ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
প্রথমে সজনী খাতুন নিখোঁজ ছিলেন। এরপর হলো থানা–পুলিশ। পরিবারের লোকেরা এক অজ্ঞাত মরদেহকে সজনীর বলে শনাক্তও করলেন। স্বামীকে আটক করল পুলিশ। কিন্তু ময়নাতদন্তের পর মরদেহ এনে বাড়িতে রাখার পরই মোবাইলে এল ‘জীবিত’ সজনীর কল। তিনি জানালেন, মরেননি, বেঁচে আছেন! পরিবারসূত্রে জানা গেছে, ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন তিনি।
সজনী খাতুন (২৯) কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার তালবাড়িয়া রানাখড়িয়া কদমতলা এলাকার সিরাজুল হকের মেয়ে এবং ষোলদাগ গ্রামের লালন মিয়ার স্ত্রী। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সজনীর সঙ্গে লালনের বিয়ে হয় ১০ বছর আগে। তাঁদের এক ছেলে ও মেয়ে রয়েছে। মাঝে মধ্যে স্বামী লালন স্ত্রীকে নানাভাবে নির্যাতন করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। নির্যাতিত হয়ে সজনী ১৪ ফেব্রুয়ারি পালিয়ে বাবার বাড়ি চলে যায়। এরপর ১৭ ফেব্রুয়ারি লালন শ্বশুর বাড়ি গিয়ে স্ত্রীকে জোর করে আবার নিয়ে আসেন। এর পরদিন লালন মোবাইলে শাশুড়িকে জানান, ১৭ তারিখ থেকেই সজনীকে পাওয়া যাচ্ছে না। এরপর সজনীর পরিবারের সদস্যরা থানায় অভিযোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে থাকেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার বিকেলে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ১২ দাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে কলাবাগান থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার করে ভেড়ামারা থানা-পুলিশ। এদিকে সজনী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় সেদিন তাঁর বাবা–মা থানায় ডায়েরি করতে আসেন। এ সময় পুলিশ ওই এলাকা থেকে উদ্ধারকৃত মরদেহ সজনীর পরিবারকে দেখালে তাঁদের মেয়ে বলে নিশ্চিত করেন। তবে বিষয়টি মেনে নেননি স্বামী লালন।
সজনী খাতুনের খালাতো ভাই নুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সজনীকে তাঁর স্বামী নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর পাওয়া যায় সজনীর নিখোঁজ হওয়ার খবর। এরপর উদ্ধারকৃত মরদেহ সজনীর বলে শনাক্ত করেন খালা ও খালু। আজ রোববার সকালে ময়নাতদন্তের পর নিয়ে আসা মরদেহের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁরা। এ সময় মোবাইলে কল আসে। অপর প্রান্ত থেকে একজন নারী নিজেকে সজনী খাতুন বলে পরিচয় দেন। তাতে বিশ্বাস না হওয়ায় পরে ভিডিওকলে কথা বলে সজনীর বেঁচে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
নুর আলম আরও জানান, এ সময় সজনী ফোনে বলে উঠেছিলেন, ‘তুমি কি বলছো ভাই, আমি তো মরিনি, বেঁচে আছি। আমি এখন ঢাকায়। আমার ভালোবাসার একটি ছেলের হাত ধরে পালিয়ে এসেছি। ওরা আমাকে মারে নাই, ও লাশ আমার নয়। বিশ্বাস কর ভাই, আমি ঢাকায় আছি, বেঁচে আছি।’
এ বিষয়ে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান বলেন, সজনী জীবিত এবং ঢাকায় আছেন। তাঁর পরিবারের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলেছেন। উদ্ধারকৃত মরদেহ এখন অজ্ঞাত। সজনীর স্বামী লালনকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
প্রথমে সজনী খাতুন নিখোঁজ ছিলেন। এরপর হলো থানা–পুলিশ। পরিবারের লোকেরা এক অজ্ঞাত মরদেহকে সজনীর বলে শনাক্তও করলেন। স্বামীকে আটক করল পুলিশ। কিন্তু ময়নাতদন্তের পর মরদেহ এনে বাড়িতে রাখার পরই মোবাইলে এল ‘জীবিত’ সজনীর কল। তিনি জানালেন, মরেননি, বেঁচে আছেন! পরিবারসূত্রে জানা গেছে, ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন তিনি।
সজনী খাতুন (২৯) কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার তালবাড়িয়া রানাখড়িয়া কদমতলা এলাকার সিরাজুল হকের মেয়ে এবং ষোলদাগ গ্রামের লালন মিয়ার স্ত্রী। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সজনীর সঙ্গে লালনের বিয়ে হয় ১০ বছর আগে। তাঁদের এক ছেলে ও মেয়ে রয়েছে। মাঝে মধ্যে স্বামী লালন স্ত্রীকে নানাভাবে নির্যাতন করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। নির্যাতিত হয়ে সজনী ১৪ ফেব্রুয়ারি পালিয়ে বাবার বাড়ি চলে যায়। এরপর ১৭ ফেব্রুয়ারি লালন শ্বশুর বাড়ি গিয়ে স্ত্রীকে জোর করে আবার নিয়ে আসেন। এর পরদিন লালন মোবাইলে শাশুড়িকে জানান, ১৭ তারিখ থেকেই সজনীকে পাওয়া যাচ্ছে না। এরপর সজনীর পরিবারের সদস্যরা থানায় অভিযোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে থাকেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার বিকেলে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের ১২ দাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে কলাবাগান থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার করে ভেড়ামারা থানা-পুলিশ। এদিকে সজনী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় সেদিন তাঁর বাবা–মা থানায় ডায়েরি করতে আসেন। এ সময় পুলিশ ওই এলাকা থেকে উদ্ধারকৃত মরদেহ সজনীর পরিবারকে দেখালে তাঁদের মেয়ে বলে নিশ্চিত করেন। তবে বিষয়টি মেনে নেননি স্বামী লালন।
সজনী খাতুনের খালাতো ভাই নুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সজনীকে তাঁর স্বামী নিয়ে যাওয়ার দুই দিন পর পাওয়া যায় সজনীর নিখোঁজ হওয়ার খবর। এরপর উদ্ধারকৃত মরদেহ সজনীর বলে শনাক্ত করেন খালা ও খালু। আজ রোববার সকালে ময়নাতদন্তের পর নিয়ে আসা মরদেহের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁরা। এ সময় মোবাইলে কল আসে। অপর প্রান্ত থেকে একজন নারী নিজেকে সজনী খাতুন বলে পরিচয় দেন। তাতে বিশ্বাস না হওয়ায় পরে ভিডিওকলে কথা বলে সজনীর বেঁচে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
নুর আলম আরও জানান, এ সময় সজনী ফোনে বলে উঠেছিলেন, ‘তুমি কি বলছো ভাই, আমি তো মরিনি, বেঁচে আছি। আমি এখন ঢাকায়। আমার ভালোবাসার একটি ছেলের হাত ধরে পালিয়ে এসেছি। ওরা আমাকে মারে নাই, ও লাশ আমার নয়। বিশ্বাস কর ভাই, আমি ঢাকায় আছি, বেঁচে আছি।’
এ বিষয়ে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান বলেন, সজনী জীবিত এবং ঢাকায় আছেন। তাঁর পরিবারের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলেছেন। উদ্ধারকৃত মরদেহ এখন অজ্ঞাত। সজনীর স্বামী লালনকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার করিমপুর গ্রামের হাসিনা বেগম নামের এক বৃদ্ধা বেশ কিছুদিন ঠান্ডা জ্বরে ভুগছেন। এসেছেন ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রে। ডাক্তার তাঁকে দেখেশুনে কিছু ওষুধ কেনার পরামর্শ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠার পাঁচ বছর পরও বেসরকারি ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ গুরুত্বপূর্ণ একটি শর্ত পূরণ করতে পারেনি। আইনে ৫০ আসনের বিপরীতে ২৫০ শয্যার হাসপাতাল এবং শয্যার বিপরীতে ৭০ শতাংশ রোগী ভর্তি থাকার শর্ত থাকলেও এই মেডিকেল কলেজের হাসপাতাল ২০০ শয্যার এবং রোগী ভর্তির হার ১ শতাংশের কম।
৪ ঘণ্টা আগে