খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় মারধর করে থানায় সোপর্দ করা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাশকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এতে রূপসা থেকে শহরে ঢোকার পথ বন্ধ হয়ে গেছে। আজ বুধবার দুপুর থেকে বিক্ষোভ শুরু করে ছাত্র-জনতা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সুকান্ত সোনাডাঙ্গা থানায় কর্মরত ছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর ইস্টার্ন গেট এলাকায় সুকান্তকে মারধর করে থানা-পুলিশে সোপর্দ করা হয়। সুকান্তের বিরুদ্ধে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে।
খুলনার খান জাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবীর হোসেন বলেন, এসআই সুকান্তের বিরুদ্ধে খান জাহান আলী থানায় কোনো অভিযোগ নেই। নিরাপত্তার জন্য তাঁকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে তিনি চলে গেছেন।
তবে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, সুকান্তের নামে খুলনা সদর থানায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বর্তমানে তিনি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা থানায় কর্মরত রয়েছেন।
জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও খুলনা মহানগর জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র রুমি রহমান বলেন, ‘এসআই সুকান্তকে ছেড়ে দেওয়ার প্রতিবাদে আমরা বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমরা পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণ দাবিতে অবস্থান করছি। তিনি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলবে।’
বিক্ষোভকারী আরেক শিক্ষার্থী তসলিম হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা ছিল ছাত্রদের ওপর হামলাকারী ও একাধিক মামলার আসামি এসআই সুকান্তকে বিচারের আওতায় আনা হবে। কিন্তু তা না করে তাঁকে ছেড়ে দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা হয়েছে। পুলিশ কমিশনারের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান চলবে।’
এদিকে পুলিশ কমিশনারের অবরুদ্ধ থাকা নিয়ে জানতে চাইলে মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ খালেদী বলেন, ‘স্যার অফিস করছেন। পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আলোচনা করছি।’ কেএমপির আরেক উপপুলিশ কমিশনার সাকিুবুজ্জামান বলেন, ‘আমরা আইনগতভাবে বিষয়টি দেখছি।’
এদিকে জানতে চাইলে কেএমপির পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দার জানান, এসআই সুকান্তসহ সারা দেশে অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত চলছে। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্তে অভিযোগ পাওয়া গেলে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করা হবে। তা ছাড়া এসআই সুকান্ত তো নজরদারির বাইরে নন। তিনি আরও জানান, সারা দেশে পুলিশ এমনিতেই আতঙ্কে রয়েছে। এভাবে করলে তো চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়বে।
খুলনায় মারধর করে থানায় সোপর্দ করা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাশকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে সড়ক অবরোধ করে রেখেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এতে রূপসা থেকে শহরে ঢোকার পথ বন্ধ হয়ে গেছে। আজ বুধবার দুপুর থেকে বিক্ষোভ শুরু করে ছাত্র-জনতা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সুকান্ত সোনাডাঙ্গা থানায় কর্মরত ছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর ইস্টার্ন গেট এলাকায় সুকান্তকে মারধর করে থানা-পুলিশে সোপর্দ করা হয়। সুকান্তের বিরুদ্ধে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে।
খুলনার খান জাহান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবীর হোসেন বলেন, এসআই সুকান্তের বিরুদ্ধে খান জাহান আলী থানায় কোনো অভিযোগ নেই। নিরাপত্তার জন্য তাঁকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে তিনি চলে গেছেন।
তবে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, সুকান্তের নামে খুলনা সদর থানায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বর্তমানে তিনি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা থানায় কর্মরত রয়েছেন।
জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও খুলনা মহানগর জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র রুমি রহমান বলেন, ‘এসআই সুকান্তকে ছেড়ে দেওয়ার প্রতিবাদে আমরা বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমরা পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণ দাবিতে অবস্থান করছি। তিনি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চলবে।’
বিক্ষোভকারী আরেক শিক্ষার্থী তসলিম হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা ছিল ছাত্রদের ওপর হামলাকারী ও একাধিক মামলার আসামি এসআই সুকান্তকে বিচারের আওতায় আনা হবে। কিন্তু তা না করে তাঁকে ছেড়ে দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা হয়েছে। পুলিশ কমিশনারের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান চলবে।’
এদিকে পুলিশ কমিশনারের অবরুদ্ধ থাকা নিয়ে জানতে চাইলে মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ খালেদী বলেন, ‘স্যার অফিস করছেন। পরিস্থিতি নিয়ে আমরা আলোচনা করছি।’ কেএমপির আরেক উপপুলিশ কমিশনার সাকিুবুজ্জামান বলেন, ‘আমরা আইনগতভাবে বিষয়টি দেখছি।’
এদিকে জানতে চাইলে কেএমপির পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দার জানান, এসআই সুকান্তসহ সারা দেশে অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত চলছে। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্তে অভিযোগ পাওয়া গেলে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করা হবে। তা ছাড়া এসআই সুকান্ত তো নজরদারির বাইরে নন। তিনি আরও জানান, সারা দেশে পুলিশ এমনিতেই আতঙ্কে রয়েছে। এভাবে করলে তো চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়বে।
গত সোমবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হন আদর। এরপর আর বাড়ি ফেরেননি। পরে পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পায়নি তাঁর। এ বিষয়ে রাজবাড়ী সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে আদরের পরিবার। আজ বিকেলে একটি পরিত্যক্ত পুকুরে লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয় বাসিন্দারা।
২৫ মিনিট আগেআখাউড়া উপজেলার মোগড়া সীমান্তবর্তী গ্রামে যৌথ অভিযানে বিপুল মাদকদ্রব্য ও ডিজিটাল সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আজ বুধবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বিজিবি ও পুলিশের সমন্বয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
২৫ মিনিট আগেদুদকের উপপরিচালক মো. সাইদুজ্জামান তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে করা আবেদনে বলেন, মাসুদ আলম সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ জাহিদ আহসান রাসেলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। এই সুযোগ নিয়ে তিনি ও তাঁর স্ত্রী বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।
২৮ মিনিট আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগ তুলে মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনার পর এবার পুলিশের সহায়তায় মব থেকে রক্ষা পেয়েছেন সাংবাদিকেরা। আজ বুধবার লালমনিরহাট পৌরসভার গোশলা বাজারের হানিফ পাগলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনা তদন্ত করতে আজ বুধবার...
৩২ মিনিট আগে