির ছেলে মো. আরেফিন মুন্সি, একই এলাকার বাসিন্দা নুর মোহাম্মাদ নুরুর ছেলে আবুল কালাম আজাদ ওরফে ডিবি কালাম ও আ. ওহাব শেখের ছেলে মিরাজ।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, খালিশপুর থানাধীন বয়রা রায়েরমহল উত্তরপাড়া এলাকার বাসিন্দা শেখ শামসুর রহমানের বাড়িতে মাসিক এক হাজার টাকা চুক্তিতে কাজ করত ইয়াছিন ওরফে শুভ। ওই বাড়ির কাউকে কিছু না জানিয়ে শুভ ২০১০ সালের ৩১ জানুয়ারি বের হয়ে যায়। পরে সে তার চাচা মো. কাওছার শেখের বাড়িতে চলে যায়। রাতে সেখানে খাওয়াদাওয়ার পর ঘুমিয়ে থাকে। পরদিন সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সে চাচার বাড়ি থেকে বের হলে আন্দিরঘাটস্থ শামসুল হকের ছেলে মিঠু ভ্যান চুরি করার অপরাধে চড়-থাপ্পড় মেরে শুভকে আটকে রেখে মোবাইল করে ইসরাফিলকে বয়রায় আসতে বলেন।
এরপর ইসরাফিল ও কালাম শুভকে মারধর করে মোটরসাইকেলযোগে ডুমুরিয়ায় ঘেরের দিকে নিয়ে যান। পরে শুভর মা বিষয়টি বয়রায় মিঠুর কাছে জানতে পারেন, তাঁর ছেলেকে মোটরসাইকেলযোগে ইসরাফিল ও কালাম ধরে নিয়ে গেছে।
ঘেরে নিয়ে গিয়ে শুভর ভ্রু, মাথার চুল ও গোঁফ কেটে দেন ইসরাফিল। পরে সেখান থেকে বাড়ি নিয়ে গিয়ে শিকল দিয়ে খেজুরগাছের সঙ্গে শুভকে বেঁধে রাখা হয়। শীতের রাতে বাইরে বেঁধে রাখার কারণে শুভ অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন শুভর মাকে খবর দিয়ে ঘটনাস্থলে আসতে বলেন ইসরাফিল। পরে মা নিলুফার কাছে দু শ টাকা ধরিয়ে দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলা হয়। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা ১১টার দিকে শুভর মৃত্যু হয়।
২ ফেব্রুয়ারি এ ঘটনায় মৃত শুভর চাচা বাদী হয়ে খালিশপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। একই বছরের ৯ আগস্ট তদন্ত কর্মকর্তা খালিশপুর থানার এসআই আলতাফ হোসেন পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী এলাকায় পরিবেশ ধ্বংসকারী অবৈধ পলিথিনের বিরুদ্ধে এক বিশেষ টাস্কফোর্স অভিযান চালানো হয়েছে। এ সময় দুটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে মোট তিন হাজার কেজি অবৈধ পলিথিন জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত ২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে এবার ১১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থীই পাস করতে পারেনি। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এ প্রতিষ্ঠানগুলোর সব শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হওয়ায় সমালোচনার ঝড় বইছে। আজ বৃহস্পতিবার...
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনাজ খাতুন ১২ দিন কারাবরণের পরে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেযশোর বোর্ডের অধীনে কুষ্টিয়ায় একটি কেন্দ্রে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ করার ঘটনা ঘটেছে। এরপর তড়িঘড়ি করে সেই প্রশ্ন প্রত্যাহার করে নির্ধারিত প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে ওই কেন্দ্রের সচিব কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে