খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। তবে এমন অভিযোগের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার মোড় বদলে গেছে। ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) থেকে ধর্ষণের অভিযোগকারী ওই তরুণীকে এজাজ আহমেদের লোকজন তুলে নেওয়ার পর তিনি এখন বলছেন, তাঁকে ধর্ষণ বা অপহরণের ঘটনা ঘটেনি। তাঁর পরিবারও কোনো মামলা করবে না বলে পুলিশের কাছে মুচলেকা দিয়ে বাড়ি ফিরেছে।
এদিকে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ঘটনায় জড়িত এজাজ আহমেদের চাচাতো ভাই রুদাঘরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী তৌহিদুজ্জামানকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। মেয়েটি পুরো ঘটনা অস্বীকার করায় এলাকায় এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
গুঞ্জন উঠেছে, ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর দুই পক্ষের মধ্যে ‘সমঝোতা’ হওয়ায় পরিবারটি এখন ঘটনাটি চেপে যাচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়ার ছয় ঘণ্টা পর সেই মাইক্রোবাসে করেই খুলনা সোনাডাঙ্গা থানায় হাজির হয়েছিলেন ধর্ষণের অভিযোগ করা সেই তরুণী ও তাঁর মা।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের পর গণমাধ্যমের কাছে ওই তরুণী দাবি করেন, তাঁকে ধর্ষণ বা অপহরণ করা হয়নি। কোনো অভিযোগ না থাকায়, পুলিশ সবাইকে ছেড়ে দিয়েছে। রাত ১২টায় ডুমুরিয়ার নিজ বাড়িতে ফিরে গেছেন তাঁরা।
এর আগে শনিবার রাতে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন ওই তরুণী। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাঁকে অনেক দিন ধরে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ ছিল তাঁর। গত শনিবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ওই নারী নিজেই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি হন।
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হলে হাসপাতালের ওসিসির সামনে থেকে ফিল্মি স্টাইলে তরুণী ও তাঁর মাকে মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় ডুমুরিয়া উপজেলার রুদাঘরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী তৌহিদুজ্জামান। তিনি ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদের চাচাতো ভাই। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হলে তৎপর হয় পুলিশ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ একাধিক সূত্র জানিয়েছে, তুলে নেওয়ার পর ওই তরুণী ও তাঁর মাকে কেশবপুর উপজেলার তাঁদের এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত সাড়ে ১০টায় সেই মাইক্রোবাসে করে থানায় উপস্থিত হন তরুণী ও তাঁর মা। থানায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন।
জিজ্ঞাসাবাদের পর গণমাধ্যমের কাছে তরুণী জানান, তিনি ধর্ষণের শিকার হননি। তাঁর ভাই ও আরেক ব্যক্তি তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে ভর্তি করেছিলেন। গতকাল বিকেলে সেখান থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর তিনি গাড়িতে নিজেই রওনা দেন এবং যশোরের কেশবপুরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন। এরপর পুলিশ তাঁদের খবর দিলে তাঁরা থানায় আসেন।
কেন ওই দুজন (তুলে নেওয়া ব্যক্তি) তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি কোনো জবাব দেননি। নিজেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত দাবি করে অতিরিক্ত প্রশ্ন করলে ‘পাগল’ হয়ে যাবেন বলে জানান।
সোনাডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমিরুল ইসলাম জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ওই তরুণী জানিয়েছেন, ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদ তাঁকে ধর্ষণ করেননি। এ ছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর তাঁকে কেউ অপহরণও করেননি। নিজেই এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন।
আমিরুল ইসলাম আরও জানান, অপহরণের অভিযোগে আটক করা এজাজের চাচাতো ভাই গাজী তৌহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধেও ওই তরুণীর কোনো অভিযোগ নেই। সে কারণে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে এই ঘটনার পর থেকে তরুণীর ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ। অন্যদিকে, উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজও লোকচক্ষুর আড়ালে রয়েছেন। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ মানবাধিকবার বাস্তবায়ন সংস্থার সমন্বয়কারী আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ওই নারীকে আইনি সহায়তা দিতে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে গতকাল বিকেলে হাসপাতালের ওসিসিতে গিয়ে কথা বলি। তখন মেয়েটি শক্ত অবস্থানে ছিল এবং আইনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল। কিন্তু তাকে জিম্মি করে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। ওই তরুণী ও তার পরিবারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তাদের “ম্যানেজ” করেছে। এখন মেয়েটিকে জুডিশিয়াল হেফাজতে রেখে মানসিকভাবে তৈরি করতে হবে। তাহলে মেয়েটি আইনি লড়াই চালাতে সাহস ও শক্তি পাবে।’
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। তবে এমন অভিযোগের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার মোড় বদলে গেছে। ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) থেকে ধর্ষণের অভিযোগকারী ওই তরুণীকে এজাজ আহমেদের লোকজন তুলে নেওয়ার পর তিনি এখন বলছেন, তাঁকে ধর্ষণ বা অপহরণের ঘটনা ঘটেনি। তাঁর পরিবারও কোনো মামলা করবে না বলে পুলিশের কাছে মুচলেকা দিয়ে বাড়ি ফিরেছে।
এদিকে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ঘটনায় জড়িত এজাজ আহমেদের চাচাতো ভাই রুদাঘরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী তৌহিদুজ্জামানকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। মেয়েটি পুরো ঘটনা অস্বীকার করায় এলাকায় এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
গুঞ্জন উঠেছে, ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর দুই পক্ষের মধ্যে ‘সমঝোতা’ হওয়ায় পরিবারটি এখন ঘটনাটি চেপে যাচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়ার ছয় ঘণ্টা পর সেই মাইক্রোবাসে করেই খুলনা সোনাডাঙ্গা থানায় হাজির হয়েছিলেন ধর্ষণের অভিযোগ করা সেই তরুণী ও তাঁর মা।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের পর গণমাধ্যমের কাছে ওই তরুণী দাবি করেন, তাঁকে ধর্ষণ বা অপহরণ করা হয়নি। কোনো অভিযোগ না থাকায়, পুলিশ সবাইকে ছেড়ে দিয়েছে। রাত ১২টায় ডুমুরিয়ার নিজ বাড়িতে ফিরে গেছেন তাঁরা।
এর আগে শনিবার রাতে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেন ওই তরুণী। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাঁকে অনেক দিন ধরে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ ছিল তাঁর। গত শনিবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ওই নারী নিজেই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি হন।
গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হলে হাসপাতালের ওসিসির সামনে থেকে ফিল্মি স্টাইলে তরুণী ও তাঁর মাকে মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় ডুমুরিয়া উপজেলার রুদাঘরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী তৌহিদুজ্জামান। তিনি ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদের চাচাতো ভাই। এ ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হলে তৎপর হয় পুলিশ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ একাধিক সূত্র জানিয়েছে, তুলে নেওয়ার পর ওই তরুণী ও তাঁর মাকে কেশবপুর উপজেলার তাঁদের এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত সাড়ে ১০টায় সেই মাইক্রোবাসে করে থানায় উপস্থিত হন তরুণী ও তাঁর মা। থানায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন।
জিজ্ঞাসাবাদের পর গণমাধ্যমের কাছে তরুণী জানান, তিনি ধর্ষণের শিকার হননি। তাঁর ভাই ও আরেক ব্যক্তি তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে ভর্তি করেছিলেন। গতকাল বিকেলে সেখান থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর তিনি গাড়িতে নিজেই রওনা দেন এবং যশোরের কেশবপুরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন। এরপর পুলিশ তাঁদের খবর দিলে তাঁরা থানায় আসেন।
কেন ওই দুজন (তুলে নেওয়া ব্যক্তি) তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি কোনো জবাব দেননি। নিজেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত দাবি করে অতিরিক্ত প্রশ্ন করলে ‘পাগল’ হয়ে যাবেন বলে জানান।
সোনাডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমিরুল ইসলাম জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ওই তরুণী জানিয়েছেন, ডুমুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহমেদ তাঁকে ধর্ষণ করেননি। এ ছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর তাঁকে কেউ অপহরণও করেননি। নিজেই এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন।
আমিরুল ইসলাম আরও জানান, অপহরণের অভিযোগে আটক করা এজাজের চাচাতো ভাই গাজী তৌহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধেও ওই তরুণীর কোনো অভিযোগ নেই। সে কারণে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে এই ঘটনার পর থেকে তরুণীর ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ। অন্যদিকে, উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজও লোকচক্ষুর আড়ালে রয়েছেন। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ মানবাধিকবার বাস্তবায়ন সংস্থার সমন্বয়কারী আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ওই নারীকে আইনি সহায়তা দিতে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে গতকাল বিকেলে হাসপাতালের ওসিসিতে গিয়ে কথা বলি। তখন মেয়েটি শক্ত অবস্থানে ছিল এবং আইনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল। কিন্তু তাকে জিম্মি করে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। ওই তরুণী ও তার পরিবারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তাদের “ম্যানেজ” করেছে। এখন মেয়েটিকে জুডিশিয়াল হেফাজতে রেখে মানসিকভাবে তৈরি করতে হবে। তাহলে মেয়েটি আইনি লড়াই চালাতে সাহস ও শক্তি পাবে।’
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) পদ থেকে বদলি করা হয়েছিল শফিকুল ইসলামকে। তবে নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বরং ৬০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি করেছেন তিনি। বিএমডিএর বিএনপিপন্থী ও দীর্ঘ সময় বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ...
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণন প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ের জুনিয়র আইটি অফিসার হিসেবে ২০১২ সালের নভেম্বরে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান শহিদুর রহমান। এর পর থেকে প্রায় ১৫ বছর ধরে চাকরি করছেন তিনি। একই পদে শহিদুরের মতো চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়ে কর্মরত আছেন আরও ২৭ জন।
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার সরকারি শেখ মুজিবুর রহমান কলেজের দ্বিতল একাডেমিক ভবনের পলেস্তারা খসে বেরিয়ে গেছে রড। ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পাঠদানও বন্ধ। অথচ সেই ভবন এবং পাশের প্রশাসনিক ভবনের সংস্কারসহ বেশ কিছু মালামাল ক্রয়ের টেন্ডার আহ্বান করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর। কলেজটির প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবন-১ মেরামতের..
৪ ঘণ্টা আগেগত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে চলে গেলেও ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছেন ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আতঙ্ক হিসেবে পরিচিত মোখলেসুর রহমান সুমন (৩৬)। তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ নিজ এলাকার ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ। কিন্তু ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারছেন না।
৪ ঘণ্টা আগে