বাগেরহাট প্রতিনিধি
সরকারি টাকা তছরুপের অভিযোগে দুদকের মামলায় বাগেরহাট পৌরসভার ১৫ কর্মচারীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার আসামিরা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হলে বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। একই মামলায় পৌর মেয়র খান হাবিবুর রহমান উচ্চ আদালতের জামিনে রয়েছেন।
আসামিরা হলেন-দিপু দাস (পাম্প অপারেটর), আসাদুজ্জামান (বাজার শাখার আদায়কারী), জ্যোতি দেবনাথ (সহকারী লাইসেন্স পরিদর্শক), মারুফ বিল্লাহ (সহকারী কর আদায়কারী), বালী শফিকুল ইসলাম (সহকারী কর আদায়কারী), শারমিন আক্তার বনানী (বিল ক্লার্ক, পানি শাখা), মো. হাচান মাঝি (ট্রাক চালক), হাসনা আক্তার (সুইপার সুপারভাইজার), মো. জিলানী (সুইপার সুপারভাইজার), তানিয়া (এমএলএসএস), অর্পূব কুমার পাল (পাম্প অপারেটর), নিতাই চন্দ্র সাহা (পাম্প অপারেটর), মোহাম্মদ মেহেদী হাসান (সহকারী পাম্প অপারেটর), সাব্বির মাহমুদ (সহকারী কর আদায়কারী) ও পারভিন আক্তার (সহকারী কর আদায়কারী)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে কোনো ধরনের বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি না মেনে বাগেরহাট পৌরসভার পাম্প অপারেটরসহ বিভিন্ন পদে মোট ১৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। পৌর কর্তৃপক্ষ ও নিয়োগ প্রত্যাশীদের যোগসাজশে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
অবৈধ এ নিয়োগ প্রাপ্তরা ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ থেকে ২০২০ সালের ২৫ জুলাই পর্যন্ত বেতনভাতা-বাবদ সরকারের এক কোটি ২৬ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫৩ টাকা তছরুপ করেন। এ ঘটনায় ২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক তরুণ কান্তি ঘোষ বাদী হয়ে পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক খান হাবিবুর রহমানসহ ১৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে দুদক চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করেন। আদালত ২৬ জুন চার্জশিট অনুমোদন করেন।
দুদকের আইনজীবী মিলন কুমার ব্যানার্জি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌরসভার টাকা মানে সরকারের টাকা। পৌর কর্তৃপক্ষ ও নিয়োগ প্রত্যাশীরা যোগসাজশে নিয়োগ নিয়ে অবৈধভাবে এক কোটি ২৬ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫৩ টাকা তছরুপ করেছেন। যা আইন অনুযায়ী অবৈধ। এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। আসামিরা হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন।’
এর আগে পৌরসভার প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মেয়র খান হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দুদকের আরও একটি মামলা রয়েছে। ওই মামলায় ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি মেয়রসহ দুজনকে কারাগারে পাঠান আদালত। পরে তারা জামিনে মুক্ত হন।
সরকারি টাকা তছরুপের অভিযোগে দুদকের মামলায় বাগেরহাট পৌরসভার ১৫ কর্মচারীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার আসামিরা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজির হলে বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। একই মামলায় পৌর মেয়র খান হাবিবুর রহমান উচ্চ আদালতের জামিনে রয়েছেন।
আসামিরা হলেন-দিপু দাস (পাম্প অপারেটর), আসাদুজ্জামান (বাজার শাখার আদায়কারী), জ্যোতি দেবনাথ (সহকারী লাইসেন্স পরিদর্শক), মারুফ বিল্লাহ (সহকারী কর আদায়কারী), বালী শফিকুল ইসলাম (সহকারী কর আদায়কারী), শারমিন আক্তার বনানী (বিল ক্লার্ক, পানি শাখা), মো. হাচান মাঝি (ট্রাক চালক), হাসনা আক্তার (সুইপার সুপারভাইজার), মো. জিলানী (সুইপার সুপারভাইজার), তানিয়া (এমএলএসএস), অর্পূব কুমার পাল (পাম্প অপারেটর), নিতাই চন্দ্র সাহা (পাম্প অপারেটর), মোহাম্মদ মেহেদী হাসান (সহকারী পাম্প অপারেটর), সাব্বির মাহমুদ (সহকারী কর আদায়কারী) ও পারভিন আক্তার (সহকারী কর আদায়কারী)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে কোনো ধরনের বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি না মেনে বাগেরহাট পৌরসভার পাম্প অপারেটরসহ বিভিন্ন পদে মোট ১৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। পৌর কর্তৃপক্ষ ও নিয়োগ প্রত্যাশীদের যোগসাজশে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
অবৈধ এ নিয়োগ প্রাপ্তরা ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ থেকে ২০২০ সালের ২৫ জুলাই পর্যন্ত বেতনভাতা-বাবদ সরকারের এক কোটি ২৬ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫৩ টাকা তছরুপ করেন। এ ঘটনায় ২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক তরুণ কান্তি ঘোষ বাদী হয়ে পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক খান হাবিবুর রহমানসহ ১৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে দুদক চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করেন। আদালত ২৬ জুন চার্জশিট অনুমোদন করেন।
দুদকের আইনজীবী মিলন কুমার ব্যানার্জি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌরসভার টাকা মানে সরকারের টাকা। পৌর কর্তৃপক্ষ ও নিয়োগ প্রত্যাশীরা যোগসাজশে নিয়োগ নিয়ে অবৈধভাবে এক কোটি ২৬ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫৩ টাকা তছরুপ করেছেন। যা আইন অনুযায়ী অবৈধ। এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। আসামিরা হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন।’
এর আগে পৌরসভার প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মেয়র খান হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দুদকের আরও একটি মামলা রয়েছে। ওই মামলায় ২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি মেয়রসহ দুজনকে কারাগারে পাঠান আদালত। পরে তারা জামিনে মুক্ত হন।
শাকিব খানের আলোচিত তাণ্ডব সিনেমার শো চলার সময় ময়মনসিংহ সদরের ছায়াবাণী হলে ভাঙচুর ও টাকা লুটের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার বিকেলের এ ঘটনা ঘটে। কারিগরি ত্রুটিতে শো বিঘ্নিত হলে উত্তেজিত দর্শকরা এ কাণ্ড ঘটায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর আবার শো চালু হয়।
৭ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
৮ ঘণ্টা আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগে