গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
বৈশাখ মাসের শেষের দিকে এসে প্রকৃতিতে বিরূপ আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। কখনো দেখা মিলছে রোদ, কখনো ঝড়-বৃষ্টির। এই আবহাওয়ার মধ্যে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন সড়কের পাশে প্রকৃতিতে সৌন্দর্য বাড়িয়েছে কৃষ্ণচূড়া ফুলের লাল রং, যা দেখে চোখ জুড়ায় পথচারীর।
গাংনী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, সড়কের ধারে কৃষ্ণচূড়া গাছে লাল রঙের ফুল ফুটেছে। উপজেলার মোহাম্মদপুর, জোড়পুকুরিয়া, করমদি, দেবীপুরসহ বিভিন্ন গ্রামের সড়ক ও রাস্তায় নানান গাছের মাঝে ফুল ফোটায় স্বাতন্ত্র্য জানান দিচ্ছে কৃষ্ণচূড়াগাছ।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে কম-বেশি কৃষ্ণচূড়াগাছ আছে। এসব গাছে ইতিমধ্যে ফুল ফুটেছে। ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হচ্ছে পথচারীরা।
উপজেলার মোহাম্মদপুর গ্রামের রাজু আহমেদ বলেন, ‘আমাদের হোগলবাড়িয়া-মোহাম্মদপুর হাজী ভরষ উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশে রাস্তায় একটি কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ রয়েছে। এই গাছ এখন ফুলে পরিপূর্ণ। রাস্তার ধারে কৃষ্ণচূড়ার গাছটিতে ফুল ফোটায় সড়কটি দেখতে অসাধারণ লাগে।’
সড়কের পাশে কৃষ্ণচূড়া লাগানো হলে সৌন্দর্য বাড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন গাছ কেটে ফেলার ঘাটতি পূরণ হবে বলে মনে করেন উপজেলার দেবীপুর গ্রামের তরিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রামের রাস্তায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ রয়েছে। এই গাছে ফুল দেখতে সত্যিই খুব সুন্দর লাগছে। এই ফুলের গাছ খুব কমই দেখা যায়। আর এই ফুল প্রকৃতিকে সাজিয়ে তোলে নতুন রূপে।’
তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, উপজেলার বিভিন্ন সড়কের ধারে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ রয়েছে। এই ফুল সড়কের ধারে ফুটলে প্রকৃতি দেখতে বেশ মনোমুগ্ধকর হয়। তিনি বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন রাস্তার ধারে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হলে অত্যন্ত সুন্দর দেখাবে।’
বৈশাখ মাসের শেষের দিকে এসে প্রকৃতিতে বিরূপ আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। কখনো দেখা মিলছে রোদ, কখনো ঝড়-বৃষ্টির। এই আবহাওয়ার মধ্যে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন সড়কের পাশে প্রকৃতিতে সৌন্দর্য বাড়িয়েছে কৃষ্ণচূড়া ফুলের লাল রং, যা দেখে চোখ জুড়ায় পথচারীর।
গাংনী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, সড়কের ধারে কৃষ্ণচূড়া গাছে লাল রঙের ফুল ফুটেছে। উপজেলার মোহাম্মদপুর, জোড়পুকুরিয়া, করমদি, দেবীপুরসহ বিভিন্ন গ্রামের সড়ক ও রাস্তায় নানান গাছের মাঝে ফুল ফোটায় স্বাতন্ত্র্য জানান দিচ্ছে কৃষ্ণচূড়াগাছ।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে কম-বেশি কৃষ্ণচূড়াগাছ আছে। এসব গাছে ইতিমধ্যে ফুল ফুটেছে। ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হচ্ছে পথচারীরা।
উপজেলার মোহাম্মদপুর গ্রামের রাজু আহমেদ বলেন, ‘আমাদের হোগলবাড়িয়া-মোহাম্মদপুর হাজী ভরষ উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশে রাস্তায় একটি কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ রয়েছে। এই গাছ এখন ফুলে পরিপূর্ণ। রাস্তার ধারে কৃষ্ণচূড়ার গাছটিতে ফুল ফোটায় সড়কটি দেখতে অসাধারণ লাগে।’
সড়কের পাশে কৃষ্ণচূড়া লাগানো হলে সৌন্দর্য বাড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন গাছ কেটে ফেলার ঘাটতি পূরণ হবে বলে মনে করেন উপজেলার দেবীপুর গ্রামের তরিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রামের রাস্তায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ রয়েছে। এই গাছে ফুল দেখতে সত্যিই খুব সুন্দর লাগছে। এই ফুলের গাছ খুব কমই দেখা যায়। আর এই ফুল প্রকৃতিকে সাজিয়ে তোলে নতুন রূপে।’
তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, উপজেলার বিভিন্ন সড়কের ধারে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ রয়েছে। এই ফুল সড়কের ধারে ফুটলে প্রকৃতি দেখতে বেশ মনোমুগ্ধকর হয়। তিনি বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন রাস্তার ধারে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হলে অত্যন্ত সুন্দর দেখাবে।’
পার্বত্য খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী পানছড়ির বিভিন্ন এলাকায় নির্বিচারে কাটা হচ্ছে পাহাড়। এতে ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি চক্র এই পাহাড় কাটায় জড়িত বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যার। তবে তীব্র জনবল-সংকটে এখানে চিকিৎসাসেবা পাওয়া দুরূহ। সাতজন চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র একজন। ২৩ চিকিৎসকের জায়গায় রয়েছেন ১০ জন। চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসাররা
৭ ঘণ্টা আগেনানা সমস্যায় জর্জরিত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভা। দীর্ঘদিন ধরে পৌর এলাকার রাস্তা ও ড্রেনের নাজুক অবস্থা, নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন। ফলে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়। ফলে দুর্ভোগ বেড়েছে পৌরবাসীর। নাগরিকদের অভিযোগ, নামে প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হলেও বাড়েনি সেবার মান। তাই রাস্তা ও ড্রেনগুলো দ্রুত সংস্ক
৭ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৫ কোটির বেশি টাকায় নেওয়া শতাধিক প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সারমিনা সাত্তার ও উপজেলা প্রকৌশলী আয়েশা আখতার নিয়ম-বহির্ভূতভাবে প্রকল্প গ্রহণ ও ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে এই অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আড়াল করতে প্রকল্পের কাগজপত্র
৭ ঘণ্টা আগে