রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
মার্চের শেষে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান। শনিবার দুপুরে রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সচিব বলেন, ‘খুব শিগগিরই রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টটি বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে। আমরা আশা করছি আগামী মার্চ মাসেই এটি সম্ভব হবে।’
এ সময় বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী কাজী আবসার উদ্দিন আহমেদ, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মোহসিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব এ. টি. এম মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন, সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, পিজিসিবি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর হোসেন ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রকল্প মূল্যায়ন সভায় অংশ নেন সচিব মো. হাবিবুর রহমান। এ সময় প্ল্যান্ট চত্বরে একটি বকুলগাছের চারা রোপণ করেন সচিব।
এ ছাড়া বিকেলে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের পক্ষ থেকে স্থানীয় শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতরণ করেন তিনি।
মূল্যায়ন সভা শেষে বিদ্যুৎসচিব বলেন, ‘বৈশ্বিক মহামারি করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের নির্মাণকাজ থেমে থাকেনি। দুই দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্প হিসেবে রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের সার্বিক কর্মকাণ্ড এগিয়ে চলছে। আশা করি, শিগগিরই এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিতের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিদ্যুৎ বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে।’ দেশের প্রতিটি মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
জানা যায়, রামপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী-কৈগর্দ্দাশকাঠি মৌজায় বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণের কাজ করছে। ১৮৩৪ একর জমির ওপর এই প্রকল্পটি নির্মাণ হচ্ছে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উপ প্রকল্প পরিচালক মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘ডিসেম্বরেই আমাদের উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবে ভারত থেকে নির্মাণশ্রমিক আনা-নেওয়ায় জটিলতাসহ সমসাময়িক নানা প্রতিকূলতার কারণেই উৎপাদনে যাওয়া টার্গেট বিলম্ব হচ্ছে। তবে এখন আশা করছি আগামী মার্চ মাসের শেষের দিকে উৎপাদনে যেতে পারব।’
মার্চের শেষে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে যাবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান। শনিবার দুপুরে রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সচিব বলেন, ‘খুব শিগগিরই রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টটি বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে। আমরা আশা করছি আগামী মার্চ মাসেই এটি সম্ভব হবে।’
এ সময় বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী কাজী আবসার উদ্দিন আহমেদ, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মোহসিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব এ. টি. এম মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন, সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, পিজিসিবি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কবীর হোসেন ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রকল্প মূল্যায়ন সভায় অংশ নেন সচিব মো. হাবিবুর রহমান। এ সময় প্ল্যান্ট চত্বরে একটি বকুলগাছের চারা রোপণ করেন সচিব।
এ ছাড়া বিকেলে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের পক্ষ থেকে স্থানীয় শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতরণ করেন তিনি।
মূল্যায়ন সভা শেষে বিদ্যুৎসচিব বলেন, ‘বৈশ্বিক মহামারি করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের নির্মাণকাজ থেমে থাকেনি। দুই দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্প হিসেবে রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্টের সার্বিক কর্মকাণ্ড এগিয়ে চলছে। আশা করি, শিগগিরই এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিতের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিদ্যুৎ বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে।’ দেশের প্রতিটি মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাজ চলছে বলে জানান তিনি।
জানা যায়, রামপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী-কৈগর্দ্দাশকাঠি মৌজায় বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণের কাজ করছে। ১৮৩৪ একর জমির ওপর এই প্রকল্পটি নির্মাণ হচ্ছে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উপ প্রকল্প পরিচালক মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘ডিসেম্বরেই আমাদের উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা প্রাদুর্ভাবে ভারত থেকে নির্মাণশ্রমিক আনা-নেওয়ায় জটিলতাসহ সমসাময়িক নানা প্রতিকূলতার কারণেই উৎপাদনে যাওয়া টার্গেট বিলম্ব হচ্ছে। তবে এখন আশা করছি আগামী মার্চ মাসের শেষের দিকে উৎপাদনে যেতে পারব।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে