সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারীর বিরুদ্ধে নিজের দুগ্ধপোষ্য শিশুসন্তানকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার পর নিজের বয়স্ক মাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে সদর উপজেলার নুনগোলা গ্রামে ওই নারীর বাবা খোদাবক্সের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ঘাতক ওই নারীকে আটক করে থানা হেফাজতে নিয়েছে। এ ছাড়া মরদেহ দুটো উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। মানসিক ভারসাম্যহীন ওই নারীর নাম শান্তা পারভীন (৩০)। তিনি সদর উপজেলার কুশখালী গ্রামের আজহারুল ইসলামের স্ত্রী ও ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের নুনগোলা গ্রামের মৃত খোদাবক্সের মেয়ে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যাওয়া শিশুর নাম আশরাফী খাতুন। তার বয়স ২ মাস ৪ দিন। আর শান্তার মায়ের নাম হোসনেয়ারা বেগম (৬৫)।
জানতে চাইলে নুনগোলা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, কুশখালী গ্রামের আজহারুল ইসলামের সঙ্গে পাঁচ-ছয় বছর আগে শান্তার বিয়ে হয়। তিনি আগে স্বাভাবিক মস্তিষ্কের থাকলেও সম্প্রতি মাঝেমধ্যে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। এসব কারণে স্বামী আজহারুল গতকাল বুধবার তাঁকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে আসে। আজ স্ত্রী ও সন্তানকে রেখে তিনি বাড়িতে চলে যান।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়া সদর থানার এসআই শিবলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বেলা ৩টার দিকে শান্তা তাঁর দুগ্ধপোষ্য শিশু আশরাফীকে জ্বলন্ত চুলার মধ্যে ঢুকিয়ে দেন। বিষয়টি দেখতে পেয়ে শান্তার মা হোসনেয়ারা খাতুন শিশুটিকে উদ্ধার করার জন্য এগিয়ে আসেন। এ সময় শান্তা হাতে থাকা লাঠি দিয়ে সজোরে মায়ের মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মারা যান হোসনেয়ারা। এরই মধ্যে চুলার আগুনে পুড়ে মারা যায় শিশু আশরাফী। পরে পরিস্থিতি ভয়াবহতা বিবেচনা করে স্থানীয়রা শান্তাকে আটকে রেখে পুলিশকে খবর দেন।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা সদর থাকার ওসি শামিনুল হক জানান, পরিবারের সদস্যরা দাবি করছেন, শান্তা বছরখানেক মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করেছে। শান্তাকে থানায় আনা হয়েছে।
সাতক্ষীরায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারীর বিরুদ্ধে নিজের দুগ্ধপোষ্য শিশুসন্তানকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার পর নিজের বয়স্ক মাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে সদর উপজেলার নুনগোলা গ্রামে ওই নারীর বাবা খোদাবক্সের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ঘাতক ওই নারীকে আটক করে থানা হেফাজতে নিয়েছে। এ ছাড়া মরদেহ দুটো উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। মানসিক ভারসাম্যহীন ওই নারীর নাম শান্তা পারভীন (৩০)। তিনি সদর উপজেলার কুশখালী গ্রামের আজহারুল ইসলামের স্ত্রী ও ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়নের নুনগোলা গ্রামের মৃত খোদাবক্সের মেয়ে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যাওয়া শিশুর নাম আশরাফী খাতুন। তার বয়স ২ মাস ৪ দিন। আর শান্তার মায়ের নাম হোসনেয়ারা বেগম (৬৫)।
জানতে চাইলে নুনগোলা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, কুশখালী গ্রামের আজহারুল ইসলামের সঙ্গে পাঁচ-ছয় বছর আগে শান্তার বিয়ে হয়। তিনি আগে স্বাভাবিক মস্তিষ্কের থাকলেও সম্প্রতি মাঝেমধ্যে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। এসব কারণে স্বামী আজহারুল গতকাল বুধবার তাঁকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে আসে। আজ স্ত্রী ও সন্তানকে রেখে তিনি বাড়িতে চলে যান।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়া সদর থানার এসআই শিবলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বেলা ৩টার দিকে শান্তা তাঁর দুগ্ধপোষ্য শিশু আশরাফীকে জ্বলন্ত চুলার মধ্যে ঢুকিয়ে দেন। বিষয়টি দেখতে পেয়ে শান্তার মা হোসনেয়ারা খাতুন শিশুটিকে উদ্ধার করার জন্য এগিয়ে আসেন। এ সময় শান্তা হাতে থাকা লাঠি দিয়ে সজোরে মায়ের মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মারা যান হোসনেয়ারা। এরই মধ্যে চুলার আগুনে পুড়ে মারা যায় শিশু আশরাফী। পরে পরিস্থিতি ভয়াবহতা বিবেচনা করে স্থানীয়রা শান্তাকে আটকে রেখে পুলিশকে খবর দেন।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা সদর থাকার ওসি শামিনুল হক জানান, পরিবারের সদস্যরা দাবি করছেন, শান্তা বছরখানেক মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করেছে। শান্তাকে থানায় আনা হয়েছে।
নদীবেষ্টিত চাঁদপুর শহরে সাঁতার শেখার জন্য একমাত্র সুইমিংপুলটি সংস্কারের কথা বলে সাত বছর ধরে বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। এতে সাঁতার প্রশিক্ষণ থেকে বঞ্চিত শত শত শিশু-কিশোর। ফলে সাঁতার না জানাসহ নানা কারণে চলতি বছরের ৮ মাসে জেলায় পানিতে ডুবে ১৪৫ শিশু প্রাণ হারায়।
৩ ঘণ্টা আগেখসে পড়ছে ছাদের পলেস্তারা, বৃষ্টি হলেই ক্লিনিকের চিকিৎসকের কক্ষ ও ল্যাবসহ বিভিন্ন ঘরে ঢোকে পানি। ক্লিনিকের প্রায় সব ঘরের মধ্যে দেখা দিয়েছে ফাটল। বালু-সিমেন্টের আস্তরণ খুলে ঘরগুলোর ছাদ ও দেয়ালের রড বের হয়ে রয়েছে। এমনকি ছাদে ঝোলানো ফ্যানও খসে পড়েছে। এমন অবস্থার মধ্যেই চলছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ...
৩ ঘণ্টা আগে‘দুই সপ্তাহ ধইরা পোলাডা ইলিশ মাছ খাওনের লাইগা বায়না ধরছে। কিন্তু ইলিশ কিনার সাহস করতে পারি নাই। আজকা সাহস কইরা আইসিলাম ছোট একটা মাছ কিনতে। কিন্তু তাও পারলাম না। ছোট ছোট ইলিশ মাছের দাম চায় ১ হাজার ২০০ টেয়া। কেমনে কিনমু। এক কেজি ইলিশ কিনলে আমার দুই সপ্তাহের বাজার খরচ শেষ...
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের পাঁচটি হত্যা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীকে খুঁজে না পাওয়া, একাধিক থানায় একই ঘটনার মামলা দায়ের এবং ঘটনাস্থল থানার বাইরে হওয়ায় এই প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে