কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
নিয়ম ভেঙে দরপত্র ছাড়ায় কুষ্টিয়ার কুমারখালীর যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিত্যক্ত আবাসিক ভবন ভেঙে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ভাঙা ভবনের ইট দিয়ে নতুন ভবনে প্রবেশপথ তৈরি করারও অভিযোগ উঠেছে।
আজ সোমবার সকালে যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, দুইতলা বিশিষ্ট একটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনে প্রবেশের জন্য নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। নতুন ভবনের সামনে ও রাস্তা সংলগ্ন পরিত্যক্ত আবাসিক ভবন ভাঙনের কাজ করছে দুজন শ্রমিক।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন বলেন, এক্স এন (প্রকৌশলী), ডাক্তার ও ঠিকাদারের নির্দেশে ভবন ভাঙা হচ্ছে। ভবন ভেঙে নতুন ভবনের রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। রাস্তায় ভবন ভাঙা ইট ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, পরিত্যক্ত আবাসিক ভবনের একটি রুম (কক্ষ) ও দুইটি বাথরুম ভাঙা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে একটি আধুনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনে প্রবেশ পথের জন্য দরপত্র ছাড়ায় পরিত্যক্ত আবাসিক ভবনটি ভাঙা হচ্ছে। কিন্তু ভাঙা ভবনের ইট, লোহা ও অংশবিশেষ কোথায় যাচ্ছে তা জানা যায়নি।
এ বিষয়ে কাজের ঠিকাদার আতিয়ার রহমান বলেন, ‘সবকিছু অফিসের নিয়মে হয় না। রাস্তা নির্মাণের জন্য আনঅফিসিয়ালভাবে অনুমতি নিয়ে ভবন ভাঙা হচ্ছে। ভাঙা অংশ এখানেই আছে। এ নিয়ে মাতামাতির কি আছে। ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে কথা বলতে হবে।’
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী মেডিকেল অফিসার মিজানুর রহমান।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আকুল উদ্দিন বলেন, ‘আমি অনেক দিন ছুটিতে ছিলাম। ভবন ভাঙার বিষয়ে কিছু জানি না। একাধিকবার পরিত্যক্ত ভবনগুলো অপসারণের জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আবেদন করেছি। তবে দরপত্র হয়েছে কি না জানি না।’
নিয়ম ভেঙে দরপত্র ছাড়ায় কুষ্টিয়ার কুমারখালীর যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিত্যক্ত আবাসিক ভবন ভেঙে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ভাঙা ভবনের ইট দিয়ে নতুন ভবনে প্রবেশপথ তৈরি করারও অভিযোগ উঠেছে।
আজ সোমবার সকালে যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, দুইতলা বিশিষ্ট একটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনে প্রবেশের জন্য নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। নতুন ভবনের সামনে ও রাস্তা সংলগ্ন পরিত্যক্ত আবাসিক ভবন ভাঙনের কাজ করছে দুজন শ্রমিক।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন বলেন, এক্স এন (প্রকৌশলী), ডাক্তার ও ঠিকাদারের নির্দেশে ভবন ভাঙা হচ্ছে। ভবন ভেঙে নতুন ভবনের রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। রাস্তায় ভবন ভাঙা ইট ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, পরিত্যক্ত আবাসিক ভবনের একটি রুম (কক্ষ) ও দুইটি বাথরুম ভাঙা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে একটি আধুনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনে প্রবেশ পথের জন্য দরপত্র ছাড়ায় পরিত্যক্ত আবাসিক ভবনটি ভাঙা হচ্ছে। কিন্তু ভাঙা ভবনের ইট, লোহা ও অংশবিশেষ কোথায় যাচ্ছে তা জানা যায়নি।
এ বিষয়ে কাজের ঠিকাদার আতিয়ার রহমান বলেন, ‘সবকিছু অফিসের নিয়মে হয় না। রাস্তা নির্মাণের জন্য আনঅফিসিয়ালভাবে অনুমতি নিয়ে ভবন ভাঙা হচ্ছে। ভাঙা অংশ এখানেই আছে। এ নিয়ে মাতামাতির কি আছে। ইঞ্জিনিয়ারদের সাথে কথা বলতে হবে।’
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি যদুবয়রা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী মেডিকেল অফিসার মিজানুর রহমান।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আকুল উদ্দিন বলেন, ‘আমি অনেক দিন ছুটিতে ছিলাম। ভবন ভাঙার বিষয়ে কিছু জানি না। একাধিকবার পরিত্যক্ত ভবনগুলো অপসারণের জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আবেদন করেছি। তবে দরপত্র হয়েছে কি না জানি না।’
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৮ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩৫ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৯ মিনিট আগে