খুলনা প্রতিনিধি

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ায় হিন্দু সম্প্রদায় অপমানিত হয়েছে বলে আমি মনে করি না। বরং হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে। আমি নির্বাচিত হলে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করব।’
আজ বৃহস্পতিবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) খুলনা-১ আসনের দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে কাজ শুরু করেছি। এ অবস্থায় জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ভারতে অবস্থানরত ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসু আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘শিপন বসু একজন ব্লাকমেইলার ও আন্তর্জাতিক চাঁদাবাজ। তিনি আমার মোবাইল নম্বর ম্যানেজ করে বিভিন্ন কৌশলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জীবননাশের হুমকি দেন এবং আমি হিন্দু হয়ে কেন জামায়াতে যোগদান করে হিন্দুধর্মকে বিতর্কিত করছি।’
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমাকে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটা অসাম্প্রদায়িক দল। আমাকে প্রার্থী করায় সারা দেশে হিন্দুদের দাঁড়িপাল্লার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
‘জামায়াত আমাকে মনোনয়ন দেওয়ার পরই একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, মিথ্যা প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। যা প্রমাণ করে এটা গভীর ষড়যন্ত্রেরই একটি অংশ।’
জামায়াতের সনাতন শাখার এই নেতা বলেন, ‘আমাকে খুলনা-১ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার আগে সেখানে জামায়াতের প্রার্থী ছিলেন দলের বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ। তাঁকে পরিবর্তন করে আমাকে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার পরপরই মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ আমাকে সমর্থন করেন এবং আমরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করি। আমাদের ভেতরে কোনো ভুল-বোঝাবুঝি নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসুর সঙ্গে আমার টেলিফোনে পরিচয় হয়। ব্যবসার স্বার্থে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। ভারতে গিয়ে তার বাসায় খেয়েছি। কিন্তু সে এভাবে (ফেসবুকে ছড়াবে) করবে বুঝতে পারিনি।’
এক প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণ নন্দী বলেন, ‘বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ নেই। ইসরায়েলের গুপ্তচর মোসাদের মেনদি সাফাদিকে চিনি না।’ ৫ আগস্ট তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি জিডি করে রেখেছি। পরে পুলিশ তদন্ত করে বের করবে কারা জড়িত।’
এ সময় জামায়াতের সনাতন কমিটি ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ডা. হরিদাস মণ্ডল, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডল, কোষাধ্যক্ষ গৌতম মণ্ডল, জলমা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি বাদল রায়, জামায়াতে ইসলামীর বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মোহাম্মদ শেখ আবু ইউসুফসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ায় হিন্দু সম্প্রদায় অপমানিত হয়েছে বলে আমি মনে করি না। বরং হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে। আমি নির্বাচিত হলে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করব।’
আজ বৃহস্পতিবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) খুলনা-১ আসনের দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে কাজ শুরু করেছি। এ অবস্থায় জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ভারতে অবস্থানরত ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসু আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘শিপন বসু একজন ব্লাকমেইলার ও আন্তর্জাতিক চাঁদাবাজ। তিনি আমার মোবাইল নম্বর ম্যানেজ করে বিভিন্ন কৌশলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জীবননাশের হুমকি দেন এবং আমি হিন্দু হয়ে কেন জামায়াতে যোগদান করে হিন্দুধর্মকে বিতর্কিত করছি।’
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমাকে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটা অসাম্প্রদায়িক দল। আমাকে প্রার্থী করায় সারা দেশে হিন্দুদের দাঁড়িপাল্লার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
‘জামায়াত আমাকে মনোনয়ন দেওয়ার পরই একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, মিথ্যা প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। যা প্রমাণ করে এটা গভীর ষড়যন্ত্রেরই একটি অংশ।’
জামায়াতের সনাতন শাখার এই নেতা বলেন, ‘আমাকে খুলনা-১ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার আগে সেখানে জামায়াতের প্রার্থী ছিলেন দলের বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ। তাঁকে পরিবর্তন করে আমাকে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার পরপরই মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ আমাকে সমর্থন করেন এবং আমরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করি। আমাদের ভেতরে কোনো ভুল-বোঝাবুঝি নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসুর সঙ্গে আমার টেলিফোনে পরিচয় হয়। ব্যবসার স্বার্থে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। ভারতে গিয়ে তার বাসায় খেয়েছি। কিন্তু সে এভাবে (ফেসবুকে ছড়াবে) করবে বুঝতে পারিনি।’
এক প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণ নন্দী বলেন, ‘বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ নেই। ইসরায়েলের গুপ্তচর মোসাদের মেনদি সাফাদিকে চিনি না।’ ৫ আগস্ট তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি জিডি করে রেখেছি। পরে পুলিশ তদন্ত করে বের করবে কারা জড়িত।’
এ সময় জামায়াতের সনাতন কমিটি ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ডা. হরিদাস মণ্ডল, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডল, কোষাধ্যক্ষ গৌতম মণ্ডল, জলমা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি বাদল রায়, জামায়াতে ইসলামীর বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মোহাম্মদ শেখ আবু ইউসুফসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা প্রতিনিধি

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ায় হিন্দু সম্প্রদায় অপমানিত হয়েছে বলে আমি মনে করি না। বরং হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে। আমি নির্বাচিত হলে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করব।’
আজ বৃহস্পতিবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) খুলনা-১ আসনের দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে কাজ শুরু করেছি। এ অবস্থায় জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ভারতে অবস্থানরত ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসু আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘শিপন বসু একজন ব্লাকমেইলার ও আন্তর্জাতিক চাঁদাবাজ। তিনি আমার মোবাইল নম্বর ম্যানেজ করে বিভিন্ন কৌশলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জীবননাশের হুমকি দেন এবং আমি হিন্দু হয়ে কেন জামায়াতে যোগদান করে হিন্দুধর্মকে বিতর্কিত করছি।’
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমাকে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটা অসাম্প্রদায়িক দল। আমাকে প্রার্থী করায় সারা দেশে হিন্দুদের দাঁড়িপাল্লার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
‘জামায়াত আমাকে মনোনয়ন দেওয়ার পরই একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, মিথ্যা প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। যা প্রমাণ করে এটা গভীর ষড়যন্ত্রেরই একটি অংশ।’
জামায়াতের সনাতন শাখার এই নেতা বলেন, ‘আমাকে খুলনা-১ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার আগে সেখানে জামায়াতের প্রার্থী ছিলেন দলের বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ। তাঁকে পরিবর্তন করে আমাকে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার পরপরই মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ আমাকে সমর্থন করেন এবং আমরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করি। আমাদের ভেতরে কোনো ভুল-বোঝাবুঝি নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসুর সঙ্গে আমার টেলিফোনে পরিচয় হয়। ব্যবসার স্বার্থে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। ভারতে গিয়ে তার বাসায় খেয়েছি। কিন্তু সে এভাবে (ফেসবুকে ছড়াবে) করবে বুঝতে পারিনি।’
এক প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণ নন্দী বলেন, ‘বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ নেই। ইসরায়েলের গুপ্তচর মোসাদের মেনদি সাফাদিকে চিনি না।’ ৫ আগস্ট তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি জিডি করে রেখেছি। পরে পুলিশ তদন্ত করে বের করবে কারা জড়িত।’
এ সময় জামায়াতের সনাতন কমিটি ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ডা. হরিদাস মণ্ডল, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডল, কোষাধ্যক্ষ গৌতম মণ্ডল, জলমা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি বাদল রায়, জামায়াতে ইসলামীর বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মোহাম্মদ শেখ আবু ইউসুফসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী। তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ায় হিন্দু সম্প্রদায় অপমানিত হয়েছে বলে আমি মনে করি না। বরং হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে। আমি নির্বাচিত হলে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করব।’
আজ বৃহস্পতিবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত (দাকোপ-বটিয়াঘাটা) খুলনা-১ আসনের দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে কাজ শুরু করেছি। এ অবস্থায় জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ভারতে অবস্থানরত ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসু আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘শিপন বসু একজন ব্লাকমেইলার ও আন্তর্জাতিক চাঁদাবাজ। তিনি আমার মোবাইল নম্বর ম্যানেজ করে বিভিন্ন কৌশলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জীবননাশের হুমকি দেন এবং আমি হিন্দু হয়ে কেন জামায়াতে যোগদান করে হিন্দুধর্মকে বিতর্কিত করছি।’
কৃষ্ণ নদী বলেন, ‘আমাকে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে প্রমাণিত হয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটা অসাম্প্রদায়িক দল। আমাকে প্রার্থী করায় সারা দেশে হিন্দুদের দাঁড়িপাল্লার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
‘জামায়াত আমাকে মনোনয়ন দেওয়ার পরই একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, মিথ্যা প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। যা প্রমাণ করে এটা গভীর ষড়যন্ত্রেরই একটি অংশ।’
জামায়াতের সনাতন শাখার এই নেতা বলেন, ‘আমাকে খুলনা-১ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার আগে সেখানে জামায়াতের প্রার্থী ছিলেন দলের বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ। তাঁকে পরিবর্তন করে আমাকে প্রার্থী ঘোষণা দেওয়ার পরপরই মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ আমাকে সমর্থন করেন এবং আমরা একসঙ্গে নির্বাচনী প্রচারণার কাজ করি। আমাদের ভেতরে কোনো ভুল-বোঝাবুঝি নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু স্ট্রাইগল কমিটির নেতা শিপন কুমার বসুর সঙ্গে আমার টেলিফোনে পরিচয় হয়। ব্যবসার স্বার্থে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। ভারতে গিয়ে তার বাসায় খেয়েছি। কিন্তু সে এভাবে (ফেসবুকে ছড়াবে) করবে বুঝতে পারিনি।’
এক প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণ নন্দী বলেন, ‘বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ নেই। ইসরায়েলের গুপ্তচর মোসাদের মেনদি সাফাদিকে চিনি না।’ ৫ আগস্ট তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দুষ্কৃতকারীরা আমার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আমি জিডি করে রেখেছি। পরে পুলিশ তদন্ত করে বের করবে কারা জড়িত।’
এ সময় জামায়াতের সনাতন কমিটি ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ডা. হরিদাস মণ্ডল, সেক্রেটারি অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডল, কোষাধ্যক্ষ গৌতম মণ্ডল, জলমা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি বাদল রায়, জামায়াতে ইসলামীর বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মোহাম্মদ শেখ আবু ইউসুফসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে যদি নির্বাচন হয়, আমি আমার গামছার দল নির্বাচন করব। আর যদি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাদ থাকে, শুধু বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপি নিয়ে নির্বাচন হয় আমরা ভোটে যাব না।’
১১ মিনিট আগে
বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ মজিবর রহমান (৭০) নামের একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২২ মিনিট আগে
খুলনা নগরীর একটি বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪৫) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, মাথায় আঘাত এবং বালিশচাপা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। শিউলী বেগমের স্বজনদের অভিযোগ, বিদেশ থেকে ফেরা ওই নারীর প্রায় ৬ লাখ টাকা কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁর একমাত্র ছেলে রিয়াদ মাকে হত্যা করেন।
৩১ মিনিট আগে
তানোরে ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে মাটির গভীরে চলে যাওয়া শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই। ৩৫ ফুটের পর মাটি জমে যাওয়ায় তার নিচে অক্সিজেন পাঠানোও সম্ভব নয়। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৪২ মিনিট আগেটাঙ্গাইল প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে যদি নির্বাচন হয়, আমি আমার গামছার দল নির্বাচন করব। আর যদি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাদ থাকে, শুধু বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপি নিয়ে নির্বাচন হয়, আমরা ভোটে যাব না।’
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) টাঙ্গাইলে হানাদারমুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত র্যালি-পরবর্তী আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘শেখ হাসিনার অন্যায় শেখ মুজিবের অন্যায় না। শেখ হাসিনার অন্যায় মুক্তিযুদ্ধের অন্যায় না। শেখ হাসিনার অন্যায় আওয়ামী লীগের অন্যায় না। আওয়ামী লীগ জন্ম দিয়েছেন মওলানা ভাসানী। আওয়ামী লীগ জন্ম দিয়েছেন শামসুল হক। হাসিনার বিচার করবেন বলে আপনি আওয়ামী লীগেরও বিচার করবেন, করতে পারবেন না। পারবেন না। পারবেন না। আইয়ুব খান পারে নাই, ইয়াহিয়া খান পারে নাই, আপনারাও পারবেন না।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমি যত দিন বেঁচে থাকব বঙ্গবন্ধুকে বুকে লালন করে বেঁচে থাকব, আমি যত দিন বেঁচে থাকব জয়বাংলা বলে বেঁচে থাকব।’
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী।
আরও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীর বিক্রম, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আশরাফ হুমায়ুন বাঙাল এবং কাদেরিয়া বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত ও বরেণ্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে যদি নির্বাচন হয়, আমি আমার গামছার দল নির্বাচন করব। আর যদি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাদ থাকে, শুধু বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপি নিয়ে নির্বাচন হয়, আমরা ভোটে যাব না।’
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) টাঙ্গাইলে হানাদারমুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত র্যালি-পরবর্তী আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘শেখ হাসিনার অন্যায় শেখ মুজিবের অন্যায় না। শেখ হাসিনার অন্যায় মুক্তিযুদ্ধের অন্যায় না। শেখ হাসিনার অন্যায় আওয়ামী লীগের অন্যায় না। আওয়ামী লীগ জন্ম দিয়েছেন মওলানা ভাসানী। আওয়ামী লীগ জন্ম দিয়েছেন শামসুল হক। হাসিনার বিচার করবেন বলে আপনি আওয়ামী লীগেরও বিচার করবেন, করতে পারবেন না। পারবেন না। পারবেন না। আইয়ুব খান পারে নাই, ইয়াহিয়া খান পারে নাই, আপনারাও পারবেন না।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমি যত দিন বেঁচে থাকব বঙ্গবন্ধুকে বুকে লালন করে বেঁচে থাকব, আমি যত দিন বেঁচে থাকব জয়বাংলা বলে বেঁচে থাকব।’
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী।
আরও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীর বিক্রম, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আশরাফ হুমায়ুন বাঙাল এবং কাদেরিয়া বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত ও বরেণ্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী।
২ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ মজিবর রহমান (৭০) নামের একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২২ মিনিট আগে
খুলনা নগরীর একটি বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪৫) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, মাথায় আঘাত এবং বালিশচাপা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। শিউলী বেগমের স্বজনদের অভিযোগ, বিদেশ থেকে ফেরা ওই নারীর প্রায় ৬ লাখ টাকা কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁর একমাত্র ছেলে রিয়াদ মাকে হত্যা করেন।
৩১ মিনিট আগে
তানোরে ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে মাটির গভীরে চলে যাওয়া শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই। ৩৫ ফুটের পর মাটি জমে যাওয়ায় তার নিচে অক্সিজেন পাঠানোও সম্ভব নয়। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৪২ মিনিট আগেফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ মজিবর রহমান (৭০) নামের একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত্যুর আড়াই ঘণ্টা আগে রাত ১টার দিকে মজিবর রহমানকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। রাত ৩টার দিকে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, দুই মাসের সাজাপ্রাপ্ত মজিবর রহমানের বিরুদ্ধে আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। তিনি ফকিরহাট উপজেলার ব্রাহ্মণরাকদিয়া গ্রামের মৃত শেখ ইনতাজের ছেলে। মজিবর একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য ছিলেন। এক ব্যক্তির ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে জামিনদার ছিলেন তিনি। কিন্তু ঋণগ্রহীতা তা পরিশোধ না করার মামলায় জামিনদার মজিবরকে দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা শাওন কুমার দাশ জানান, মজিবর রহমানকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
মৃতের স্বজনেরা জানান, মজিবর দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। তিনি এনজিও থেকে এক ব্যক্তির ঋণ গ্রহণের জামিনদার ছিলেন। সেই ঋণগ্রহীতা টাকা পরিশোধ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা হয়। ওই মামলায় তাঁর দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ফকিরহাট মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামি মজিবর গ্রেপ্তারের পর অসুস্থ হয়ে পেড়েছিলেন। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ মজিবর রহমান (৭০) নামের একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত্যুর আড়াই ঘণ্টা আগে রাত ১টার দিকে মজিবর রহমানকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। রাত ৩টার দিকে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, দুই মাসের সাজাপ্রাপ্ত মজিবর রহমানের বিরুদ্ধে আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। তিনি ফকিরহাট উপজেলার ব্রাহ্মণরাকদিয়া গ্রামের মৃত শেখ ইনতাজের ছেলে। মজিবর একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য ছিলেন। এক ব্যক্তির ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে জামিনদার ছিলেন তিনি। কিন্তু ঋণগ্রহীতা তা পরিশোধ না করার মামলায় জামিনদার মজিবরকে দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা শাওন কুমার দাশ জানান, মজিবর রহমানকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
মৃতের স্বজনেরা জানান, মজিবর দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। তিনি এনজিও থেকে এক ব্যক্তির ঋণ গ্রহণের জামিনদার ছিলেন। সেই ঋণগ্রহীতা টাকা পরিশোধ না করায় তাঁর বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা হয়। ওই মামলায় তাঁর দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ফকিরহাট মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামি মজিবর গ্রেপ্তারের পর অসুস্থ হয়ে পেড়েছিলেন। তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী।
২ ঘণ্টা আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে যদি নির্বাচন হয়, আমি আমার গামছার দল নির্বাচন করব। আর যদি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাদ থাকে, শুধু বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপি নিয়ে নির্বাচন হয় আমরা ভোটে যাব না।’
১১ মিনিট আগে
খুলনা নগরীর একটি বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪৫) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, মাথায় আঘাত এবং বালিশচাপা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। শিউলী বেগমের স্বজনদের অভিযোগ, বিদেশ থেকে ফেরা ওই নারীর প্রায় ৬ লাখ টাকা কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁর একমাত্র ছেলে রিয়াদ মাকে হত্যা করেন।
৩১ মিনিট আগে
তানোরে ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে মাটির গভীরে চলে যাওয়া শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই। ৩৫ ফুটের পর মাটি জমে যাওয়ায় তার নিচে অক্সিজেন পাঠানোও সম্ভব নয়। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৪২ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীর একটি বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪৫) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, মাথায় আঘাত এবং বালিশচাপা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
শিউলী বেগমের স্বজনদের অভিযোগ, বিদেশ থেকে ফেরা ওই নারীর প্রায় ৬ লাখ টাকা কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁর একমাত্র ছেলে রিয়াদ মাকে হত্যা করেন। ঘটনাস্থলের আশপাশের ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ভিডিও দেখে এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে। ঘটনার পর অভিযুক্ত যুবক পলাতক রয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর ট্যাংক রোডের একটি ভাড়া বাসা থেকে শিউলী বেগমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর লাশ খাটের ওপর পড়ে ছিল। গত রাতে শিউলীর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
শিউলী বেগমের মেয়ে কেয়া জানান, কাজের জন্য দুই বছর আগে সৌদি আরবে পাড়ি জমান শিউলী বেগম। দেশে ফিরে স্বামীকে তালাক দিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। পাঁচ-ছয় দিন আগে বিদেশে অর্জিত পৌনে ৬ লাখ টাকা ব্যাংক থেকে তুলে বাড়িতে নিয়ে আসেন শিউলী। কিন্তু বুধবার সকাল থেকে তাঁর মায়ের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না।
কেয়া আরও জানান, তিনি মায়ের খোঁজে জেলার ডুমুরিয়া উপজেলায় নানার বাড়িতে চলে যান, কিন্তু সেখানে না পেয়ে বাড়িতে ফিরে পুনরায় মায়ের সন্ধান করতে থাকেন। একপর্যায়ে মায়ের বসবাস করা ওই ভাড়া বাসার সামনে স্যান্ডেল পড়ে থাকতে দেখেন। একপর্যায়ে পুলিশ এসে বাসার তালা কেটে খাটের ওপর শিউলীর লাশ দেখতে পায়।
শিউলীর মেয়ে কেয়া বলেন, ‘আমার ছোট ভাই রিয়াদ পেশায় একজন টাইলসের মিস্ত্রি। প্রতিদিন ভোর ৬টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু সিসি ক্যামেরা ভিডিওতে দেখা যায়, সে বুধবার সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটের দিকে বাসা থেকে বের হয়। এ সময় তাঁর কাছে একটি ব্যাগ ছিল। তাঁর আচরণও সন্দেহজনক দেখা গেছে। তা ছাড়া, ব্যাংক থেকে তোলা পৌনে ৬ লাখ টাকা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ঘরের সবকিছু এলোমেলো পাওয়া গেছে। ভাই রিয়াদ ঘরের বাইরে থেকে বের হওয়ার পর ওই ঘরে আর কেউ প্রবেশ বা বের হয়নি। ছোট ভাই রিয়াদই মাকে খুন করেছে।’
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিউলীকে ঘরে থাকা পুতা দিয়ে মাথা আঘাত এবং পরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য বালিশচাপা দেওয়া হয়। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
শফিকুল ইসলাম বলেন, শিউলী বেগমের কাছে থাকা পৌনে ৬ লাখ টাকা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে তাঁর স্বজনেরা অভিযোগ তুলেছেন। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তাঁর ছেলে রিয়াদকে পরিবারের পক্ষ থেকে সন্দেহ করা হচ্ছে। আমরা ঘটনাটির তদন্ত করছি।’
খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) সুদর্শন কুমার রায় বলেন, ‘শিউলীর পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর ছেলে রিয়াদকে দোষারোপ করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই আমরা তাঁকে খুঁজে পেয়ে যাব এবং ঘটনার বিস্তারিত জানানো হবে।’

খুলনা নগরীর একটি বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪৫) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, মাথায় আঘাত এবং বালিশচাপা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
শিউলী বেগমের স্বজনদের অভিযোগ, বিদেশ থেকে ফেরা ওই নারীর প্রায় ৬ লাখ টাকা কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁর একমাত্র ছেলে রিয়াদ মাকে হত্যা করেন। ঘটনাস্থলের আশপাশের ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ভিডিও দেখে এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে। ঘটনার পর অভিযুক্ত যুবক পলাতক রয়েছেন।
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর ট্যাংক রোডের একটি ভাড়া বাসা থেকে শিউলী বেগমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর লাশ খাটের ওপর পড়ে ছিল। গত রাতে শিউলীর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
শিউলী বেগমের মেয়ে কেয়া জানান, কাজের জন্য দুই বছর আগে সৌদি আরবে পাড়ি জমান শিউলী বেগম। দেশে ফিরে স্বামীকে তালাক দিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। পাঁচ-ছয় দিন আগে বিদেশে অর্জিত পৌনে ৬ লাখ টাকা ব্যাংক থেকে তুলে বাড়িতে নিয়ে আসেন শিউলী। কিন্তু বুধবার সকাল থেকে তাঁর মায়ের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না।
কেয়া আরও জানান, তিনি মায়ের খোঁজে জেলার ডুমুরিয়া উপজেলায় নানার বাড়িতে চলে যান, কিন্তু সেখানে না পেয়ে বাড়িতে ফিরে পুনরায় মায়ের সন্ধান করতে থাকেন। একপর্যায়ে মায়ের বসবাস করা ওই ভাড়া বাসার সামনে স্যান্ডেল পড়ে থাকতে দেখেন। একপর্যায়ে পুলিশ এসে বাসার তালা কেটে খাটের ওপর শিউলীর লাশ দেখতে পায়।
শিউলীর মেয়ে কেয়া বলেন, ‘আমার ছোট ভাই রিয়াদ পেশায় একজন টাইলসের মিস্ত্রি। প্রতিদিন ভোর ৬টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু সিসি ক্যামেরা ভিডিওতে দেখা যায়, সে বুধবার সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটের দিকে বাসা থেকে বের হয়। এ সময় তাঁর কাছে একটি ব্যাগ ছিল। তাঁর আচরণও সন্দেহজনক দেখা গেছে। তা ছাড়া, ব্যাংক থেকে তোলা পৌনে ৬ লাখ টাকা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ঘরের সবকিছু এলোমেলো পাওয়া গেছে। ভাই রিয়াদ ঘরের বাইরে থেকে বের হওয়ার পর ওই ঘরে আর কেউ প্রবেশ বা বের হয়নি। ছোট ভাই রিয়াদই মাকে খুন করেছে।’
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিউলীকে ঘরে থাকা পুতা দিয়ে মাথা আঘাত এবং পরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য বালিশচাপা দেওয়া হয়। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
শফিকুল ইসলাম বলেন, শিউলী বেগমের কাছে থাকা পৌনে ৬ লাখ টাকা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে তাঁর স্বজনেরা অভিযোগ তুলেছেন। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তাঁর ছেলে রিয়াদকে পরিবারের পক্ষ থেকে সন্দেহ করা হচ্ছে। আমরা ঘটনাটির তদন্ত করছি।’
খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) সুদর্শন কুমার রায় বলেন, ‘শিউলীর পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর ছেলে রিয়াদকে দোষারোপ করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই আমরা তাঁকে খুঁজে পেয়ে যাব এবং ঘটনার বিস্তারিত জানানো হবে।’

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী।
২ ঘণ্টা আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে যদি নির্বাচন হয়, আমি আমার গামছার দল নির্বাচন করব। আর যদি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাদ থাকে, শুধু বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপি নিয়ে নির্বাচন হয় আমরা ভোটে যাব না।’
১১ মিনিট আগে
বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ মজিবর রহমান (৭০) নামের একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২২ মিনিট আগে
তানোরে ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে মাটির গভীরে চলে যাওয়া শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই। ৩৫ ফুটের পর মাটি জমে যাওয়ায় তার নিচে অক্সিজেন পাঠানোও সম্ভব নয়। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
৪২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর তানোরে ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে মাটির গভীরে চলে যাওয়া শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই। ৩৫ ফুটের পর মাটি জমে যাওয়ায় তার নিচে অক্সিজেন পাঠানোও সম্ভব নয়। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
গতকাল বুধবার উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে গভীর নলকূপের জন্য খনন করা ওই গর্তে পড়ে যায় সাজিদ। এরপর বেলা ২টা ৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল উদ্ধার অভিযান শুরু করে। অভিযানে একে একে যোগ দেয় আটটি ইউনিট।
অভিযানের ২৭ ঘণ্টা পর আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স বিভাগের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী।
তিনি বলেন, তাঁরা ক্যামেরা নামিয়ে দেখেছি ৩০ ফুটের পর মাটি ও খড় জমে গেছে। তাঁরা আসার আগেই স্থানীয়রা বাচ্চাটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করেন। তখন এসব ঢুকে যায়। তাঁরা ধারণা করেছিলেন, ৩০ ফুটের পর শিশুটিকে পাওয়া যাবে।
কিন্তু ৪২ ফুট পর্যন্ত মাটি খনন করে গিয়েও পাওয়া যায়নি। মাটি ও খড় আটকে থাকায় এ অবস্থায় অক্সিজেন পাঠিয়ে লাভ নেই। তাই অক্সিজেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
শিশুটির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে কি না, জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আপনারা যা ধারণা করছেন, আমরাও সেটিই ধারণা করছি। এখন অলমাইটি আল্লাহ চাইলে সবকিছুই হতে পারে।’
লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, তাঁরা জেনেছেন যে গর্তটি ৯০ ফুট গভীর করে খনন করা হয়েছিল। তাঁরা সে পর্যন্তই যেতে চান। এ জন্য ওই গর্তের পাশে তিনটি এক্সকাভেটর দিয়ে খনন করা হচ্ছে। তাঁরা ১০ ফুট পরপর সুড়ঙ্গ কেটে গর্তটি দেখবেন। এ ছাড়া ম্যানুয়াল পদ্ধতিতেও তাঁরা চেষ্টা করবেন। উদ্ধার না হওয়া অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।

রাজশাহীর তানোরে ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে মাটির গভীরে চলে যাওয়া শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই। ৩৫ ফুটের পর মাটি জমে যাওয়ায় তার নিচে অক্সিজেন পাঠানোও সম্ভব নয়। তাই অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
গতকাল বুধবার উপজেলার কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে গভীর নলকূপের জন্য খনন করা ওই গর্তে পড়ে যায় সাজিদ। এরপর বেলা ২টা ৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দল উদ্ধার অভিযান শুরু করে। অভিযানে একে একে যোগ দেয় আটটি ইউনিট।
অভিযানের ২৭ ঘণ্টা পর আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স বিভাগের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী।
তিনি বলেন, তাঁরা ক্যামেরা নামিয়ে দেখেছি ৩০ ফুটের পর মাটি ও খড় জমে গেছে। তাঁরা আসার আগেই স্থানীয়রা বাচ্চাটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করেন। তখন এসব ঢুকে যায়। তাঁরা ধারণা করেছিলেন, ৩০ ফুটের পর শিশুটিকে পাওয়া যাবে।
কিন্তু ৪২ ফুট পর্যন্ত মাটি খনন করে গিয়েও পাওয়া যায়নি। মাটি ও খড় আটকে থাকায় এ অবস্থায় অক্সিজেন পাঠিয়ে লাভ নেই। তাই অক্সিজেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
শিশুটির বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আছে কি না, জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আপনারা যা ধারণা করছেন, আমরাও সেটিই ধারণা করছি। এখন অলমাইটি আল্লাহ চাইলে সবকিছুই হতে পারে।’
লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, তাঁরা জেনেছেন যে গর্তটি ৯০ ফুট গভীর করে খনন করা হয়েছিল। তাঁরা সে পর্যন্তই যেতে চান। এ জন্য ওই গর্তের পাশে তিনটি এক্সকাভেটর দিয়ে খনন করা হচ্ছে। তাঁরা ১০ ফুট পরপর সুড়ঙ্গ কেটে গর্তটি দেখবেন। এ ছাড়া ম্যানুয়াল পদ্ধতিতেও তাঁরা চেষ্টা করবেন। উদ্ধার না হওয়া অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।

জামায়াতে যোগ দেওয়ায় হিন্দুদের মনে শান্তি নেমে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন খুলনা-১ আসনে দলটির মনোনীত প্রার্থী ও সনাতন শাখার ডুমুরিয়া উপজেলা সভাপতি কৃষ্ণ নন্দী।
২ ঘণ্টা আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে যদি নির্বাচন হয়, আমি আমার গামছার দল নির্বাচন করব। আর যদি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাদ থাকে, শুধু বিএনপি, জামায়াত আর এনসিপি নিয়ে নির্বাচন হয় আমরা ভোটে যাব না।’
১১ মিনিট আগে
বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ মজিবর রহমান (৭০) নামের একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২২ মিনিট আগে
খুলনা নগরীর একটি বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪৫) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, মাথায় আঘাত এবং বালিশচাপা দিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। শিউলী বেগমের স্বজনদের অভিযোগ, বিদেশ থেকে ফেরা ওই নারীর প্রায় ৬ লাখ টাকা কেড়ে নেওয়ার জন্য তাঁর একমাত্র ছেলে রিয়াদ মাকে হত্যা করেন।
৩১ মিনিট আগে