খুলনা প্রতিনিধি
ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা, যানজট ও মানুষের ভোগান্তি কমাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ফিটনেসবিহীন যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবি জানিয়েছে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সংগঠনের খুলনা মহানগর শাখা।
শাখার সভাপতি শেখ মো. নাসির উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান মুন্না গতকাল সোমবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ দাবি জানান।
নিসচার নেতারা বলেন, রমজানে প্রচণ্ড গরম, সঙ্গে তীব্র যানজটে স্থবির খুলনা নগরীতে হাঁসফাঁস করছে মানুষ। অসহনীয় দুর্ভোগে পথ চলা দায়। মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ আছে, কিন্তু যানজট নিরসন হচ্ছে না। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যানজটে স্থবির থাকে নগরী। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গরমের তীব্রতা বাড়ায় মানুষের ভোগান্তি সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
বার্তায় আরও বলা হয়, প্রতিবছর ঈদের ছুটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যায়। ঈদে ফিটনেসবিহীন, লক্কড়ঝক্কড় বাস, ট্রাক, লেগুনা, টেম্পো, মাইক্রোবাস, কার, নছিমন-করিমন ও সিটি সার্ভিসের বাস-মিনিবাস দূরপাল্লার বহরে যাত্রী পরিবহনে নেমে পড়ে। মেয়াদোত্তীর্ণ নৌযান দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করে। রেলপথেও মেয়াদোত্তীর্ণ কোচ, ইঞ্জিনের কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি যানজট ও ভোগান্তি তৈরি হয়।
নিসচার নেতারা জানান, ঝুঁকিপূর্ণ আনফিট নৌযান চলাচল বন্ধ করা এবং প্রতিটি নৌযানের লোডলাইন অনুযায়ী অতিরিক্ত যাত্রী বহন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি পথে যাত্রীসাধারণের নিরাপত্তা বিধান করা এবং বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল ও রেলস্টেশনে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা, ব্যবহার উপযোগী প্রয়োজনীয় শৌচাগারের ব্যবস্থা ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তার বিধান নিশ্চিত করা জরুরি।
নেতারা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আইন আছে। এ আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে সরকারের আরও কঠোর হওয়া উচিত। সড়ক দুর্ঘটনা সবার কাছে এক আতঙ্কের নাম। সড়কের মড়কে খালি হচ্ছে হাজারো মায়ের কোল। সরকারের একার পক্ষে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। তবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় তা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
নিসচার পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়—ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টিসহ যেকোনো দুষ্কৃতকারীকে নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা, গোয়েন্দা নজরদারি ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগকে আরও বেশি কার্যকর হতে হবে।
ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা, যানজট ও মানুষের ভোগান্তি কমাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ফিটনেসবিহীন যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবি জানিয়েছে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সংগঠনের খুলনা মহানগর শাখা।
শাখার সভাপতি শেখ মো. নাসির উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান মুন্না গতকাল সোমবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ দাবি জানান।
নিসচার নেতারা বলেন, রমজানে প্রচণ্ড গরম, সঙ্গে তীব্র যানজটে স্থবির খুলনা নগরীতে হাঁসফাঁস করছে মানুষ। অসহনীয় দুর্ভোগে পথ চলা দায়। মোড়ে মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ আছে, কিন্তু যানজট নিরসন হচ্ছে না। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যানজটে স্থবির থাকে নগরী। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গরমের তীব্রতা বাড়ায় মানুষের ভোগান্তি সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
বার্তায় আরও বলা হয়, প্রতিবছর ঈদের ছুটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যায়। ঈদে ফিটনেসবিহীন, লক্কড়ঝক্কড় বাস, ট্রাক, লেগুনা, টেম্পো, মাইক্রোবাস, কার, নছিমন-করিমন ও সিটি সার্ভিসের বাস-মিনিবাস দূরপাল্লার বহরে যাত্রী পরিবহনে নেমে পড়ে। মেয়াদোত্তীর্ণ নৌযান দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করে। রেলপথেও মেয়াদোত্তীর্ণ কোচ, ইঞ্জিনের কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি যানজট ও ভোগান্তি তৈরি হয়।
নিসচার নেতারা জানান, ঝুঁকিপূর্ণ আনফিট নৌযান চলাচল বন্ধ করা এবং প্রতিটি নৌযানের লোডলাইন অনুযায়ী অতিরিক্ত যাত্রী বহন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি পথে যাত্রীসাধারণের নিরাপত্তা বিধান করা এবং বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল ও রেলস্টেশনে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা, ব্যবহার উপযোগী প্রয়োজনীয় শৌচাগারের ব্যবস্থা ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তার বিধান নিশ্চিত করা জরুরি।
নেতারা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আইন আছে। এ আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে সরকারের আরও কঠোর হওয়া উচিত। সড়ক দুর্ঘটনা সবার কাছে এক আতঙ্কের নাম। সড়কের মড়কে খালি হচ্ছে হাজারো মায়ের কোল। সরকারের একার পক্ষে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। তবে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় তা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
নিসচার পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়—ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টিসহ যেকোনো দুষ্কৃতকারীকে নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা, গোয়েন্দা নজরদারি ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগকে আরও বেশি কার্যকর হতে হবে।
ঈদকে সামনে রেখে যমুনা সেতুতে গত ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ একদিনে ৩৫ হাজার ২২৭টি যানবাহন পারাপার হলেও কমেছে টোল আদায়ের হার। এতে মোট টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা।
৩৯ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার সদর উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলে থাকা মা-ছেলে নিহত হয়েছেন। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন বাবা। তাঁকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কে বাইপাস গোলচত্বরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটের গোলাপগঞ্জে বাবাকে দা দিয়ে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। তবে ছেলে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলে জানায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হবিগঞ্জ অংশে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে তিনটি ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করেছে জেলা পুলিশ। মাধবপুর, অলিপুর ও শায়েস্তাগঞ্জে স্থাপিত এই টাওয়ারগুলো থেকে মহাসড়কে যানবাহনের চলাচল পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে